নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ের পাঠ্যবইয়ে ‘ভুল’ তথ্য ছাপানোর অভিযোগে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) চেয়ারম্যান এবং সদস্যকে (কারিকুলাম) তলব করেছেন হাইকোর্ট। আগামী ১০ নভেম্বর তাদের হাজির হয়ে ব্যাখ্যা দিতে বলা হয়েছে।
একইসঙ্গে পাঠ্য বইতে থাকা ভুল সংশোধনে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন আদালত। আগামী চার সপ্তাহের মধ্যে শিক্ষা সচিবসহ সংশ্লিষ্টদের রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের এক শিক্ষার্থীর অভিভাবকের করা রিটের পরিপ্রেক্ষিতে আজ রোববার বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
শুনানিতে আদালত বলেন, মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি ক্ষমতায় থাকার সময় পাঠ্যবইয়ে মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে এত ভুল থাকা দুর্ভাগ্যজনক।
হাইকোর্টে করা রিট আবেদনে বলা হয়, সপ্তম শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয় বইয়ে উল্লেখ করা হয়েছে- ১৯৭০ সালের ১৭ ডিসেম্বর পাকিস্তান প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এ নির্বাচন ছিল শুধু পূর্ব পাকিস্তানের। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে পাকিস্তানের সব প্রদেশে প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচন হয়েছিল। ৬ষ্ঠ শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয় বইয়ে তৃতীয় পৃষ্ঠায় ‘মুক্তিযুদ্ধের পটভূমি’ অংশে লেখা হয়েছে, এ সময় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মতো এক সাহসী, ত্যাগী, ও দূরদর্শী নেতার আবির্ভাব হয়। অথচ প্রকৃত বিষয় হলো, বঙ্গবন্ধু হঠাৎ কোনো ‘আবির্ভূত’ নেতা নন। তিনি তিলে তিলে বাঙালি জাতির নেতা হয়ে উঠেছেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে এনসিটিবির চেয়ারম্যান নারায়ণ চন্দ্র সাহা আজকের পত্রিকাকে বলেন, আমরা আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী ব্যাখ্যা দিব। ২০২১ সালের বই মুদ্রিত হয়ে শিক্ষার্থীদের হাতে চলে গেছে। এখনতো সেগুলো সংশোধনের সুযোগ নেই। তবে ২০২২ সালে যে বই ছাপা হবে ভুল থাকলে সেখানে সংশোধন করা হবে। আর যেগুলোর কথা বলা হচ্ছে তা ভুল না বলেও জানান তিনি।
আজ আদালতে আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী আলী মুস্তফা খান। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বিপুল বাগমার।
মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ের পাঠ্যবইয়ে ‘ভুল’ তথ্য ছাপানোর অভিযোগে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) চেয়ারম্যান এবং সদস্যকে (কারিকুলাম) তলব করেছেন হাইকোর্ট। আগামী ১০ নভেম্বর তাদের হাজির হয়ে ব্যাখ্যা দিতে বলা হয়েছে।
একইসঙ্গে পাঠ্য বইতে থাকা ভুল সংশোধনে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন আদালত। আগামী চার সপ্তাহের মধ্যে শিক্ষা সচিবসহ সংশ্লিষ্টদের রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের এক শিক্ষার্থীর অভিভাবকের করা রিটের পরিপ্রেক্ষিতে আজ রোববার বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
শুনানিতে আদালত বলেন, মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি ক্ষমতায় থাকার সময় পাঠ্যবইয়ে মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে এত ভুল থাকা দুর্ভাগ্যজনক।
হাইকোর্টে করা রিট আবেদনে বলা হয়, সপ্তম শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয় বইয়ে উল্লেখ করা হয়েছে- ১৯৭০ সালের ১৭ ডিসেম্বর পাকিস্তান প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এ নির্বাচন ছিল শুধু পূর্ব পাকিস্তানের। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে পাকিস্তানের সব প্রদেশে প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচন হয়েছিল। ৬ষ্ঠ শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয় বইয়ে তৃতীয় পৃষ্ঠায় ‘মুক্তিযুদ্ধের পটভূমি’ অংশে লেখা হয়েছে, এ সময় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মতো এক সাহসী, ত্যাগী, ও দূরদর্শী নেতার আবির্ভাব হয়। অথচ প্রকৃত বিষয় হলো, বঙ্গবন্ধু হঠাৎ কোনো ‘আবির্ভূত’ নেতা নন। তিনি তিলে তিলে বাঙালি জাতির নেতা হয়ে উঠেছেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে এনসিটিবির চেয়ারম্যান নারায়ণ চন্দ্র সাহা আজকের পত্রিকাকে বলেন, আমরা আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী ব্যাখ্যা দিব। ২০২১ সালের বই মুদ্রিত হয়ে শিক্ষার্থীদের হাতে চলে গেছে। এখনতো সেগুলো সংশোধনের সুযোগ নেই। তবে ২০২২ সালে যে বই ছাপা হবে ভুল থাকলে সেখানে সংশোধন করা হবে। আর যেগুলোর কথা বলা হচ্ছে তা ভুল না বলেও জানান তিনি।
আজ আদালতে আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী আলী মুস্তফা খান। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বিপুল বাগমার।
বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসন প্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যবের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার আইসিটি টাওয়ারের অফিস কক্ষে এই সৌজন্য সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়।
২৭ মিনিট আগেবিগত তিনটি বিতর্কিত সাধারণ নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকারীরা আগামী সংসদ নির্বাচনে দায়িত্বে থাকতে পারবেন কি না, সে সিদ্ধান্ত পুরোপুরি নির্বাচন কমিশনের (ইসি) ওপর ছেড়ে দিচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার। গত ১৩ জুলাই আইনশৃঙ্খলাসংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির এক সভার সিদ্ধান্তে বলা হয়েছিল, ২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪ সালের...
৮ ঘণ্টা আগেজুলাই সনদ বাস্তবায়নের পদ্ধতি নিয়ে নিজ নিজ অবস্থানে অনড় রয়েছে বিএনপি, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, জাতীয় নাগরিক পার্টিসহ (এনসিপি) অধিকাংশ রাজনৈতিক দল। জুলাই সনদ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে গতকাল বৃহস্পতিবার আলোচনায়ও রাজনৈতিক দলগুলো পুরোনো অবস্থান জানিয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে২০০৯ থেকে গত ৪ আগস্ট ২০২৪ পর্যন্ত সশস্ত্র বাহিনীতে বৈষম্য, বঞ্চনা, অবিচার বা প্রতিহিংসার শিকার হওয়া কর্মকর্তাদের তালিকাভুক্ত করতে চায় সশস্ত্র বাহিনী। ভুক্তভোগী কর্মকর্তাদের তাঁদের আবেদনের মূল কপি (হার্ড কপি) ২১ সেপ্টেম্বরের মধ্যে সংশ্লিষ্ট কমিটির সভাপতি বরাবর পাঠানোর জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগে