নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
লিবিয়া থেকে আরও ১৫০ জন অবৈধ বাংলাদেশি অভিবাসীকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, ত্রিপোলিতে বাংলাদেশ দূতাবাস এবং আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার (আইওএম) সহায়তায় এই প্রত্যাবর্তনের ব্যবস্থা করা হয়। লিবিয়ার বেনগাজি থেকে স্বেচ্ছায় দেশে ফেরত আসতে ইচ্ছুক এই বাংলাদেশিদের বুরাক এয়ারের চার্টার্ড ফ্লাইট-যোগে বাংলাদেশে প্রত্যাবাসন করা হয়।
ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং আইওএমের কর্মকর্তারা তাঁদের স্বাগত জানান।
আজ বুধবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ফেরত আসা অভিবাসীদের অধিকাংশই সমুদ্রপথে অবৈধভাবে ইউরোপে গমনের উদ্দেশ্যে মানব পাচারকারীদের প্ররোচনায় ও সহযোগিতায় লিবিয়ায় অনুপ্রবেশ করেছিলেন। তাঁদের অধিকাংশই লিবিয়ায় বিভিন্ন সময়ে অপহরণ ও নির্যাতনের শিকার হন।
দেশে ফেরত আসার পর এই ভয়ংকর পথ পাড়ি দিয়ে আর যেন কেউ লিবিয়ায় না যায়, এ বিষয়ে তাদের সচেতন হওয়ার জন্য পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা সবাইকে আহ্বান জানান।
আইওএমের পক্ষ থেকে লিবিয়া থেকে ফেরা প্রত্যেককে ৬ হাজার টাকা, কিছু খাদ্যসামগ্রী উপহার, চিকিৎসা সহায়তা এবং প্রয়োজনে অস্থায়ী বাসস্থানের ব্যবস্থা করা হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, লিবিয়ার বিভিন্ন ডিটেনশন সেন্টারে আটক বাংলাদেশিদের নিরাপদে প্রত্যাবাসনের ব্যবস্থা করতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, ত্রিপোলিতে বাংলাদেশ দূতাবাস এবং আইওএম একসঙ্গে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।
লিবিয়া থেকে আরও ১৫০ জন অবৈধ বাংলাদেশি অভিবাসীকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, ত্রিপোলিতে বাংলাদেশ দূতাবাস এবং আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার (আইওএম) সহায়তায় এই প্রত্যাবর্তনের ব্যবস্থা করা হয়। লিবিয়ার বেনগাজি থেকে স্বেচ্ছায় দেশে ফেরত আসতে ইচ্ছুক এই বাংলাদেশিদের বুরাক এয়ারের চার্টার্ড ফ্লাইট-যোগে বাংলাদেশে প্রত্যাবাসন করা হয়।
ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং আইওএমের কর্মকর্তারা তাঁদের স্বাগত জানান।
আজ বুধবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ফেরত আসা অভিবাসীদের অধিকাংশই সমুদ্রপথে অবৈধভাবে ইউরোপে গমনের উদ্দেশ্যে মানব পাচারকারীদের প্ররোচনায় ও সহযোগিতায় লিবিয়ায় অনুপ্রবেশ করেছিলেন। তাঁদের অধিকাংশই লিবিয়ায় বিভিন্ন সময়ে অপহরণ ও নির্যাতনের শিকার হন।
দেশে ফেরত আসার পর এই ভয়ংকর পথ পাড়ি দিয়ে আর যেন কেউ লিবিয়ায় না যায়, এ বিষয়ে তাদের সচেতন হওয়ার জন্য পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা সবাইকে আহ্বান জানান।
আইওএমের পক্ষ থেকে লিবিয়া থেকে ফেরা প্রত্যেককে ৬ হাজার টাকা, কিছু খাদ্যসামগ্রী উপহার, চিকিৎসা সহায়তা এবং প্রয়োজনে অস্থায়ী বাসস্থানের ব্যবস্থা করা হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, লিবিয়ার বিভিন্ন ডিটেনশন সেন্টারে আটক বাংলাদেশিদের নিরাপদে প্রত্যাবাসনের ব্যবস্থা করতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, ত্রিপোলিতে বাংলাদেশ দূতাবাস এবং আইওএম একসঙ্গে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।
ভারত একটি গণতান্ত্রিক, স্থিতিশীল, সমৃদ্ধ ও অন্তর্ভুক্তিমূলক বাংলাদেশ চায়। দেশটির রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু আজ বৃহস্পতিবার বাংলাদেশের হাইকমিশনারের পরিচয়পত্র গ্রহণের পর এসব কথা বলেন।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ পুলিশের অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক (গ্রেড-১) ও প্রশাসন শাখার প্রধান মো. মতিউর রহমান শেখ বর্ণাঢ্য কর্মজীবনের ইতি টানলেন। প্রায় ৩৪ বছরের পেশাগত জীবনের পর তিনি অবসরে যাচ্ছেন।
১ ঘণ্টা আগেজাতীয় জিন ব্যাংকের স্থাপনার যথোপযুক্ত ব্যবহারের সুপারিশ দিতে পরিকল্পনা উপদেষ্টাকে আহ্বায়ক করে একটি উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি গঠন করেছে সরকার। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ ২৮ মে এই কমিটি গঠন করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
১ ঘণ্টা আগেবেতন গ্রেড উন্নীতকরণসহ তিন দফা দাবিতে টানা চতুর্থ দিনের মতো পূর্ণদিবস কর্মবিরতি পালন করেছেন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকেরা। এ সময় তাঁরা বিদ্যালয়ে উপস্থিত থাকলেও কোনো পাঠদান কার্যক্রমে অংশ নেননি। আজ বৃহস্পতিবার (২৯ মে) কর্মবিরতি চলাকালে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় শিক্ষক নেতাদের...
২ ঘণ্টা আগে