নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের বিভিন্ন জেলায় গত মার্চ মাসে ১৮টি ঘটনায় ৩৪ জন সাংবাদিক পেশাগত দায়িত্ব পালনের সময় হামলা, আইনি হয়রানি, হুমকি ও নির্যাতনের শিকার হয়েছেন বলে জানিয়েছে মানবাধিকার বিষয়ক সংস্থা মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশন (এমএসএফ)।
মার্চ মাসের মানবাধিকার প্রতিবেদনে এ কথা জানিয়েছে মানবাধিকার নিয়ে কাজ করা সংস্থাটি। বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদ এবং নিজস্ব অনুসন্ধানের ওপর ভিত্তি করে প্রতি মাসে মানবাধিকার প্রতিবেদন তৈরি করে প্রতিষ্ঠানটি। আজ সোমবার এমএসএফ এ প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, গত মার্চ মাসে ১৮টি ঘটনায় ৩৪ জন সাংবাদিক পেশাগত দায়িত্ব পালনের সময় হামলা, আইনি হয়রানি, হুমকি ও নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। এদের মধ্যে ২৪ জন সাংবাদিক তাঁদের পেশাগত দায়িত্ব পালনের সময় আহত ও হামলার শিকার হয়েছেন। লাঞ্ছিত ও হুমকির শিকার হয়েছেন ৩ জন এবং আইনি হয়রানির শিকার হয়েছেন ৫ জন সাংবাদিক।
এমএসএফ বলছে, ‘মার্চ মাসে সাংবাদিকতার বেশ কিছু ক্ষেত্রে সাংবাদিকদের যেভাবে শারীরিক মানসিক এবং আইনি হয়রানি, আক্রমণ, হুমকি ও লাঞ্ছিত করা হচ্ছে তা শুধুমাত্র অনাকাঙ্ক্ষিত নয় বরং সৎ সাংবাদিকতার কণ্ঠরোধ করে বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ প্রকাশে বাধা দেওয়া হচ্ছে। যদিও বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার তাদের বক্তব্যে বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতা ও গণমাধ্যমের স্বাধীনতার ওপর বিশেষভাবে গুরুত্ব দেওয়ার কথা ব্যক্ত করেছেন। এ মাসেও সাংবাদিকতার চিত্র উদ্বেগজনক।’
এমএসএফের তথ্য অনুযায়ী, এ মাসে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-আন্দোলনকে কেন্দ্র করে সৃষ্ট সহিংসতার ঘটনায় ৯টি মামলা হয়েছে। গত মাসে মামলার সংখ্যা ছিল ৪ টি। এ মাসে দায়েরকৃত কোটা আন্দোলনে মোট মামলায় আসামির তালিকায় সুনির্দিষ্টভাবে নাম রয়েছে প্রায় ১ হাজার ৯১৪ জনের। সেইসঙ্গে ‘অজ্ঞাতনামা’ আসামির সংখ্যা কমপক্ষে ১ হাজার ৮৪০ জন। মামলাগুলোর মধ্যে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ৪টি মামলা রয়েছে। সারা দেশে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও সরকারের পতন সংক্রান্ত বিভিন্ন মামলা এবং বিশেষ অভিযানে আওয়ামী লীগের ৪০৪ জন নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার হয়েছেন। যার মধ্যে ৬০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে কোটা আন্দোলনকে কেন্দ্র করে সৃষ্ট সহিংসতায়।
এমএসএফের সংগৃহীত তথ্য অনুযায়ী—মার্চ মাসে সাইবার নিরাপত্তা আইনে ২টি মামলা হয়েছে, ২ জনকে আসামি এবং ১ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ মাসে কারা হেফাজতে মোট ৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। গত মাসে এর সংখ্যা ছিল একজন নারীসহ মোট ১৪ জন। এ মাসে ৪ জন কয়েদি ও ২ জন হাজতির মৃত্যু হয়েছে।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, এ মাসে বিভিন্ন পর্যায়ে সংখ্যালঘু নির্যাতনের ৮টি ঘটনা ঘটেছে। এ মাসে সীমান্তে হত্যার ঘটনা ঘটেছে ৩টি। মার্চে ৪২৮টি নারী ও শিশু নির্যাতনের ঘটনা সংঘটিত হয়েছে। যা গত মাসের তুলনায় ১৩৩টি বেশি। এ মাসে ধর্ষণের ঘটনা ১৩২টি, সংঘবদ্ধ ধর্ষণ ২৫টি, ধর্ষণ ও হত্যা ৩টি। এর মধ্যে ধর্ষণের শিকার হয়েছে ১৩ জন প্রতিবন্ধী কিশোরী ও নারী।
দেশের বিভিন্ন জেলায় গত মার্চ মাসে ১৮টি ঘটনায় ৩৪ জন সাংবাদিক পেশাগত দায়িত্ব পালনের সময় হামলা, আইনি হয়রানি, হুমকি ও নির্যাতনের শিকার হয়েছেন বলে জানিয়েছে মানবাধিকার বিষয়ক সংস্থা মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশন (এমএসএফ)।
মার্চ মাসের মানবাধিকার প্রতিবেদনে এ কথা জানিয়েছে মানবাধিকার নিয়ে কাজ করা সংস্থাটি। বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদ এবং নিজস্ব অনুসন্ধানের ওপর ভিত্তি করে প্রতি মাসে মানবাধিকার প্রতিবেদন তৈরি করে প্রতিষ্ঠানটি। আজ সোমবার এমএসএফ এ প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, গত মার্চ মাসে ১৮টি ঘটনায় ৩৪ জন সাংবাদিক পেশাগত দায়িত্ব পালনের সময় হামলা, আইনি হয়রানি, হুমকি ও নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। এদের মধ্যে ২৪ জন সাংবাদিক তাঁদের পেশাগত দায়িত্ব পালনের সময় আহত ও হামলার শিকার হয়েছেন। লাঞ্ছিত ও হুমকির শিকার হয়েছেন ৩ জন এবং আইনি হয়রানির শিকার হয়েছেন ৫ জন সাংবাদিক।
এমএসএফ বলছে, ‘মার্চ মাসে সাংবাদিকতার বেশ কিছু ক্ষেত্রে সাংবাদিকদের যেভাবে শারীরিক মানসিক এবং আইনি হয়রানি, আক্রমণ, হুমকি ও লাঞ্ছিত করা হচ্ছে তা শুধুমাত্র অনাকাঙ্ক্ষিত নয় বরং সৎ সাংবাদিকতার কণ্ঠরোধ করে বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ প্রকাশে বাধা দেওয়া হচ্ছে। যদিও বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার তাদের বক্তব্যে বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতা ও গণমাধ্যমের স্বাধীনতার ওপর বিশেষভাবে গুরুত্ব দেওয়ার কথা ব্যক্ত করেছেন। এ মাসেও সাংবাদিকতার চিত্র উদ্বেগজনক।’
এমএসএফের তথ্য অনুযায়ী, এ মাসে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-আন্দোলনকে কেন্দ্র করে সৃষ্ট সহিংসতার ঘটনায় ৯টি মামলা হয়েছে। গত মাসে মামলার সংখ্যা ছিল ৪ টি। এ মাসে দায়েরকৃত কোটা আন্দোলনে মোট মামলায় আসামির তালিকায় সুনির্দিষ্টভাবে নাম রয়েছে প্রায় ১ হাজার ৯১৪ জনের। সেইসঙ্গে ‘অজ্ঞাতনামা’ আসামির সংখ্যা কমপক্ষে ১ হাজার ৮৪০ জন। মামলাগুলোর মধ্যে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ৪টি মামলা রয়েছে। সারা দেশে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও সরকারের পতন সংক্রান্ত বিভিন্ন মামলা এবং বিশেষ অভিযানে আওয়ামী লীগের ৪০৪ জন নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার হয়েছেন। যার মধ্যে ৬০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে কোটা আন্দোলনকে কেন্দ্র করে সৃষ্ট সহিংসতায়।
এমএসএফের সংগৃহীত তথ্য অনুযায়ী—মার্চ মাসে সাইবার নিরাপত্তা আইনে ২টি মামলা হয়েছে, ২ জনকে আসামি এবং ১ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ মাসে কারা হেফাজতে মোট ৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। গত মাসে এর সংখ্যা ছিল একজন নারীসহ মোট ১৪ জন। এ মাসে ৪ জন কয়েদি ও ২ জন হাজতির মৃত্যু হয়েছে।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, এ মাসে বিভিন্ন পর্যায়ে সংখ্যালঘু নির্যাতনের ৮টি ঘটনা ঘটেছে। এ মাসে সীমান্তে হত্যার ঘটনা ঘটেছে ৩টি। মার্চে ৪২৮টি নারী ও শিশু নির্যাতনের ঘটনা সংঘটিত হয়েছে। যা গত মাসের তুলনায় ১৩৩টি বেশি। এ মাসে ধর্ষণের ঘটনা ১৩২টি, সংঘবদ্ধ ধর্ষণ ২৫টি, ধর্ষণ ও হত্যা ৩টি। এর মধ্যে ধর্ষণের শিকার হয়েছে ১৩ জন প্রতিবন্ধী কিশোরী ও নারী।
লিবিয়ার মিসরাতা শহরে অভিযান চালিয়ে ২৩ অপহৃত বাংলাদেশিকে উদ্ধার করেছে দেশটির পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। এ সময় অপহরণের ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে দুই ব্যক্তিকেও গ্রেপ্তার করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেতথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মো. মাহফুজ আলম বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে। আজ মঙ্গলবার বিকেলে ঢাকার তেজগাঁওয়ে মানবাধিকার সংগঠন ‘মায়ের ডাক’-এর উদ্যোগে গুমের শিকার মানুষের স্বজনদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় উপদেষ্টা এ কথা বলেন।
১৫ ঘণ্টা আগেনারী বিষয়ক সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন জমা দেওয়ার সময় পিছিয়েছে। কমিশনের কার্যক্রমের মেয়াদ বৃদ্ধি করায় এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন কমিশনের প্রধান শিরীন পারভিন হক।
১৫ ঘণ্টা আগেশেখ হাসিনাসহ আওয়ামী লীগের এক লাখের বেশি নেতা-কর্মী দিল্লিতে আশ্রয় নিয়ে দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে। শেখ হাসিনা এখনো ভারতে বসে চক্রান্ত করছে। আওয়ামী লীগ দল ছিল না, তারা ছিল মাফিয়া। তাদের কোনো দিন রাজনৈতিকভাবে দাঁড়াতে দেবো না
১৬ ঘণ্টা আগে