নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতিসংঘের শান্তি রক্ষা মিশনে কর্মরত বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের কার্যক্রম দেখতে বিদেশ যেতে চায় প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি। কমিটির সুপারিশের কারণে করোনা পরিস্থিতি বিবেচনা করে আগামী জুলাই–আগস্টের যেকোনো সুবিধাজনক সময়ে মিশন এলাকায় সফরের পরিকল্পনার কথা জানিয়েছে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়। তবে কোথাও ও কবে সফর হবে তা এখনো চূড়ান্ত হয়নি।
আজ বুধবার জাতীয় সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত সংসদীয় কমিটির বৈঠকে মন্ত্রণালয় এ তথ্য জানিয়েছে। এর আগেও গত দশম ও চলতি একাদশ সংসদে একাধিকবার শান্তি রক্ষা মিশন পরিদর্শনে গিয়েছিল সংসদীয় কমিটি।
জানা গেছে, গত বছরের শেষ দিকে মিশন এলাকাগুলো পরিদর্শনের ব্যবস্থা করতে মন্ত্রণালয়কে সুপারিশ করেছিল সংসদীয় কমিটি। গত ডিসেম্বরে অনুষ্ঠিত কমিটির বৈঠকে মন্ত্রণালয় জানিয়েছিল, সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ থেকে জানানো হয়েছে, প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটি কর্তৃক জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের কার্যক্রম সরেজমিন পরিদর্শনের বিষয়ে কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন আছে। তবে এখন পর্যন্ত এই সফর হয়নি।
বৈঠকের কার্যপত্র থেকে জানা যায়, গত ফেব্রুয়ারি মাসে অনুষ্ঠিত সংসদীয় কমিটির বৈঠকে ওই সফরের বিষয়ে আবার আলোচনা হয়। কমিটির সদস্য মোতাহার হোসেন এ বিষয়ে আলোচনা তুলেছিলেন। পরে কমিটি আবারও সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনা করে নিকটতম সুবিধাজনক সময়ে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনগুলোতে কর্মরত বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের কার্যক্রম পরিদর্শনের সফরসূচি নির্ধারণ করতে বলে।
বুধবারের বৈঠকে আগের বৈঠকের অগ্রগতি তুলে ধরে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়। তারা বলেছে, সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ থেকে জানানো হয়েছে, করোনা সংক্রমণ পরিস্থিতি বিবেচনা করে আগামী জুলাই–আগস্ট মাসের যেকোনো সুবিধাজনক সময়ে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশন এলাকা সফর সম্পন্ন করার পরিকল্পনা প্রক্রিয়াধীন আছে। ফিল্ড মিশনের সঙ্গে সমন্বয় করে বিস্তারিত সফর পরিকল্পনা শিগগির পাঠানো হবে।
জাতিসংঘের শান্তি রক্ষা মিশনে কর্মরত বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের কার্যক্রম দেখতে বিদেশ যেতে চায় প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি। কমিটির সুপারিশের কারণে করোনা পরিস্থিতি বিবেচনা করে আগামী জুলাই–আগস্টের যেকোনো সুবিধাজনক সময়ে মিশন এলাকায় সফরের পরিকল্পনার কথা জানিয়েছে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়। তবে কোথাও ও কবে সফর হবে তা এখনো চূড়ান্ত হয়নি।
আজ বুধবার জাতীয় সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত সংসদীয় কমিটির বৈঠকে মন্ত্রণালয় এ তথ্য জানিয়েছে। এর আগেও গত দশম ও চলতি একাদশ সংসদে একাধিকবার শান্তি রক্ষা মিশন পরিদর্শনে গিয়েছিল সংসদীয় কমিটি।
জানা গেছে, গত বছরের শেষ দিকে মিশন এলাকাগুলো পরিদর্শনের ব্যবস্থা করতে মন্ত্রণালয়কে সুপারিশ করেছিল সংসদীয় কমিটি। গত ডিসেম্বরে অনুষ্ঠিত কমিটির বৈঠকে মন্ত্রণালয় জানিয়েছিল, সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ থেকে জানানো হয়েছে, প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটি কর্তৃক জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের কার্যক্রম সরেজমিন পরিদর্শনের বিষয়ে কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন আছে। তবে এখন পর্যন্ত এই সফর হয়নি।
বৈঠকের কার্যপত্র থেকে জানা যায়, গত ফেব্রুয়ারি মাসে অনুষ্ঠিত সংসদীয় কমিটির বৈঠকে ওই সফরের বিষয়ে আবার আলোচনা হয়। কমিটির সদস্য মোতাহার হোসেন এ বিষয়ে আলোচনা তুলেছিলেন। পরে কমিটি আবারও সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনা করে নিকটতম সুবিধাজনক সময়ে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনগুলোতে কর্মরত বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের কার্যক্রম পরিদর্শনের সফরসূচি নির্ধারণ করতে বলে।
বুধবারের বৈঠকে আগের বৈঠকের অগ্রগতি তুলে ধরে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়। তারা বলেছে, সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ থেকে জানানো হয়েছে, করোনা সংক্রমণ পরিস্থিতি বিবেচনা করে আগামী জুলাই–আগস্ট মাসের যেকোনো সুবিধাজনক সময়ে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশন এলাকা সফর সম্পন্ন করার পরিকল্পনা প্রক্রিয়াধীন আছে। ফিল্ড মিশনের সঙ্গে সমন্বয় করে বিস্তারিত সফর পরিকল্পনা শিগগির পাঠানো হবে।
শুধু পাঠদান নয়, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা যেন অনেক কাজের কাজি। ভোট গ্রহণ, ভোটার তালিকা, শুমারি, জরিপ, টিকাদান, কৃমিনাশক ওষুধ ও ভিটামিন ক্যাপসুল খাওয়ানো, টিসিবির চাল বিতরণ, বিভিন্ন অনুষ্ঠানসহ বারোয়ারি অন্তত ২০ ধরনের কাজ করতে হচ্ছে তাঁদের। সরকারি এসব কাজে বছরে ব্যস্ত থাকছেন কমপক্ষে...
৯ ঘণ্টা আগেদেশের সব আসামির মামলা-সংক্রান্ত তথ্য-উপাত্ত থাকা পুলিশের ক্রিমিনাল ডেটা ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (সিডিএমএস) সফটওয়্যারে মাদক কর্মকর্তাদের প্রবেশাধিকার দিচ্ছে না সরকার। পুলিশ সদর দপ্তরের সহযোগিতা নিয়ে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর নিজস্ব সিডিএমএস তৈরি করবে।
১০ ঘণ্টা আগে২০১৮ সালের ২৯ জুলাই রাজধানীর বিমানবন্দর সড়কে জাবালে নূর পরিবহনের দুই বাসের বেপরোয়া প্রতিযোগিতায় প্রাণ হারিয়েছিলেন দুই কলেজশিক্ষার্থী। সেই ঘটনার পর শুরু হয়েছিল নিরাপদ সড়ক আন্দোলন। ধরন ও মাত্রার দিক থেকে তা ছিল দেশের ইতিহাসে নজিরবিহীন। ঢাকার হাজারো শিক্ষার্থী রাস্তায় নেমে আসে।
১০ ঘণ্টা আগেপুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) আশঙ্কা, ২৯ জুলাই থেকে ৮ আগস্ট পর্যন্ত সময়কে কেন্দ্র করে অনলাইন ও অফলাইনে সংঘবদ্ধ প্রচারণার মাধ্যমে নৈরাজ্য সৃষ্টির চেষ্টা করা হতে পারে। দলটির কিছু নেতা-কর্মী এ সময় সরকারি-বেসরকারি স্থাপনায় হামলা, বিশৃঙ্খলা কিংবা ভাঙচুর চালাতে পারে বলেও ধারণা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর।
১০ ঘণ্টা আগে