কলকাতা সংবাদদাতা
কোটা সংস্কার আন্দোলনে উত্তাল ছিল বাংলাদেশ। এই পরিস্থিতিতে গত চার দিনে বাংলাদেশে পড়তে আসা বিভিন্ন দেশের চার হাজারের বেশি শিক্ষার্থী ভারতে চলে গেছেন।
গতকাল মঙ্গলবার (২৩ জুলাই) বিএসএফের এক বিবৃতিতে জানানো হয়, গত চার দিনে ভারত–বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক সীমান্ত দিয়ে ভারতে প্রবেশ করেছে ৪ হাজার ৩১৫ জন শিক্ষার্থী। এর মধ্যে শুধু ভারতেরই ৩ হাজার ৮৭ জন, বাংলাদেশের ৪১ জন, নেপালের ১ হাজার ১১৮ জন, ভুটানের ৬৬ জন, মালদ্বীপের ২ জন, কানাডার ১ জন। বাংলাদেশের নাগরিকদেরও ভারতে যেতে সহযোগিতা করেছে বিএসএফ।
বিএসএফ আরও জানিয়েছে, বাংলাদেশে এই আন্দোলনের জেরে বর্তমানে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি বিএসএফের জন্য নিরাপত্তা চ্যালেঞ্জ তৈরি করেছে। বাংলাদেশের কোটা আন্দোলনের জেরে নিরাপত্তা পরিস্থিতি বিবেচনা করে ইস্টার্ন কমান্ডের স্পেশাল ডিজি রবি–গান্ধী সীমান্তে অপারেশন অ্যালার্ট জারি করেছেন। বাংলাদেশের সীমান্তে পরিস্থিতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছেন বিএসএফ সদস্যরা।
ভারত–বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক সীমান্তে নজরদারি আরও বাড়িয়েছে বিএসএফ। যেসব শিক্ষার্থী বাংলাদেশে পড়তে গিয়েছিলেন, তাঁদের সাহায্যার্থে বিভিন্ন চেকপোস্টে হেল্পডেস্ক স্থাপন করেছে।
পশ্চিমবঙ্গ, আসাম, মেঘালয়, ত্রিপুরা রাজ্যের ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) ও বর্ডার গার্ডস বাংলাদেশের (বিজিবি) সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সমন্বয়ে ভারতীয় শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি বিভিন্ন দেশের শিক্ষার্থীদের নিরাপদে প্রত্যাবর্তনের সহায়তা করেছে।
পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এক্স হ্যান্ডেলে লিখেছেন, ‘বিপর্যস্ত বাংলাদেশ থেকে শত শত শিক্ষার্থী এবং অন্যরা ভারতের পশ্চিমবঙ্গে ফিরে আসছে। আমি আমাদের রাজ্য প্রশাসনকে সমস্ত শিক্ষার্থী ও যারা আসছে, তাদের সব রকম সাহায্য ও সহায়তা দিতে বলেছি।’
মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘উদাহরণস্বরূপ, প্রায় ৩০০ শিক্ষার্থী হিলি সীমান্তে পৌঁছান। তাদের বেশির ভাগ নিরাপদে নিজ নিজ গন্তব্যে চলে গেছে। তাদের মধ্যে ৩৫ জনের সাহায্যের প্রয়োজন ছিল এবং আমরা তাদের মৌলিক সুযোগ-সুবিধা সহায়তা দিয়েছি।’
এ ছাড়া ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, গত ছয় মাসে ভারতীয় ভূখণ্ডে অনুপ্রবেশের সময় ৯৮৩ জন বাংলাদেশি নাগরিক এবং ৪৮ জন রোহিঙ্গাকে আটক করেছে তারা।
কোটা সংস্কার আন্দোলনে উত্তাল ছিল বাংলাদেশ। এই পরিস্থিতিতে গত চার দিনে বাংলাদেশে পড়তে আসা বিভিন্ন দেশের চার হাজারের বেশি শিক্ষার্থী ভারতে চলে গেছেন।
গতকাল মঙ্গলবার (২৩ জুলাই) বিএসএফের এক বিবৃতিতে জানানো হয়, গত চার দিনে ভারত–বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক সীমান্ত দিয়ে ভারতে প্রবেশ করেছে ৪ হাজার ৩১৫ জন শিক্ষার্থী। এর মধ্যে শুধু ভারতেরই ৩ হাজার ৮৭ জন, বাংলাদেশের ৪১ জন, নেপালের ১ হাজার ১১৮ জন, ভুটানের ৬৬ জন, মালদ্বীপের ২ জন, কানাডার ১ জন। বাংলাদেশের নাগরিকদেরও ভারতে যেতে সহযোগিতা করেছে বিএসএফ।
বিএসএফ আরও জানিয়েছে, বাংলাদেশে এই আন্দোলনের জেরে বর্তমানে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি বিএসএফের জন্য নিরাপত্তা চ্যালেঞ্জ তৈরি করেছে। বাংলাদেশের কোটা আন্দোলনের জেরে নিরাপত্তা পরিস্থিতি বিবেচনা করে ইস্টার্ন কমান্ডের স্পেশাল ডিজি রবি–গান্ধী সীমান্তে অপারেশন অ্যালার্ট জারি করেছেন। বাংলাদেশের সীমান্তে পরিস্থিতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছেন বিএসএফ সদস্যরা।
ভারত–বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক সীমান্তে নজরদারি আরও বাড়িয়েছে বিএসএফ। যেসব শিক্ষার্থী বাংলাদেশে পড়তে গিয়েছিলেন, তাঁদের সাহায্যার্থে বিভিন্ন চেকপোস্টে হেল্পডেস্ক স্থাপন করেছে।
পশ্চিমবঙ্গ, আসাম, মেঘালয়, ত্রিপুরা রাজ্যের ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) ও বর্ডার গার্ডস বাংলাদেশের (বিজিবি) সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সমন্বয়ে ভারতীয় শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি বিভিন্ন দেশের শিক্ষার্থীদের নিরাপদে প্রত্যাবর্তনের সহায়তা করেছে।
পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এক্স হ্যান্ডেলে লিখেছেন, ‘বিপর্যস্ত বাংলাদেশ থেকে শত শত শিক্ষার্থী এবং অন্যরা ভারতের পশ্চিমবঙ্গে ফিরে আসছে। আমি আমাদের রাজ্য প্রশাসনকে সমস্ত শিক্ষার্থী ও যারা আসছে, তাদের সব রকম সাহায্য ও সহায়তা দিতে বলেছি।’
মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘উদাহরণস্বরূপ, প্রায় ৩০০ শিক্ষার্থী হিলি সীমান্তে পৌঁছান। তাদের বেশির ভাগ নিরাপদে নিজ নিজ গন্তব্যে চলে গেছে। তাদের মধ্যে ৩৫ জনের সাহায্যের প্রয়োজন ছিল এবং আমরা তাদের মৌলিক সুযোগ-সুবিধা সহায়তা দিয়েছি।’
এ ছাড়া ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, গত ছয় মাসে ভারতীয় ভূখণ্ডে অনুপ্রবেশের সময় ৯৮৩ জন বাংলাদেশি নাগরিক এবং ৪৮ জন রোহিঙ্গাকে আটক করেছে তারা।
মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুর আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ৮০ বাংলাদেশিসহ ৯৯ বিদেশিকে দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে। নিরাপত্তা যাচাইয়ে উত্তীর্ণ হতে না পারায় তাঁদের মালয়েশিয়ায় প্রবেশে অনুমতি দেওয়া হয়নি। খবর মালয়েশিয়ার ন্যাশনাল নিউজ এজেন্সি বারনামার।
১৫ মিনিট আগেপ্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, পতিত শক্তি গন্ডগোল লাগিয়ে নির্বাচনের আয়োজনকে ভন্ডুল করার চেষ্টা করছে। এই অপচেষ্টাকে প্রতিহত করতে ফ্যাসিবাদবিরোধী সকল শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। অভ্যুত্থানের সকল শক্তি মিলে একটি সুন্দর নির্বাচন করতে না পারলে এই মস্ত বড় সুযোগ আমাদের হাতছাড়া হয়ে যাবে
২ ঘণ্টা আগেসংলাপে বদিউল আলম মজুমদার বলেন, ‘সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবগুলোকে দুই ভাগে করা হয়েছে। কতগুলো সংস্কার আইন পরিবর্তনের মাধ্যমে করা যাবে। রাজনীতিকদের এ ব্যাপারে দ্বিমতের সুযোগ খুব কম। শত শত সুপারিশ আছে, যেগুলো বাস্তবায়ন করা যায়। আর কতগুলো সংস্কারে রাজনৈতিক ঐকমত্য দরকার। সেগুলো নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। মৌলিক
২ ঘণ্টা আগেআগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নতুন করে দেশি নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থাকে নিবন্ধন করার উদ্যোগ নিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এ ক্ষেত্রে নিবন্ধন প্রত্যাশীদের আগামী ১০ আগস্ট বিকেল ৫টার মধ্যে নির্ধারিত ফরমে ইসির সিনিয়র সচিবের কাছে আবেদন করতে হবে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
৩ ঘণ্টা আগে