নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেড দিতে আইনি নোটিশ পাঠানো হয়েছে। এর জন্য সময় দেওয়া হয়েছে সাত দিন। এর মধ্যে দেশের প্রায় ৬৫ হাজার প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষককে এই গ্রেড দেওয়া না হলে আদালত অবমাননার মামলা করা হবে বলে নোটিশে উল্লেখ করা হয়েছে।
আজ বুধবার সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মোহাম্মদ ছিদ্দিক উল্লাহ মিয়া রেজিস্ট্রি ডাকযোগে আইন সচিব, জনপ্রশাসন সচিব, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা সচিব, অর্থসচিব ও শিক্ষাসচিবকে এই নোটিশ পাঠান।
এ বিষয়ে ছিদ্দিক উল্লাহ মিয়া বলেন, ‘২০১৪ সালের ৯ মার্চ প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় দেশের সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের ১১তম গ্রেড ও দ্বিতীয় শ্রেণির মর্যাদা দেয়। কিন্তু দীর্ঘদিন ধরে তা কার্যকর করা হয়নি। পরে ৪৫ জন প্রধান শিক্ষক হাইকোর্টে রিট করেন। ওই রিট নিষ্পত্তি করে ২০১৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি রায় দেন হাইকোর্ট। রায়ে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের ১০তম গ্রেড ও দ্বিতীয় শ্রেণির মর্যাদা দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়।
‘হাইকোর্টের ওই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল বিভাগে যায় রাষ্ট্রপক্ষ। সেই আপিল খারিজ হলে পরে রিভিউ করা হয়। এ বছরের ১৩ মার্চ তা-ও খারিজ হয়। এরপর ৪৫ জন প্রধান শিক্ষককে গত ৭ জুলাই ১০ম গ্রেড ও দ্বিতীয় শ্রেণির মর্যাদা দেয় প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। সবাই মামলা না করলেও বাকি প্রধান শিক্ষকদেরও রায় অনুযায়ী সমান সুযোগ-সুবিধা দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু তাঁদের তা না দেওয়ায় লিগ্যাল নোটিশ পাঠিয়েছি। আশা করি, এই নোটিশ পাওয়ার পর তাঁদের ১০তম গ্রেড ও দ্বিতীয় শ্রেণির মর্যাদা দিতে উদ্যোগ নেবে সরকার।’
দেশের সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেড দিতে আইনি নোটিশ পাঠানো হয়েছে। এর জন্য সময় দেওয়া হয়েছে সাত দিন। এর মধ্যে দেশের প্রায় ৬৫ হাজার প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষককে এই গ্রেড দেওয়া না হলে আদালত অবমাননার মামলা করা হবে বলে নোটিশে উল্লেখ করা হয়েছে।
আজ বুধবার সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মোহাম্মদ ছিদ্দিক উল্লাহ মিয়া রেজিস্ট্রি ডাকযোগে আইন সচিব, জনপ্রশাসন সচিব, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা সচিব, অর্থসচিব ও শিক্ষাসচিবকে এই নোটিশ পাঠান।
এ বিষয়ে ছিদ্দিক উল্লাহ মিয়া বলেন, ‘২০১৪ সালের ৯ মার্চ প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় দেশের সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের ১১তম গ্রেড ও দ্বিতীয় শ্রেণির মর্যাদা দেয়। কিন্তু দীর্ঘদিন ধরে তা কার্যকর করা হয়নি। পরে ৪৫ জন প্রধান শিক্ষক হাইকোর্টে রিট করেন। ওই রিট নিষ্পত্তি করে ২০১৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি রায় দেন হাইকোর্ট। রায়ে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের ১০তম গ্রেড ও দ্বিতীয় শ্রেণির মর্যাদা দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়।
‘হাইকোর্টের ওই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল বিভাগে যায় রাষ্ট্রপক্ষ। সেই আপিল খারিজ হলে পরে রিভিউ করা হয়। এ বছরের ১৩ মার্চ তা-ও খারিজ হয়। এরপর ৪৫ জন প্রধান শিক্ষককে গত ৭ জুলাই ১০ম গ্রেড ও দ্বিতীয় শ্রেণির মর্যাদা দেয় প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। সবাই মামলা না করলেও বাকি প্রধান শিক্ষকদেরও রায় অনুযায়ী সমান সুযোগ-সুবিধা দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু তাঁদের তা না দেওয়ায় লিগ্যাল নোটিশ পাঠিয়েছি। আশা করি, এই নোটিশ পাওয়ার পর তাঁদের ১০তম গ্রেড ও দ্বিতীয় শ্রেণির মর্যাদা দিতে উদ্যোগ নেবে সরকার।’
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, যেহেতু মুকিতুল হাসান রাষ্ট্রের অত্যন্ত গোপন দলিল প্রকাশ করে চাকরির শৃঙ্খলা পরিপন্থী আচরণ করায় তাঁর বিরুদ্ধে তদন্ত করে বিভাগীয় কার্যধারা গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, সেহেতু সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮-এর ৩৯(১) ধারা অনুযায়ী তাঁকে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হিসেবে
১৬ মিনিট আগেগোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কর্মসূচিতে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনায় পুলিশ ধৈর্য ধরে পরিস্থিতি সামলানোর চেষ্টা করছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম।
২৬ মিনিট আগেগোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির সমাবেশের ওপর হামলাকে কেন্দ্র করে সৃষ্ট পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কারফিউ জারি করা হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রেস উইং এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
১ ঘণ্টা আগেওই আট আসামিকে ২৮ জুলাই পর্যন্ত সময় দিয়ে দুটি পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দিতে বলা হয়েছে ট্রাইব্যুনালের রেজিস্ট্রারকে। ওই সময়ের মধ্যে হাজির না হলে তাঁদের পলাতক দেখিয়ে বিচার শুরু করা হবে বলে আদেশে উল্লেখ করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে