তামান্না-ই-জাহান
যেই দুজন মানুষ ছাড়া আমরা নিজেদের সম্পূর্ণ ভাবতে পারি না, তাঁরা হলেন মা আর বাবা। আমাদের জীবনে আবেগ-ভালোবাসা আর শ্রম বিবেচনায় মায়ের ভূমিকাকে যতখানি গুরুত্ব দেওয়া হয়, বাবাকে সে তুলনায় একটু পিছিয়েই রাখা হয়। সন্তানের যাবতীয় প্রয়োজন মেটানোর পাশাপাশি তাঁকে সমাজের সঙ্গে খাপ খাইয়ে চলার উপযুক্ত করে গড়ে তোলার দায়িত্ব কাঁধে তুলে নেন বাবাও। তাইতো মায়েদের পাশাপাশি সন্তানের বেড়ে ওঠায় বাবার ভূমিকাকে সম্মান জানাতে প্রচলন করা হয় একটি দিবসের। তবে মা দিবসের বেশ পরে বাবাদের জন্যও একটি দিবসের শুরু হয়। বাবাদের জন্য সেই বিশেষ দিনটি আজ।
প্রতিবছর জুন মাসের তৃতীয় রোববার বিশ্বজুড়ে উদ্যাপন করা হয় বাবা দিবস। নানা আয়োজনে সন্তান উদ্যাপন করে বাবার অবদান। দিনটিতে বাবাদের নানাভাবে শুভেচ্ছা জানানো বা স্মরণ করা হয়। তবে কীভাবে, কোথা থেকে কিংবা কবে থেকে বাবা দিবসের সূচনা, তা অনেকেরই অজানা। চলুন তবে জানা যাক দিবসটি শুরুর গল্প।
বাবা দিবস সম্ভবত যুক্তরাষ্ট্রে প্রথম চালু হয় এবং এর শুরু নিয়ে বেশ কয়েকটি ঘটনা প্রচলিত আছে। সবচেয়ে গ্রহণযোগ্য ঘটনাটি হলো, ওয়াশিংটনের সনোরা স্মার্ট ডড নামের এক নারী এই দিন উদ্যাপন শুরু করেন। সন্তান জন্ম দিতে গিয়ে তাঁর মা মারা গেলে বাবা তাঁকে এবং আরও পাঁচ ভাইবোনকে বড় করেন। ১৯০৯ সালে সনোরা গির্জার একটি বক্তব্যে মা দিবসের কথা জানতে পারেন। তখন তাঁর মনে হলো, বাবার জন্যও এ রকম একটি দিবস থাকা উচিত।
স্থানীয় বেশ কয়েকজন ধর্মযাজক সনোরার এই ভাবনাকে সমর্থন করেন। ধারণা করা হয়, ১৯১০ সালের ১৯ জুন প্রথমবারের মতো বাবা দিবসটি উদ্যাপন করা হয়, যদিও তা আনুষ্ঠানিক ছিল না। ১৯৬৬ সালে মার্কিন প্রেসিডেন্ট লিন্ডন বি. জনসন সিদ্ধান্ত নেন, প্রতিবছর জুনের তৃতীয় রোববার বাবা দিবস হিসাবে উদ্যাপন করা হবে। এর ছয় বছর পর ১৯৭২ সালে প্রেসিডেন্ট রিচার্ড নিক্সন এটিকে আইনে পরিণত করে দিনটিকে সরকারি ছুটি ঘোষণা করেন।
সন্তানেরা প্রতিবছর জুন মাসের তৃতীয় রোববার বাবাকে বিশেষভাবে সম্মান জানাতে বাবা দিবস উদ্যাপন করে। তবে ইউরোপ ও লাতিন আমেরিকার কয়েকটি দেশে মার্চের ১৯ তারিখ বাবাদের বিশেষভাবে সম্মান জানিয়ে থাকে।
বিশেষ এই দিনে সন্তানেরা বাবাদের কোনো না কোনো উপহার দিতে পছন্দ করে। অনেক দেশে ঘটা করে বাবা দিবস উদ্যাপন করা হয়। দেশভেদে উদ্যাপনে কিছুটা বৈচিত্র্য দেখা যায়। কোনো কোনো দেশে সন্তান বাবাকে ফুলের তোড়া ও কার্ড উপহার দিয়ে শুভেচ্ছা জানায়, আবার কোনো দেশে নেকটাই, টুপি, মোজা ও বিভিন্ন স্পোর্টস সামগ্রী উপহার দেওয়া হয়। অনেকে আবার দিবসটি উপলক্ষে কেক কাটার আয়োজন করে। বাবাদের জন্য উপহার কিনতে বেশ খরচও করা হয় অনেক দেশে। ধারণা করা হয়, কেবল আমেরিকায় দিবসটি ঘিরে উপহার কেনা বাবদ খরচ করা হয় ১০০ কোটি ডলারের বেশি।
তথ্যসূত্র: হিস্ট্রি ডট কম, ব্রিটানিকা ডট কম, এনডিটিভি
যেই দুজন মানুষ ছাড়া আমরা নিজেদের সম্পূর্ণ ভাবতে পারি না, তাঁরা হলেন মা আর বাবা। আমাদের জীবনে আবেগ-ভালোবাসা আর শ্রম বিবেচনায় মায়ের ভূমিকাকে যতখানি গুরুত্ব দেওয়া হয়, বাবাকে সে তুলনায় একটু পিছিয়েই রাখা হয়। সন্তানের যাবতীয় প্রয়োজন মেটানোর পাশাপাশি তাঁকে সমাজের সঙ্গে খাপ খাইয়ে চলার উপযুক্ত করে গড়ে তোলার দায়িত্ব কাঁধে তুলে নেন বাবাও। তাইতো মায়েদের পাশাপাশি সন্তানের বেড়ে ওঠায় বাবার ভূমিকাকে সম্মান জানাতে প্রচলন করা হয় একটি দিবসের। তবে মা দিবসের বেশ পরে বাবাদের জন্যও একটি দিবসের শুরু হয়। বাবাদের জন্য সেই বিশেষ দিনটি আজ।
প্রতিবছর জুন মাসের তৃতীয় রোববার বিশ্বজুড়ে উদ্যাপন করা হয় বাবা দিবস। নানা আয়োজনে সন্তান উদ্যাপন করে বাবার অবদান। দিনটিতে বাবাদের নানাভাবে শুভেচ্ছা জানানো বা স্মরণ করা হয়। তবে কীভাবে, কোথা থেকে কিংবা কবে থেকে বাবা দিবসের সূচনা, তা অনেকেরই অজানা। চলুন তবে জানা যাক দিবসটি শুরুর গল্প।
বাবা দিবস সম্ভবত যুক্তরাষ্ট্রে প্রথম চালু হয় এবং এর শুরু নিয়ে বেশ কয়েকটি ঘটনা প্রচলিত আছে। সবচেয়ে গ্রহণযোগ্য ঘটনাটি হলো, ওয়াশিংটনের সনোরা স্মার্ট ডড নামের এক নারী এই দিন উদ্যাপন শুরু করেন। সন্তান জন্ম দিতে গিয়ে তাঁর মা মারা গেলে বাবা তাঁকে এবং আরও পাঁচ ভাইবোনকে বড় করেন। ১৯০৯ সালে সনোরা গির্জার একটি বক্তব্যে মা দিবসের কথা জানতে পারেন। তখন তাঁর মনে হলো, বাবার জন্যও এ রকম একটি দিবস থাকা উচিত।
স্থানীয় বেশ কয়েকজন ধর্মযাজক সনোরার এই ভাবনাকে সমর্থন করেন। ধারণা করা হয়, ১৯১০ সালের ১৯ জুন প্রথমবারের মতো বাবা দিবসটি উদ্যাপন করা হয়, যদিও তা আনুষ্ঠানিক ছিল না। ১৯৬৬ সালে মার্কিন প্রেসিডেন্ট লিন্ডন বি. জনসন সিদ্ধান্ত নেন, প্রতিবছর জুনের তৃতীয় রোববার বাবা দিবস হিসাবে উদ্যাপন করা হবে। এর ছয় বছর পর ১৯৭২ সালে প্রেসিডেন্ট রিচার্ড নিক্সন এটিকে আইনে পরিণত করে দিনটিকে সরকারি ছুটি ঘোষণা করেন।
সন্তানেরা প্রতিবছর জুন মাসের তৃতীয় রোববার বাবাকে বিশেষভাবে সম্মান জানাতে বাবা দিবস উদ্যাপন করে। তবে ইউরোপ ও লাতিন আমেরিকার কয়েকটি দেশে মার্চের ১৯ তারিখ বাবাদের বিশেষভাবে সম্মান জানিয়ে থাকে।
বিশেষ এই দিনে সন্তানেরা বাবাদের কোনো না কোনো উপহার দিতে পছন্দ করে। অনেক দেশে ঘটা করে বাবা দিবস উদ্যাপন করা হয়। দেশভেদে উদ্যাপনে কিছুটা বৈচিত্র্য দেখা যায়। কোনো কোনো দেশে সন্তান বাবাকে ফুলের তোড়া ও কার্ড উপহার দিয়ে শুভেচ্ছা জানায়, আবার কোনো দেশে নেকটাই, টুপি, মোজা ও বিভিন্ন স্পোর্টস সামগ্রী উপহার দেওয়া হয়। অনেকে আবার দিবসটি উপলক্ষে কেক কাটার আয়োজন করে। বাবাদের জন্য উপহার কিনতে বেশ খরচও করা হয় অনেক দেশে। ধারণা করা হয়, কেবল আমেরিকায় দিবসটি ঘিরে উপহার কেনা বাবদ খরচ করা হয় ১০০ কোটি ডলারের বেশি।
তথ্যসূত্র: হিস্ট্রি ডট কম, ব্রিটানিকা ডট কম, এনডিটিভি
অতিরিক্ত চিনি খাওয়া ওজন বৃদ্ধি, ডায়াবেটিস, হৃদ্রোগ ও দাঁতের সমস্যার মতো নানান রোগ তৈরি করতে পারে। তাই চিনির পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে রাখা প্রয়োজন। মনে রাখা দরকার, সব ধরনের চিনি শরীরের জন্য সমান ক্ষতিকর নয়।
১৮ মিনিট আগেবিশ্বের শক্তিশালী পাসপোর্টের তালিকায় আরও এক ধাপ পিছিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। অন্যদিকে, এশীয় দেশগুলোর দাপট বজায় রেখে তালিকায় শীর্ষ স্থান ধরে রেখেছে সিঙ্গাপুর। লন্ডনভিত্তিক সংস্থা হেনলি অ্যান্ড পার্টনার্স প্রকাশিত এ বছরের ‘হেনলি পাসপোর্ট ইন্ডেক্স’-এ এই চিত্র উঠে এসেছে।
২ ঘণ্টা আগেবিশ্বজুড়ে মাচা নামের উজ্জ্বল সবুজ জাপানি চায়ের চাহিদা এখন আকাশছোঁয়া। যুক্তরাজ্যে স্টারবাকসের লাটে থেকে শুরু করে সিঙ্গাপুরের ক্রিসপি ক্রিম ডোনাট পর্যন্ত—প্রায় সবখানে জুড়ে বসেছে মাচা। এই ‘মাচা ম্যানিয়া’র পেছনে সবচেয়ে বড় ভূমিকা রাখছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম।
১০ ঘণ্টা আগেশরীরচর্চা না করেই কি ওজন কমানো সম্ভব? বলিউড তারকা বিদ্যা বালান তো বলছেন, ‘সম্ভব’। যেভাবে কড়া ডায়েট আর কঠোর শরীরচর্চা করার বিষয়ে বলিপাড়ার নায়ক–নায়িকাদের সুনাম রয়েছে, সেখানে বিদ্য়া ওজন কমানোর জন্য ব্যায়ামই করেন না! অবাক করা ব্যাপার না?
১০ ঘণ্টা আগে