কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশ ও ভারতের সম্পর্কে বড় কোনো মতপার্থক্য নেই বলে জানিয়েছেন ঢাকা সফররত ভারতের পররাষ্ট্রসচিব হর্ষ বর্ধন শ্রিংলা। মঙ্গলবার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রসচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে তিনি এ কথা বলেন।
বাংলাদেশে ফিরে আসতে পেরে খুবই আনন্দিত জানিয়ে ভারতের পররাষ্ট্রসচিব হর্ষ বর্ধন শ্রিংলা বলেন, ডিসেম্বর বাংলাদেশ ও ভারতের সম্পর্কের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। বিজয় দিবসে ভারতের রাষ্ট্রপতি বাংলাদেশ সফরে আসছেন। বাংলাদেশের পররাষ্ট্রসচিবের সঙ্গে অভিন্ন স্বার্থসংশ্লিষ্ট ও বিভিন্ন ইস্যুতে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। দুই দেশ সম্পর্কে বেশ ভালো করছে। এটি একটি বিরল ঘটনা যখন দুই দেশ একত্রে দুই দেশের মানুষের ১৯৭১ সালের আত্মত্যাগ উদ্যাপন করতে পারে। ভারতের সেনারা ও বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধারা একসঙ্গে যুদ্ধ করেছিল। বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্য রক্ত দিয়েছিল, এটি একটি বিরল ঘটনা। বাংলাদেশের বিজয়ে অংশ নিতে পেরে ভারত গর্বিত।
হর্ষ বর্ধন শ্রিংলা বলেন, ‘বৈঠকে আমরা বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছি। কিন্তু বড় কোনো মতপার্থক্য দেখা যায়নি। কিছু বিষয় রয়েছে যেগুলোকে সামনের দিকে এগিয়ে নেওয়ার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। বিষয়গুলোকে সামনের দিকে এগিয়ে নিতে আমরা কীভাবে একত্রে কাজ করব তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, মধ্য আয়ের দেশে পরিবর্তন হওয়ার মতো বিষয়গুলোতে বাংলাদেশ বর্তমানে সফলতার গল্প। প্রতিবেশী দেশ হিসেবে ভারত গর্বিত। বাংলাদেশের উন্নয়ন অংশীদার হয়ে এ যাত্রায় সঙ্গে থাকতে পেরে বন্ধু হিসেবে ভারত আনন্দিত।’
দুই দেশের ভবিষ্যৎ কানেকটিভিটি নিয়ে প্রশ্ন করলে হর্ষ বর্ধন শ্রিংলা বলেন, ‘কানেকটিভিটিতে আমরা দুই দেশ বেশ ভালো করেছি। ১৯৬৫ সালের ছয়টি রেল সংযোগের পাঁচটি আমরা আবারও চালু করেছি। আরেকটি সামনের বছর চালু হবে। এ ছাড়া আখাউড়া-আগরতলা রেল সংযোগ করা হচ্ছে। আমরা অভ্যন্তরীণ নদীপথ, রেলপথের মাল্টিমোডাল বা বিভিন্ন মাধ্যমের কানেকটিভিটিতে যোগ দিচ্ছি। আমরা পরিবেশবান্ধব নদীপথের সংযোগকে গুরুত্ব দিচ্ছি।’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভারত সফরের প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘মার্চে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর সফরকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ভারত সফরের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। কূটনৈতিক পর্যায়ে আলোচনার মাধ্যমে এটি দ্রুত সময়ের মধ্যে চূড়ান্ত করা হবে।’
হর্ষ বর্ধন শ্রিংলা বলেন, ‘করোনা পরিস্থিতির পর এটি রাষ্ট্রপতি রাম নাথ কোবিন্দর দেশের বাইরে প্রথম সফর হতে যাচ্ছে। একইভাবে করোনার পর গত মার্চে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির প্রথম সফর বাংলাদেশ হয়েছে। এটি দুই দেশের সম্পর্কের গুরুত্বকে বোঝায়। আর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে বাংলাদেশ ও ভারত সোনালি অধ্যায়ের মধ্যে রয়েছি।’
দুই পক্ষের বৈঠকে ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে জানিয়ে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেন বলেন, ‘দুই দেশের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে। ভারতের সঙ্গে বহুমাত্রিক ও অনেক অমীমাংসিত বিষয় রয়েছে, সেগুলো নিয়ে আলোচনা হয়েছে। সামনের দিনে সম্পর্ককে কীভাবে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া যায়, তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘বাণিজ্য বাড়ানো ও করোনা সহযোগিতা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। ওমিক্রন এসেছে, সামনে আরও ভ্যারিয়েন্ট আসতে পারে। বাংলাদেশ কখনই নিরাপদ থাকবে না, যদি ভারত নিরাপদ না থাকে। একই ভাবে ভারত নিরাপদ থাকবে না, যদি বাংলাদেশ নিরাপদ না থাকে।’
বাংলাদেশের পররাষ্ট্রসচিব বলেন, ‘দুই দেশের সম্পর্কে স্বর্ণযুগ চলছে। সামনের দিনে কানেকটিভিটি, সবুজ জ্বালানি এবং নতুন প্রযুক্তিসহ যে বিষয়গুলো রয়েছে এগুলো নিয়ে আলোচনা হয়েছে, কীভাবে আরও সহযোগিতা বাড়ানো যায়।’
আজ সকালে দুই দিনের সফরে ঢাকা আসেন ভারতের পররাষ্ট্রসচিব হর্ষ বর্ধন শ্রিংলা। বাংলাদেশের বিজয় দিবস উপলক্ষে ভারতের রাষ্ট্রপতির আসন্ন সফরকে কেন্দ্র করে ঢাকায় এসেছেন তিনি। ঢাকায় হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ভারতের পররাষ্ট্রসচিবকে স্বাগত জানান বাংলাদেশের পররাষ্ট্রসচিব।
ঢাকায় আসার পর বাংলাদেশের পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেনের সঙ্গে বৈঠক করেন হর্ষ বর্ধন শ্রিংলা। এরপর পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেনের সঙ্গে বৈঠক করেন। এ ছাড়া সড়ক যোগাযোগ ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গেও বৈঠক করেন তিনি।
সন্ধ্যায় ভারতের পররাষ্ট্রসচিবের ঢাকা সফর উপলক্ষে অভ্যর্থনার আয়োজন করেছে ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনার। আগামীকাল বুধবার ঢাকা ছাড়ার আগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন ভারতের পররাষ্ট্রসচিব।
বাংলাদেশ ও ভারতের সম্পর্কে বড় কোনো মতপার্থক্য নেই বলে জানিয়েছেন ঢাকা সফররত ভারতের পররাষ্ট্রসচিব হর্ষ বর্ধন শ্রিংলা। মঙ্গলবার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রসচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে তিনি এ কথা বলেন।
বাংলাদেশে ফিরে আসতে পেরে খুবই আনন্দিত জানিয়ে ভারতের পররাষ্ট্রসচিব হর্ষ বর্ধন শ্রিংলা বলেন, ডিসেম্বর বাংলাদেশ ও ভারতের সম্পর্কের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। বিজয় দিবসে ভারতের রাষ্ট্রপতি বাংলাদেশ সফরে আসছেন। বাংলাদেশের পররাষ্ট্রসচিবের সঙ্গে অভিন্ন স্বার্থসংশ্লিষ্ট ও বিভিন্ন ইস্যুতে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। দুই দেশ সম্পর্কে বেশ ভালো করছে। এটি একটি বিরল ঘটনা যখন দুই দেশ একত্রে দুই দেশের মানুষের ১৯৭১ সালের আত্মত্যাগ উদ্যাপন করতে পারে। ভারতের সেনারা ও বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধারা একসঙ্গে যুদ্ধ করেছিল। বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্য রক্ত দিয়েছিল, এটি একটি বিরল ঘটনা। বাংলাদেশের বিজয়ে অংশ নিতে পেরে ভারত গর্বিত।
হর্ষ বর্ধন শ্রিংলা বলেন, ‘বৈঠকে আমরা বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছি। কিন্তু বড় কোনো মতপার্থক্য দেখা যায়নি। কিছু বিষয় রয়েছে যেগুলোকে সামনের দিকে এগিয়ে নেওয়ার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। বিষয়গুলোকে সামনের দিকে এগিয়ে নিতে আমরা কীভাবে একত্রে কাজ করব তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, মধ্য আয়ের দেশে পরিবর্তন হওয়ার মতো বিষয়গুলোতে বাংলাদেশ বর্তমানে সফলতার গল্প। প্রতিবেশী দেশ হিসেবে ভারত গর্বিত। বাংলাদেশের উন্নয়ন অংশীদার হয়ে এ যাত্রায় সঙ্গে থাকতে পেরে বন্ধু হিসেবে ভারত আনন্দিত।’
দুই দেশের ভবিষ্যৎ কানেকটিভিটি নিয়ে প্রশ্ন করলে হর্ষ বর্ধন শ্রিংলা বলেন, ‘কানেকটিভিটিতে আমরা দুই দেশ বেশ ভালো করেছি। ১৯৬৫ সালের ছয়টি রেল সংযোগের পাঁচটি আমরা আবারও চালু করেছি। আরেকটি সামনের বছর চালু হবে। এ ছাড়া আখাউড়া-আগরতলা রেল সংযোগ করা হচ্ছে। আমরা অভ্যন্তরীণ নদীপথ, রেলপথের মাল্টিমোডাল বা বিভিন্ন মাধ্যমের কানেকটিভিটিতে যোগ দিচ্ছি। আমরা পরিবেশবান্ধব নদীপথের সংযোগকে গুরুত্ব দিচ্ছি।’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভারত সফরের প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘মার্চে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর সফরকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ভারত সফরের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। কূটনৈতিক পর্যায়ে আলোচনার মাধ্যমে এটি দ্রুত সময়ের মধ্যে চূড়ান্ত করা হবে।’
হর্ষ বর্ধন শ্রিংলা বলেন, ‘করোনা পরিস্থিতির পর এটি রাষ্ট্রপতি রাম নাথ কোবিন্দর দেশের বাইরে প্রথম সফর হতে যাচ্ছে। একইভাবে করোনার পর গত মার্চে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির প্রথম সফর বাংলাদেশ হয়েছে। এটি দুই দেশের সম্পর্কের গুরুত্বকে বোঝায়। আর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে বাংলাদেশ ও ভারত সোনালি অধ্যায়ের মধ্যে রয়েছি।’
দুই পক্ষের বৈঠকে ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে জানিয়ে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেন বলেন, ‘দুই দেশের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে। ভারতের সঙ্গে বহুমাত্রিক ও অনেক অমীমাংসিত বিষয় রয়েছে, সেগুলো নিয়ে আলোচনা হয়েছে। সামনের দিনে সম্পর্ককে কীভাবে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া যায়, তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘বাণিজ্য বাড়ানো ও করোনা সহযোগিতা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। ওমিক্রন এসেছে, সামনে আরও ভ্যারিয়েন্ট আসতে পারে। বাংলাদেশ কখনই নিরাপদ থাকবে না, যদি ভারত নিরাপদ না থাকে। একই ভাবে ভারত নিরাপদ থাকবে না, যদি বাংলাদেশ নিরাপদ না থাকে।’
বাংলাদেশের পররাষ্ট্রসচিব বলেন, ‘দুই দেশের সম্পর্কে স্বর্ণযুগ চলছে। সামনের দিনে কানেকটিভিটি, সবুজ জ্বালানি এবং নতুন প্রযুক্তিসহ যে বিষয়গুলো রয়েছে এগুলো নিয়ে আলোচনা হয়েছে, কীভাবে আরও সহযোগিতা বাড়ানো যায়।’
আজ সকালে দুই দিনের সফরে ঢাকা আসেন ভারতের পররাষ্ট্রসচিব হর্ষ বর্ধন শ্রিংলা। বাংলাদেশের বিজয় দিবস উপলক্ষে ভারতের রাষ্ট্রপতির আসন্ন সফরকে কেন্দ্র করে ঢাকায় এসেছেন তিনি। ঢাকায় হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ভারতের পররাষ্ট্রসচিবকে স্বাগত জানান বাংলাদেশের পররাষ্ট্রসচিব।
ঢাকায় আসার পর বাংলাদেশের পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেনের সঙ্গে বৈঠক করেন হর্ষ বর্ধন শ্রিংলা। এরপর পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেনের সঙ্গে বৈঠক করেন। এ ছাড়া সড়ক যোগাযোগ ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গেও বৈঠক করেন তিনি।
সন্ধ্যায় ভারতের পররাষ্ট্রসচিবের ঢাকা সফর উপলক্ষে অভ্যর্থনার আয়োজন করেছে ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনার। আগামীকাল বুধবার ঢাকা ছাড়ার আগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন ভারতের পররাষ্ট্রসচিব।
ফেনী-১ আসনের সাবেক এমপি আলাউদ্দিন আহমেদ চৌধুরী নাসিমের বিরুদ্ধে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ পেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। দুদকের উপপরিচালক (জনসংযোগ) আকতারুল ইসলাম অভিযোগ পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
১ ঘণ্টা আগেকোটি কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে সাবেক নৌপরিবহনমন্ত্রী ও মাদারীপুর-২ আসনের সাবেক এমপি শাজাহান খান, তাঁর স্ত্রী সৈয়দা রোকেয়া বেগম ও ছেলে মো. আসিবুর রহমানের বিরুদ্ধে পৃথক তিনটি মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে শাজাহান খানের মেয়ে ঐশী খানের সম্পদ বিবরণীর নোটিশ
৩ ঘণ্টা আগেভূমধ্যসাগর হয়ে অবৈধ উপায়ে ইতালি যাওয়ার সময় নৌকাডুবির শিকার হয়ে মারা যাওয়া ২৩ ব্যক্তিকে লিবিয়ায় দাফন করা হয়েছে। এসব মৃতদেহের অবয়ব দেখে রেড ক্রিসেন্টসহ লিবিয়ার স্থানীয় কর্তৃপক্ষ ধারণা করছে, নিহতরা বাংলাদেশের নাগরিক। এদিকে নৌকাডুবির ঘটনায় আরও দুজনকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেইতালিতে পাঠানোর নাম করে নিরীহ চাকরিপ্রার্থীদের লিবিয়ায় আটকে রেখে মুক্তিপণ আদায় করছে ভয়ঙ্কর নিষ্ঠুর মাফিয়া চক্র। সম্প্রতি ইতালিসহ বিশ্বের কয়েকটি গন্তব্যে যেতে আগ্রহী কর্মীদের প্রতারণার ফাঁদে ফেলার প্রবণতা বেড়েছে। মানব পাচারকারীদের কবলে পড়ে নৌকাডুবিতে মৃত্যু ছাড়াও নির্যাতন ও হত্যার শিকার হচ্ছে অনেকে।
৪ ঘণ্টা আগে