বিভাবরী রায়, ঢাকা
বছরের অন্য দিনের তুলনায় উৎসবের দিনগুলো একেবারেই আলাদা। উৎসবের এ কটি দিনে রোজকার ধরাবাঁধা নিয়ম থেকে খানিকটা রেহাই মেলে। দেখা হয়, কথা হয় আত্মীস্বজন, বন্ধুবান্ধব ও কাছের মানুষদের সঙ্গে। গল্প, আড্ডা, ঘুরে বেড়ানো, জম্পেশ খাওয়া-দাওয়া আর সাজগোজ—সবটাই চলে দারুণভাবে। আর শহুরে জীবনে উৎসব মানে যেন আনন্দের ফুরসত।
উৎসবের শপিংটা হয় খুব বুঝে-শুনে। আজকাল নারীদের পাশাপাশি পুরুষেরাও কিন্তু নিজেদের সাজ-পোশাক নিয়ে বেশ সচেতন হয়ে উঠেছেন। উৎসবের দিনগুলোয় যাতে দেখতে ভালো লাগে আর ছবিতে অনন্য দেখায়, সেদিকে নজর রয়েছে তাঁদেরও। সামনেই শারদীয় দুর্গাপূজা। পূজায় সপ্তমী থেকে দশমী পর্যন্ত পুরুষের সাজ-পোশাক কেমন হতে পারে, তা নিয়েই এবারের আয়োজন।
সপ্তমীতে স্বতঃস্ফূর্ত: সপ্তমীর সন্ধ্যায় পরিবার ও বন্ধুদের সমাগমে একটু হালকা-পাতলা পোশাকই পরা ভালো। এলাকাভিত্তিক মণ্ডপগুলো এক চক্কর দেওয়ার জন্য প্যান্টের ওপর ডিজিটাল প্রিন্টের মাল্টিকালার হাফশার্ট পরেই রওনা দিতে পারেন। একটু সাহস করে সন্ধ্য়ায় চোখে পরে নিতে পারেন স্টাইলিশ সানগ্লাসও!
অষ্টমীর শুভ্রসাজে: অষ্টমীতে লাল-সাদা বা ঘিয়ে-লাল রঙের কম্বিনেশনে সিল্কের পাঞ্জাবি ও ধুতি পরতে পারেন। ধুতির সঙ্গে চটি জুতা বা নাগরা বেশ মানিয়ে যাবে। এদিন বিকেলে একটু রংচঙা পোশাক পরলেও মন্দ হয় না। একটু এক্সপেরিমেন্টাল বা ইন্দো-ওয়েস্টার্ন পোশাকও দিব্য়ি মানিয়ে যাবে। ডেনিমের সঙ্গে আঙ্গারাখা কাটিংয়ের পাঞ্জাবি পরে আড্ডার মধ্য়মণি হয়ে উঠতে পারেন।
নবমীতে এথনিক লুক: ডেনিমের ওপর গরদের পাঞ্জাবি ও ডিজিটাল প্রিন্টের রঙিন কোনো কোট চাপিয়ে প্যান্ডেল ঘুরে দেখতে পারেন। একরঙা যেকোনো পাঞ্জাবির ওপরও এ ধরনের কোট বা কটি বেশ ভালো লাগে। সে ক্ষেত্রে কটির নকশা যেন একটু জাঁকজমক হয়, সেদিকে নজর দেওয়া চাই।
দশমীতে সিঁদুররঙা: দশমীর দিন যেহেতু সিঁদুর খেলার আয়োজন থাকে, তাই পোশাকে লাল রংটা একটু প্রাধান্য দিতে পারেন। লাল রঙের ধুতির ওপর ফোক ডিজাইনের পাঞ্জাবি পরলে দারুণ লাগবে।
বছরের অন্য দিনের তুলনায় উৎসবের দিনগুলো একেবারেই আলাদা। উৎসবের এ কটি দিনে রোজকার ধরাবাঁধা নিয়ম থেকে খানিকটা রেহাই মেলে। দেখা হয়, কথা হয় আত্মীস্বজন, বন্ধুবান্ধব ও কাছের মানুষদের সঙ্গে। গল্প, আড্ডা, ঘুরে বেড়ানো, জম্পেশ খাওয়া-দাওয়া আর সাজগোজ—সবটাই চলে দারুণভাবে। আর শহুরে জীবনে উৎসব মানে যেন আনন্দের ফুরসত।
উৎসবের শপিংটা হয় খুব বুঝে-শুনে। আজকাল নারীদের পাশাপাশি পুরুষেরাও কিন্তু নিজেদের সাজ-পোশাক নিয়ে বেশ সচেতন হয়ে উঠেছেন। উৎসবের দিনগুলোয় যাতে দেখতে ভালো লাগে আর ছবিতে অনন্য দেখায়, সেদিকে নজর রয়েছে তাঁদেরও। সামনেই শারদীয় দুর্গাপূজা। পূজায় সপ্তমী থেকে দশমী পর্যন্ত পুরুষের সাজ-পোশাক কেমন হতে পারে, তা নিয়েই এবারের আয়োজন।
সপ্তমীতে স্বতঃস্ফূর্ত: সপ্তমীর সন্ধ্যায় পরিবার ও বন্ধুদের সমাগমে একটু হালকা-পাতলা পোশাকই পরা ভালো। এলাকাভিত্তিক মণ্ডপগুলো এক চক্কর দেওয়ার জন্য প্যান্টের ওপর ডিজিটাল প্রিন্টের মাল্টিকালার হাফশার্ট পরেই রওনা দিতে পারেন। একটু সাহস করে সন্ধ্য়ায় চোখে পরে নিতে পারেন স্টাইলিশ সানগ্লাসও!
অষ্টমীর শুভ্রসাজে: অষ্টমীতে লাল-সাদা বা ঘিয়ে-লাল রঙের কম্বিনেশনে সিল্কের পাঞ্জাবি ও ধুতি পরতে পারেন। ধুতির সঙ্গে চটি জুতা বা নাগরা বেশ মানিয়ে যাবে। এদিন বিকেলে একটু রংচঙা পোশাক পরলেও মন্দ হয় না। একটু এক্সপেরিমেন্টাল বা ইন্দো-ওয়েস্টার্ন পোশাকও দিব্য়ি মানিয়ে যাবে। ডেনিমের সঙ্গে আঙ্গারাখা কাটিংয়ের পাঞ্জাবি পরে আড্ডার মধ্য়মণি হয়ে উঠতে পারেন।
নবমীতে এথনিক লুক: ডেনিমের ওপর গরদের পাঞ্জাবি ও ডিজিটাল প্রিন্টের রঙিন কোনো কোট চাপিয়ে প্যান্ডেল ঘুরে দেখতে পারেন। একরঙা যেকোনো পাঞ্জাবির ওপরও এ ধরনের কোট বা কটি বেশ ভালো লাগে। সে ক্ষেত্রে কটির নকশা যেন একটু জাঁকজমক হয়, সেদিকে নজর দেওয়া চাই।
দশমীতে সিঁদুররঙা: দশমীর দিন যেহেতু সিঁদুর খেলার আয়োজন থাকে, তাই পোশাকে লাল রংটা একটু প্রাধান্য দিতে পারেন। লাল রঙের ধুতির ওপর ফোক ডিজাইনের পাঞ্জাবি পরলে দারুণ লাগবে।
স্কুল থেকে ফিরে ঘরে ঢুকেই দরজা বন্ধ করে দেয় মারিয়া। ১৫ বছর বয়সী কিশোরী সারা দিন বন্ধুদের ইনস্টাগ্রাম স্টোরি দেখে, নিজে কিছু পোস্টও করে। তবে কারও সঙ্গে তেমন কথা হয় না তার। পরিবার-পরিজনের মাঝেও সে একা। তার মতো অসংখ্য কিশোরী এই সময়ে এমন নিঃসঙ্গতায় ভুগছে।
২ ঘণ্টা আগেবাজারে আমড়া উঠেছে। আচার তো ঘরে ঘরেই তৈরি হবে। শখের রাঁধুনি যাঁরা প্রথমবারের মতো আমড়া–রসুনের আচার তৈরির কথা ভাবছেন, তাঁদের জন্য আমড়া-রসুনের টক ঝাল আচারের
৩ ঘণ্টা আগেশিরোনাম দেখেই হয়তো অনেকের চোখ কপালে ওঠার মতো অবস্থা। পাথরের দাম এত হয় কীভাবে! কোন জিনিসের দাম কত হবে, তার নির্ধারণ করা হয় সেই জিনিসের গুরুত্ব বুঝে। বুঝতেই পারছেন, এটি সাধারণ কোনো পাথর নয়। এই পাথরটি পৃথিবীতে এসেছে প্রায় ২৫ কোটিরও বেশি কিলোমিটার দূরের মঙ্গল গ্রহ থেকে।
৪ ঘণ্টা আগেবর্ষায় পেটের রোগ বেশি হয় কমবেশি সবাই জানেন। কারণ স্বাভাবিকভাবেই বৃষ্টির দিনে জীবাণুর সংক্রমণ বাড়ে। রান্না যত সময় নিয়েই করুন না কেন, বা রান্না উপকরণ যত ভালোভালোভাবে ধুয়েই নিন না কেন, রান্নাঘর যদি অপরিচ্ছন্ন থাকে তাহলে সুস্থ থাকাটা মুশকিল হবে। বাড়ির রান্নাঘর থেকেই হয়তো ব্যাক্টেরিয়া, ভাইরাস...
৬ ঘণ্টা আগে