Ajker Patrika

জাতীয় ঐক্য প্রতিষ্ঠার বদলে অনৈক্যের প্রচেষ্টার জন্য কমিশনকে ধন্যবাদ: সালাহউদ্দিন

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
আপডেট : ২৮ অক্টোবর ২০২৫, ১৯: ১০
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। ফাইল ছবি
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। ফাইল ছবি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশন ‘ঐকমত্য প্রতিষ্ঠার বদলে অনৈক্য প্রতিষ্ঠার একটা চেষ্টা গ্রহণ করেছে’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। ঐকমত্য কমিশন প্রধান উপদেষ্টার কাছে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের চূড়ান্ত সুপারিশ জমা দেওয়ার পর প্রাথমিক প্রতিক্রিয়ায় বিএনপির এই নেতা এমন মন্তব্য করেন।

আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) বিকেলে সচিবালয়ে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুলের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।

সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘সুপারিশের মাধ্যমে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন জাতীয় ঐক্য প্রতিষ্ঠার বদলে জাতীয় অনৈক্য প্রতিষ্ঠার একটি প্রচেষ্টা গ্রহণ করেছে। এ জন্য তাদের ধন্যবাদ।’

বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘জাতীয় ঐকমত্য কমিশন আজকে তাদের সুপারিশ সরকারের কাছে পেশ করেছে। জাতীয় ঐকমত্য কমিশনকে ধন্যবাদ না দিয়ে উপায় নেই। কেন ধন্যবাদ দিচ্ছি? অবশেষে তারা তাদের প্রক্রিয়া বা কার্যক্রম সমাপ্ত করতে পেরেছে।’

সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘আমার মনে হয়, যা কিছু প্রস্তাব ওখানে দেওয়া হয়েছে, আপনারা যদি সেটা দেখেন, তাহলে দেখবেন, আমরা যে জুলাই জাতীয় সনদ সই করেছি, সেই সনদবহির্ভূত অনেক আদেশ এতে সংযুক্ত করা হয়েছে।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

পরীক্ষায় অটো পাসের মতো কোনো বিষয় তো সংবিধানে থাকতে পারে না: সালাহউদ্দিন আহমদ

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
আপডেট : ২৮ অক্টোবর ২০২৫, ২১: ১৬
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাব দিচ্ছেন। ছবি: সংগৃহীত
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাব দিচ্ছেন। ছবি: সংগৃহীত

গণভোটে পাস হওয়া জুলাই সনদের প্রস্তাবগুলো সংবিধান সংস্কার পরিষদ ২৭০ দিনের মধ্যে মধ্যে অনুমোদন না করলে সেগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হয়ে যাবে বলে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন যে সুপারিশ করেছে, তার কঠোর সমালোচনা করেছেন বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন আহমদ। আজ মঙ্গলবার বিকেলে সচিবালয়ে আইন উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করার পর সাংবাদিকদের সামনে এ প্রতিক্রিয়া জানান তিনি।

এর আগে জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের উপায় সম্পর্কিত যেসব সুপারিশ প্রধান উপদেষ্টার কাছে জমা জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। এই কার্যক্রম শেষ করায় ঐকমত্য কমিশনকে ধন্যবাদ দিয়েছেন এই বিএনপি নেতা। একইসঙ্গে কমিশন ‘জাতীয় অনৈক্যের প্রচেষ্টা গ্রহণ করেছে’ বলেও ধন্যবাদের সুরে অভিযোগ করেন তিনি।

জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন আদেশের খসড়ায় বলা হয়েছে, ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নিয়মিত কাজের পাশাপাশি সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে কাজ করবে। এই পরিষদের মেয়াদ হবে ২৭০ দিন (৯ মাস)। এই মেয়াদের মধ্যে পরিষদ গণভোটে পাস হওয়া প্রস্তাবগুলো সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করতে না পারলেও সেগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হয়ে যাবে।

সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘এখানে একটা নতুন বিষয় সংযুক্ত করা হয়েছে, সংবিধান সংস্কার পরিষদ নামের একটা আইডিয়া এখানে সংযুক্ত করা হয়েছে, যেটা আগে জাতীয় ঐক্যমত কমিশনের টেবিলে কখনো ছিল না, আলোচিত হয়নি। এ বিষয়ে কোনো ঐক্যমত হয়নি।’

বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য বলেন, ‘আশ্চর্য হওয়ার বিষয়, তাঁরা একটা টাইম লিমিট নির্ধারণ করে দিয়েছেন যে ২৭০ পঞ্জিকা দিন মানে ক্যালেন্ডার ডের মধ্যে এই সমস্ত সংস্কার প্রস্তাবগুলো গৃহীত না হলে অটোমেটিক সেটা সংবিধানে সংযুক্ত হবে— এটা একটা হাস্যকর ব্যাপার! সংবিধানের কোনো বিষয় সংশোধিত হওয়ার পরে এটা একটা আইন। সেই আইনটা পার্লামেন্টে যথাযথভাবে পাশ হওয়ার পরে যখন স্পিকার সই করে রাষ্ট্রপতির কাছে দেবেন, রাষ্ট্রপতি সই হওয়ার পরে সেটা তখন আইন হিসেবে পরিণত হবে। সেটা সংবিধান সংশোধন হোক বা অন্য যে কোনো আইন— অটোমেটিক বা পরীক্ষায় অটো পাসের মতো কোনো বিষয় তো সংবিধান থাকতে পারে না। এগুলো কীভাবে সুপারিশে আসলো আমি জানি না!

এই আইনগুলো সংশোধনের ক্ষেত্রে এবং সুপারিশের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত বলে মন্তব্য করেন সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি বলেন, ‘আরও অনেক বিষয় আছে। এখানে কয়েক শ পৃষ্ঠার সংযুক্তি আছে। এগুলো দেখে আমরা খুব শিগগির কালকে অথবা তার পরের দিন বিস্তারিত কথা বলব।’

এ সময় এক সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আলোচনা তো চার–পাঁচ দিন হয়েছে। কিন্তু যাহা আলোচনা করিলাম, তাহা এখানে নাই।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

জুলাই সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশকে সাধুবাদ এনসিপির

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
সারোয়ার তুষার। ছবি: সংগৃহীত
সারোয়ার তুষার। ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় ঐকমত্য কমিশন প্রধান উপদেষ্টার কাছে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের চূড়ান্ত সুপারিশ জমা দেওয়ার পর প্রাথমিক প্রতিক্রিয়ায় কমিশনকে সাধুবাদ জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার। তবে চূড়ান্ত সুপারিশের ভাষাগত কিছু অস্পষ্টতা রয়েছে বলে মনে করছেন তিনি।

আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) দুপুরে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ জমা দেয় ঐকমত্য কমিশন। পরে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সংবাদ সম্মেলনে বিস্তারিত তুলে ধরেন কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ।

এ বিষয়ে জানতে যোগাযোগ করা হয় এনসিপি নেতা তুষারের সঙ্গে। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা কমিশনকে সাধুবাদ জানাই, তারা কাজটা কমপ্লিট (সম্পন্ন) করেছে। যদি আমরা সেদিন স্বাক্ষর করে ফেলতাম, তাহলে কাজটা হতো কি না, তা নিয়ে সন্দেহ আছে। আমাদের স্বাক্ষর না করার কারণে তারা ব্যাপারটাকে গুরুত্বসহকারে নিয়েছে এবং একটা সুপারিশ সরকারের কাছে দিয়েছে। এটাকে আমরা সাধুবাদ জানাই।’

চূড়ান্ত সুপারিশে ভাষাগত অস্পষ্টতা রয়েছে জানিয়ে সারোয়ার তুষার বলেন, ‘কিছু ভাষাগত অস্পষ্টতা আছে, যেগুলো আমরা আরও ক্ল্যারিটি (স্পষ্টতা) প্রত্যাশা করি। সেগুলো হয়তো আমরা সরকারের কাছে তুলে ধরব।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

ফ্যাসিবাদ উত্থানের পেছনে আন্তর্জাতিক সিন্ডিকেট ছিল: রিজভী

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। ফাইল ছবি
বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। ফাইল ছবি

ফ্যাসিবাদের উত্থানের পেছনে আন্তর্জাতিক সিন্ডিকেশন আগে থেকেই চলছিল বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী। তিনি বলেন, ‘ফ্যাসিবাদ তো নতুন বিষয় নয়। ২০০৫ সালে আমেরিকার অ্যাম্বাসেডর বলেছেন, সবকিছু ঠিকঠাক করুন, নাহলে তৃতীয় পক্ষ আসবে। তো উনি কী করে জানলেন তৃতীয় পক্ষ আসবে? এখানে যে গোষ্ঠীটা ফ্যাসিবাদ ১৬ বছর চালাবে, তারা আগে থেকেই প্রস্তুতি নিয়েছে এবং এটা ছিল জাতীয় ও আন্তর্জাতিক একটা সিন্ডিকেশন। এই সিন্ডিকেট অনেক আগে থেকেই শুরু হয়েছে, ক্রমাগতভাবে তারা সেদিকে এগিয়েছে। ২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর হচ্ছে তার প্রথম দিক এবং প্রথম বহিঃপ্রকাশ।’

২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর শেখ হাসিনার নির্দেশে প্রকাশ্য রাজপথে লগি-বইঠা দিয়ে মানুষ পিটিয়ে হত্যার ভয়াল দিবসের কথা উল্লেখ করে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। আজ মঙ্গলবার বিকেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মোজাফফর আহমেদ চৌধুরী অডিটরিয়ামে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ এ সভা আয়োজন করে।

আওয়ামী লীগের লগি-বইঠার আন্দোলনের ভয়াবহতাকে স্মরণ করে বিএনপি নেতা রুহুল কবির রিজভী বলেন, ‘আমরা বেদনায় হতবাক হয়েছি যে, এভাবে মানুষ মানুষকে মারতে পারে। দুই দলের মধ্যে অনেক সময় সংঘাত হয়, কিন্তু ঠান্ডা মাথায় আঘাত করার পর মাটিতে শুয়ে পড়েছে, তারপর নারকীয় নৃত্যের উল্লাস করেছে আওয়ামী লীগ। এই ভয়াবহতার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেছে বাংলাদেশের সমগ্র মানুষ। স্বয়ং জাতিসংঘের মহাসচিব প্রতিবাদ করেছিলেন এই ঘটনায়। শেখ হাসিনার প্রথম ফ্যাসিবাদের বহিঃপ্রকাশ হচ্ছে ২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর। ওই দিনের মর্মান্তিকতা, নিষ্ঠুরতা গোটা বিশ্ববিবেককে নাড়া দিয়েছে। নিঃসন্দেহে সারা বাংলাদেশের মানুষ একেবারে বিস্মিত হয়েছে।’

ডাকসুর ভিপি আবু সাদিক কায়েমের সভাপতিত্বে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন আমার বাংলাদেশ পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু, জামায়াতে ইসলামী ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের সেক্রেটারি ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ, গণঅধিকার পরিষদ দলীয় মুখপাত্র ও সিনিয়র সহসভাপতি ফারুক হাসান, জাতীয় নাগরিক পার্টির রাজনৈতিক পরিষদ সদস্য ও সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক আরিফুল ইসলাম আদীব, বিশ্ববিদ্যালয়ের সাদা দলের সদস্যসচিব মোহাম্মদ মহিউদ্দিন, ইউনিভার্সিটি টিচার্স লিংকের আহ্বায়ক অধ্যাপক আতাউর রহমান বিশ্বাস প্রমুখ।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

জোটের প্রার্থীদের ইচ্ছেমতো প্রতীক চেয়ে আইন উপদেষ্টাকে বিএনপির লিখিত আবেদন

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। ছবি: সংগৃহীত
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। ছবি: সংগৃহীত

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জোটবদ্ধ হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ক্ষেত্রে দলগুলোর প্রার্থীদের ইচ্ছেমতো প্রতীক নেওয়ার সুযোগ বহাল চেয়ে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুলের কাছে লিখিতভাবে আবেদন জানিয়েছে বিএনপি। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) বিকেলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ সচিবালয়ে আইন উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। এ সময় উপদেষ্টা পরিষদে অনুমোদন পাওয়া নির্বাচনসংক্রান্ত আইন গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ বা আরপিও (সংশোধন) অধ্যাদেশের জোটের প্রার্থীদের দলীয় প্রতীক বাধ্যতামূলক করার বিধান সংশোধনের দাবি জানান তিনি।

সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, আরপিও সংশোধনের সবগুলো ধারার সঙ্গে তাঁরা একমত। তবে দলীয় প্রতীকে নির্বাচনের বিষয়টি তাঁরা একমত নয়। দেশের অনেক স্বনামধন্য রাজনীতিবিদ আছেন, হয়তো দলীয় প্রতীকে নির্বাচন করলে জয়লাভ করতে পারবেন না। তবে দলীয় প্রতীক অথবা আগের নিয়ম অনুযায়ী তাঁরা যাতে নির্বাচন করতে পারেন, সে বিষয়টি বিবেচনায় নেওয়ার জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন তিনি।

সালাহউদ্দিন আহমদ আরও বলেন, যেকোনো প্রতীকে নির্বাচন করার যে স্বাধীনতা ছিল আগের সংশোধনীতে, সেটি তাঁরা বহাল করার পক্ষে মত দিয়েছেন। আগের সেই নিয়ম যাতে বহাল থাকে সেটির জন্য লিখিতভাবে দাবি জানানো হয়েছে।

আইন উপদেষ্টা তাঁদের এই সংশোধনের দাবি মেনেছেন কি না, জানতে চাইলে সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, আইন উপদেষ্টা বিষয়টি উপদেষ্টা পরিষদে তুলবেন এবং নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে প্রয়োজনে কথা বলবেন।

উল্লেখ্য, আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কোনো দল জোটগতভাবে নির্বাচন করলেও নিজেদের প্রতীকে অংশ নিতে হবে। এমন বিধান যুক্ত করে নির্বাচনসংক্রান্ত আইন গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের (সংশোধন) অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন করেছে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ। তবে আদেশের ২০ ধারায় সংশোধনে আপত্তি জানায় বিএনপি। জোটবদ্ধ দলগুলোর নিজের ইচ্ছেমতো জোটের প্রতীকে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার সুযোগ চেয়ে দলটি গত রোববার নির্বাচন কমিশনকে চিঠি দেয়।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত