নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট

আমেরিকা বাংলাদেশের সঙ্গে সুসম্পর্ক রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন। তিনি বলেছেন, ‘গত কয়েক মাস দেখেছেন, আমেরিকানরা কন্টিনিউয়াসলি একজনের পর একজন করে উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধি আসছেন সম্পর্ক উন্নয়ন করার জন্য। শুধু সেটা না, আমাদের দাওয়াতও দিয়েছেন তাঁদের দেশে গিয়ে তাঁদের নেতাদের সঙ্গে আলাপ করার জন্য। সো, উই আর ডেভেলপিং ভেরি গুড রিলেশনশিপ এবং আই মাস্ট সে, ইট ইজ সম্ভব হয়েছে আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দৃঢ়তার জন্য।’
আজ বৃহস্পতিবার সকালে সিলেটের কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (সিকৃবি) শিক্ষার্থীদের ওরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, ‘সুদূরপ্রসারী, এই যে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের যে ফরেন পলিসি, সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব কারও সঙ্গে বৈরিতা নয়... আমরা কারও শত্রু নই। আমরা বাস্তববাদী ফরেন পলিসি চালু রেখেছি।’
এ সময় রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন প্রসঙ্গে ড. মোমেন বলেন, ‘রোহিঙ্গারা সবগুলো ফেরত যাবে বলে মনে হয় না। বাস্তববাদী যদি হোন, তো তাঁদের (বিদেশিদের) বলেছি, কিছু আপনারা নেন না কেন? তো তাঁরা নেওয়া শুরু করেছেন। তাঁরা আরও নেবেন, আমেরিকা নেবেন, কানাডা নেবে... অন্যান্য দেশকেও আমরা নেওয়ার জন্য অনুরোধ করেছি। আমাদের ১ নম্বর টার্গেট, আমরা চাই রোহিঙ্গারা তাদের দেশে ফিরে যাক। আমেরিকানরা আমাদের এই ব্যাপারে সাহায্য করবেন বলে জানিয়েছেন।’
অনেক প্রভাবশালী কূটনীতিক বাংলাদেশ সফর করেছেন উল্লেখ করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা খুব ভাগ্যবান যে অনেক দেশের নামজাদা কূটনীতিকেরা এসেছেন। আপনি (সাংবাদিক) আমেরিকার কথা বলছেন, আমেরিকার সাতজন অত্যন্ত সিনিয়র কূটনীতিক এসেছেন এবং আমাদের মধ্যে খুব ভালো আলোচনা হয়েছে। ওরা এসেছেন আমাদের সঙ্গে তাঁদের দেশের সম্পর্ক আরও শক্তিশালী করার জন্য। যত ধরনের ভুল-বোঝাবুঝি আছে, সব দূর করে অত্যন্ত শক্ত ভিত্তির ওপর আমাদের উভয় দেশের, আমেরিকা এবং বাংলাদেশের সম্পর্ক।’
এর আগে সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের লেভেল-১, সেমিস্টার-১-এ ভর্তিকৃত নবীন শিক্ষার্থীদের ওরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠানে অংশ নেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা দপ্তরের পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. মোস্তফা সামছুজ্জামানের সভাপতিত্বে এবং সহযোগী অধ্যাপক ড. শামীমা নাসরীন ও সহকারী অধ্যাপক ড. পার্থ প্রতীম বর্মণের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান পৃষ্ঠপোষক হিসেবে বক্তব্য দেন সিকৃবির ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ডা. মো. জামাল উদ্দিন ভূঞা।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী, রূপালী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ড. আহমদ আল কবির। শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন ডিন কাউন্সিলের আহ্বায়ক প্রফেসর ড. মোহাম্মদ মেহেদী হাসান খান, রেজিস্ট্রার মো. বদরুল ইসলাম, প্রভোস্ট কাউন্সিলের আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. শরিফুন্নেছা মুনমুন, প্রক্টর অধ্যাপক ড. মো. মনিরুল ইসলাম প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. জামাল উদ্দিন ভূঞা নির্মিতব্য বিশ্ববিদ্যালয়ের আধুনিক অডিটরিয়ামটির নাম সিলেটের প্রখ্যাত রাজনীতিবিদ ও প্রয়াত অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মোহিতের নামে নামকরণ করা হবে বলে ঘোষণা করেন।

আমেরিকা বাংলাদেশের সঙ্গে সুসম্পর্ক রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন। তিনি বলেছেন, ‘গত কয়েক মাস দেখেছেন, আমেরিকানরা কন্টিনিউয়াসলি একজনের পর একজন করে উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধি আসছেন সম্পর্ক উন্নয়ন করার জন্য। শুধু সেটা না, আমাদের দাওয়াতও দিয়েছেন তাঁদের দেশে গিয়ে তাঁদের নেতাদের সঙ্গে আলাপ করার জন্য। সো, উই আর ডেভেলপিং ভেরি গুড রিলেশনশিপ এবং আই মাস্ট সে, ইট ইজ সম্ভব হয়েছে আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দৃঢ়তার জন্য।’
আজ বৃহস্পতিবার সকালে সিলেটের কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (সিকৃবি) শিক্ষার্থীদের ওরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, ‘সুদূরপ্রসারী, এই যে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের যে ফরেন পলিসি, সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব কারও সঙ্গে বৈরিতা নয়... আমরা কারও শত্রু নই। আমরা বাস্তববাদী ফরেন পলিসি চালু রেখেছি।’
এ সময় রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন প্রসঙ্গে ড. মোমেন বলেন, ‘রোহিঙ্গারা সবগুলো ফেরত যাবে বলে মনে হয় না। বাস্তববাদী যদি হোন, তো তাঁদের (বিদেশিদের) বলেছি, কিছু আপনারা নেন না কেন? তো তাঁরা নেওয়া শুরু করেছেন। তাঁরা আরও নেবেন, আমেরিকা নেবেন, কানাডা নেবে... অন্যান্য দেশকেও আমরা নেওয়ার জন্য অনুরোধ করেছি। আমাদের ১ নম্বর টার্গেট, আমরা চাই রোহিঙ্গারা তাদের দেশে ফিরে যাক। আমেরিকানরা আমাদের এই ব্যাপারে সাহায্য করবেন বলে জানিয়েছেন।’
অনেক প্রভাবশালী কূটনীতিক বাংলাদেশ সফর করেছেন উল্লেখ করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা খুব ভাগ্যবান যে অনেক দেশের নামজাদা কূটনীতিকেরা এসেছেন। আপনি (সাংবাদিক) আমেরিকার কথা বলছেন, আমেরিকার সাতজন অত্যন্ত সিনিয়র কূটনীতিক এসেছেন এবং আমাদের মধ্যে খুব ভালো আলোচনা হয়েছে। ওরা এসেছেন আমাদের সঙ্গে তাঁদের দেশের সম্পর্ক আরও শক্তিশালী করার জন্য। যত ধরনের ভুল-বোঝাবুঝি আছে, সব দূর করে অত্যন্ত শক্ত ভিত্তির ওপর আমাদের উভয় দেশের, আমেরিকা এবং বাংলাদেশের সম্পর্ক।’
এর আগে সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের লেভেল-১, সেমিস্টার-১-এ ভর্তিকৃত নবীন শিক্ষার্থীদের ওরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠানে অংশ নেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা দপ্তরের পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. মোস্তফা সামছুজ্জামানের সভাপতিত্বে এবং সহযোগী অধ্যাপক ড. শামীমা নাসরীন ও সহকারী অধ্যাপক ড. পার্থ প্রতীম বর্মণের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান পৃষ্ঠপোষক হিসেবে বক্তব্য দেন সিকৃবির ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ডা. মো. জামাল উদ্দিন ভূঞা।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী, রূপালী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ড. আহমদ আল কবির। শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন ডিন কাউন্সিলের আহ্বায়ক প্রফেসর ড. মোহাম্মদ মেহেদী হাসান খান, রেজিস্ট্রার মো. বদরুল ইসলাম, প্রভোস্ট কাউন্সিলের আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. শরিফুন্নেছা মুনমুন, প্রক্টর অধ্যাপক ড. মো. মনিরুল ইসলাম প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. জামাল উদ্দিন ভূঞা নির্মিতব্য বিশ্ববিদ্যালয়ের আধুনিক অডিটরিয়ামটির নাম সিলেটের প্রখ্যাত রাজনীতিবিদ ও প্রয়াত অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মোহিতের নামে নামকরণ করা হবে বলে ঘোষণা করেন।
নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট

আমেরিকা বাংলাদেশের সঙ্গে সুসম্পর্ক রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন। তিনি বলেছেন, ‘গত কয়েক মাস দেখেছেন, আমেরিকানরা কন্টিনিউয়াসলি একজনের পর একজন করে উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধি আসছেন সম্পর্ক উন্নয়ন করার জন্য। শুধু সেটা না, আমাদের দাওয়াতও দিয়েছেন তাঁদের দেশে গিয়ে তাঁদের নেতাদের সঙ্গে আলাপ করার জন্য। সো, উই আর ডেভেলপিং ভেরি গুড রিলেশনশিপ এবং আই মাস্ট সে, ইট ইজ সম্ভব হয়েছে আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দৃঢ়তার জন্য।’
আজ বৃহস্পতিবার সকালে সিলেটের কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (সিকৃবি) শিক্ষার্থীদের ওরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, ‘সুদূরপ্রসারী, এই যে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের যে ফরেন পলিসি, সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব কারও সঙ্গে বৈরিতা নয়... আমরা কারও শত্রু নই। আমরা বাস্তববাদী ফরেন পলিসি চালু রেখেছি।’
এ সময় রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন প্রসঙ্গে ড. মোমেন বলেন, ‘রোহিঙ্গারা সবগুলো ফেরত যাবে বলে মনে হয় না। বাস্তববাদী যদি হোন, তো তাঁদের (বিদেশিদের) বলেছি, কিছু আপনারা নেন না কেন? তো তাঁরা নেওয়া শুরু করেছেন। তাঁরা আরও নেবেন, আমেরিকা নেবেন, কানাডা নেবে... অন্যান্য দেশকেও আমরা নেওয়ার জন্য অনুরোধ করেছি। আমাদের ১ নম্বর টার্গেট, আমরা চাই রোহিঙ্গারা তাদের দেশে ফিরে যাক। আমেরিকানরা আমাদের এই ব্যাপারে সাহায্য করবেন বলে জানিয়েছেন।’
অনেক প্রভাবশালী কূটনীতিক বাংলাদেশ সফর করেছেন উল্লেখ করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা খুব ভাগ্যবান যে অনেক দেশের নামজাদা কূটনীতিকেরা এসেছেন। আপনি (সাংবাদিক) আমেরিকার কথা বলছেন, আমেরিকার সাতজন অত্যন্ত সিনিয়র কূটনীতিক এসেছেন এবং আমাদের মধ্যে খুব ভালো আলোচনা হয়েছে। ওরা এসেছেন আমাদের সঙ্গে তাঁদের দেশের সম্পর্ক আরও শক্তিশালী করার জন্য। যত ধরনের ভুল-বোঝাবুঝি আছে, সব দূর করে অত্যন্ত শক্ত ভিত্তির ওপর আমাদের উভয় দেশের, আমেরিকা এবং বাংলাদেশের সম্পর্ক।’
এর আগে সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের লেভেল-১, সেমিস্টার-১-এ ভর্তিকৃত নবীন শিক্ষার্থীদের ওরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠানে অংশ নেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা দপ্তরের পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. মোস্তফা সামছুজ্জামানের সভাপতিত্বে এবং সহযোগী অধ্যাপক ড. শামীমা নাসরীন ও সহকারী অধ্যাপক ড. পার্থ প্রতীম বর্মণের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান পৃষ্ঠপোষক হিসেবে বক্তব্য দেন সিকৃবির ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ডা. মো. জামাল উদ্দিন ভূঞা।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী, রূপালী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ড. আহমদ আল কবির। শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন ডিন কাউন্সিলের আহ্বায়ক প্রফেসর ড. মোহাম্মদ মেহেদী হাসান খান, রেজিস্ট্রার মো. বদরুল ইসলাম, প্রভোস্ট কাউন্সিলের আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. শরিফুন্নেছা মুনমুন, প্রক্টর অধ্যাপক ড. মো. মনিরুল ইসলাম প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. জামাল উদ্দিন ভূঞা নির্মিতব্য বিশ্ববিদ্যালয়ের আধুনিক অডিটরিয়ামটির নাম সিলেটের প্রখ্যাত রাজনীতিবিদ ও প্রয়াত অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মোহিতের নামে নামকরণ করা হবে বলে ঘোষণা করেন।

আমেরিকা বাংলাদেশের সঙ্গে সুসম্পর্ক রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন। তিনি বলেছেন, ‘গত কয়েক মাস দেখেছেন, আমেরিকানরা কন্টিনিউয়াসলি একজনের পর একজন করে উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধি আসছেন সম্পর্ক উন্নয়ন করার জন্য। শুধু সেটা না, আমাদের দাওয়াতও দিয়েছেন তাঁদের দেশে গিয়ে তাঁদের নেতাদের সঙ্গে আলাপ করার জন্য। সো, উই আর ডেভেলপিং ভেরি গুড রিলেশনশিপ এবং আই মাস্ট সে, ইট ইজ সম্ভব হয়েছে আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দৃঢ়তার জন্য।’
আজ বৃহস্পতিবার সকালে সিলেটের কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (সিকৃবি) শিক্ষার্থীদের ওরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, ‘সুদূরপ্রসারী, এই যে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের যে ফরেন পলিসি, সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব কারও সঙ্গে বৈরিতা নয়... আমরা কারও শত্রু নই। আমরা বাস্তববাদী ফরেন পলিসি চালু রেখেছি।’
এ সময় রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন প্রসঙ্গে ড. মোমেন বলেন, ‘রোহিঙ্গারা সবগুলো ফেরত যাবে বলে মনে হয় না। বাস্তববাদী যদি হোন, তো তাঁদের (বিদেশিদের) বলেছি, কিছু আপনারা নেন না কেন? তো তাঁরা নেওয়া শুরু করেছেন। তাঁরা আরও নেবেন, আমেরিকা নেবেন, কানাডা নেবে... অন্যান্য দেশকেও আমরা নেওয়ার জন্য অনুরোধ করেছি। আমাদের ১ নম্বর টার্গেট, আমরা চাই রোহিঙ্গারা তাদের দেশে ফিরে যাক। আমেরিকানরা আমাদের এই ব্যাপারে সাহায্য করবেন বলে জানিয়েছেন।’
অনেক প্রভাবশালী কূটনীতিক বাংলাদেশ সফর করেছেন উল্লেখ করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা খুব ভাগ্যবান যে অনেক দেশের নামজাদা কূটনীতিকেরা এসেছেন। আপনি (সাংবাদিক) আমেরিকার কথা বলছেন, আমেরিকার সাতজন অত্যন্ত সিনিয়র কূটনীতিক এসেছেন এবং আমাদের মধ্যে খুব ভালো আলোচনা হয়েছে। ওরা এসেছেন আমাদের সঙ্গে তাঁদের দেশের সম্পর্ক আরও শক্তিশালী করার জন্য। যত ধরনের ভুল-বোঝাবুঝি আছে, সব দূর করে অত্যন্ত শক্ত ভিত্তির ওপর আমাদের উভয় দেশের, আমেরিকা এবং বাংলাদেশের সম্পর্ক।’
এর আগে সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের লেভেল-১, সেমিস্টার-১-এ ভর্তিকৃত নবীন শিক্ষার্থীদের ওরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠানে অংশ নেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা দপ্তরের পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. মোস্তফা সামছুজ্জামানের সভাপতিত্বে এবং সহযোগী অধ্যাপক ড. শামীমা নাসরীন ও সহকারী অধ্যাপক ড. পার্থ প্রতীম বর্মণের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান পৃষ্ঠপোষক হিসেবে বক্তব্য দেন সিকৃবির ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ডা. মো. জামাল উদ্দিন ভূঞা।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী, রূপালী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ড. আহমদ আল কবির। শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন ডিন কাউন্সিলের আহ্বায়ক প্রফেসর ড. মোহাম্মদ মেহেদী হাসান খান, রেজিস্ট্রার মো. বদরুল ইসলাম, প্রভোস্ট কাউন্সিলের আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. শরিফুন্নেছা মুনমুন, প্রক্টর অধ্যাপক ড. মো. মনিরুল ইসলাম প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. জামাল উদ্দিন ভূঞা নির্মিতব্য বিশ্ববিদ্যালয়ের আধুনিক অডিটরিয়ামটির নাম সিলেটের প্রখ্যাত রাজনীতিবিদ ও প্রয়াত অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মোহিতের নামে নামকরণ করা হবে বলে ঘোষণা করেন।

জুলাই জাতীয় সনদে অন্তর্ভুক্ত সংবিধান সংস্কারের প্রস্তাবগুলো নিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গণভোটের প্রস্তাব করলেও কবে তা অনুষ্ঠিত হবে, সে বিষয়ে নির্দিষ্ট দিন সুপারিশ করেনি। আগামী ত্রয়োদশ নির্বাচনের আগে বা নির্বাচনের দিন একইসঙ্গে গণভোট হতে পারে বলে প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।
২ মিনিট আগে
সাক্ষাৎকালে পারস্পরিক কুশল বিনিময়ের পাশাপাশি দুই দেশের মধ্যে প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা খাতে সহযোগিতা আরও জোরদার করার বিষয়ে আলোচনা হয়।
৪ মিনিট আগে
এর ফলে বিসিএসে কোনো সার্ভিস বা ক্যাডারে কর্মরতদের মধ্যে কাউকে অন্য বিসিএসের একই ক্যাডারে নিয়োগের জন্য সুপারিশ করা হবে না। আগের বিসিএসে কোনো ক্যাডারে নিয়োগের সুপারিশ পাওয়ার পরেও যোগদান না করলে অন্য বিসিএসে তাঁকে ওই ক্যাডারে আর নিয়োগের সুপারিশ করা হবে না।
৩১ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নিয়মিত কাজের পাশাপাশি সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে কাজ করবে। এই পরিষদের মেয়াদ হবে ২৭০ দিন (৯ মাস)। এই মেয়াদের মধ্যে পরিষদ গণভোটে পাস হওয়া প্রস্তাবগুলো সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করতে না পারলেও সেগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হয়ে যাবে।
৪১ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুলাই জাতীয় সনদে অন্তর্ভুক্ত সংবিধান সংস্কারের প্রস্তাবগুলো নিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গণভোটের প্রস্তাব করলেও কবে তা অনুষ্ঠিত হবে, সে বিষয়ে নির্দিষ্ট দিন সুপারিশ করেনি। আগামী ত্রয়োদশ নির্বাচনের আগে বা নির্বাচনের দিন একইসঙ্গে গণভোট হতে পারে বলে প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) দুপুরে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ জমা দেয় ঐকমত্য কমিশন। পরে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সংবাদ সম্মেলনে বিস্তারিত তুলে ধরেন কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ।
সুপারিশে বলা হয়েছে, ‘জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ, ২০২৫’ জারির মাধ্যমে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে প্রকাশিত জনগণের সার্বভৌম ইচ্ছা ও অভিপ্রায়কে আইনিপ্রক্রিয়ার মাধ্যমে সাংবিধানিক রূপ দেওয়ার পথ প্রশস্ত হবে।
ঐকমত্য কমিশন মনে করে, জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন সম্পন্ন করার জন্য একটি আনুষ্ঠানিক আইনি দলিল আবশ্যক ছিল। সে কারণেই সরকার গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে প্রকাশিত জনগণের সার্বভৌম ক্ষমতা ও অভিপ্রায়ের ভিত্তিতে সরকার এই বাস্তবায়ন আদেশ জারি করবে। অবিলম্বে সরকার এই আদেশ গ্যাজেট আকারে জারি করবে।
সংবাদ সম্মেলনে আলী রীয়াজ বলেন, জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ’ জারির পর থেকে জাতীয় নির্বাচনের দিন পর্যন্ত যেকোনো দিন গণভোট আয়োজন করা যেতে পারে।
গণভোটের বিষয়ে আদেশের খসড়ায় বলা হয়েছে, ‘জনগণের সার্বভৌম ক্ষমতা প্রয়োগের উদ্দেশ্যে এই আদেশ এবং ইহার তফসিল-১ এ সন্নিবেশিত জুলাই জাতীয় সনদের সংবিধান সংস্কার সম্পর্কিত অংশ গণভোটে উপস্থাপন করা হইবে।’
গণভোটের ব্যালটের প্রশ্ন হবে— ‘আপনি কি জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ, ২০২৫ এবং ইহার তফসিল-১ এ সন্নিবেশিত সংবিধান সংস্কার প্রস্তাবসমূহের প্রতি আপনার সম্মতি জ্ঞাপন করিতেছেন?’
ব্যালটের মাধ্যমে গণভোট অনুষ্ঠিত হইবে এবং নির্বাচন কমিশন কর্তৃক নির্ধারিত ব্যালটে প্রত্যেক ভোটার গোপনে ভোটদান করিবেন।
গণভোট কবে অনুষ্ঠিত হবে সে বিষয়ে খসড়ায় বলা হয়, এই আদেশ জারির অব্যবহিত পর অনুষ্ঠিতব্য জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পূর্বে যথোপযুক্ত সময়ে অথবা উক্ত নির্বাচনের দিন এই আদেশ অনুসারে গণভোট অনুষ্ঠান করা হইবে।
গণভোট অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে যথোপযুক্ত আইন প্রণয়নে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের দায়িত্ব নির্বাচন কমিশনকে দেওয়া হয়েছে।

জুলাই জাতীয় সনদে অন্তর্ভুক্ত সংবিধান সংস্কারের প্রস্তাবগুলো নিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গণভোটের প্রস্তাব করলেও কবে তা অনুষ্ঠিত হবে, সে বিষয়ে নির্দিষ্ট দিন সুপারিশ করেনি। আগামী ত্রয়োদশ নির্বাচনের আগে বা নির্বাচনের দিন একইসঙ্গে গণভোট হতে পারে বলে প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) দুপুরে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ জমা দেয় ঐকমত্য কমিশন। পরে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সংবাদ সম্মেলনে বিস্তারিত তুলে ধরেন কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ।
সুপারিশে বলা হয়েছে, ‘জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ, ২০২৫’ জারির মাধ্যমে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে প্রকাশিত জনগণের সার্বভৌম ইচ্ছা ও অভিপ্রায়কে আইনিপ্রক্রিয়ার মাধ্যমে সাংবিধানিক রূপ দেওয়ার পথ প্রশস্ত হবে।
ঐকমত্য কমিশন মনে করে, জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন সম্পন্ন করার জন্য একটি আনুষ্ঠানিক আইনি দলিল আবশ্যক ছিল। সে কারণেই সরকার গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে প্রকাশিত জনগণের সার্বভৌম ক্ষমতা ও অভিপ্রায়ের ভিত্তিতে সরকার এই বাস্তবায়ন আদেশ জারি করবে। অবিলম্বে সরকার এই আদেশ গ্যাজেট আকারে জারি করবে।
সংবাদ সম্মেলনে আলী রীয়াজ বলেন, জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ’ জারির পর থেকে জাতীয় নির্বাচনের দিন পর্যন্ত যেকোনো দিন গণভোট আয়োজন করা যেতে পারে।
গণভোটের বিষয়ে আদেশের খসড়ায় বলা হয়েছে, ‘জনগণের সার্বভৌম ক্ষমতা প্রয়োগের উদ্দেশ্যে এই আদেশ এবং ইহার তফসিল-১ এ সন্নিবেশিত জুলাই জাতীয় সনদের সংবিধান সংস্কার সম্পর্কিত অংশ গণভোটে উপস্থাপন করা হইবে।’
গণভোটের ব্যালটের প্রশ্ন হবে— ‘আপনি কি জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ, ২০২৫ এবং ইহার তফসিল-১ এ সন্নিবেশিত সংবিধান সংস্কার প্রস্তাবসমূহের প্রতি আপনার সম্মতি জ্ঞাপন করিতেছেন?’
ব্যালটের মাধ্যমে গণভোট অনুষ্ঠিত হইবে এবং নির্বাচন কমিশন কর্তৃক নির্ধারিত ব্যালটে প্রত্যেক ভোটার গোপনে ভোটদান করিবেন।
গণভোট কবে অনুষ্ঠিত হবে সে বিষয়ে খসড়ায় বলা হয়, এই আদেশ জারির অব্যবহিত পর অনুষ্ঠিতব্য জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পূর্বে যথোপযুক্ত সময়ে অথবা উক্ত নির্বাচনের দিন এই আদেশ অনুসারে গণভোট অনুষ্ঠান করা হইবে।
গণভোট অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে যথোপযুক্ত আইন প্রণয়নে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের দায়িত্ব নির্বাচন কমিশনকে দেওয়া হয়েছে।

আমেরিকা বাংলাদেশের সঙ্গে সুসম্পর্ক রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন। তিনি বলেছেন, ‘গত কয়েক মাস দেখেছেন, আমেরিকানরা কন্টিনিউয়াসলি একজনের পর একজন করে উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধি আসছেন সম্পর্ক উন্নয়ন করার জন্য। শুধু সেটা না, আমাদের দাওয়াতও দিয়েছেন তাঁদের দেশে গিয়ে তাঁদের নেতাদের
১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৩
সাক্ষাৎকালে পারস্পরিক কুশল বিনিময়ের পাশাপাশি দুই দেশের মধ্যে প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা খাতে সহযোগিতা আরও জোরদার করার বিষয়ে আলোচনা হয়।
৪ মিনিট আগে
এর ফলে বিসিএসে কোনো সার্ভিস বা ক্যাডারে কর্মরতদের মধ্যে কাউকে অন্য বিসিএসের একই ক্যাডারে নিয়োগের জন্য সুপারিশ করা হবে না। আগের বিসিএসে কোনো ক্যাডারে নিয়োগের সুপারিশ পাওয়ার পরেও যোগদান না করলে অন্য বিসিএসে তাঁকে ওই ক্যাডারে আর নিয়োগের সুপারিশ করা হবে না।
৩১ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নিয়মিত কাজের পাশাপাশি সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে কাজ করবে। এই পরিষদের মেয়াদ হবে ২৭০ দিন (৯ মাস)। এই মেয়াদের মধ্যে পরিষদ গণভোটে পাস হওয়া প্রস্তাবগুলো সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করতে না পারলেও সেগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হয়ে যাবে।
৪১ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামানের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছে পাকিস্তানের জয়েন্ট চিফস অব স্টাফ কমিটির (সিজেসিএসসি) চেয়ারম্যান জেনারেল সাহির শামশাদ মির্জার নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল।
আজ মঙ্গলবার সেনাসদরে সেনাবাহিনীর প্রধানের সঙ্গে এই সৌজন্য সাক্ষাৎ হয় বলে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে জানানো হয়েছে।
সেখানে বলা হয়, সাক্ষাৎকালে পারস্পরিক কুশল বিনিময়ের পাশাপাশি দুই দেশের মধ্যে প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা খাতে সহযোগিতা আরও জোরদার করার বিষয়ে আলোচনা হয়।
এ ছাড়া যৌথ সামরিক প্রশিক্ষণ, সেমিনার ও পরিদর্শনের মাধ্যমে সামরিক সম্পর্ক সম্প্রসারণের সম্ভাবনা নিয়েও তাঁরা মতবিনিময় করেন।

সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামানের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছে পাকিস্তানের জয়েন্ট চিফস অব স্টাফ কমিটির (সিজেসিএসসি) চেয়ারম্যান জেনারেল সাহির শামশাদ মির্জার নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল।
আজ মঙ্গলবার সেনাসদরে সেনাবাহিনীর প্রধানের সঙ্গে এই সৌজন্য সাক্ষাৎ হয় বলে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে জানানো হয়েছে।
সেখানে বলা হয়, সাক্ষাৎকালে পারস্পরিক কুশল বিনিময়ের পাশাপাশি দুই দেশের মধ্যে প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা খাতে সহযোগিতা আরও জোরদার করার বিষয়ে আলোচনা হয়।
এ ছাড়া যৌথ সামরিক প্রশিক্ষণ, সেমিনার ও পরিদর্শনের মাধ্যমে সামরিক সম্পর্ক সম্প্রসারণের সম্ভাবনা নিয়েও তাঁরা মতবিনিময় করেন।

আমেরিকা বাংলাদেশের সঙ্গে সুসম্পর্ক রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন। তিনি বলেছেন, ‘গত কয়েক মাস দেখেছেন, আমেরিকানরা কন্টিনিউয়াসলি একজনের পর একজন করে উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধি আসছেন সম্পর্ক উন্নয়ন করার জন্য। শুধু সেটা না, আমাদের দাওয়াতও দিয়েছেন তাঁদের দেশে গিয়ে তাঁদের নেতাদের
১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৩
জুলাই জাতীয় সনদে অন্তর্ভুক্ত সংবিধান সংস্কারের প্রস্তাবগুলো নিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গণভোটের প্রস্তাব করলেও কবে তা অনুষ্ঠিত হবে, সে বিষয়ে নির্দিষ্ট দিন সুপারিশ করেনি। আগামী ত্রয়োদশ নির্বাচনের আগে বা নির্বাচনের দিন একইসঙ্গে গণভোট হতে পারে বলে প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।
২ মিনিট আগে
এর ফলে বিসিএসে কোনো সার্ভিস বা ক্যাডারে কর্মরতদের মধ্যে কাউকে অন্য বিসিএসের একই ক্যাডারে নিয়োগের জন্য সুপারিশ করা হবে না। আগের বিসিএসে কোনো ক্যাডারে নিয়োগের সুপারিশ পাওয়ার পরেও যোগদান না করলে অন্য বিসিএসে তাঁকে ওই ক্যাডারে আর নিয়োগের সুপারিশ করা হবে না।
৩১ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নিয়মিত কাজের পাশাপাশি সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে কাজ করবে। এই পরিষদের মেয়াদ হবে ২৭০ দিন (৯ মাস)। এই মেয়াদের মধ্যে পরিষদ গণভোটে পাস হওয়া প্রস্তাবগুলো সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করতে না পারলেও সেগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হয়ে যাবে।
৪১ মিনিট আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

বিসিএসে রিপিট ক্যাডারে নিয়োগের পথ বন্ধ করে দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) সঙ্গে পরামর্শ করে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (বয়স, যোগ্যতা ও সরাসরি নিয়োগের জন্য পরীক্ষা) বিধিমালা, ২০১৪ সংশোধন করে আজ মঙ্গলবার প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
এর ফলে বিসিএসে কোনো সার্ভিস বা ক্যাডারে কর্মরতদের মধ্যে কাউকে অন্য বিসিএসের একই ক্যাডারে নিয়োগের জন্য সুপারিশ করা হবে না। আগের বিসিএসে কোনো ক্যাডারে নিয়োগের সুপারিশ পাওয়ার পরেও যোগদান না করলে অন্য বিসিএসে তাঁকে ওই ক্যাডারে আর নিয়োগের সুপারিশ করা হবে না।
এ ছাড়া আগের কোনো বিসিএসে কোনো ক্যাডারে যোগদানে অনিচ্ছা প্রকাশ করলে অন্য বিসিএসেও সেই ক্যাডারে আর নিয়োগের সুপারিশ করা হবে না। পিএসসি চাইলে এমন প্রার্থীদের চূড়ান্ত ফলাফল থেকেও বাদ দিতে পারবে।
বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (বয়স, যোগ্যতা ও সরাসরি নিয়োগের জন্য পরীক্ষা) বিধিমালার ১৭ বিধিতে বলা ছিল—কৃতকার্য প্রার্থীদের মধ্য থেকে কমিশন উপযুক্ত প্রার্থী নির্বাচন করবে এবং সার্ভিস বা ক্যাডার পদে নিয়োগের জন্য যোগ্য প্রার্থীদের নাম সরকারের কাছে সুপারিশ করবে।
নতুন বিধিতে বলা হয়েছে, এখন থেকে কোনো বিসিএসে নিয়োগের জন্য সরকারের কাছে সুপারিশ করার আগে বা কোনো বিসিএস পরীক্ষার চূড়ান্ত ফলাফল তৈরির সময় পিএসসি তিনটি বিষয় বিবেচনায় নেবে। এ ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট প্রার্থীর দেওয়া লিখিত তথ্য, কমিশনের নিজস্ব তথ্য ও প্রার্থীর আগের বিসিএস পরীক্ষার তথ্য বিবেচনায় নেওয়া হবে।
নতুন বিধিতে আরও বলা হয়, কোনো প্রার্থী যে সার্ভিস বা ক্যাডার পদে কর্মরত রয়েছেন, সেই একই সার্ভিস বা ক্যাডার পদে তিনি মনোনয়নযোগ্য; আগের কোনো বিসিএস পরীক্ষায় যে সার্ভিস বা ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেয়েছিলেন, কিন্তু যোগদান করেননি, সেই একই সার্ভিস বা ক্যাডার পদে তিনি মনোনয়নযোগ্য এবং আগের কোনো বিসিএস পরীক্ষার মতো একই সার্ভিস বা ক্যাডার পদে বা ওই প্রার্থীর আগ্রহ নেই—এমন কোনো সার্ভিস বা ক্যাডার পদে পুনরায় মনোনীত হওয়ার কারণে মনোনীত সার্ভিস বা ক্যাডার পদে যোগদান করতে অনিচ্ছা জ্ঞাপন করেছেন, সেই একই সার্ভিস বা ক্যাডার পদে তিনি মনোনয়নযোগ্য।
তবে কমিশন এ ধরনের প্রার্থীদের নিয়োগের জন্য সরকারের কাছে সুপারিশ করা থেকে বিরত থাকতে পারবে বা ক্ষেত্রমতে চূড়ান্ত ফলাফলে উক্ত প্রার্থীকে বাদ দিতে পারবে।
তিন কারণে কোনো প্রার্থীকে নিয়োগের জন্য পিএসসি সুপারিশ না করলে সেসব শূন্য পদে ওই বিসিএসে উত্তীর্ণ প্রার্থীদের মধ্য থেকে মেধাক্রম ও পছন্দক্রম অনুযায়ী প্রার্থী নির্বাচন করে কমিশন সম্পূরক ফলাফল প্রকাশ করে কোনো সার্ভিস বা ক্যাডার পদে নিয়োগের জন্য সরকারের কাছে সুপারিশ করতে পারবে।
সম্পূরক ফলাফলের কারণে প্রথম ঘোষিত ফলাফলে কোনো সার্ভিস বা ক্যাডার পদের জন্য মনোনীত কোনো প্রার্থীর মেধাক্রম ও পছন্দক্রম ক্ষতিগ্রস্ত হবে না বলে নতুন বিধিতে জানানো হয়েছে।

বিসিএসে রিপিট ক্যাডারে নিয়োগের পথ বন্ধ করে দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) সঙ্গে পরামর্শ করে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (বয়স, যোগ্যতা ও সরাসরি নিয়োগের জন্য পরীক্ষা) বিধিমালা, ২০১৪ সংশোধন করে আজ মঙ্গলবার প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
এর ফলে বিসিএসে কোনো সার্ভিস বা ক্যাডারে কর্মরতদের মধ্যে কাউকে অন্য বিসিএসের একই ক্যাডারে নিয়োগের জন্য সুপারিশ করা হবে না। আগের বিসিএসে কোনো ক্যাডারে নিয়োগের সুপারিশ পাওয়ার পরেও যোগদান না করলে অন্য বিসিএসে তাঁকে ওই ক্যাডারে আর নিয়োগের সুপারিশ করা হবে না।
এ ছাড়া আগের কোনো বিসিএসে কোনো ক্যাডারে যোগদানে অনিচ্ছা প্রকাশ করলে অন্য বিসিএসেও সেই ক্যাডারে আর নিয়োগের সুপারিশ করা হবে না। পিএসসি চাইলে এমন প্রার্থীদের চূড়ান্ত ফলাফল থেকেও বাদ দিতে পারবে।
বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (বয়স, যোগ্যতা ও সরাসরি নিয়োগের জন্য পরীক্ষা) বিধিমালার ১৭ বিধিতে বলা ছিল—কৃতকার্য প্রার্থীদের মধ্য থেকে কমিশন উপযুক্ত প্রার্থী নির্বাচন করবে এবং সার্ভিস বা ক্যাডার পদে নিয়োগের জন্য যোগ্য প্রার্থীদের নাম সরকারের কাছে সুপারিশ করবে।
নতুন বিধিতে বলা হয়েছে, এখন থেকে কোনো বিসিএসে নিয়োগের জন্য সরকারের কাছে সুপারিশ করার আগে বা কোনো বিসিএস পরীক্ষার চূড়ান্ত ফলাফল তৈরির সময় পিএসসি তিনটি বিষয় বিবেচনায় নেবে। এ ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট প্রার্থীর দেওয়া লিখিত তথ্য, কমিশনের নিজস্ব তথ্য ও প্রার্থীর আগের বিসিএস পরীক্ষার তথ্য বিবেচনায় নেওয়া হবে।
নতুন বিধিতে আরও বলা হয়, কোনো প্রার্থী যে সার্ভিস বা ক্যাডার পদে কর্মরত রয়েছেন, সেই একই সার্ভিস বা ক্যাডার পদে তিনি মনোনয়নযোগ্য; আগের কোনো বিসিএস পরীক্ষায় যে সার্ভিস বা ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেয়েছিলেন, কিন্তু যোগদান করেননি, সেই একই সার্ভিস বা ক্যাডার পদে তিনি মনোনয়নযোগ্য এবং আগের কোনো বিসিএস পরীক্ষার মতো একই সার্ভিস বা ক্যাডার পদে বা ওই প্রার্থীর আগ্রহ নেই—এমন কোনো সার্ভিস বা ক্যাডার পদে পুনরায় মনোনীত হওয়ার কারণে মনোনীত সার্ভিস বা ক্যাডার পদে যোগদান করতে অনিচ্ছা জ্ঞাপন করেছেন, সেই একই সার্ভিস বা ক্যাডার পদে তিনি মনোনয়নযোগ্য।
তবে কমিশন এ ধরনের প্রার্থীদের নিয়োগের জন্য সরকারের কাছে সুপারিশ করা থেকে বিরত থাকতে পারবে বা ক্ষেত্রমতে চূড়ান্ত ফলাফলে উক্ত প্রার্থীকে বাদ দিতে পারবে।
তিন কারণে কোনো প্রার্থীকে নিয়োগের জন্য পিএসসি সুপারিশ না করলে সেসব শূন্য পদে ওই বিসিএসে উত্তীর্ণ প্রার্থীদের মধ্য থেকে মেধাক্রম ও পছন্দক্রম অনুযায়ী প্রার্থী নির্বাচন করে কমিশন সম্পূরক ফলাফল প্রকাশ করে কোনো সার্ভিস বা ক্যাডার পদে নিয়োগের জন্য সরকারের কাছে সুপারিশ করতে পারবে।
সম্পূরক ফলাফলের কারণে প্রথম ঘোষিত ফলাফলে কোনো সার্ভিস বা ক্যাডার পদের জন্য মনোনীত কোনো প্রার্থীর মেধাক্রম ও পছন্দক্রম ক্ষতিগ্রস্ত হবে না বলে নতুন বিধিতে জানানো হয়েছে।

আমেরিকা বাংলাদেশের সঙ্গে সুসম্পর্ক রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন। তিনি বলেছেন, ‘গত কয়েক মাস দেখেছেন, আমেরিকানরা কন্টিনিউয়াসলি একজনের পর একজন করে উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধি আসছেন সম্পর্ক উন্নয়ন করার জন্য। শুধু সেটা না, আমাদের দাওয়াতও দিয়েছেন তাঁদের দেশে গিয়ে তাঁদের নেতাদের
১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৩
জুলাই জাতীয় সনদে অন্তর্ভুক্ত সংবিধান সংস্কারের প্রস্তাবগুলো নিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গণভোটের প্রস্তাব করলেও কবে তা অনুষ্ঠিত হবে, সে বিষয়ে নির্দিষ্ট দিন সুপারিশ করেনি। আগামী ত্রয়োদশ নির্বাচনের আগে বা নির্বাচনের দিন একইসঙ্গে গণভোট হতে পারে বলে প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।
২ মিনিট আগে
সাক্ষাৎকালে পারস্পরিক কুশল বিনিময়ের পাশাপাশি দুই দেশের মধ্যে প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা খাতে সহযোগিতা আরও জোরদার করার বিষয়ে আলোচনা হয়।
৪ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নিয়মিত কাজের পাশাপাশি সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে কাজ করবে। এই পরিষদের মেয়াদ হবে ২৭০ দিন (৯ মাস)। এই মেয়াদের মধ্যে পরিষদ গণভোটে পাস হওয়া প্রস্তাবগুলো সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করতে না পারলেও সেগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হয়ে যাবে।
৪১ মিনিট আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সুপারিশ
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নিয়মিত কাজের পাশাপাশি সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে কাজ করবে। এই পরিষদের মেয়াদ হবে ২৭০ দিন (৯ মাস)। এই মেয়াদের মধ্যে পরিষদ গণভোটে পাস হওয়া প্রস্তাবগুলো সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করতে না পারলেও সেগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হয়ে যাবে। জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন আদেশের খসড়ায় এমন সুপারিশ করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন।
আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) দুপুরে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ জমা দেয় ঐকমত্য কমিশন। পরে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সংবাদ সম্মেলনে বিস্তারিত তুলে ধরেন কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ।
তিনি বলেন, সংবিধান-সংক্রান্ত প্রস্তাবগুলো খসড়া বিল (সংবিধান সংশোধনী আইনের খসড়া) আকারে তৈরি করবে সরকার। বিলটি গণভোটে পাস হলে সংবিধান সংস্কার পরিষদ মূল ভাব ঠিক রেখে প্রস্তাবগুলো অনুমোদন করবে। কিন্ত সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে ২৭০ দিনের মেয়াদের মধ্যে তা অনুমোদন না করলেও প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হয়ে যাবে।
তবে গণভোট অনুষ্ঠানের ব্যাপারে সরকারকে নির্দিষ্ট কোনো সময়সীমা বেঁধে দেয়নি ঐকমত্য কমিশন। সংবাদ সম্মেলনে আলী রীয়াজ বলেন, জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ’ জারির পর থেকে জাতীয় নির্বাচনের দিন পর্যন্ত যেকোনো দিন গণভোট আয়োজন করা যেতে পারে।
সুপারিশে কমিশন বলেছে, ‘এই আদেশ জারির অব্যবহিত পর অনুষ্ঠিতব্য জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পূর্বে যথোপযুক্ত সময়ে অথবা উক্ত নির্বাচনের দিন এই আদেশ অনুসারে গণভোট অনুষ্ঠান করা হইবে।’
গণভোটের বিষয়বস্তু নিয়ে আলী রীয়াজ বলেন, প্যাকেজ আকারে একটি প্রশ্নে গণভোট হবে। সেখানে সনদ ও খসড়া বিল সমর্থন করা হচ্ছে কি না, তা জানতে চাওয়া হবে।
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনায় রাজনৈতিক দলগুলোর ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে কী হবে—এমন প্রশ্ন করা হয়। জবাবে আলী রীয়াজ বলেন, তাঁরা সরকারকে বলেছেন, এগুলো জনগণের কাছে নিয়ে যেতে। জনগণের রায় পাওয়ার পর রাজনৈতিক দল সিদ্ধান্ত নেবে।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নিয়মিত কাজের পাশাপাশি সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে কাজ করবে। এই পরিষদের মেয়াদ হবে ২৭০ দিন (৯ মাস)। এই মেয়াদের মধ্যে পরিষদ গণভোটে পাস হওয়া প্রস্তাবগুলো সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করতে না পারলেও সেগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হয়ে যাবে। জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন আদেশের খসড়ায় এমন সুপারিশ করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন।
আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) দুপুরে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ জমা দেয় ঐকমত্য কমিশন। পরে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সংবাদ সম্মেলনে বিস্তারিত তুলে ধরেন কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ।
তিনি বলেন, সংবিধান-সংক্রান্ত প্রস্তাবগুলো খসড়া বিল (সংবিধান সংশোধনী আইনের খসড়া) আকারে তৈরি করবে সরকার। বিলটি গণভোটে পাস হলে সংবিধান সংস্কার পরিষদ মূল ভাব ঠিক রেখে প্রস্তাবগুলো অনুমোদন করবে। কিন্ত সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে ২৭০ দিনের মেয়াদের মধ্যে তা অনুমোদন না করলেও প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হয়ে যাবে।
তবে গণভোট অনুষ্ঠানের ব্যাপারে সরকারকে নির্দিষ্ট কোনো সময়সীমা বেঁধে দেয়নি ঐকমত্য কমিশন। সংবাদ সম্মেলনে আলী রীয়াজ বলেন, জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ’ জারির পর থেকে জাতীয় নির্বাচনের দিন পর্যন্ত যেকোনো দিন গণভোট আয়োজন করা যেতে পারে।
সুপারিশে কমিশন বলেছে, ‘এই আদেশ জারির অব্যবহিত পর অনুষ্ঠিতব্য জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পূর্বে যথোপযুক্ত সময়ে অথবা উক্ত নির্বাচনের দিন এই আদেশ অনুসারে গণভোট অনুষ্ঠান করা হইবে।’
গণভোটের বিষয়বস্তু নিয়ে আলী রীয়াজ বলেন, প্যাকেজ আকারে একটি প্রশ্নে গণভোট হবে। সেখানে সনদ ও খসড়া বিল সমর্থন করা হচ্ছে কি না, তা জানতে চাওয়া হবে।
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনায় রাজনৈতিক দলগুলোর ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে কী হবে—এমন প্রশ্ন করা হয়। জবাবে আলী রীয়াজ বলেন, তাঁরা সরকারকে বলেছেন, এগুলো জনগণের কাছে নিয়ে যেতে। জনগণের রায় পাওয়ার পর রাজনৈতিক দল সিদ্ধান্ত নেবে।

আমেরিকা বাংলাদেশের সঙ্গে সুসম্পর্ক রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন। তিনি বলেছেন, ‘গত কয়েক মাস দেখেছেন, আমেরিকানরা কন্টিনিউয়াসলি একজনের পর একজন করে উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধি আসছেন সম্পর্ক উন্নয়ন করার জন্য। শুধু সেটা না, আমাদের দাওয়াতও দিয়েছেন তাঁদের দেশে গিয়ে তাঁদের নেতাদের
১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৩
জুলাই জাতীয় সনদে অন্তর্ভুক্ত সংবিধান সংস্কারের প্রস্তাবগুলো নিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গণভোটের প্রস্তাব করলেও কবে তা অনুষ্ঠিত হবে, সে বিষয়ে নির্দিষ্ট দিন সুপারিশ করেনি। আগামী ত্রয়োদশ নির্বাচনের আগে বা নির্বাচনের দিন একইসঙ্গে গণভোট হতে পারে বলে প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।
২ মিনিট আগে
সাক্ষাৎকালে পারস্পরিক কুশল বিনিময়ের পাশাপাশি দুই দেশের মধ্যে প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা খাতে সহযোগিতা আরও জোরদার করার বিষয়ে আলোচনা হয়।
৪ মিনিট আগে
এর ফলে বিসিএসে কোনো সার্ভিস বা ক্যাডারে কর্মরতদের মধ্যে কাউকে অন্য বিসিএসের একই ক্যাডারে নিয়োগের জন্য সুপারিশ করা হবে না। আগের বিসিএসে কোনো ক্যাডারে নিয়োগের সুপারিশ পাওয়ার পরেও যোগদান না করলে অন্য বিসিএসে তাঁকে ওই ক্যাডারে আর নিয়োগের সুপারিশ করা হবে না।
৩১ মিনিট আগে