নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সরকারি ওয়েবসাইট থেকে নাগরিকদের তথ্য ফাঁসের ঘটনায় গঠিত তদন্ত কমিটি কাজ শুরু করেছে। তবে সময়স্বল্পতার কারণে সরকারের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পরিকাঠামো (সিআইআই) তালিকায় থাকা ২৯টি প্রতিষ্ঠান নিয়েই কাজ করতে চায় তদন্ত কমিটি। আজ আনুষ্ঠানিক বৈঠকে বসবেন এই বিষয়ে গঠিত কমিটির আট সদস্য। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
সূত্র জানায়, মঙ্গলবার বিকেলে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ থেকে আটটি সংস্থার প্রতিনিধি নিয়ে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তবে সংস্থাগুলো থেকে এখনো প্রতিনিধির নাম পাঠানো হয়নি।
কাজের অগ্রগতির বিষয়ে জানতে চাইলে তদন্ত কমিটির প্রধান ডিজিটাল নিরাপত্তা এজেন্সির (ডিএসএ) মহাপরিচালক আবু সাঈদ মো. কামরুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা ইতিমধ্যে কাজ শুরু করেছি। কয়েকটি সংস্থার সঙ্গে কথা বলে তাদের টেকনিক্যাল সমস্যা কী তা জানার চেষ্টা করেছি। তারা তাদের সমস্যার কথা আমাদের জানিয়েছে।’
আবু সাঈদ বলেন, ‘আমাদের সাত কর্মদিবস সময় আছে। আজকে আনঅফিশিয়ালি কাজ শুরু করে দিয়েছি। বুধবার থেকে অফিশিয়ালি কাজ শুরু করব।
সরকারের গুরুত্বপূর্ণ ২৯টি প্রতিষ্ঠানের বাইরে আর কোনো সংস্থায় খোঁজ নেবেন কি না জানতে চাইলে আবু সাঈদ বলেন, সময়স্বল্পতার কারণে এর বাইরে কথা বলার সুযোগ নাই।
সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক অনলাইন সংবাদমাধ্যম টেকক্রাঞ্চ এক প্রতিবেদনে জানায়, সরকারি একটি ওয়েবসাইট থেকেই নাগরিকদের ব্যক্তিগত তথ্য ফাঁস হয়েছে বলে একটি সাইবার সিকিউরিটি প্রতিষ্ঠান প্রমাণ পেয়েছে। সেই সাইট থেকে দেশের মানুষের নাম, মোবাইল ফোন নম্বর, ই-মেইল ঠিকানা, এনআইডি নম্বরসহ ব্যক্তিগত গোপনীয় তথ্য পাওয়া যায়।
এরপর গত সোমবার এই বিষয়ে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পরিকাঠামো (সিআইআই) তালিকায় থাকা ২৯টি প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করেন। বৈঠকে তথ্য ফাঁসের বিষয়ে সংশ্লিষ্টদের সতর্ক করা হয়। পাশাপাশি ভবিষ্যতে যাতে এ ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তি না ঘটে, সবাইকে সে বিষয়ে সতর্ক থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়।
ওই বৈঠক শেষে ডিজিটাল সিকিউরিটি এজেন্সির মহাপরিচালককে প্রধান করে কমিটি গঠন করা হয়েছে বলে জানান জুনাইদ আহমেদ পলক। তিনি জানান, এই কমিটিকে আগামী সাত দিনের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিল করতে বলা হয়েছে। আরেকটি স্থায়ী কমিটি গঠন করা হয়েছে। ওই কমিটি এ ধরনের ঘটনা নিয়মিত মনিটরিং করবে।
তথ্য ফাঁসে ঝুঁকির বিষয়ে পলক বলেন, তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন পেলেই ঝুঁকির পরিমাণ পরিষ্কার হয়ে যাবে।
সরকারি ওয়েবসাইট থেকে নাগরিকদের তথ্য ফাঁসের ঘটনায় গঠিত তদন্ত কমিটি কাজ শুরু করেছে। তবে সময়স্বল্পতার কারণে সরকারের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পরিকাঠামো (সিআইআই) তালিকায় থাকা ২৯টি প্রতিষ্ঠান নিয়েই কাজ করতে চায় তদন্ত কমিটি। আজ আনুষ্ঠানিক বৈঠকে বসবেন এই বিষয়ে গঠিত কমিটির আট সদস্য। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
সূত্র জানায়, মঙ্গলবার বিকেলে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ থেকে আটটি সংস্থার প্রতিনিধি নিয়ে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তবে সংস্থাগুলো থেকে এখনো প্রতিনিধির নাম পাঠানো হয়নি।
কাজের অগ্রগতির বিষয়ে জানতে চাইলে তদন্ত কমিটির প্রধান ডিজিটাল নিরাপত্তা এজেন্সির (ডিএসএ) মহাপরিচালক আবু সাঈদ মো. কামরুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা ইতিমধ্যে কাজ শুরু করেছি। কয়েকটি সংস্থার সঙ্গে কথা বলে তাদের টেকনিক্যাল সমস্যা কী তা জানার চেষ্টা করেছি। তারা তাদের সমস্যার কথা আমাদের জানিয়েছে।’
আবু সাঈদ বলেন, ‘আমাদের সাত কর্মদিবস সময় আছে। আজকে আনঅফিশিয়ালি কাজ শুরু করে দিয়েছি। বুধবার থেকে অফিশিয়ালি কাজ শুরু করব।
সরকারের গুরুত্বপূর্ণ ২৯টি প্রতিষ্ঠানের বাইরে আর কোনো সংস্থায় খোঁজ নেবেন কি না জানতে চাইলে আবু সাঈদ বলেন, সময়স্বল্পতার কারণে এর বাইরে কথা বলার সুযোগ নাই।
সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক অনলাইন সংবাদমাধ্যম টেকক্রাঞ্চ এক প্রতিবেদনে জানায়, সরকারি একটি ওয়েবসাইট থেকেই নাগরিকদের ব্যক্তিগত তথ্য ফাঁস হয়েছে বলে একটি সাইবার সিকিউরিটি প্রতিষ্ঠান প্রমাণ পেয়েছে। সেই সাইট থেকে দেশের মানুষের নাম, মোবাইল ফোন নম্বর, ই-মেইল ঠিকানা, এনআইডি নম্বরসহ ব্যক্তিগত গোপনীয় তথ্য পাওয়া যায়।
এরপর গত সোমবার এই বিষয়ে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পরিকাঠামো (সিআইআই) তালিকায় থাকা ২৯টি প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করেন। বৈঠকে তথ্য ফাঁসের বিষয়ে সংশ্লিষ্টদের সতর্ক করা হয়। পাশাপাশি ভবিষ্যতে যাতে এ ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তি না ঘটে, সবাইকে সে বিষয়ে সতর্ক থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়।
ওই বৈঠক শেষে ডিজিটাল সিকিউরিটি এজেন্সির মহাপরিচালককে প্রধান করে কমিটি গঠন করা হয়েছে বলে জানান জুনাইদ আহমেদ পলক। তিনি জানান, এই কমিটিকে আগামী সাত দিনের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিল করতে বলা হয়েছে। আরেকটি স্থায়ী কমিটি গঠন করা হয়েছে। ওই কমিটি এ ধরনের ঘটনা নিয়মিত মনিটরিং করবে।
তথ্য ফাঁসে ঝুঁকির বিষয়ে পলক বলেন, তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন পেলেই ঝুঁকির পরিমাণ পরিষ্কার হয়ে যাবে।
ঐকমত্য কমিশনে নারী আসন বিষয়ে গত ১৪ জুলাই থেকে অন্তত চার দিন আলোচনা হয়েছে। এই আলোচনায় বিএনপি, জামায়াত, সিপিবি, বাসদ, এলডিপিসহ বেশির ভাগ রাজনৈতিক দল নারী প্রতিনিধি ছাড়াই অংশ নিয়েছে। কমিশনের আলোচনায় এনসিপি, জেএসডি, গণসংহতি আন্দোলন, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি, এবি পার্টি, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন, বাসদ
৬ ঘণ্টা আগেজুলাই গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে ৫ আগস্ট জুলাই জাতীয় সনদ ঘোষণা করতে চেয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। সে অনুযায়ী রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে দুই পর্বের সংলাপ শেষে সনদ প্রণয়নের পথে অগ্রসর হচ্ছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। খসড়া চূড়ান্ত করে দলগুলোর মতামত ও স্বাক্ষর নেওয়ার কাজটুকুই এখন বাকি। তবে সনদের বাস্তবায়নপ্রক্রিয়া
৭ ঘণ্টা আগেদর-কষাকষির মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্ক কমিয়ে আনার বিষয়ে বাংলাদেশের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমান বলেছেন, ‘ফল দেখলেই বুঝবেন, কাজটা ঠিক হয়েছে কি না। আমরা তো ফল আনলাম এবং যেটা আনলাম, আমাদের প্রতিযোগীদের যে রেঞ্জে, সেই রেঞ্জে।’ ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ দূতাবাসের প্রেস মিনিস্টার গোলাম মোর্তোজা
৮ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের স্বাস্থ্য খাত সংস্কারে কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবিতে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে একটি খোলাচিঠি দিয়েছেন চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যনীতি বিশেষজ্ঞেরা। তাঁরা এই সুপারিশগুলোকে আগামী ‘জুলাই চার্টার ২০২৫’-এ অন্তর্ভুক্ত করার আহ্বান জানিয়েছেন।
১১ ঘণ্টা আগে