নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে পর্যাপ্ত শিক্ষক ও শ্রেণিকক্ষ নেই বলে জানিয়েছে সেন্ট্রাল ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি)। তাদের এক জরিপে এ তথ্য উঠে অসে।। জরিপে বলা হয়েছে, বর্তমানে দেশের প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষকের গড় সংখ্যা ৬, যা শিক্ষক-শিক্ষার্থীর অনুপাত ১: ২৯।
এ ছাড়া জরিপে ৩০টি বিদ্যালয়ের মধ্যে ১৪টি বিদ্যালয়ে পাঁচটির কম শ্রেণিকক্ষ রয়েছে। বাকিগুলোর মধ্যে আটটি বিদ্যালয়ে পাঁচটির বেশি শ্রেণিকক্ষ রয়েছে এবং বাকি আটটি বিদ্যালয়ে পাঁচটি করে শ্রেণিকক্ষ রয়েছে।
আজ রোববার রাজধানীর কৃষিবিদ ইনস্টিটিউটে সিডিপির আয়োজনে ‘প্রাথমিক শিক্ষায় সরকারি বিনোয়োগ: স্থানীয় অভিজ্ঞতা ও করণীয়’ শীর্ষক আলোচনা সভার গবেষণা প্রতিবেদকে এসব তথ্য জানানো হয়। গবেষণা প্রতিবেদন উপস্থাপন করে সিডিপির সিনিয়র রিসার্চ ফেলো তৌফিকুল ইসলাম খান।
সিপিডি সম্প্রতি গাইবান্ধা, ঠাকুরগাঁও ও নীলফামারী জেলায় স্থানীয় তরুণ নাগরিকদের সম্পৃক্ত করে মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষার ওপরে স্থানীয় প্রতিনিধি ও সংশ্লিষ্ট অংশীজনের অংশগ্রহণে তিনটি সামাজিক নিরীক্ষা পরিচালনা করেছে। এতে শিক্ষক, শিক্ষার্থী, অভিভাবক, ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্য ও শিক্ষাসংশ্লিষ্ট সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ও নাগরিক সমাজের মোট ৪০৮ জনের কাছ থেকে তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে।
বিগত পাঁচ বছরে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় বাজেট ও জিডিপির তুলনায় বরাদ্দ কমানো হয়েছে বলে উঠে এসেছে জরিপে। এতে বলা হয়েছে, ২০১৬-১৭ অর্থবছরে এই মন্ত্রণালয়ে বরাদ্দ ছিল মোট বাজেটের ৬ দশমিক ৫১ শতাংশ। ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেটে তা কমিয়ে আনা হয়েছে ৪ দশমিক ৫৬ শতাংশে। এ ছাড়া মোট সরকারি ব্যয়ের একটি অংশ হিসাবে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ব্যয় ২০১৬-১৭ অর্থবছরে ৬ দশমিক ৩৮ শতাংশ থেকে হ্রাস পেয়ে ২০২১-২২ অর্থবছরে ৪ দশমিক ৫৩ শতাংশ হয়েছে।
এই পাঁচ বছরে জিডিপির তুলনায়ও বরাদ্দ কমেছে। এই মন্ত্রণালয়ে জিডিপির তুলনায় ২০১৬-১৭ অর্থবছরে বরাদ্দ ছিল শূন্য দশমিক ৯৫ শতাংশ, যা ২০২৩-২৪ অর্থবছরে কমে দাঁড়িয়েছে শূন্য দশমিক ৬৯ শতাংশ। জিডিপির অংশ হিসাবে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ব্যয় ২০১৬-১৭ অর্থবছরের ছিল শূন্য দশমিক ৭৪ শতাংশ। আর ২০২১-২২ অর্থবছরে কমে দাঁড়িয়েছে শূন্য দশমিক ৫৯ শতাংশ।
অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, প্রতিটি বিদ্যালয় ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা বিবেচনায় নিয়ে ক্রমান্বয়ে যথাযথ সুযোগ-সুবিধাসহ প্রয়োজনীয়সংখ্যক শ্রেণিকক্ষ নির্মাণ করা দরকার। এ ছাড়া প্রতিটি বিদ্যালয়ে শিক্ষকের সংখ্যা বাড়ানো এবং প্রতিটি শিক্ষককে বিষয়ভিত্তিক প্রশিক্ষণ প্রদান করা দরকার বলেও জোর দাবি করেন।
দেশের প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে পর্যাপ্ত শিক্ষক ও শ্রেণিকক্ষ নেই বলে জানিয়েছে সেন্ট্রাল ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি)। তাদের এক জরিপে এ তথ্য উঠে অসে।। জরিপে বলা হয়েছে, বর্তমানে দেশের প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষকের গড় সংখ্যা ৬, যা শিক্ষক-শিক্ষার্থীর অনুপাত ১: ২৯।
এ ছাড়া জরিপে ৩০টি বিদ্যালয়ের মধ্যে ১৪টি বিদ্যালয়ে পাঁচটির কম শ্রেণিকক্ষ রয়েছে। বাকিগুলোর মধ্যে আটটি বিদ্যালয়ে পাঁচটির বেশি শ্রেণিকক্ষ রয়েছে এবং বাকি আটটি বিদ্যালয়ে পাঁচটি করে শ্রেণিকক্ষ রয়েছে।
আজ রোববার রাজধানীর কৃষিবিদ ইনস্টিটিউটে সিডিপির আয়োজনে ‘প্রাথমিক শিক্ষায় সরকারি বিনোয়োগ: স্থানীয় অভিজ্ঞতা ও করণীয়’ শীর্ষক আলোচনা সভার গবেষণা প্রতিবেদকে এসব তথ্য জানানো হয়। গবেষণা প্রতিবেদন উপস্থাপন করে সিডিপির সিনিয়র রিসার্চ ফেলো তৌফিকুল ইসলাম খান।
সিপিডি সম্প্রতি গাইবান্ধা, ঠাকুরগাঁও ও নীলফামারী জেলায় স্থানীয় তরুণ নাগরিকদের সম্পৃক্ত করে মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষার ওপরে স্থানীয় প্রতিনিধি ও সংশ্লিষ্ট অংশীজনের অংশগ্রহণে তিনটি সামাজিক নিরীক্ষা পরিচালনা করেছে। এতে শিক্ষক, শিক্ষার্থী, অভিভাবক, ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্য ও শিক্ষাসংশ্লিষ্ট সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ও নাগরিক সমাজের মোট ৪০৮ জনের কাছ থেকে তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে।
বিগত পাঁচ বছরে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় বাজেট ও জিডিপির তুলনায় বরাদ্দ কমানো হয়েছে বলে উঠে এসেছে জরিপে। এতে বলা হয়েছে, ২০১৬-১৭ অর্থবছরে এই মন্ত্রণালয়ে বরাদ্দ ছিল মোট বাজেটের ৬ দশমিক ৫১ শতাংশ। ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেটে তা কমিয়ে আনা হয়েছে ৪ দশমিক ৫৬ শতাংশে। এ ছাড়া মোট সরকারি ব্যয়ের একটি অংশ হিসাবে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ব্যয় ২০১৬-১৭ অর্থবছরে ৬ দশমিক ৩৮ শতাংশ থেকে হ্রাস পেয়ে ২০২১-২২ অর্থবছরে ৪ দশমিক ৫৩ শতাংশ হয়েছে।
এই পাঁচ বছরে জিডিপির তুলনায়ও বরাদ্দ কমেছে। এই মন্ত্রণালয়ে জিডিপির তুলনায় ২০১৬-১৭ অর্থবছরে বরাদ্দ ছিল শূন্য দশমিক ৯৫ শতাংশ, যা ২০২৩-২৪ অর্থবছরে কমে দাঁড়িয়েছে শূন্য দশমিক ৬৯ শতাংশ। জিডিপির অংশ হিসাবে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ব্যয় ২০১৬-১৭ অর্থবছরের ছিল শূন্য দশমিক ৭৪ শতাংশ। আর ২০২১-২২ অর্থবছরে কমে দাঁড়িয়েছে শূন্য দশমিক ৫৯ শতাংশ।
অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, প্রতিটি বিদ্যালয় ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা বিবেচনায় নিয়ে ক্রমান্বয়ে যথাযথ সুযোগ-সুবিধাসহ প্রয়োজনীয়সংখ্যক শ্রেণিকক্ষ নির্মাণ করা দরকার। এ ছাড়া প্রতিটি বিদ্যালয়ে শিক্ষকের সংখ্যা বাড়ানো এবং প্রতিটি শিক্ষককে বিষয়ভিত্তিক প্রশিক্ষণ প্রদান করা দরকার বলেও জোর দাবি করেন।
প্রধান উপদেষ্টার সম্প্রতি চীন সফরের ফলাফল পর্যালোচনা এবং বাংলাদেশ-চীন সহযোগিতা দ্রুততর করতে চীনা রাষ্ট্রদূত ইয়াও ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। আজ রোববার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় তাঁরা এ সাক্ষাৎ করেন।
৫ ঘণ্টা আগেএজেন্সিগুলোর গাফিলতির কারণে চলতি বছর প্রায় সাড়ে ১০ হাজার ব্যক্তির হজ পালন নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছিল। এ নিয়ে ধর্ম উপদেষ্টার হুঁশিয়ারির পর তৎপরতা বাড়িয়েছে এজেন্সিগুলো। এতে অনিশ্চয়তা প্রায় কেটে গেছে। হজযাত্রীদের ভিসাপ্রক্রিয়াও প্রায় শেষ পর্যায়ে রয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেজাতিসংঘের শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি সংস্থা ইউনেসকোর মহাপরিচালক পদে (২০২৫-২৯) মেক্সিকোর প্রার্থী গ্যাব্রিয়েলা রামোস পাটিনা প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন। আজ রোববার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে তিনি এ সাক্ষাৎ করেন। এ সময় মেক্সিকোর অনাবাসিক
৫ ঘণ্টা আগেজুনিয়র ইনস্ট্রাক্টর পদে ক্র্যাফট ইনস্ট্রাক্টরদের পদোন্নতি–সংক্রান্ত হাইকোর্টের রায় স্থগিত করা হয়েছে। কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের করা আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আজ রোববার আপিল বিভাগের চেম্বার বিচারপতি মো. রেজাউল হক এই আদেশ দেন। একই সঙ্গে আবেদনটি আগামী ১৮ মে আপিল বিভাগের নিয়মিত বেঞ্চে শুনানির...
৭ ঘণ্টা আগে