নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে এখন এক হাজারের বেশি লোক নিহত এবং চার শতাধিক মানুষ দৃষ্টিশক্তি হারিয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম রাজধানীর রাজারবাগের কেন্দ্রীয় পুলিশ হাসপাতাল পরিদর্শনকালে এই তথ্য জানান।
উপদেষ্টা উপস্থিত সাংবাদিকদের বলেন, ‘ছাত্র-জনতার আন্দোলনে এ পর্যন্ত এক হাজারের ওপরে নিহত হয়েছেন। চার শতাধিক ছাত্র-জনতা দৃষ্টিশক্তি হারিয়েছেন। অনেকের এক চোখ অন্ধ হয়ে গেছে। অনেকে দু-চোখেই দৃষ্টিশক্তি হারিয়েছেন।’
স্বাস্থ্য উপদেষ্টা বলেন, ‘আমেরিকার সেবা নামক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে কথা হয়েছে। যাদের চোখ অন্ধ হয়ে গেছে বা চোখে সমস্যা দেখা দিয়েছে, সেবা ফাউন্ডেশনের কাছে তাদের তালিকা পাঠানো হয়েছে। খুব শিগগিরই চিকিৎসার জন্য দেশে তারা ডাক্তার আনবে। ইস্পাহানী ইসলামিয়া চক্ষু ইনস্টিটিউট, জাতীয় চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল এবং চট্টগ্রাম চক্ষু হাসপাতাল ও দিনাজপুরে তাদের চিকিৎসা হবে।’
পরিদর্শনকালে স্বাস্থ্য উপদেষ্টা হাসপাতালের সার্জারি বিভাগে চিকিৎসাধীন পুলিশ সদস্যদের সঙ্গে কথা বলেন এবং তাঁদের চিকিৎসার বিষয়ে খোঁজখবর নেন। তিনি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ এবং চিকিৎসকদের সঙ্গেও আহতদের সেবা নিয়ে কথা বলেন।
পরিদর্শন শেষে স্বাস্থ্য উপদেষ্টা উপস্থিত সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে বলেন, ‘আমরা এখানে আসলাম এবং দেখলাম পুলিশের অনেক আহত সদস্য চিকিৎসাধীন। অনেকে পায়ে আহত হয়েছেন, অনেকে মাথায় আঘাত পেয়েছেন। তাঁদের চিকিৎসা চলছে এবং আমি যতটুকু তাঁদের কাছ থেকে শুনেছি, তাঁদের ভালোমতো চিকিৎসা চলছে। এখানে আহত একজন ছাত্র সমন্বয়ক ভর্তি আছেন, তাঁরও এখানে চিকিৎসা চলছে।’
ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময় আহতদের সরকারের তরফ থেকে চিকিৎসা দেওয়া হবে জানিয়ে নূরজাহান বেগম বলেন, ‘সরকার থেকে বলা হয়েছে, যাঁরা নিহত হয়েছেন তাঁদের পরিবারের দায়–দায়িত্ব সরকার নেবে এবং যাঁরা আহত হয়েছেন, তাঁদের সম্পূর্ণ বিনা মূল্যে চিকিৎসা দেওয়া হবে।’
নূরজাহান বেগম আরও বলেন, ‘অনেকে পায়ে আঘাত পেয়েছেন, অনেকের পা কেটে ফেলতে হয়েছে। বিভিন্ন দাতা সংস্থার সঙ্গে কথা হয়েছে, বিশ্বব্যাংকের সঙ্গেও কথা হয়েছে। যাতে সুচিকিৎসার জন্য বিদেশ থেকে ডাক্তারদের টিম নিয়ে আসা যায়। সেটা আনার চেষ্টা চলছে।’
পরিদর্শনকালে হাসপাতাল পরিচালক ডিআইজি শেখ মো. রেজাউল হায়দারসহ হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ, ডাক্তার, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের স্বাস্থ্যবিষয়ক কেন্দ্রীয় উপকমিটির সদস্যবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে এখন এক হাজারের বেশি লোক নিহত এবং চার শতাধিক মানুষ দৃষ্টিশক্তি হারিয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম রাজধানীর রাজারবাগের কেন্দ্রীয় পুলিশ হাসপাতাল পরিদর্শনকালে এই তথ্য জানান।
উপদেষ্টা উপস্থিত সাংবাদিকদের বলেন, ‘ছাত্র-জনতার আন্দোলনে এ পর্যন্ত এক হাজারের ওপরে নিহত হয়েছেন। চার শতাধিক ছাত্র-জনতা দৃষ্টিশক্তি হারিয়েছেন। অনেকের এক চোখ অন্ধ হয়ে গেছে। অনেকে দু-চোখেই দৃষ্টিশক্তি হারিয়েছেন।’
স্বাস্থ্য উপদেষ্টা বলেন, ‘আমেরিকার সেবা নামক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে কথা হয়েছে। যাদের চোখ অন্ধ হয়ে গেছে বা চোখে সমস্যা দেখা দিয়েছে, সেবা ফাউন্ডেশনের কাছে তাদের তালিকা পাঠানো হয়েছে। খুব শিগগিরই চিকিৎসার জন্য দেশে তারা ডাক্তার আনবে। ইস্পাহানী ইসলামিয়া চক্ষু ইনস্টিটিউট, জাতীয় চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল এবং চট্টগ্রাম চক্ষু হাসপাতাল ও দিনাজপুরে তাদের চিকিৎসা হবে।’
পরিদর্শনকালে স্বাস্থ্য উপদেষ্টা হাসপাতালের সার্জারি বিভাগে চিকিৎসাধীন পুলিশ সদস্যদের সঙ্গে কথা বলেন এবং তাঁদের চিকিৎসার বিষয়ে খোঁজখবর নেন। তিনি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ এবং চিকিৎসকদের সঙ্গেও আহতদের সেবা নিয়ে কথা বলেন।
পরিদর্শন শেষে স্বাস্থ্য উপদেষ্টা উপস্থিত সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে বলেন, ‘আমরা এখানে আসলাম এবং দেখলাম পুলিশের অনেক আহত সদস্য চিকিৎসাধীন। অনেকে পায়ে আহত হয়েছেন, অনেকে মাথায় আঘাত পেয়েছেন। তাঁদের চিকিৎসা চলছে এবং আমি যতটুকু তাঁদের কাছ থেকে শুনেছি, তাঁদের ভালোমতো চিকিৎসা চলছে। এখানে আহত একজন ছাত্র সমন্বয়ক ভর্তি আছেন, তাঁরও এখানে চিকিৎসা চলছে।’
ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময় আহতদের সরকারের তরফ থেকে চিকিৎসা দেওয়া হবে জানিয়ে নূরজাহান বেগম বলেন, ‘সরকার থেকে বলা হয়েছে, যাঁরা নিহত হয়েছেন তাঁদের পরিবারের দায়–দায়িত্ব সরকার নেবে এবং যাঁরা আহত হয়েছেন, তাঁদের সম্পূর্ণ বিনা মূল্যে চিকিৎসা দেওয়া হবে।’
নূরজাহান বেগম আরও বলেন, ‘অনেকে পায়ে আঘাত পেয়েছেন, অনেকের পা কেটে ফেলতে হয়েছে। বিভিন্ন দাতা সংস্থার সঙ্গে কথা হয়েছে, বিশ্বব্যাংকের সঙ্গেও কথা হয়েছে। যাতে সুচিকিৎসার জন্য বিদেশ থেকে ডাক্তারদের টিম নিয়ে আসা যায়। সেটা আনার চেষ্টা চলছে।’
পরিদর্শনকালে হাসপাতাল পরিচালক ডিআইজি শেখ মো. রেজাউল হায়দারসহ হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ, ডাক্তার, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের স্বাস্থ্যবিষয়ক কেন্দ্রীয় উপকমিটির সদস্যবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমান বিধ্বস্তে হতাহতের ঘটনায় উদ্ভূত পরিস্থিতি সামাল দিতে সরকার ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বড় ধরনের ব্যর্থতা দেখিয়েছে বলে মনে করে রাজনৈতিক দলের নেতারা। মাইলস্টোন স্কুলে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে বহু শিক্ষার্থী হতাহতের ঘটনায় মঙ্গলবার দিনভর রাজধানীতে বিক্ষোভ ছিল।
৭ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিধ্বস্ত হওয়ার আগমুহূর্তেও কন্ট্রোল রুমের সঙ্গে যোগাযোগ করেছিলেন যুদ্ধবিমানের পাইলট ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তৌকির ইসলাম সাগর। কন্ট্রোল রুমকে তিনি বলেছিলেন, ‘বিমান ভাসছে না...মনে হচ্ছে নিচে পড়ছে।’
৯ ঘণ্টা আগেবিএনপি, জামায়াতে ইসলামীসহ ৪টি রাজনৈতিক দলের নেতাদের সঙ্গে জরুরি বৈঠক করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ মঙ্গলবার (২২ জুলাই) প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনায় আধঘণ্টার বেশি সময় ধরে অনুষ্ঠিত এই বৈঠক রাত সাড়ে ৯টার পর শেষ হয়।
১১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হওয়ার ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য অর্থসহায়তা চেয়ে প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে একটি পোস্ট দেওয়া হয়। সেটিকে ঘিরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সমালোচনার ঝড় উঠলে আজ মঙ্গলবার দুপুরে পোস্টটি সরিয়ে ফেলা হয়
১১ ঘণ্টা আগে