রেস্তোরাঁয় মেনু থেকে পছন্দের খাবার বাছাই করার সময় খাবারের দাম ও মান নিয়ে অনেকের মনে দ্বিধা কাজ করে। এটা সাধারণ চিত্র হলেও সাম্প্রতিক সমীক্ষায় উঠে এসেছে চমকপ্রদ তথ্য। তা হলো জেনারেশন জেড বা ‘জেড’ প্রজন্ম হিসেবে পরিচিত একবিংশ শতাব্দীর শুরুর পূর্বাপর সময়ে জন্ম নেওয়া তরুণেরা খাবার বাছাইয়ে বাড়তি দুশ্চিন্তায় ভোগেন। খাবারের ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ারের উপযোগী কি না, তা নিয়ে নিজেরা বিবাদেও জড়িয়ে পড়েন।
প্রেজো নামের এক ব্রিটিশ রেস্তোরাঁ চেইনের চালানো সমীক্ষায় এ তথ্য তুলে ধরেছে বাণিজ্য সাময়িকী ফরচুন। প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রায় ২ হাজার মানুষের রেস্তোরাঁয় খাওয়ার স্বাচ্ছন্দ্য নিয়ে এ সমীক্ষা চালায় প্রেজো। এর মধ্যে ‘জেড’ প্রজন্ম বা ১৮ থেকে ২৪ বছর বয়সী তরুণদের ৮৬ শতাংশ রেস্তোরাঁর মেনু থেকে খাবার বাছাইয়ে বেশি দুশ্চিন্তায় ভোগেন বলে জানিয়েছেন। সাধারণভাবে এই হার ৬৭ শতাংশ।
‘জেড’ প্রজন্মের ৩৪ শতাংশ মেনু বাছাইয়ে এতই দুশ্চিন্তায় পড়েন যে তারা নিজেরা খাবার পরিবেশকের সঙ্গে কথা না বলে সঙ্গের কাউকে জিজ্ঞাসা করতে বলেন।
মেনু নিয়ে এ দ্বিধা জেনারেশন জেডের কারও কারও মধ্যে এমন পর্যায়ে পৌঁছায়, তাঁরা মেনু যাচাই না করে বাইরে খেতেই যেতে চান না। এই হার ৪০ শতাংশ।
সমীক্ষার বিষয়ে প্রেজোর প্রধান নির্বাহী ডিন চ্যালেঞ্জার নিউইয়র্ক পোস্টকে বলেন, ‘যদিও বেশির ভাগ লোক ছুটির সময়ই বাইরে খেতে যান। তবে আমাদের গবেষণায় দেখা যায়, এটি কারও কারও জন্য চাপের।’
রেস্তোরাঁয় মেনু থেকে পছন্দের খাবার বাছাই করার সময় খাবারের দাম ও মান নিয়ে অনেকের মনে দ্বিধা কাজ করে। এটা সাধারণ চিত্র হলেও সাম্প্রতিক সমীক্ষায় উঠে এসেছে চমকপ্রদ তথ্য। তা হলো জেনারেশন জেড বা ‘জেড’ প্রজন্ম হিসেবে পরিচিত একবিংশ শতাব্দীর শুরুর পূর্বাপর সময়ে জন্ম নেওয়া তরুণেরা খাবার বাছাইয়ে বাড়তি দুশ্চিন্তায় ভোগেন। খাবারের ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ারের উপযোগী কি না, তা নিয়ে নিজেরা বিবাদেও জড়িয়ে পড়েন।
প্রেজো নামের এক ব্রিটিশ রেস্তোরাঁ চেইনের চালানো সমীক্ষায় এ তথ্য তুলে ধরেছে বাণিজ্য সাময়িকী ফরচুন। প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রায় ২ হাজার মানুষের রেস্তোরাঁয় খাওয়ার স্বাচ্ছন্দ্য নিয়ে এ সমীক্ষা চালায় প্রেজো। এর মধ্যে ‘জেড’ প্রজন্ম বা ১৮ থেকে ২৪ বছর বয়সী তরুণদের ৮৬ শতাংশ রেস্তোরাঁর মেনু থেকে খাবার বাছাইয়ে বেশি দুশ্চিন্তায় ভোগেন বলে জানিয়েছেন। সাধারণভাবে এই হার ৬৭ শতাংশ।
‘জেড’ প্রজন্মের ৩৪ শতাংশ মেনু বাছাইয়ে এতই দুশ্চিন্তায় পড়েন যে তারা নিজেরা খাবার পরিবেশকের সঙ্গে কথা না বলে সঙ্গের কাউকে জিজ্ঞাসা করতে বলেন।
মেনু নিয়ে এ দ্বিধা জেনারেশন জেডের কারও কারও মধ্যে এমন পর্যায়ে পৌঁছায়, তাঁরা মেনু যাচাই না করে বাইরে খেতেই যেতে চান না। এই হার ৪০ শতাংশ।
সমীক্ষার বিষয়ে প্রেজোর প্রধান নির্বাহী ডিন চ্যালেঞ্জার নিউইয়র্ক পোস্টকে বলেন, ‘যদিও বেশির ভাগ লোক ছুটির সময়ই বাইরে খেতে যান। তবে আমাদের গবেষণায় দেখা যায়, এটি কারও কারও জন্য চাপের।’
ইউরোপে এটিকে এখন লিকুইড গোল্ড বা তরল সোনা বলা হচ্ছে। অথচ বছরের পর বছর আমাদের মা-দাদিরা মুরগি, খাসি বা গরুর হাড় দিয়ে তৈরি করছেন স্বাদে ভরপুর খাবর, যাকে আমরা ‘শুরুয়া’ নামে চিনি। এখনকার গবেষণা বলছে, এই হাড়ের ঝোল আমাদের জয়েন্টের শক্তি বাড়ায়, ত্বক টান টান রাখে আর হজমও ভালো করে।
১ ঘণ্টা আগেসাইকেল চালানো শুধু বিনোদন বা উপভোগ্য ব্যায়াম নয়। এটি শরীরের সুস্থতার জন্যও বেশ উপকারী। নিয়মিত সাইকেল চালালে ওজন ও কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে থাকে এবং পায়ের পেশি শক্তিশালী হয়। বিশ্বজুড়ে চিকিৎসক ও বিশেষজ্ঞরা বলছেন, প্রতিদিন কিছুক্ষণ সাইকেল চালানো আপনার জীবন বদলে দিতে পারে।
১৫ ঘণ্টা আগেপশ্চিমা ঘরানার পোশাক পরায় যাঁরা স্বচ্ছন্দবোধ করেন, তাঁরা এবারের ঈদে আরামদায়ক কাপড়ের মিডি ড্রেস বেছে নিতে পারেন। চলতি ট্রেন্ডে আঁটসাঁট ও ঢিলেঢালা—দুই ধরনের মিডি ড্রেসই চলছে। হাঁটু বা তার একটু নিচের দৈর্ঘ্যের ফ্রক, ম্যাক্সি কাটিং জামা কিংবা গাউন স্টাইলের পোশাকগুলো মিডি ড্রেসের অন্তর্ভুক্ত।
২ দিন আগেকোরবানির ঈদে পশু জবাই এবং মাংস কাটাকাটির ফলে কাপড়ে রক্তের দাগ লেগে যাওয়া স্বাভাবিক বিষয়। তবে এই দাগ তোলার জন্য কাপড়ভেদে আলাদা উপায় আছে। ঘরোয়া উপকরণ ব্যবহার করেই কাপড় থেকে রক্তের দাগ তোলা সম্ভব।
২ দিন আগে