নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মুসলিম বিবাহ তালিকা নিবন্ধকদের বিরুদ্ধে অতিরিক্ত ফি নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এ জন্য নজরদারি বাড়াতে বলছে সংসদীয় কমিটি। আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি বলছে, বিয়ের নিবন্ধকেরা একাধিক হিসাবের খাতা রেখে সরকারকে অসত্য তথ্য দেয়, যাতে সাধারণ মানুষ ভোগান্তিতে পড়ে। সরকার ফি নির্ধারণ করার পরেও তারা যে বেশি টাকা নিচ্ছে সে জন্য জবাবদিহিতার মধ্যে আনতে বলেছে কমিটি।
আজ সোমবার জাতীয় সংসদ ভবনে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠকে এ সুপারিশ করা হয়। বৈঠকে মুসলিম বিবাহ ও তালাক নিবন্ধন আইন এবং বিধিমালা নিয়ে আলোচনা হয়।
বৈঠক শেষে কমিটির সভাপতি শহীদুজ্জামান সরকার গণমাধ্যমকে বলেন, ‘আমাদের কাছে অনেক সময় এই বেশি ফি আদায় নিয়ে অভিযোগ আসে। আমরা নিজেরাও দেখেছি সরকার নির্ধারিত ফি-এর বাইরে গিয়ে কাজী সাহেবেরা টাকা নেয়। তারা দুই রকমের খাতা রাখে। এ জন্য মন্ত্রণালয়কে এ ব্যাপারে নজরদারি বাড়াতে বলা হয়েছে। বেশি ফি যারা নিচ্ছে তাদের একটা জবাবদিহিতার মধ্যে আনতে হবে।’
বৈঠকে মন্ত্রণালয় পক্ষে জানানো হয়, নানান অনিয়মের অভিযোগে ২০২০-২১ অর্থবছরে নয়জন নিবন্ধককে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়। এর মধ্যে দুজনের সনদ বাতিল করা হয়। ২০১৯-২১ সাল পর্যন্ত মোট সাত কোটি ৮৫ হাজার ৪৫৮ টাকা নিকাহ রেজিস্ট্রার সরকারি কোষাগারে জমা দিয়েছেন।
মুসলিম বিবাহ ও তালাক (নিবন্ধন) বিধিমালা ২০০৯ এ বলা আছে, একজন নিকাহ নিবন্ধক চার লাখ টাকা পর্যন্ত দেনমোহরের ক্ষেত্রে প্রতি এক হাজার টাকার জন্য সাড়ে ১২ টাকা ফি নিতে পারবেন। দেনমোহর চার লাখের বেশি হলে প্রতি এক লাখ বা অংশ বিশেষের জন্য ১০০ টাকা নিবন্ধন ফি নিতে পারবেন। সর্বনিম্ন ফি হবে ২০০ টাকা। তালাক নিবন্ধনের ফি ৫০০ টাকা। একজন নিবন্ধক প্রতি বছর সরকারি কোষাগারে ১০ হাজার নিবন্ধন ফি এবং নবায়নের জন্য পাঁচ হাজার টাকা জমা দেন।
তালাক নিবন্ধনের নকল সংগ্রহ করার জন্য নিবন্ধকেরা টাকা আদায় করেন উল্লেখ করে কমিটির সভাপতি বলেন, ‘এর জন্য টাকার দরকার নেই। তবুও নেওয়া হচ্ছে।’
সংসদ সচিবালয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয় বৈঠকে ‘মুসলিম বিয়ে ও তালাক (নিবন্ধন) বিধিমালা’ জনস্বার্থে আধুনিক ও যুগোপযোগী করার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য মন্ত্রণালয়কে সুপারিশ করা হয়েছে।
শহীদুজ্জামান সরকারের সভাপতিত্বে বৈঠকে কমিটির সদস্য মোস্তাফিজুর রহমান, আবদুল মজিদ খান এবং রুমিন ফারহানা অংশগ্রহণ করেন।
মুসলিম বিবাহ তালিকা নিবন্ধকদের বিরুদ্ধে অতিরিক্ত ফি নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এ জন্য নজরদারি বাড়াতে বলছে সংসদীয় কমিটি। আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি বলছে, বিয়ের নিবন্ধকেরা একাধিক হিসাবের খাতা রেখে সরকারকে অসত্য তথ্য দেয়, যাতে সাধারণ মানুষ ভোগান্তিতে পড়ে। সরকার ফি নির্ধারণ করার পরেও তারা যে বেশি টাকা নিচ্ছে সে জন্য জবাবদিহিতার মধ্যে আনতে বলেছে কমিটি।
আজ সোমবার জাতীয় সংসদ ভবনে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠকে এ সুপারিশ করা হয়। বৈঠকে মুসলিম বিবাহ ও তালাক নিবন্ধন আইন এবং বিধিমালা নিয়ে আলোচনা হয়।
বৈঠক শেষে কমিটির সভাপতি শহীদুজ্জামান সরকার গণমাধ্যমকে বলেন, ‘আমাদের কাছে অনেক সময় এই বেশি ফি আদায় নিয়ে অভিযোগ আসে। আমরা নিজেরাও দেখেছি সরকার নির্ধারিত ফি-এর বাইরে গিয়ে কাজী সাহেবেরা টাকা নেয়। তারা দুই রকমের খাতা রাখে। এ জন্য মন্ত্রণালয়কে এ ব্যাপারে নজরদারি বাড়াতে বলা হয়েছে। বেশি ফি যারা নিচ্ছে তাদের একটা জবাবদিহিতার মধ্যে আনতে হবে।’
বৈঠকে মন্ত্রণালয় পক্ষে জানানো হয়, নানান অনিয়মের অভিযোগে ২০২০-২১ অর্থবছরে নয়জন নিবন্ধককে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়। এর মধ্যে দুজনের সনদ বাতিল করা হয়। ২০১৯-২১ সাল পর্যন্ত মোট সাত কোটি ৮৫ হাজার ৪৫৮ টাকা নিকাহ রেজিস্ট্রার সরকারি কোষাগারে জমা দিয়েছেন।
মুসলিম বিবাহ ও তালাক (নিবন্ধন) বিধিমালা ২০০৯ এ বলা আছে, একজন নিকাহ নিবন্ধক চার লাখ টাকা পর্যন্ত দেনমোহরের ক্ষেত্রে প্রতি এক হাজার টাকার জন্য সাড়ে ১২ টাকা ফি নিতে পারবেন। দেনমোহর চার লাখের বেশি হলে প্রতি এক লাখ বা অংশ বিশেষের জন্য ১০০ টাকা নিবন্ধন ফি নিতে পারবেন। সর্বনিম্ন ফি হবে ২০০ টাকা। তালাক নিবন্ধনের ফি ৫০০ টাকা। একজন নিবন্ধক প্রতি বছর সরকারি কোষাগারে ১০ হাজার নিবন্ধন ফি এবং নবায়নের জন্য পাঁচ হাজার টাকা জমা দেন।
তালাক নিবন্ধনের নকল সংগ্রহ করার জন্য নিবন্ধকেরা টাকা আদায় করেন উল্লেখ করে কমিটির সভাপতি বলেন, ‘এর জন্য টাকার দরকার নেই। তবুও নেওয়া হচ্ছে।’
সংসদ সচিবালয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয় বৈঠকে ‘মুসলিম বিয়ে ও তালাক (নিবন্ধন) বিধিমালা’ জনস্বার্থে আধুনিক ও যুগোপযোগী করার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য মন্ত্রণালয়কে সুপারিশ করা হয়েছে।
শহীদুজ্জামান সরকারের সভাপতিত্বে বৈঠকে কমিটির সদস্য মোস্তাফিজুর রহমান, আবদুল মজিদ খান এবং রুমিন ফারহানা অংশগ্রহণ করেন।
সারা দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় পুলিশের বিশেষ অভিযানে মামলা ও ওয়ারেন্টভুক্ত ৬৬৯ জন আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অন্যান্য ঘটনায় গ্রেপ্তার হয়েছে ৪৬৮ জন। মোট গ্রেপ্তার করা হয়েছে ১ হাজার ১৩৭ জনকে।
২৩ মিনিট আগেপুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) মো. মোদাব্বির হোসেন চৌধুরী (৭৮) ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। আজ বৃহস্পতিবার ভোরে রাজধানীতে নিজ বাসভবনে তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন।
৩১ মিনিট আগে১৮৬১ সালের পুলিশ আইনেই গন্ডগোল আছে উল্লেখ করে সাবেক আইজিপি মোহাম্মদ নুরুল হুদা বলেছেন, সংস্কার কমিশন পুলিশের বিষয়ে বলছে অনেক বিষয় পরীক্ষা–নিরীক্ষা দরকার। পরীক্ষা-নিরীক্ষা যদি দরকার হয়, তাহলে এই সংস্কার কমিশনের কী দরকার। অথচ গন্ডগোল ১৮৬১ সালের পুলিশ আইনে। তা নিয়ে সংস্কার কমিশন কিছু বলছে না।
২ ঘণ্টা আগেআজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজারবাগে পুলিশ সপ্তাহের তৃতীয় দিনের আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন সাবেক আইজিপি আব্দুল কাইয়ুম। ‘নাগরিক ভাবনায় জনতার পুলিশ: নিরাপত্তা ও আস্থার বন্ধন’ শীর্ষক আলোচনায় তিনি বিশেষ আলোচক হিসেবে এসব বক্তব্য দেন...
৪ ঘণ্টা আগে