কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও বাংলাদেশে মানবাধিকার সমুন্নত রাখার বিষয়গুলো সামনে রেখে সক্রিয় হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপে তার মিত্রদেশগুলো। এতে বিরক্ত বাংলাদেশ সরকার। এ অবস্থায় ভূরাজনীতিতে যুক্তরাষ্ট্রের দুই প্রবল প্রতিপক্ষ দেশের একটি চীন এরই মধ্যে সরকারের প্রতি সমর্থন জানিয়েছে। এবার সামনে এসেছে রাশিয়া।
রাশিয়া গত বৃহস্পতিবার বলেছে, এ নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু করার কথা বলে ইউরোপ ও আমেরিকার রাজনীতিকেরা যে চিঠি-চালাচালি করছেন, তা ‘নব্য উপনিবেশবাদ’ এবং অন্য সার্বভৌম দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে ‘নগ্ন হস্তক্ষেপের’ আরেকটি চেষ্টা। মস্কো থেকে দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মারিয়া জাকারোভা এক টুইটে এসব কথা বলেন। এর আগে ঢাকায় রাশিয়ার দূতাবাস নির্বাচন নিয়ে কথা বলেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের কয়েকজন কংগ্রেস সদস্য দেশটির প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেনকে জুনে বাংলাদেশে অবাধ নির্বাচন অনুষ্ঠান ও মানবাধিকার সমুন্নত রাখতে হস্তক্ষেপ করার দাবি জানিয়ে আলাদা চিঠি দেন। প্রায় একই শব্দ ব্যবহার করে ইউরোপীয় পার্লামেন্টের কয়েকজন সদস্য বাংলাদেশে অবাধ নির্বাচন চেয়ে পররাষ্ট্র বিষয়ে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধি জোসেফ বোরেলকে চিঠি দেন।
সংবিধান অনুযায়ী আগামী ডিসেম্বরে অথবা জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের কথা রয়েছে। এমন এক প্রেক্ষাপটে এবার প্রকাশ্যে নিজেদের অবস্থান জানান দিল মস্কো।
মস্কোয় রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্রের ওই টুইট করার দিন বৃহস্পতিবারই ঢাকা সফরের প্রস্তুতি হিসেবে ওয়াশিংটনে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মুহাম্মদ ইমরানের সঙ্গে বৈঠক করেছেন মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের নাগরিক নিরাপত্তা, মানবাধিকার ও গণতন্ত্রবিষয়ক আন্ডার সেক্রেটারি উজরা জেয়া।
বৈঠকে গণতন্ত্র, মানবাধিকার, শ্রমমান ও মানবিক সহযোগিতার বিষয়ে ভালো আলোচনা হয়েছে বলে গতকাল শুক্রবার নিজেই এক টুইটে জানান উজরা জেয়া। দুজনের ছবি যুক্ত করে করা টুইটে বাংলাদেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের অংশীদারত্বকে গভীরতর করার আগ্রহ ব্যক্ত করেন তিনি।
সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করার কথা বলে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন গত ২৪ মে বাংলাদেশের জন্য নতুন ভিসা নীতি ঘোষণা করেন। এরপর যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ পর্যায়ের (প্রতিমন্ত্রী) কর্মকর্তা হিসেবে উজরা জেয়া প্রথম ঢাকা সফরে আসছেন। একই দপ্তরের দক্ষিণ ও পশ্চিম এশিয়াবিষয়ক অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি ডোনাল্ড লুর একই প্রতিনিধিদলে থাকার কথা।
বাংলাদেশের মানবাধিকার প্রসঙ্গে বিদেশিদের কথা বলার বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে বাজেট অধিবেশনের সমাপনী বক্তৃতায় বলেছেন, সারা বিশ্বে বহু জায়গায় মানুষ খুন হচ্ছে। এমনকি আমেরিকায় তো প্রতিদিন গুলি করে শিশুদের হত্যা করছে। স্কুলে, শপিং মলে, রাস্তায় হত্যা হচ্ছে। তারা নিজের দেশের মানুষকে বাঁচাবে কী করে, সেই চিন্তা আগে করুক।
এদিকে নির্বাচনের প্রস্তুতির কাজগুলো কীভাবে এগোচ্ছে, তা খতিয়ে দেখতে আজ শনিবার শুরু হচ্ছে ইইউ প্রতিনিধিদলের দুই সপ্তাহের সফর।
মার্কিন ও ইইউ প্রতিনিধিরা আওয়ামী লীগ, বিএনপিসহ প্রধান কয়েকটি রাজনৈতিক দল, সরকারের বিভিন্ন কর্তৃপক্ষ, নির্বাচন কমিশন (ইসি), অধিকারকর্মীসহ বিভিন্ন পর্যায়ের মানুষের সঙ্গে কথা বলবেন। এসব বৈঠকে নির্বাচনের প্রস্তুতি ছাড়াও গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়া, মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা এবং শ্রমিকদের অধিকার রক্ষার নানান দিক নিয়ে কথা হতে পারে বলে মার্কিন ও ইইউ সূত্রগুলো জানায়।
এসব বৈঠকের প্রস্তুতি হিসেবে ঢাকায় মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস ও ইইউ রাষ্ট্রদূত চার্লস হোয়াইটলি সংশ্লিষ্ট অংশীজনদের সঙ্গে কথা বলতে শুরু করেছেন। ঢাকায় আমেরিকা ও ইউরোপের ১২ দেশের রাষ্ট্রদূত ও কূটনীতিকেরা নিজেদের মধ্যেও বিষয়গুলো নিয়ে আলাপ-আলোচনা করছেন বলে সূত্রগুলো জানায়।
কূটনৈতিক কয়েকটি সূত্রের তথ্য অনুযায়ী, চলতি জুলাইয়ের শেষ দিকে মার্কিন ও ইইউর আরও দুটি প্রতিনিধিদলের ঢাকা সফরের কথা রয়েছে।

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও বাংলাদেশে মানবাধিকার সমুন্নত রাখার বিষয়গুলো সামনে রেখে সক্রিয় হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপে তার মিত্রদেশগুলো। এতে বিরক্ত বাংলাদেশ সরকার। এ অবস্থায় ভূরাজনীতিতে যুক্তরাষ্ট্রের দুই প্রবল প্রতিপক্ষ দেশের একটি চীন এরই মধ্যে সরকারের প্রতি সমর্থন জানিয়েছে। এবার সামনে এসেছে রাশিয়া।
রাশিয়া গত বৃহস্পতিবার বলেছে, এ নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু করার কথা বলে ইউরোপ ও আমেরিকার রাজনীতিকেরা যে চিঠি-চালাচালি করছেন, তা ‘নব্য উপনিবেশবাদ’ এবং অন্য সার্বভৌম দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে ‘নগ্ন হস্তক্ষেপের’ আরেকটি চেষ্টা। মস্কো থেকে দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মারিয়া জাকারোভা এক টুইটে এসব কথা বলেন। এর আগে ঢাকায় রাশিয়ার দূতাবাস নির্বাচন নিয়ে কথা বলেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের কয়েকজন কংগ্রেস সদস্য দেশটির প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেনকে জুনে বাংলাদেশে অবাধ নির্বাচন অনুষ্ঠান ও মানবাধিকার সমুন্নত রাখতে হস্তক্ষেপ করার দাবি জানিয়ে আলাদা চিঠি দেন। প্রায় একই শব্দ ব্যবহার করে ইউরোপীয় পার্লামেন্টের কয়েকজন সদস্য বাংলাদেশে অবাধ নির্বাচন চেয়ে পররাষ্ট্র বিষয়ে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধি জোসেফ বোরেলকে চিঠি দেন।
সংবিধান অনুযায়ী আগামী ডিসেম্বরে অথবা জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের কথা রয়েছে। এমন এক প্রেক্ষাপটে এবার প্রকাশ্যে নিজেদের অবস্থান জানান দিল মস্কো।
মস্কোয় রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্রের ওই টুইট করার দিন বৃহস্পতিবারই ঢাকা সফরের প্রস্তুতি হিসেবে ওয়াশিংটনে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মুহাম্মদ ইমরানের সঙ্গে বৈঠক করেছেন মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের নাগরিক নিরাপত্তা, মানবাধিকার ও গণতন্ত্রবিষয়ক আন্ডার সেক্রেটারি উজরা জেয়া।
বৈঠকে গণতন্ত্র, মানবাধিকার, শ্রমমান ও মানবিক সহযোগিতার বিষয়ে ভালো আলোচনা হয়েছে বলে গতকাল শুক্রবার নিজেই এক টুইটে জানান উজরা জেয়া। দুজনের ছবি যুক্ত করে করা টুইটে বাংলাদেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের অংশীদারত্বকে গভীরতর করার আগ্রহ ব্যক্ত করেন তিনি।
সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করার কথা বলে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন গত ২৪ মে বাংলাদেশের জন্য নতুন ভিসা নীতি ঘোষণা করেন। এরপর যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ পর্যায়ের (প্রতিমন্ত্রী) কর্মকর্তা হিসেবে উজরা জেয়া প্রথম ঢাকা সফরে আসছেন। একই দপ্তরের দক্ষিণ ও পশ্চিম এশিয়াবিষয়ক অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি ডোনাল্ড লুর একই প্রতিনিধিদলে থাকার কথা।
বাংলাদেশের মানবাধিকার প্রসঙ্গে বিদেশিদের কথা বলার বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে বাজেট অধিবেশনের সমাপনী বক্তৃতায় বলেছেন, সারা বিশ্বে বহু জায়গায় মানুষ খুন হচ্ছে। এমনকি আমেরিকায় তো প্রতিদিন গুলি করে শিশুদের হত্যা করছে। স্কুলে, শপিং মলে, রাস্তায় হত্যা হচ্ছে। তারা নিজের দেশের মানুষকে বাঁচাবে কী করে, সেই চিন্তা আগে করুক।
এদিকে নির্বাচনের প্রস্তুতির কাজগুলো কীভাবে এগোচ্ছে, তা খতিয়ে দেখতে আজ শনিবার শুরু হচ্ছে ইইউ প্রতিনিধিদলের দুই সপ্তাহের সফর।
মার্কিন ও ইইউ প্রতিনিধিরা আওয়ামী লীগ, বিএনপিসহ প্রধান কয়েকটি রাজনৈতিক দল, সরকারের বিভিন্ন কর্তৃপক্ষ, নির্বাচন কমিশন (ইসি), অধিকারকর্মীসহ বিভিন্ন পর্যায়ের মানুষের সঙ্গে কথা বলবেন। এসব বৈঠকে নির্বাচনের প্রস্তুতি ছাড়াও গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়া, মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা এবং শ্রমিকদের অধিকার রক্ষার নানান দিক নিয়ে কথা হতে পারে বলে মার্কিন ও ইইউ সূত্রগুলো জানায়।
এসব বৈঠকের প্রস্তুতি হিসেবে ঢাকায় মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস ও ইইউ রাষ্ট্রদূত চার্লস হোয়াইটলি সংশ্লিষ্ট অংশীজনদের সঙ্গে কথা বলতে শুরু করেছেন। ঢাকায় আমেরিকা ও ইউরোপের ১২ দেশের রাষ্ট্রদূত ও কূটনীতিকেরা নিজেদের মধ্যেও বিষয়গুলো নিয়ে আলাপ-আলোচনা করছেন বলে সূত্রগুলো জানায়।
কূটনৈতিক কয়েকটি সূত্রের তথ্য অনুযায়ী, চলতি জুলাইয়ের শেষ দিকে মার্কিন ও ইইউর আরও দুটি প্রতিনিধিদলের ঢাকা সফরের কথা রয়েছে।
কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও বাংলাদেশে মানবাধিকার সমুন্নত রাখার বিষয়গুলো সামনে রেখে সক্রিয় হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপে তার মিত্রদেশগুলো। এতে বিরক্ত বাংলাদেশ সরকার। এ অবস্থায় ভূরাজনীতিতে যুক্তরাষ্ট্রের দুই প্রবল প্রতিপক্ষ দেশের একটি চীন এরই মধ্যে সরকারের প্রতি সমর্থন জানিয়েছে। এবার সামনে এসেছে রাশিয়া।
রাশিয়া গত বৃহস্পতিবার বলেছে, এ নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু করার কথা বলে ইউরোপ ও আমেরিকার রাজনীতিকেরা যে চিঠি-চালাচালি করছেন, তা ‘নব্য উপনিবেশবাদ’ এবং অন্য সার্বভৌম দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে ‘নগ্ন হস্তক্ষেপের’ আরেকটি চেষ্টা। মস্কো থেকে দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মারিয়া জাকারোভা এক টুইটে এসব কথা বলেন। এর আগে ঢাকায় রাশিয়ার দূতাবাস নির্বাচন নিয়ে কথা বলেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের কয়েকজন কংগ্রেস সদস্য দেশটির প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেনকে জুনে বাংলাদেশে অবাধ নির্বাচন অনুষ্ঠান ও মানবাধিকার সমুন্নত রাখতে হস্তক্ষেপ করার দাবি জানিয়ে আলাদা চিঠি দেন। প্রায় একই শব্দ ব্যবহার করে ইউরোপীয় পার্লামেন্টের কয়েকজন সদস্য বাংলাদেশে অবাধ নির্বাচন চেয়ে পররাষ্ট্র বিষয়ে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধি জোসেফ বোরেলকে চিঠি দেন।
সংবিধান অনুযায়ী আগামী ডিসেম্বরে অথবা জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের কথা রয়েছে। এমন এক প্রেক্ষাপটে এবার প্রকাশ্যে নিজেদের অবস্থান জানান দিল মস্কো।
মস্কোয় রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্রের ওই টুইট করার দিন বৃহস্পতিবারই ঢাকা সফরের প্রস্তুতি হিসেবে ওয়াশিংটনে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মুহাম্মদ ইমরানের সঙ্গে বৈঠক করেছেন মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের নাগরিক নিরাপত্তা, মানবাধিকার ও গণতন্ত্রবিষয়ক আন্ডার সেক্রেটারি উজরা জেয়া।
বৈঠকে গণতন্ত্র, মানবাধিকার, শ্রমমান ও মানবিক সহযোগিতার বিষয়ে ভালো আলোচনা হয়েছে বলে গতকাল শুক্রবার নিজেই এক টুইটে জানান উজরা জেয়া। দুজনের ছবি যুক্ত করে করা টুইটে বাংলাদেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের অংশীদারত্বকে গভীরতর করার আগ্রহ ব্যক্ত করেন তিনি।
সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করার কথা বলে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন গত ২৪ মে বাংলাদেশের জন্য নতুন ভিসা নীতি ঘোষণা করেন। এরপর যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ পর্যায়ের (প্রতিমন্ত্রী) কর্মকর্তা হিসেবে উজরা জেয়া প্রথম ঢাকা সফরে আসছেন। একই দপ্তরের দক্ষিণ ও পশ্চিম এশিয়াবিষয়ক অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি ডোনাল্ড লুর একই প্রতিনিধিদলে থাকার কথা।
বাংলাদেশের মানবাধিকার প্রসঙ্গে বিদেশিদের কথা বলার বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে বাজেট অধিবেশনের সমাপনী বক্তৃতায় বলেছেন, সারা বিশ্বে বহু জায়গায় মানুষ খুন হচ্ছে। এমনকি আমেরিকায় তো প্রতিদিন গুলি করে শিশুদের হত্যা করছে। স্কুলে, শপিং মলে, রাস্তায় হত্যা হচ্ছে। তারা নিজের দেশের মানুষকে বাঁচাবে কী করে, সেই চিন্তা আগে করুক।
এদিকে নির্বাচনের প্রস্তুতির কাজগুলো কীভাবে এগোচ্ছে, তা খতিয়ে দেখতে আজ শনিবার শুরু হচ্ছে ইইউ প্রতিনিধিদলের দুই সপ্তাহের সফর।
মার্কিন ও ইইউ প্রতিনিধিরা আওয়ামী লীগ, বিএনপিসহ প্রধান কয়েকটি রাজনৈতিক দল, সরকারের বিভিন্ন কর্তৃপক্ষ, নির্বাচন কমিশন (ইসি), অধিকারকর্মীসহ বিভিন্ন পর্যায়ের মানুষের সঙ্গে কথা বলবেন। এসব বৈঠকে নির্বাচনের প্রস্তুতি ছাড়াও গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়া, মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা এবং শ্রমিকদের অধিকার রক্ষার নানান দিক নিয়ে কথা হতে পারে বলে মার্কিন ও ইইউ সূত্রগুলো জানায়।
এসব বৈঠকের প্রস্তুতি হিসেবে ঢাকায় মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস ও ইইউ রাষ্ট্রদূত চার্লস হোয়াইটলি সংশ্লিষ্ট অংশীজনদের সঙ্গে কথা বলতে শুরু করেছেন। ঢাকায় আমেরিকা ও ইউরোপের ১২ দেশের রাষ্ট্রদূত ও কূটনীতিকেরা নিজেদের মধ্যেও বিষয়গুলো নিয়ে আলাপ-আলোচনা করছেন বলে সূত্রগুলো জানায়।
কূটনৈতিক কয়েকটি সূত্রের তথ্য অনুযায়ী, চলতি জুলাইয়ের শেষ দিকে মার্কিন ও ইইউর আরও দুটি প্রতিনিধিদলের ঢাকা সফরের কথা রয়েছে।

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও বাংলাদেশে মানবাধিকার সমুন্নত রাখার বিষয়গুলো সামনে রেখে সক্রিয় হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপে তার মিত্রদেশগুলো। এতে বিরক্ত বাংলাদেশ সরকার। এ অবস্থায় ভূরাজনীতিতে যুক্তরাষ্ট্রের দুই প্রবল প্রতিপক্ষ দেশের একটি চীন এরই মধ্যে সরকারের প্রতি সমর্থন জানিয়েছে। এবার সামনে এসেছে রাশিয়া।
রাশিয়া গত বৃহস্পতিবার বলেছে, এ নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু করার কথা বলে ইউরোপ ও আমেরিকার রাজনীতিকেরা যে চিঠি-চালাচালি করছেন, তা ‘নব্য উপনিবেশবাদ’ এবং অন্য সার্বভৌম দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে ‘নগ্ন হস্তক্ষেপের’ আরেকটি চেষ্টা। মস্কো থেকে দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মারিয়া জাকারোভা এক টুইটে এসব কথা বলেন। এর আগে ঢাকায় রাশিয়ার দূতাবাস নির্বাচন নিয়ে কথা বলেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের কয়েকজন কংগ্রেস সদস্য দেশটির প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেনকে জুনে বাংলাদেশে অবাধ নির্বাচন অনুষ্ঠান ও মানবাধিকার সমুন্নত রাখতে হস্তক্ষেপ করার দাবি জানিয়ে আলাদা চিঠি দেন। প্রায় একই শব্দ ব্যবহার করে ইউরোপীয় পার্লামেন্টের কয়েকজন সদস্য বাংলাদেশে অবাধ নির্বাচন চেয়ে পররাষ্ট্র বিষয়ে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধি জোসেফ বোরেলকে চিঠি দেন।
সংবিধান অনুযায়ী আগামী ডিসেম্বরে অথবা জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের কথা রয়েছে। এমন এক প্রেক্ষাপটে এবার প্রকাশ্যে নিজেদের অবস্থান জানান দিল মস্কো।
মস্কোয় রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্রের ওই টুইট করার দিন বৃহস্পতিবারই ঢাকা সফরের প্রস্তুতি হিসেবে ওয়াশিংটনে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মুহাম্মদ ইমরানের সঙ্গে বৈঠক করেছেন মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের নাগরিক নিরাপত্তা, মানবাধিকার ও গণতন্ত্রবিষয়ক আন্ডার সেক্রেটারি উজরা জেয়া।
বৈঠকে গণতন্ত্র, মানবাধিকার, শ্রমমান ও মানবিক সহযোগিতার বিষয়ে ভালো আলোচনা হয়েছে বলে গতকাল শুক্রবার নিজেই এক টুইটে জানান উজরা জেয়া। দুজনের ছবি যুক্ত করে করা টুইটে বাংলাদেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের অংশীদারত্বকে গভীরতর করার আগ্রহ ব্যক্ত করেন তিনি।
সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করার কথা বলে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন গত ২৪ মে বাংলাদেশের জন্য নতুন ভিসা নীতি ঘোষণা করেন। এরপর যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ পর্যায়ের (প্রতিমন্ত্রী) কর্মকর্তা হিসেবে উজরা জেয়া প্রথম ঢাকা সফরে আসছেন। একই দপ্তরের দক্ষিণ ও পশ্চিম এশিয়াবিষয়ক অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি ডোনাল্ড লুর একই প্রতিনিধিদলে থাকার কথা।
বাংলাদেশের মানবাধিকার প্রসঙ্গে বিদেশিদের কথা বলার বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে বাজেট অধিবেশনের সমাপনী বক্তৃতায় বলেছেন, সারা বিশ্বে বহু জায়গায় মানুষ খুন হচ্ছে। এমনকি আমেরিকায় তো প্রতিদিন গুলি করে শিশুদের হত্যা করছে। স্কুলে, শপিং মলে, রাস্তায় হত্যা হচ্ছে। তারা নিজের দেশের মানুষকে বাঁচাবে কী করে, সেই চিন্তা আগে করুক।
এদিকে নির্বাচনের প্রস্তুতির কাজগুলো কীভাবে এগোচ্ছে, তা খতিয়ে দেখতে আজ শনিবার শুরু হচ্ছে ইইউ প্রতিনিধিদলের দুই সপ্তাহের সফর।
মার্কিন ও ইইউ প্রতিনিধিরা আওয়ামী লীগ, বিএনপিসহ প্রধান কয়েকটি রাজনৈতিক দল, সরকারের বিভিন্ন কর্তৃপক্ষ, নির্বাচন কমিশন (ইসি), অধিকারকর্মীসহ বিভিন্ন পর্যায়ের মানুষের সঙ্গে কথা বলবেন। এসব বৈঠকে নির্বাচনের প্রস্তুতি ছাড়াও গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়া, মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা এবং শ্রমিকদের অধিকার রক্ষার নানান দিক নিয়ে কথা হতে পারে বলে মার্কিন ও ইইউ সূত্রগুলো জানায়।
এসব বৈঠকের প্রস্তুতি হিসেবে ঢাকায় মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস ও ইইউ রাষ্ট্রদূত চার্লস হোয়াইটলি সংশ্লিষ্ট অংশীজনদের সঙ্গে কথা বলতে শুরু করেছেন। ঢাকায় আমেরিকা ও ইউরোপের ১২ দেশের রাষ্ট্রদূত ও কূটনীতিকেরা নিজেদের মধ্যেও বিষয়গুলো নিয়ে আলাপ-আলোচনা করছেন বলে সূত্রগুলো জানায়।
কূটনৈতিক কয়েকটি সূত্রের তথ্য অনুযায়ী, চলতি জুলাইয়ের শেষ দিকে মার্কিন ও ইইউর আরও দুটি প্রতিনিধিদলের ঢাকা সফরের কথা রয়েছে।

জুলাই জাতীয় সনদে অন্তর্ভুক্ত সংবিধান সংস্কারের প্রস্তাবগুলো নিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গণভোটের প্রস্তাব করলেও কবে তা অনুষ্ঠিত হবে, সে বিষয়ে নির্দিষ্ট দিন সুপারিশ করেনি। আগামী ত্রয়োদশ নির্বাচনের আগে বা নির্বাচনের দিন একইসঙ্গে গণভোট হতে পারে বলে প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।
৭ মিনিট আগে
সাক্ষাৎকালে পারস্পরিক কুশল বিনিময়ের পাশাপাশি দুই দেশের মধ্যে প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা খাতে সহযোগিতা আরও জোরদার করার বিষয়ে আলোচনা হয়।
৯ মিনিট আগে
এর ফলে বিসিএসে কোনো সার্ভিস বা ক্যাডারে কর্মরতদের মধ্যে কাউকে অন্য বিসিএসের একই ক্যাডারে নিয়োগের জন্য সুপারিশ করা হবে না। আগের বিসিএসে কোনো ক্যাডারে নিয়োগের সুপারিশ পাওয়ার পরেও যোগদান না করলে অন্য বিসিএসে তাঁকে ওই ক্যাডারে আর নিয়োগের সুপারিশ করা হবে না।
৩৬ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নিয়মিত কাজের পাশাপাশি সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে কাজ করবে। এই পরিষদের মেয়াদ হবে ২৭০ দিন (৯ মাস)। এই মেয়াদের মধ্যে পরিষদ গণভোটে পাস হওয়া প্রস্তাবগুলো সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করতে না পারলেও সেগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হয়ে যাবে।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুলাই জাতীয় সনদে অন্তর্ভুক্ত সংবিধান সংস্কারের প্রস্তাবগুলো নিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গণভোটের প্রস্তাব করলেও কবে তা অনুষ্ঠিত হবে, সে বিষয়ে নির্দিষ্ট দিন সুপারিশ করেনি। আগামী ত্রয়োদশ নির্বাচনের আগে বা নির্বাচনের দিন একইসঙ্গে গণভোট হতে পারে বলে প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) দুপুরে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ জমা দেয় ঐকমত্য কমিশন। পরে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সংবাদ সম্মেলনে বিস্তারিত তুলে ধরেন কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ।
সুপারিশে বলা হয়েছে, ‘জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ, ২০২৫’ জারির মাধ্যমে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে প্রকাশিত জনগণের সার্বভৌম ইচ্ছা ও অভিপ্রায়কে আইনিপ্রক্রিয়ার মাধ্যমে সাংবিধানিক রূপ দেওয়ার পথ প্রশস্ত হবে।
ঐকমত্য কমিশন মনে করে, জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন সম্পন্ন করার জন্য একটি আনুষ্ঠানিক আইনি দলিল আবশ্যক ছিল। সে কারণেই সরকার গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে প্রকাশিত জনগণের সার্বভৌম ক্ষমতা ও অভিপ্রায়ের ভিত্তিতে সরকার এই বাস্তবায়ন আদেশ জারি করবে। অবিলম্বে সরকার এই আদেশ গ্যাজেট আকারে জারি করবে।
সংবাদ সম্মেলনে আলী রীয়াজ বলেন, জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ’ জারির পর থেকে জাতীয় নির্বাচনের দিন পর্যন্ত যেকোনো দিন গণভোট আয়োজন করা যেতে পারে।
গণভোটের বিষয়ে আদেশের খসড়ায় বলা হয়েছে, ‘জনগণের সার্বভৌম ক্ষমতা প্রয়োগের উদ্দেশ্যে এই আদেশ এবং ইহার তফসিল-১ এ সন্নিবেশিত জুলাই জাতীয় সনদের সংবিধান সংস্কার সম্পর্কিত অংশ গণভোটে উপস্থাপন করা হইবে।’
গণভোটের ব্যালটের প্রশ্ন হবে— ‘আপনি কি জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ, ২০২৫ এবং ইহার তফসিল-১ এ সন্নিবেশিত সংবিধান সংস্কার প্রস্তাবসমূহের প্রতি আপনার সম্মতি জ্ঞাপন করিতেছেন?’
ব্যালটের মাধ্যমে গণভোট অনুষ্ঠিত হইবে এবং নির্বাচন কমিশন কর্তৃক নির্ধারিত ব্যালটে প্রত্যেক ভোটার গোপনে ভোটদান করিবেন।
গণভোট কবে অনুষ্ঠিত হবে সে বিষয়ে খসড়ায় বলা হয়, এই আদেশ জারির অব্যবহিত পর অনুষ্ঠিতব্য জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পূর্বে যথোপযুক্ত সময়ে অথবা উক্ত নির্বাচনের দিন এই আদেশ অনুসারে গণভোট অনুষ্ঠান করা হইবে।
গণভোট অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে যথোপযুক্ত আইন প্রণয়নে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের দায়িত্ব নির্বাচন কমিশনকে দেওয়া হয়েছে।

জুলাই জাতীয় সনদে অন্তর্ভুক্ত সংবিধান সংস্কারের প্রস্তাবগুলো নিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গণভোটের প্রস্তাব করলেও কবে তা অনুষ্ঠিত হবে, সে বিষয়ে নির্দিষ্ট দিন সুপারিশ করেনি। আগামী ত্রয়োদশ নির্বাচনের আগে বা নির্বাচনের দিন একইসঙ্গে গণভোট হতে পারে বলে প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) দুপুরে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ জমা দেয় ঐকমত্য কমিশন। পরে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সংবাদ সম্মেলনে বিস্তারিত তুলে ধরেন কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ।
সুপারিশে বলা হয়েছে, ‘জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ, ২০২৫’ জারির মাধ্যমে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে প্রকাশিত জনগণের সার্বভৌম ইচ্ছা ও অভিপ্রায়কে আইনিপ্রক্রিয়ার মাধ্যমে সাংবিধানিক রূপ দেওয়ার পথ প্রশস্ত হবে।
ঐকমত্য কমিশন মনে করে, জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন সম্পন্ন করার জন্য একটি আনুষ্ঠানিক আইনি দলিল আবশ্যক ছিল। সে কারণেই সরকার গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে প্রকাশিত জনগণের সার্বভৌম ক্ষমতা ও অভিপ্রায়ের ভিত্তিতে সরকার এই বাস্তবায়ন আদেশ জারি করবে। অবিলম্বে সরকার এই আদেশ গ্যাজেট আকারে জারি করবে।
সংবাদ সম্মেলনে আলী রীয়াজ বলেন, জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ’ জারির পর থেকে জাতীয় নির্বাচনের দিন পর্যন্ত যেকোনো দিন গণভোট আয়োজন করা যেতে পারে।
গণভোটের বিষয়ে আদেশের খসড়ায় বলা হয়েছে, ‘জনগণের সার্বভৌম ক্ষমতা প্রয়োগের উদ্দেশ্যে এই আদেশ এবং ইহার তফসিল-১ এ সন্নিবেশিত জুলাই জাতীয় সনদের সংবিধান সংস্কার সম্পর্কিত অংশ গণভোটে উপস্থাপন করা হইবে।’
গণভোটের ব্যালটের প্রশ্ন হবে— ‘আপনি কি জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ, ২০২৫ এবং ইহার তফসিল-১ এ সন্নিবেশিত সংবিধান সংস্কার প্রস্তাবসমূহের প্রতি আপনার সম্মতি জ্ঞাপন করিতেছেন?’
ব্যালটের মাধ্যমে গণভোট অনুষ্ঠিত হইবে এবং নির্বাচন কমিশন কর্তৃক নির্ধারিত ব্যালটে প্রত্যেক ভোটার গোপনে ভোটদান করিবেন।
গণভোট কবে অনুষ্ঠিত হবে সে বিষয়ে খসড়ায় বলা হয়, এই আদেশ জারির অব্যবহিত পর অনুষ্ঠিতব্য জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পূর্বে যথোপযুক্ত সময়ে অথবা উক্ত নির্বাচনের দিন এই আদেশ অনুসারে গণভোট অনুষ্ঠান করা হইবে।
গণভোট অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে যথোপযুক্ত আইন প্রণয়নে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের দায়িত্ব নির্বাচন কমিশনকে দেওয়া হয়েছে।

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও বাংলাদেশে মানবাধিকার সমুন্নত রাখার বিষয়গুলো সামনে রেখে সক্রিয় হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপে তার মিত্রদেশগুলো। এতে বিরক্ত বাংলাদেশ সরকার। এ অবস্থায় ভূরাজনীতিতে যুক্তরাষ্ট্রের দুই প্রবল প্রতিপক্ষ দেশের একটি চীন এরই মধ্যে সরকারের প্রতি সমর্থন জানিয়েছে। এবার সামনে এসেছে রাশিয়া।
০৮ জুলাই ২০২৩
সাক্ষাৎকালে পারস্পরিক কুশল বিনিময়ের পাশাপাশি দুই দেশের মধ্যে প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা খাতে সহযোগিতা আরও জোরদার করার বিষয়ে আলোচনা হয়।
৯ মিনিট আগে
এর ফলে বিসিএসে কোনো সার্ভিস বা ক্যাডারে কর্মরতদের মধ্যে কাউকে অন্য বিসিএসের একই ক্যাডারে নিয়োগের জন্য সুপারিশ করা হবে না। আগের বিসিএসে কোনো ক্যাডারে নিয়োগের সুপারিশ পাওয়ার পরেও যোগদান না করলে অন্য বিসিএসে তাঁকে ওই ক্যাডারে আর নিয়োগের সুপারিশ করা হবে না।
৩৬ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নিয়মিত কাজের পাশাপাশি সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে কাজ করবে। এই পরিষদের মেয়াদ হবে ২৭০ দিন (৯ মাস)। এই মেয়াদের মধ্যে পরিষদ গণভোটে পাস হওয়া প্রস্তাবগুলো সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করতে না পারলেও সেগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হয়ে যাবে।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামানের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছে পাকিস্তানের জয়েন্ট চিফস অব স্টাফ কমিটির (সিজেসিএসসি) চেয়ারম্যান জেনারেল সাহির শামশাদ মির্জার নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল।
আজ মঙ্গলবার সেনাসদরে সেনাবাহিনীর প্রধানের সঙ্গে এই সৌজন্য সাক্ষাৎ হয় বলে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে জানানো হয়েছে।
সেখানে বলা হয়, সাক্ষাৎকালে পারস্পরিক কুশল বিনিময়ের পাশাপাশি দুই দেশের মধ্যে প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা খাতে সহযোগিতা আরও জোরদার করার বিষয়ে আলোচনা হয়।
এ ছাড়া যৌথ সামরিক প্রশিক্ষণ, সেমিনার ও পরিদর্শনের মাধ্যমে সামরিক সম্পর্ক সম্প্রসারণের সম্ভাবনা নিয়েও তাঁরা মতবিনিময় করেন।

সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামানের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছে পাকিস্তানের জয়েন্ট চিফস অব স্টাফ কমিটির (সিজেসিএসসি) চেয়ারম্যান জেনারেল সাহির শামশাদ মির্জার নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল।
আজ মঙ্গলবার সেনাসদরে সেনাবাহিনীর প্রধানের সঙ্গে এই সৌজন্য সাক্ষাৎ হয় বলে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে জানানো হয়েছে।
সেখানে বলা হয়, সাক্ষাৎকালে পারস্পরিক কুশল বিনিময়ের পাশাপাশি দুই দেশের মধ্যে প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা খাতে সহযোগিতা আরও জোরদার করার বিষয়ে আলোচনা হয়।
এ ছাড়া যৌথ সামরিক প্রশিক্ষণ, সেমিনার ও পরিদর্শনের মাধ্যমে সামরিক সম্পর্ক সম্প্রসারণের সম্ভাবনা নিয়েও তাঁরা মতবিনিময় করেন।

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও বাংলাদেশে মানবাধিকার সমুন্নত রাখার বিষয়গুলো সামনে রেখে সক্রিয় হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপে তার মিত্রদেশগুলো। এতে বিরক্ত বাংলাদেশ সরকার। এ অবস্থায় ভূরাজনীতিতে যুক্তরাষ্ট্রের দুই প্রবল প্রতিপক্ষ দেশের একটি চীন এরই মধ্যে সরকারের প্রতি সমর্থন জানিয়েছে। এবার সামনে এসেছে রাশিয়া।
০৮ জুলাই ২০২৩
জুলাই জাতীয় সনদে অন্তর্ভুক্ত সংবিধান সংস্কারের প্রস্তাবগুলো নিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গণভোটের প্রস্তাব করলেও কবে তা অনুষ্ঠিত হবে, সে বিষয়ে নির্দিষ্ট দিন সুপারিশ করেনি। আগামী ত্রয়োদশ নির্বাচনের আগে বা নির্বাচনের দিন একইসঙ্গে গণভোট হতে পারে বলে প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।
৭ মিনিট আগে
এর ফলে বিসিএসে কোনো সার্ভিস বা ক্যাডারে কর্মরতদের মধ্যে কাউকে অন্য বিসিএসের একই ক্যাডারে নিয়োগের জন্য সুপারিশ করা হবে না। আগের বিসিএসে কোনো ক্যাডারে নিয়োগের সুপারিশ পাওয়ার পরেও যোগদান না করলে অন্য বিসিএসে তাঁকে ওই ক্যাডারে আর নিয়োগের সুপারিশ করা হবে না।
৩৬ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নিয়মিত কাজের পাশাপাশি সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে কাজ করবে। এই পরিষদের মেয়াদ হবে ২৭০ দিন (৯ মাস)। এই মেয়াদের মধ্যে পরিষদ গণভোটে পাস হওয়া প্রস্তাবগুলো সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করতে না পারলেও সেগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হয়ে যাবে।
১ ঘণ্টা আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

বিসিএসে রিপিট ক্যাডারে নিয়োগের পথ বন্ধ করে দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) সঙ্গে পরামর্শ করে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (বয়স, যোগ্যতা ও সরাসরি নিয়োগের জন্য পরীক্ষা) বিধিমালা, ২০১৪ সংশোধন করে আজ মঙ্গলবার প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
এর ফলে বিসিএসে কোনো সার্ভিস বা ক্যাডারে কর্মরতদের মধ্যে কাউকে অন্য বিসিএসের একই ক্যাডারে নিয়োগের জন্য সুপারিশ করা হবে না। আগের বিসিএসে কোনো ক্যাডারে নিয়োগের সুপারিশ পাওয়ার পরেও যোগদান না করলে অন্য বিসিএসে তাঁকে ওই ক্যাডারে আর নিয়োগের সুপারিশ করা হবে না।
এ ছাড়া আগের কোনো বিসিএসে কোনো ক্যাডারে যোগদানে অনিচ্ছা প্রকাশ করলে অন্য বিসিএসেও সেই ক্যাডারে আর নিয়োগের সুপারিশ করা হবে না। পিএসসি চাইলে এমন প্রার্থীদের চূড়ান্ত ফলাফল থেকেও বাদ দিতে পারবে।
বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (বয়স, যোগ্যতা ও সরাসরি নিয়োগের জন্য পরীক্ষা) বিধিমালার ১৭ বিধিতে বলা ছিল—কৃতকার্য প্রার্থীদের মধ্য থেকে কমিশন উপযুক্ত প্রার্থী নির্বাচন করবে এবং সার্ভিস বা ক্যাডার পদে নিয়োগের জন্য যোগ্য প্রার্থীদের নাম সরকারের কাছে সুপারিশ করবে।
নতুন বিধিতে বলা হয়েছে, এখন থেকে কোনো বিসিএসে নিয়োগের জন্য সরকারের কাছে সুপারিশ করার আগে বা কোনো বিসিএস পরীক্ষার চূড়ান্ত ফলাফল তৈরির সময় পিএসসি তিনটি বিষয় বিবেচনায় নেবে। এ ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট প্রার্থীর দেওয়া লিখিত তথ্য, কমিশনের নিজস্ব তথ্য ও প্রার্থীর আগের বিসিএস পরীক্ষার তথ্য বিবেচনায় নেওয়া হবে।
নতুন বিধিতে আরও বলা হয়, কোনো প্রার্থী যে সার্ভিস বা ক্যাডার পদে কর্মরত রয়েছেন, সেই একই সার্ভিস বা ক্যাডার পদে তিনি মনোনয়নযোগ্য; আগের কোনো বিসিএস পরীক্ষায় যে সার্ভিস বা ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেয়েছিলেন, কিন্তু যোগদান করেননি, সেই একই সার্ভিস বা ক্যাডার পদে তিনি মনোনয়নযোগ্য এবং আগের কোনো বিসিএস পরীক্ষার মতো একই সার্ভিস বা ক্যাডার পদে বা ওই প্রার্থীর আগ্রহ নেই—এমন কোনো সার্ভিস বা ক্যাডার পদে পুনরায় মনোনীত হওয়ার কারণে মনোনীত সার্ভিস বা ক্যাডার পদে যোগদান করতে অনিচ্ছা জ্ঞাপন করেছেন, সেই একই সার্ভিস বা ক্যাডার পদে তিনি মনোনয়নযোগ্য।
তবে কমিশন এ ধরনের প্রার্থীদের নিয়োগের জন্য সরকারের কাছে সুপারিশ করা থেকে বিরত থাকতে পারবে বা ক্ষেত্রমতে চূড়ান্ত ফলাফলে উক্ত প্রার্থীকে বাদ দিতে পারবে।
তিন কারণে কোনো প্রার্থীকে নিয়োগের জন্য পিএসসি সুপারিশ না করলে সেসব শূন্য পদে ওই বিসিএসে উত্তীর্ণ প্রার্থীদের মধ্য থেকে মেধাক্রম ও পছন্দক্রম অনুযায়ী প্রার্থী নির্বাচন করে কমিশন সম্পূরক ফলাফল প্রকাশ করে কোনো সার্ভিস বা ক্যাডার পদে নিয়োগের জন্য সরকারের কাছে সুপারিশ করতে পারবে।
সম্পূরক ফলাফলের কারণে প্রথম ঘোষিত ফলাফলে কোনো সার্ভিস বা ক্যাডার পদের জন্য মনোনীত কোনো প্রার্থীর মেধাক্রম ও পছন্দক্রম ক্ষতিগ্রস্ত হবে না বলে নতুন বিধিতে জানানো হয়েছে।

বিসিএসে রিপিট ক্যাডারে নিয়োগের পথ বন্ধ করে দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) সঙ্গে পরামর্শ করে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (বয়স, যোগ্যতা ও সরাসরি নিয়োগের জন্য পরীক্ষা) বিধিমালা, ২০১৪ সংশোধন করে আজ মঙ্গলবার প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
এর ফলে বিসিএসে কোনো সার্ভিস বা ক্যাডারে কর্মরতদের মধ্যে কাউকে অন্য বিসিএসের একই ক্যাডারে নিয়োগের জন্য সুপারিশ করা হবে না। আগের বিসিএসে কোনো ক্যাডারে নিয়োগের সুপারিশ পাওয়ার পরেও যোগদান না করলে অন্য বিসিএসে তাঁকে ওই ক্যাডারে আর নিয়োগের সুপারিশ করা হবে না।
এ ছাড়া আগের কোনো বিসিএসে কোনো ক্যাডারে যোগদানে অনিচ্ছা প্রকাশ করলে অন্য বিসিএসেও সেই ক্যাডারে আর নিয়োগের সুপারিশ করা হবে না। পিএসসি চাইলে এমন প্রার্থীদের চূড়ান্ত ফলাফল থেকেও বাদ দিতে পারবে।
বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (বয়স, যোগ্যতা ও সরাসরি নিয়োগের জন্য পরীক্ষা) বিধিমালার ১৭ বিধিতে বলা ছিল—কৃতকার্য প্রার্থীদের মধ্য থেকে কমিশন উপযুক্ত প্রার্থী নির্বাচন করবে এবং সার্ভিস বা ক্যাডার পদে নিয়োগের জন্য যোগ্য প্রার্থীদের নাম সরকারের কাছে সুপারিশ করবে।
নতুন বিধিতে বলা হয়েছে, এখন থেকে কোনো বিসিএসে নিয়োগের জন্য সরকারের কাছে সুপারিশ করার আগে বা কোনো বিসিএস পরীক্ষার চূড়ান্ত ফলাফল তৈরির সময় পিএসসি তিনটি বিষয় বিবেচনায় নেবে। এ ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট প্রার্থীর দেওয়া লিখিত তথ্য, কমিশনের নিজস্ব তথ্য ও প্রার্থীর আগের বিসিএস পরীক্ষার তথ্য বিবেচনায় নেওয়া হবে।
নতুন বিধিতে আরও বলা হয়, কোনো প্রার্থী যে সার্ভিস বা ক্যাডার পদে কর্মরত রয়েছেন, সেই একই সার্ভিস বা ক্যাডার পদে তিনি মনোনয়নযোগ্য; আগের কোনো বিসিএস পরীক্ষায় যে সার্ভিস বা ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেয়েছিলেন, কিন্তু যোগদান করেননি, সেই একই সার্ভিস বা ক্যাডার পদে তিনি মনোনয়নযোগ্য এবং আগের কোনো বিসিএস পরীক্ষার মতো একই সার্ভিস বা ক্যাডার পদে বা ওই প্রার্থীর আগ্রহ নেই—এমন কোনো সার্ভিস বা ক্যাডার পদে পুনরায় মনোনীত হওয়ার কারণে মনোনীত সার্ভিস বা ক্যাডার পদে যোগদান করতে অনিচ্ছা জ্ঞাপন করেছেন, সেই একই সার্ভিস বা ক্যাডার পদে তিনি মনোনয়নযোগ্য।
তবে কমিশন এ ধরনের প্রার্থীদের নিয়োগের জন্য সরকারের কাছে সুপারিশ করা থেকে বিরত থাকতে পারবে বা ক্ষেত্রমতে চূড়ান্ত ফলাফলে উক্ত প্রার্থীকে বাদ দিতে পারবে।
তিন কারণে কোনো প্রার্থীকে নিয়োগের জন্য পিএসসি সুপারিশ না করলে সেসব শূন্য পদে ওই বিসিএসে উত্তীর্ণ প্রার্থীদের মধ্য থেকে মেধাক্রম ও পছন্দক্রম অনুযায়ী প্রার্থী নির্বাচন করে কমিশন সম্পূরক ফলাফল প্রকাশ করে কোনো সার্ভিস বা ক্যাডার পদে নিয়োগের জন্য সরকারের কাছে সুপারিশ করতে পারবে।
সম্পূরক ফলাফলের কারণে প্রথম ঘোষিত ফলাফলে কোনো সার্ভিস বা ক্যাডার পদের জন্য মনোনীত কোনো প্রার্থীর মেধাক্রম ও পছন্দক্রম ক্ষতিগ্রস্ত হবে না বলে নতুন বিধিতে জানানো হয়েছে।

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও বাংলাদেশে মানবাধিকার সমুন্নত রাখার বিষয়গুলো সামনে রেখে সক্রিয় হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপে তার মিত্রদেশগুলো। এতে বিরক্ত বাংলাদেশ সরকার। এ অবস্থায় ভূরাজনীতিতে যুক্তরাষ্ট্রের দুই প্রবল প্রতিপক্ষ দেশের একটি চীন এরই মধ্যে সরকারের প্রতি সমর্থন জানিয়েছে। এবার সামনে এসেছে রাশিয়া।
০৮ জুলাই ২০২৩
জুলাই জাতীয় সনদে অন্তর্ভুক্ত সংবিধান সংস্কারের প্রস্তাবগুলো নিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গণভোটের প্রস্তাব করলেও কবে তা অনুষ্ঠিত হবে, সে বিষয়ে নির্দিষ্ট দিন সুপারিশ করেনি। আগামী ত্রয়োদশ নির্বাচনের আগে বা নির্বাচনের দিন একইসঙ্গে গণভোট হতে পারে বলে প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।
৭ মিনিট আগে
সাক্ষাৎকালে পারস্পরিক কুশল বিনিময়ের পাশাপাশি দুই দেশের মধ্যে প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা খাতে সহযোগিতা আরও জোরদার করার বিষয়ে আলোচনা হয়।
৯ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নিয়মিত কাজের পাশাপাশি সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে কাজ করবে। এই পরিষদের মেয়াদ হবে ২৭০ দিন (৯ মাস)। এই মেয়াদের মধ্যে পরিষদ গণভোটে পাস হওয়া প্রস্তাবগুলো সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করতে না পারলেও সেগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হয়ে যাবে।
১ ঘণ্টা আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সুপারিশ
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নিয়মিত কাজের পাশাপাশি সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে কাজ করবে। এই পরিষদের মেয়াদ হবে ২৭০ দিন (৯ মাস)। এই মেয়াদের মধ্যে পরিষদ গণভোটে পাস হওয়া প্রস্তাবগুলো সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করতে না পারলেও সেগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হয়ে যাবে। জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন আদেশের খসড়ায় এমন সুপারিশ করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন।
আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) দুপুরে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ জমা দেয় ঐকমত্য কমিশন। পরে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সংবাদ সম্মেলনে বিস্তারিত তুলে ধরেন কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ।
তিনি বলেন, সংবিধান-সংক্রান্ত প্রস্তাবগুলো খসড়া বিল (সংবিধান সংশোধনী আইনের খসড়া) আকারে তৈরি করবে সরকার। বিলটি গণভোটে পাস হলে সংবিধান সংস্কার পরিষদ মূল ভাব ঠিক রেখে প্রস্তাবগুলো অনুমোদন করবে। কিন্ত সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে ২৭০ দিনের মেয়াদের মধ্যে তা অনুমোদন না করলেও প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হয়ে যাবে।
তবে গণভোট অনুষ্ঠানের ব্যাপারে সরকারকে নির্দিষ্ট কোনো সময়সীমা বেঁধে দেয়নি ঐকমত্য কমিশন। সংবাদ সম্মেলনে আলী রীয়াজ বলেন, জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ’ জারির পর থেকে জাতীয় নির্বাচনের দিন পর্যন্ত যেকোনো দিন গণভোট আয়োজন করা যেতে পারে।
সুপারিশে কমিশন বলেছে, ‘এই আদেশ জারির অব্যবহিত পর অনুষ্ঠিতব্য জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পূর্বে যথোপযুক্ত সময়ে অথবা উক্ত নির্বাচনের দিন এই আদেশ অনুসারে গণভোট অনুষ্ঠান করা হইবে।’
গণভোটের বিষয়বস্তু নিয়ে আলী রীয়াজ বলেন, প্যাকেজ আকারে একটি প্রশ্নে গণভোট হবে। সেখানে সনদ ও খসড়া বিল সমর্থন করা হচ্ছে কি না, তা জানতে চাওয়া হবে।
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনায় রাজনৈতিক দলগুলোর ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে কী হবে—এমন প্রশ্ন করা হয়। জবাবে আলী রীয়াজ বলেন, তাঁরা সরকারকে বলেছেন, এগুলো জনগণের কাছে নিয়ে যেতে। জনগণের রায় পাওয়ার পর রাজনৈতিক দল সিদ্ধান্ত নেবে।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নিয়মিত কাজের পাশাপাশি সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে কাজ করবে। এই পরিষদের মেয়াদ হবে ২৭০ দিন (৯ মাস)। এই মেয়াদের মধ্যে পরিষদ গণভোটে পাস হওয়া প্রস্তাবগুলো সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করতে না পারলেও সেগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হয়ে যাবে। জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন আদেশের খসড়ায় এমন সুপারিশ করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন।
আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) দুপুরে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ জমা দেয় ঐকমত্য কমিশন। পরে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সংবাদ সম্মেলনে বিস্তারিত তুলে ধরেন কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ।
তিনি বলেন, সংবিধান-সংক্রান্ত প্রস্তাবগুলো খসড়া বিল (সংবিধান সংশোধনী আইনের খসড়া) আকারে তৈরি করবে সরকার। বিলটি গণভোটে পাস হলে সংবিধান সংস্কার পরিষদ মূল ভাব ঠিক রেখে প্রস্তাবগুলো অনুমোদন করবে। কিন্ত সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে ২৭০ দিনের মেয়াদের মধ্যে তা অনুমোদন না করলেও প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হয়ে যাবে।
তবে গণভোট অনুষ্ঠানের ব্যাপারে সরকারকে নির্দিষ্ট কোনো সময়সীমা বেঁধে দেয়নি ঐকমত্য কমিশন। সংবাদ সম্মেলনে আলী রীয়াজ বলেন, জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ’ জারির পর থেকে জাতীয় নির্বাচনের দিন পর্যন্ত যেকোনো দিন গণভোট আয়োজন করা যেতে পারে।
সুপারিশে কমিশন বলেছে, ‘এই আদেশ জারির অব্যবহিত পর অনুষ্ঠিতব্য জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পূর্বে যথোপযুক্ত সময়ে অথবা উক্ত নির্বাচনের দিন এই আদেশ অনুসারে গণভোট অনুষ্ঠান করা হইবে।’
গণভোটের বিষয়বস্তু নিয়ে আলী রীয়াজ বলেন, প্যাকেজ আকারে একটি প্রশ্নে গণভোট হবে। সেখানে সনদ ও খসড়া বিল সমর্থন করা হচ্ছে কি না, তা জানতে চাওয়া হবে।
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনায় রাজনৈতিক দলগুলোর ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে কী হবে—এমন প্রশ্ন করা হয়। জবাবে আলী রীয়াজ বলেন, তাঁরা সরকারকে বলেছেন, এগুলো জনগণের কাছে নিয়ে যেতে। জনগণের রায় পাওয়ার পর রাজনৈতিক দল সিদ্ধান্ত নেবে।

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও বাংলাদেশে মানবাধিকার সমুন্নত রাখার বিষয়গুলো সামনে রেখে সক্রিয় হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপে তার মিত্রদেশগুলো। এতে বিরক্ত বাংলাদেশ সরকার। এ অবস্থায় ভূরাজনীতিতে যুক্তরাষ্ট্রের দুই প্রবল প্রতিপক্ষ দেশের একটি চীন এরই মধ্যে সরকারের প্রতি সমর্থন জানিয়েছে। এবার সামনে এসেছে রাশিয়া।
০৮ জুলাই ২০২৩
জুলাই জাতীয় সনদে অন্তর্ভুক্ত সংবিধান সংস্কারের প্রস্তাবগুলো নিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গণভোটের প্রস্তাব করলেও কবে তা অনুষ্ঠিত হবে, সে বিষয়ে নির্দিষ্ট দিন সুপারিশ করেনি। আগামী ত্রয়োদশ নির্বাচনের আগে বা নির্বাচনের দিন একইসঙ্গে গণভোট হতে পারে বলে প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।
৭ মিনিট আগে
সাক্ষাৎকালে পারস্পরিক কুশল বিনিময়ের পাশাপাশি দুই দেশের মধ্যে প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা খাতে সহযোগিতা আরও জোরদার করার বিষয়ে আলোচনা হয়।
৯ মিনিট আগে
এর ফলে বিসিএসে কোনো সার্ভিস বা ক্যাডারে কর্মরতদের মধ্যে কাউকে অন্য বিসিএসের একই ক্যাডারে নিয়োগের জন্য সুপারিশ করা হবে না। আগের বিসিএসে কোনো ক্যাডারে নিয়োগের সুপারিশ পাওয়ার পরেও যোগদান না করলে অন্য বিসিএসে তাঁকে ওই ক্যাডারে আর নিয়োগের সুপারিশ করা হবে না।
৩৬ মিনিট আগে