নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মাগুরায় ধর্ষণের শিকার শিশুর সব ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম থেকে অপসারণের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। আজ রোববার বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর বেঞ্চ স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে এই আদেশ দেন।
বিটিআরসি কর্তৃপক্ষকে তাৎক্ষণিকভাবে আদেশ বাস্তবায়ন করতে বলা হয়েছে।
এর আগে মাগুরায় ধর্ষণের শিকার শিশুটির বিষয়টি আদালতের নজরে আনেন ব্যারিস্টার মাহসিব হোসাইন।
এ ঘটনায় শিশুটির মা চারজনকে আসামি করে মামলা করেছেন। চার আসামিকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে পাঠানো হয়েছে। কারাগারে পাঠানো আসামিরা হলেন—শিশুটির বড় বোনের শ্বশুর, শাশুড়ি, তাঁদের দুই ছেলে। দুই ছেলের একজন শিশুর বড় বোনের স্বামী।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, শিশুটির মা বাদী হয়ে চারজনকে আসামি করে গতকাল শনিবার বেলা ১টায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মাগুরা সদর থানায় মামলা করেন। এর আগেই ওই চার আসামি পুলিশ হেফাজতে ছিল।
এজাহারে বাদী অভিযোগ করেন, চার মাস আগে তাঁর বড় মেয়ের বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকে ওই পুত্রবধূকে কুপ্রস্তাব দিতে থাকেন শ্বশুর। ঘটনাটি জানতেন অন্য আসামিরা। গত ১ মার্চ বাদীর ছোট মেয়ে (৮) তার বোনের শ্বশুরবাড়িতে বেড়াতে যায়। এরপর ৬ মার্চ বড় মেয়ে মোবাইল ফোনে মাকে জানান, তাঁর ছোট বোন অসুস্থ।
খবর পেয়ে বাদী বড় মেয়ের শ্বশুরবাড়ি যান এবং জানতে পারেন, তাঁর ছোট মেয়ে ৫ মার্চ রাতে বড় মেয়ে ও তাঁর স্বামীর সঙ্গে একই কক্ষে ঘুমিয়ে ছিল। গভীর রাতে বড় মেয়ে ঘুম থেকে জেগে দেখেন, ছোট বোন মেঝেতে পড়ে আছে। তখন শিশুটি জানায়, তার যৌনাঙ্গে ব্যথা হচ্ছে। এরপর সে অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে মাগুরা সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখান থেকে প্রথমে ফরিদপুর ও পরে ঢাকায় নেওয়া হয়।
মামলার বাদী উল্লেখ করেন, ঢাকায় হাসপাতালে মেয়ের জরুরি চিকিৎসা চলায় মামলা করতে দেরি হয়েছে।
এদিকে চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, শিশুটির যোনিপথ রক্তাক্ত। গলায় গুরুতর আঘাত পেয়েছে। তার অবস্থা গুরুতর। এ কারণে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পিআইসিইউ থেকে গতকাল শনিবার তাকে ঢাকা সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) নেওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন:–
মাগুরায় ধর্ষণের শিকার শিশুর সব ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম থেকে অপসারণের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। আজ রোববার বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর বেঞ্চ স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে এই আদেশ দেন।
বিটিআরসি কর্তৃপক্ষকে তাৎক্ষণিকভাবে আদেশ বাস্তবায়ন করতে বলা হয়েছে।
এর আগে মাগুরায় ধর্ষণের শিকার শিশুটির বিষয়টি আদালতের নজরে আনেন ব্যারিস্টার মাহসিব হোসাইন।
এ ঘটনায় শিশুটির মা চারজনকে আসামি করে মামলা করেছেন। চার আসামিকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে পাঠানো হয়েছে। কারাগারে পাঠানো আসামিরা হলেন—শিশুটির বড় বোনের শ্বশুর, শাশুড়ি, তাঁদের দুই ছেলে। দুই ছেলের একজন শিশুর বড় বোনের স্বামী।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, শিশুটির মা বাদী হয়ে চারজনকে আসামি করে গতকাল শনিবার বেলা ১টায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মাগুরা সদর থানায় মামলা করেন। এর আগেই ওই চার আসামি পুলিশ হেফাজতে ছিল।
এজাহারে বাদী অভিযোগ করেন, চার মাস আগে তাঁর বড় মেয়ের বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকে ওই পুত্রবধূকে কুপ্রস্তাব দিতে থাকেন শ্বশুর। ঘটনাটি জানতেন অন্য আসামিরা। গত ১ মার্চ বাদীর ছোট মেয়ে (৮) তার বোনের শ্বশুরবাড়িতে বেড়াতে যায়। এরপর ৬ মার্চ বড় মেয়ে মোবাইল ফোনে মাকে জানান, তাঁর ছোট বোন অসুস্থ।
খবর পেয়ে বাদী বড় মেয়ের শ্বশুরবাড়ি যান এবং জানতে পারেন, তাঁর ছোট মেয়ে ৫ মার্চ রাতে বড় মেয়ে ও তাঁর স্বামীর সঙ্গে একই কক্ষে ঘুমিয়ে ছিল। গভীর রাতে বড় মেয়ে ঘুম থেকে জেগে দেখেন, ছোট বোন মেঝেতে পড়ে আছে। তখন শিশুটি জানায়, তার যৌনাঙ্গে ব্যথা হচ্ছে। এরপর সে অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে মাগুরা সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখান থেকে প্রথমে ফরিদপুর ও পরে ঢাকায় নেওয়া হয়।
মামলার বাদী উল্লেখ করেন, ঢাকায় হাসপাতালে মেয়ের জরুরি চিকিৎসা চলায় মামলা করতে দেরি হয়েছে।
এদিকে চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, শিশুটির যোনিপথ রক্তাক্ত। গলায় গুরুতর আঘাত পেয়েছে। তার অবস্থা গুরুতর। এ কারণে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পিআইসিইউ থেকে গতকাল শনিবার তাকে ঢাকা সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) নেওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন:–
শুধু পাঠদান নয়, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা যেন অনেক কাজের কাজি। ভোট গ্রহণ, ভোটার তালিকা, শুমারি, জরিপ, টিকাদান, কৃমিনাশক ওষুধ ও ভিটামিন ক্যাপসুল খাওয়ানো, টিসিবির চাল বিতরণ, বিভিন্ন অনুষ্ঠানসহ বারোয়ারি অন্তত ২০ ধরনের কাজ করতে হচ্ছে তাঁদের। সরকারি এসব কাজে বছরে ব্যস্ত থাকছেন কমপক্ষে...
৯ ঘণ্টা আগেদেশের সব আসামির মামলা-সংক্রান্ত তথ্য-উপাত্ত থাকা পুলিশের ক্রিমিনাল ডেটা ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (সিডিএমএস) সফটওয়্যারে মাদক কর্মকর্তাদের প্রবেশাধিকার দিচ্ছে না সরকার। পুলিশ সদর দপ্তরের সহযোগিতা নিয়ে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর নিজস্ব সিডিএমএস তৈরি করবে।
৯ ঘণ্টা আগে২০১৮ সালের ২৯ জুলাই রাজধানীর বিমানবন্দর সড়কে জাবালে নূর পরিবহনের দুই বাসের বেপরোয়া প্রতিযোগিতায় প্রাণ হারিয়েছিলেন দুই কলেজশিক্ষার্থী। সেই ঘটনার পর শুরু হয়েছিল নিরাপদ সড়ক আন্দোলন। ধরন ও মাত্রার দিক থেকে তা ছিল দেশের ইতিহাসে নজিরবিহীন। ঢাকার হাজারো শিক্ষার্থী রাস্তায় নেমে আসে।
১০ ঘণ্টা আগেপুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) আশঙ্কা, ২৯ জুলাই থেকে ৮ আগস্ট পর্যন্ত সময়কে কেন্দ্র করে অনলাইন ও অফলাইনে সংঘবদ্ধ প্রচারণার মাধ্যমে নৈরাজ্য সৃষ্টির চেষ্টা করা হতে পারে। দলটির কিছু নেতা-কর্মী এ সময় সরকারি-বেসরকারি স্থাপনায় হামলা, বিশৃঙ্খলা কিংবা ভাঙচুর চালাতে পারে বলেও ধারণা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর।
১০ ঘণ্টা আগে