অনলাইন ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তর তথা স্টেট ডিপার্টমেন্ট বলেছে, বিগত ২০-২৫ বছরে যেসব সমস্যা বাংলাদেশিদের জীবন ধ্বংস করে দিয়েছে, সেগুলো মোকাবিলায় গণতন্ত্র ও নির্বাচন গুরুত্বপূর্ণ। স্থানীয় সময় গতকাল মঙ্গলবার স্টেট ডিপার্টমেন্টের নিয়মিত প্রেস ব্রিফিংয়ে এ কথা বলেন দপ্তরের মুখপাত্র ট্যামি ব্রুস।
প্রেস ব্রিফিংয়ে এক প্রশ্নকারী বলেন, নিউ ইয়র্ক টাইমস দুই সপ্তাহ আগে জানিয়েছিল বাংলাদেশে ইসলামপন্থীদের উদ্বেগজনক উত্থান হয়েছে। এই উত্থান ইউনূস সরকারের আমলে হচ্ছে। এমনকি বিক্ষোভকারীরাও প্রকাশ্যে ওসামা বিন লাদেনের ছবি দেখাচ্ছে। ঢাকা থেকে এমন একটি ছবিও এসেছে, যেখানে নাৎসিদের প্রতীক দেখা যাচ্ছে।
জবাবে ট্যামি ব্রুস বললেন, ‘হ্যাঁ।’ এ বিষয়ে তিনি বিস্তারিত কোনো মন্তব্য করেননি। তাঁর সংক্ষিপ্ত জবাবের পর প্রশ্নকর্তা আবারও বলেন,...এবং আমেরিকান ব্র্যান্ড যেমন—কেএফসি, কোকা-কোলাকে লক্ষ্য করা হচ্ছে। তাদের বিরুদ্ধে ইহুদিবিদ্বেষী কথা বলা হচ্ছে। অভিযোগ উঠেছে, অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টারা এই বিদ্বেষ ছড়াচ্ছেন।
জবাবে ট্যামি ব্রুস বলেন, ‘আচ্ছা, ঠিক আছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘স্যার, আমরা এ বিষয়ে শুনেছি। আমরা জানি এবং আপনার আগ্রহের প্রশংসা করি। বাংলাদেশ একটি দেশ এবং সেখানে কিছু সমস্যা আছে। এটি এমন একটি দেশ, যা নিয়ে আমরা প্রায়শই কথা বলি। এখানে উপস্থিতদের প্রশ্ন থেকেও তা স্পষ্ট।’
এ সময় তিনি টিউলিপ সিদ্দিকের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) গ্রেপ্তারি পরোয়ানার ইস্যুতে বলেন, ‘তবে বাংলাদেশ নিয়ে আমি একটি বিষয় উল্লেখ করতে চাই। যুক্তরাজ্যর একজন এমপি টিউলিপ সিদ্দিকের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। বাংলাদেশের আদালত এই গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে।’
ট্যামি ব্রুস জোর দিয়ে বলেন, ‘অবশ্যই, এসব বিষয় এবং আপনি যা আলোচনা করছেন—এমনকি বিক্ষোভও—বাংলাদেশি কর্তৃপক্ষের দেখার বিষয় এবং অবশ্যই তাদের সঙ্গে কথা বলাও খুব গুরুত্বপূর্ণ। শেষ পর্যন্ত বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করবে বাংলাদেশের জনগণই। আপনারা যা তুলে ধরেছেন, তেমন পরিস্থিতির মুখোমুখি তারা।’
মুখপাত্র বলেন, ‘অন্যরা যা দেখছেন, আমরাও সেই প্রতিবেদন দেখেছি এবং এখানে নির্বাচন গুরুত্বপূর্ণ। আমি এখানে এটি হালকাভাবে বলতে চাই না, তবে এটি সত্য। গণতন্ত্র গুরুত্বপূর্ণ এবং জনগণের পদক্ষেপ গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষত এমন সব সমস্যা মোকাবিলায়, যা বিগত ২০-২৫ বছর ধরে তাদের জীবন ধ্বংস করে দিয়েছে।’
আরও খবর পড়ুন:
যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তর তথা স্টেট ডিপার্টমেন্ট বলেছে, বিগত ২০-২৫ বছরে যেসব সমস্যা বাংলাদেশিদের জীবন ধ্বংস করে দিয়েছে, সেগুলো মোকাবিলায় গণতন্ত্র ও নির্বাচন গুরুত্বপূর্ণ। স্থানীয় সময় গতকাল মঙ্গলবার স্টেট ডিপার্টমেন্টের নিয়মিত প্রেস ব্রিফিংয়ে এ কথা বলেন দপ্তরের মুখপাত্র ট্যামি ব্রুস।
প্রেস ব্রিফিংয়ে এক প্রশ্নকারী বলেন, নিউ ইয়র্ক টাইমস দুই সপ্তাহ আগে জানিয়েছিল বাংলাদেশে ইসলামপন্থীদের উদ্বেগজনক উত্থান হয়েছে। এই উত্থান ইউনূস সরকারের আমলে হচ্ছে। এমনকি বিক্ষোভকারীরাও প্রকাশ্যে ওসামা বিন লাদেনের ছবি দেখাচ্ছে। ঢাকা থেকে এমন একটি ছবিও এসেছে, যেখানে নাৎসিদের প্রতীক দেখা যাচ্ছে।
জবাবে ট্যামি ব্রুস বললেন, ‘হ্যাঁ।’ এ বিষয়ে তিনি বিস্তারিত কোনো মন্তব্য করেননি। তাঁর সংক্ষিপ্ত জবাবের পর প্রশ্নকর্তা আবারও বলেন,...এবং আমেরিকান ব্র্যান্ড যেমন—কেএফসি, কোকা-কোলাকে লক্ষ্য করা হচ্ছে। তাদের বিরুদ্ধে ইহুদিবিদ্বেষী কথা বলা হচ্ছে। অভিযোগ উঠেছে, অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টারা এই বিদ্বেষ ছড়াচ্ছেন।
জবাবে ট্যামি ব্রুস বলেন, ‘আচ্ছা, ঠিক আছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘স্যার, আমরা এ বিষয়ে শুনেছি। আমরা জানি এবং আপনার আগ্রহের প্রশংসা করি। বাংলাদেশ একটি দেশ এবং সেখানে কিছু সমস্যা আছে। এটি এমন একটি দেশ, যা নিয়ে আমরা প্রায়শই কথা বলি। এখানে উপস্থিতদের প্রশ্ন থেকেও তা স্পষ্ট।’
এ সময় তিনি টিউলিপ সিদ্দিকের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) গ্রেপ্তারি পরোয়ানার ইস্যুতে বলেন, ‘তবে বাংলাদেশ নিয়ে আমি একটি বিষয় উল্লেখ করতে চাই। যুক্তরাজ্যর একজন এমপি টিউলিপ সিদ্দিকের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। বাংলাদেশের আদালত এই গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে।’
ট্যামি ব্রুস জোর দিয়ে বলেন, ‘অবশ্যই, এসব বিষয় এবং আপনি যা আলোচনা করছেন—এমনকি বিক্ষোভও—বাংলাদেশি কর্তৃপক্ষের দেখার বিষয় এবং অবশ্যই তাদের সঙ্গে কথা বলাও খুব গুরুত্বপূর্ণ। শেষ পর্যন্ত বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করবে বাংলাদেশের জনগণই। আপনারা যা তুলে ধরেছেন, তেমন পরিস্থিতির মুখোমুখি তারা।’
মুখপাত্র বলেন, ‘অন্যরা যা দেখছেন, আমরাও সেই প্রতিবেদন দেখেছি এবং এখানে নির্বাচন গুরুত্বপূর্ণ। আমি এখানে এটি হালকাভাবে বলতে চাই না, তবে এটি সত্য। গণতন্ত্র গুরুত্বপূর্ণ এবং জনগণের পদক্ষেপ গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষত এমন সব সমস্যা মোকাবিলায়, যা বিগত ২০-২৫ বছর ধরে তাদের জীবন ধ্বংস করে দিয়েছে।’
আরও খবর পড়ুন:
উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমান বিধ্বস্তে হতাহতের ঘটনায় উদ্ভূত পরিস্থিতি সামাল দিতে সরকার ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বড় ধরনের ব্যর্থতা দেখিয়েছে বলে মনে করে রাজনৈতিক দলের নেতারা। মাইলস্টোন স্কুলে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে বহু শিক্ষার্থী হতাহতের ঘটনায় মঙ্গলবার দিনভর রাজধানীতে বিক্ষোভ ছিল।
১০ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিধ্বস্ত হওয়ার আগমুহূর্তেও কন্ট্রোল রুমের সঙ্গে যোগাযোগ করেছিলেন যুদ্ধবিমানের পাইলট ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তৌকির ইসলাম সাগর। কন্ট্রোল রুমকে তিনি বলেছিলেন, ‘বিমান ভাসছে না...মনে হচ্ছে নিচে পড়ছে।’
১২ ঘণ্টা আগেবিএনপি, জামায়াতে ইসলামীসহ ৪টি রাজনৈতিক দলের নেতাদের সঙ্গে জরুরি বৈঠক করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ মঙ্গলবার (২২ জুলাই) প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনায় আধঘণ্টার বেশি সময় ধরে অনুষ্ঠিত এই বৈঠক রাত সাড়ে ৯টার পর শেষ হয়।
১৪ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হওয়ার ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য অর্থসহায়তা চেয়ে প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে একটি পোস্ট দেওয়া হয়। সেটিকে ঘিরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সমালোচনার ঝড় উঠলে আজ মঙ্গলবার দুপুরে পোস্টটি সরিয়ে ফেলা হয়
১৪ ঘণ্টা আগে