মুহাম্মদ শফিকুর রহমান
অফিসে হাঁপিয়ে উঠেছেন? টেবিলে স্তূপ হয়ে আছে ফাইলপত্র! একের পর এক মিটিং করে যেতে হচ্ছে; নিশ্বাস নেওয়ার যেন উপায় নেই। এমন সময়গুলোতে মেজাজ ফুরফুরে রাখা বড্ড কঠিন। তবে যদি ১০টি কাজ করতে পারেন, তাহলে কাজ করেও পাবেন আনন্দ, মেজাজ থাকবে ফুরফুরে।
১. হাতে যখন যে কাজই আসুক, গুছিয়ে করুন। প্রতিটি কাজই চিন্তা করে করুন। বস বলতেই ঝাঁপিয়ে পড়বেন না। কারণ, সঠিক পথে না এগোলে পরিশ্রম বেশি হতে পারে। সঙ্গে ভুলও। দেখবেন, একই কাজ একজন ১০ মিনিটে করেন, সেই কাজ আরেকজন ৩০ মিনিটেও শেষ করতে পারেন না।
২. চেকলিস্ট করে কাজ করুন। এতে গুরুত্বপূর্ণ কাজের কথা ভুলে যাবেন না। সে জন্য প্রতিদিন অফিস থেকে বেরিয়ে যাওয়ার আগে আগামী দিনের কাজের তালিকা তৈরি করে ফেলুন। এতে সুবিধা হলো, আজ যে কাজ করা হয়ে ওঠেনি, সেটা আগামীকালের তালিকায় থাকবে। টুকটাক কত তথ্য মানুষ চায়। কত প্রতিবেদন দেন আপনি। সেগুলোর তালিকা করে রাখলে কাজগুলো সহজ হয়ে যাবে।
৩. কাজের মাঝে বিরতি নিন। হেঁটে আসুন। চোখমুখে পানি দিন। গভীর শ্বাস নিন। দু-এক গ্লাস পানি পান করতে পারেন। নিউইয়র্ক টাইমসে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অফিসে কাজের সময় এক ঘণ্টা পরপর মিনিট পাঁচেক হাঁটলে অবসাদ দূর হয়।
৪. যাঁরা দীর্ঘদিন একই ধরনের কাজ করছেন, তাঁরা ওই কাজটার সঙ্গে নতুন কিছু যোগ করুন। কিছু ভ্যালু অ্যাড করতে পারেন। ধরুন, পারফরম্যান্স রিপোর্টের সঙ্গে গ্রাফ তৈরি করে দিলেন। এতে আপনার দক্ষতা বাড়বে এবং কাজের প্রতি আন্তরিকতা প্রকাশ পাবে।
৫. যত ব্যস্তই থাকুন না কেন, বাসায় ফিরে পরিবারকে সময় দিন। সবার সঙ্গে আড্ডা দিন, আনন্দময় সময় কাটান। অফিসের কাজ বাসায় নেওয়া বাদ দিন। একান্ত প্রয়োজন ছাড়া বাসায় মোবাইল ফোন ব্যবহার বন্ধ করুন।
৬. বছরে একবার হলেও পরিবার নিয়ে কোথাও ভ্রমণে বের হোন। ছুটির দিনগুলোয় কাছে কোথাও ঘুরতে যেতে পারেন। খেতে যেতে পারেন ভালো কোনো রেস্টুরেন্টে।
৭. জীবনটা একঘেয়ে—এমন কথা অনেকে বলেন। কারণ, তাঁরা বৈচিত্র্যহীনতায় ভুগছেন। এ জন্য অবসরে বাগান করা, পাখি বা পশুপালন, অ্যাকুয়ারিয়ামের দেখভাল করা, লেখালেখি ইত্যাদি করতে পারেন।
৮. কর্মক্ষেত্রে পরচর্চা ও পরনিন্দা পরিহার করুন। অমুক ভালো, তমুক মন্দ—এসব বলার দরকার নেই। অফিসে যিনি আপনার কাছে অন্যের দুর্নাম করেন, মনে রাখবেন, একদিন তিনি আপনার দুর্নাম অন্যের কাছে করতে পারেন।
৯. ২০-২০-২০ থিওরি মেনে চলুন। প্রতি ২০ মিনিট পর ২০ ফুট দূরে ২০ সেকেন্ড তাকিয়ে থাকুন। এতে চোখে প্রশান্তি আসবে। চাপ দূর হবে।
১০. প্রাণখুলে হাসুন। অফিস কাজের জায়গা। তবে গোমড়ামুখ হয়ে বসে থাকারও জায়গা নয়। সারা দিন কাজ করার ফলে শরীরে ক্লান্তি ভর করে। সহকর্মীদের সঙ্গে খানিকক্ষণ গল্প করতে পারেন। হাসিখুশি থাকলে কাজেও উদ্যম ফিরে পাবেন।
অফিসে হাঁপিয়ে উঠেছেন? টেবিলে স্তূপ হয়ে আছে ফাইলপত্র! একের পর এক মিটিং করে যেতে হচ্ছে; নিশ্বাস নেওয়ার যেন উপায় নেই। এমন সময়গুলোতে মেজাজ ফুরফুরে রাখা বড্ড কঠিন। তবে যদি ১০টি কাজ করতে পারেন, তাহলে কাজ করেও পাবেন আনন্দ, মেজাজ থাকবে ফুরফুরে।
১. হাতে যখন যে কাজই আসুক, গুছিয়ে করুন। প্রতিটি কাজই চিন্তা করে করুন। বস বলতেই ঝাঁপিয়ে পড়বেন না। কারণ, সঠিক পথে না এগোলে পরিশ্রম বেশি হতে পারে। সঙ্গে ভুলও। দেখবেন, একই কাজ একজন ১০ মিনিটে করেন, সেই কাজ আরেকজন ৩০ মিনিটেও শেষ করতে পারেন না।
২. চেকলিস্ট করে কাজ করুন। এতে গুরুত্বপূর্ণ কাজের কথা ভুলে যাবেন না। সে জন্য প্রতিদিন অফিস থেকে বেরিয়ে যাওয়ার আগে আগামী দিনের কাজের তালিকা তৈরি করে ফেলুন। এতে সুবিধা হলো, আজ যে কাজ করা হয়ে ওঠেনি, সেটা আগামীকালের তালিকায় থাকবে। টুকটাক কত তথ্য মানুষ চায়। কত প্রতিবেদন দেন আপনি। সেগুলোর তালিকা করে রাখলে কাজগুলো সহজ হয়ে যাবে।
৩. কাজের মাঝে বিরতি নিন। হেঁটে আসুন। চোখমুখে পানি দিন। গভীর শ্বাস নিন। দু-এক গ্লাস পানি পান করতে পারেন। নিউইয়র্ক টাইমসে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অফিসে কাজের সময় এক ঘণ্টা পরপর মিনিট পাঁচেক হাঁটলে অবসাদ দূর হয়।
৪. যাঁরা দীর্ঘদিন একই ধরনের কাজ করছেন, তাঁরা ওই কাজটার সঙ্গে নতুন কিছু যোগ করুন। কিছু ভ্যালু অ্যাড করতে পারেন। ধরুন, পারফরম্যান্স রিপোর্টের সঙ্গে গ্রাফ তৈরি করে দিলেন। এতে আপনার দক্ষতা বাড়বে এবং কাজের প্রতি আন্তরিকতা প্রকাশ পাবে।
৫. যত ব্যস্তই থাকুন না কেন, বাসায় ফিরে পরিবারকে সময় দিন। সবার সঙ্গে আড্ডা দিন, আনন্দময় সময় কাটান। অফিসের কাজ বাসায় নেওয়া বাদ দিন। একান্ত প্রয়োজন ছাড়া বাসায় মোবাইল ফোন ব্যবহার বন্ধ করুন।
৬. বছরে একবার হলেও পরিবার নিয়ে কোথাও ভ্রমণে বের হোন। ছুটির দিনগুলোয় কাছে কোথাও ঘুরতে যেতে পারেন। খেতে যেতে পারেন ভালো কোনো রেস্টুরেন্টে।
৭. জীবনটা একঘেয়ে—এমন কথা অনেকে বলেন। কারণ, তাঁরা বৈচিত্র্যহীনতায় ভুগছেন। এ জন্য অবসরে বাগান করা, পাখি বা পশুপালন, অ্যাকুয়ারিয়ামের দেখভাল করা, লেখালেখি ইত্যাদি করতে পারেন।
৮. কর্মক্ষেত্রে পরচর্চা ও পরনিন্দা পরিহার করুন। অমুক ভালো, তমুক মন্দ—এসব বলার দরকার নেই। অফিসে যিনি আপনার কাছে অন্যের দুর্নাম করেন, মনে রাখবেন, একদিন তিনি আপনার দুর্নাম অন্যের কাছে করতে পারেন।
৯. ২০-২০-২০ থিওরি মেনে চলুন। প্রতি ২০ মিনিট পর ২০ ফুট দূরে ২০ সেকেন্ড তাকিয়ে থাকুন। এতে চোখে প্রশান্তি আসবে। চাপ দূর হবে।
১০. প্রাণখুলে হাসুন। অফিস কাজের জায়গা। তবে গোমড়ামুখ হয়ে বসে থাকারও জায়গা নয়। সারা দিন কাজ করার ফলে শরীরে ক্লান্তি ভর করে। সহকর্মীদের সঙ্গে খানিকক্ষণ গল্প করতে পারেন। হাসিখুশি থাকলে কাজেও উদ্যম ফিরে পাবেন।
মা-বাবা বা লালন-পালনকারীর প্রতিক্রিয়া দেখে শিশুদের ভয় বা নিরাপত্তাবোধ গড়ে ওঠে। কোনো ব্যক্তি যদি সাপ দেখে আতঙ্কগ্রস্ত হয়, তাহলে শিশু সেই ব্যক্তির প্রতিক্রিয়া দেখেই বস্তুটিকে ভীতিকর কিছু হিসেবে শনাক্ত করতে শেখে। তবে পাশের কেউ নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া না দেখালে শিশুরা সাধারণত সাপকে কৌতূহলসহকারে পর্যবেক্ষ
১৭ ঘণ্টা আগেরবিঠাকুরের মেজ বউদি জ্ঞানদানন্দিনী দেবীর ‘পুরাতনী’ নামের বই থেকে জানা যায়, তাঁর শাশুড়ি সারদা দেবী নাকি নিজে বসে থেকে কাজের মেয়েদের দিয়ে পুত্রবধূদের গায়ে বিভিন্ন ধরনের উপটান মাখাতেন। বোঝাই যাচ্ছে, ঠাকুরবাড়িতে রূপচর্চার গুরুত্ব ছিল। শুধু বাড়ির মেয়ে–বউয়েরা কেন, বাড়ির ছেলেরাও ত্বক ও চুলের যত্ন নিতেন খুব
২ দিন আগেঢাকা থেকে বন্ধুরা বলে দিয়েছিল, জোড়াসাঁকো ঠাকুরবাড়ি বললেই যেকোনো ট্যাক্সিওয়ালা চোখ বুজে নিয়ে যাবেন রবীন্দ্রনাথের বাড়ি। কলকাতায় এসে বুঝলাম, চোখ বুজে ঠাকুরবাড়ি যাওয়ার দিন শেষ। দু-তিনজন ক্যাবচালক ‘ঠিকানা জানি না’ বলে জানালেন। কলকাতার ট্যাক্সিচালকেরা জোড়াসাঁকোর ঠাকুরবাড়ি খুব একটা চেনেন না।
২ দিন আগেনেপাল সরকার এভারেস্ট অভিযানে অংশ নেওয়ার জন্য নতুন নিয়ম চালু করতে যাচ্ছে। প্রস্তাবিত নতুন আইন অনুযায়ী, এখন থেকে মাউন্ট এভারেস্টে উঠতে হলে অবশ্যই আগে নেপালের অন্তত একটি ৭ হাজার মিটারের বেশি উচ্চতার পর্বত জয় করার প্রমাণ দিতে হবে। এই পদক্ষেপের লক্ষ্য হলো এভারেস্টে অতিরিক্ত ভিড় নিয়ন্ত্রণ...
২ দিন আগে