আজ ১১ জুলাই বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস। এই দিনে দুটি প্রশ্ন আপনার উদ্দেশে—বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল দেশ কোনটি? জনবহুল দেশের তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থানই বা কত? উত্তর দুটি যদি জানা না থাকে, তবে বিশেষ দিনের এ লেখা আপনারই জন্য।
বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল দেশের তালিকায় চীনই ছিল সবার ওপরে। কিন্তু ইউনাইটেড ন্যাশনস পপুলেশন ফান্ডের (ইউএনএফপিএ) ২০২৩ সালের স্টেট অব ওয়ার্ল্ড পপুলেশন রিপোর্টে দেখা যায় ভারত টেক্কা দিয়েছে চীনকে। এর বড় কারণ ওই বছর চীনে ১ কোটি ১১ লাখ মানুষের মৃত্যুর বিপরীতে নতুন জন্ম ৯০ লাখ। অর্থাৎ এর মাধ্যমে টানা দ্বিতীয় বছরের মতো মোট জনসংখ্যা কমল দেশটিতে।
এখান নিশ্চয় আপনার মনে প্রশ্ন জাগছে, বিশ্বের সবচেয়ে বেশি জনসংখ্যার দেশের তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান কত? ওয়ার্ল্ড পপুলেশন রিভিও ডট কমের হিসাবে জনবহুল দেশের তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান ৮ নম্বরে।
চলুন তবে ওয়ার্ল্ড পপুলেশন রিভিওর দেওয়া সর্বশেষ তথ্য অনুয়ায়ী বিশ্বের শীর্ষ ১০ জনবহুল দেশের নাম জেনে নেওয়া যাক।
আগেই বলা হয়েছে, তালিকায় এখন শীর্ষস্থান ভারতের দখলে। দক্ষিণ এশিয়ার দেশটির বর্তমান জনসংখ্যা ১৪৪ কোটি ১৭ লাখ ১৯ হাজার ৮৫২। ভারতের জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ০.৯২ শতাংশ। বিশ্বের মোট জনসংখ্যার ১৮.১ শতাংশের বাস সেখানে।
তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা চীনের জনসংখ্যা ১৪২ কোটি ৫১ লাখ ৭৮ হাজার ৭৮২। দেশটির জনসংখ্যা হ্রাসের হার .০৩ শতাংশ। বিশ্বের মোট জনসংখ্যার ১৭.৮ শতাংশের বাস পূর্ব এশিয়ার দেশটিতে।
জনবহুল দেশের তালিকায় তৃতীয় স্থানে আছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। অবশ্য ভারত ও চীনের থেকে এদিকে অনেকটাই পিছিয়ে উত্তর আমেরিকার দেশটি। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জনসংখ্যা ৩৪ কোটি ১৮ লাখ ১৪ হাজার ৪২০।
তালিকায় চারে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ ইন্দোনেশিয়া এবং পাঁচে দক্ষিণ এশিয়ার দেশ পাকিস্তান। দেশ দুটির জনসংখ্যা যথাক্রমে ২৭ কোটি ৯৭ লাখ ৯৮ হাজার ৪৯ এবং ২৪ কোটি ৫২ লাখ ৯ হাজার ৮১৫ জন।
তালিকায় পরের পাঁচটি স্থান যথাক্রমে নাইজেরিয়া, ব্রাজিল, বাংলাদেশ, রাশিয়া ও ইউরোপের।
ওয়ার্ল্ড পপুলেশন রিভিওর দেওয়া তথ্য বলছে, বর্তমানে জনবহুল দেশের তালিকায় অষ্টম স্থানে থাকা বাংলাদেশের জনসংখ্যা ১৭ কোটি ৪৭ লাখ ১ হাজার ২১১, যা বিশ্বের মোট জনসংখ্যার ২.১৮ শতাংশ।
সূত্র: ওয়ার্ল্ড পপুলেশন রিভিও, ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস
আজ ১১ জুলাই বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস। এই দিনে দুটি প্রশ্ন আপনার উদ্দেশে—বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল দেশ কোনটি? জনবহুল দেশের তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থানই বা কত? উত্তর দুটি যদি জানা না থাকে, তবে বিশেষ দিনের এ লেখা আপনারই জন্য।
বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল দেশের তালিকায় চীনই ছিল সবার ওপরে। কিন্তু ইউনাইটেড ন্যাশনস পপুলেশন ফান্ডের (ইউএনএফপিএ) ২০২৩ সালের স্টেট অব ওয়ার্ল্ড পপুলেশন রিপোর্টে দেখা যায় ভারত টেক্কা দিয়েছে চীনকে। এর বড় কারণ ওই বছর চীনে ১ কোটি ১১ লাখ মানুষের মৃত্যুর বিপরীতে নতুন জন্ম ৯০ লাখ। অর্থাৎ এর মাধ্যমে টানা দ্বিতীয় বছরের মতো মোট জনসংখ্যা কমল দেশটিতে।
এখান নিশ্চয় আপনার মনে প্রশ্ন জাগছে, বিশ্বের সবচেয়ে বেশি জনসংখ্যার দেশের তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান কত? ওয়ার্ল্ড পপুলেশন রিভিও ডট কমের হিসাবে জনবহুল দেশের তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান ৮ নম্বরে।
চলুন তবে ওয়ার্ল্ড পপুলেশন রিভিওর দেওয়া সর্বশেষ তথ্য অনুয়ায়ী বিশ্বের শীর্ষ ১০ জনবহুল দেশের নাম জেনে নেওয়া যাক।
আগেই বলা হয়েছে, তালিকায় এখন শীর্ষস্থান ভারতের দখলে। দক্ষিণ এশিয়ার দেশটির বর্তমান জনসংখ্যা ১৪৪ কোটি ১৭ লাখ ১৯ হাজার ৮৫২। ভারতের জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ০.৯২ শতাংশ। বিশ্বের মোট জনসংখ্যার ১৮.১ শতাংশের বাস সেখানে।
তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা চীনের জনসংখ্যা ১৪২ কোটি ৫১ লাখ ৭৮ হাজার ৭৮২। দেশটির জনসংখ্যা হ্রাসের হার .০৩ শতাংশ। বিশ্বের মোট জনসংখ্যার ১৭.৮ শতাংশের বাস পূর্ব এশিয়ার দেশটিতে।
জনবহুল দেশের তালিকায় তৃতীয় স্থানে আছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। অবশ্য ভারত ও চীনের থেকে এদিকে অনেকটাই পিছিয়ে উত্তর আমেরিকার দেশটি। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জনসংখ্যা ৩৪ কোটি ১৮ লাখ ১৪ হাজার ৪২০।
তালিকায় চারে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ ইন্দোনেশিয়া এবং পাঁচে দক্ষিণ এশিয়ার দেশ পাকিস্তান। দেশ দুটির জনসংখ্যা যথাক্রমে ২৭ কোটি ৯৭ লাখ ৯৮ হাজার ৪৯ এবং ২৪ কোটি ৫২ লাখ ৯ হাজার ৮১৫ জন।
তালিকায় পরের পাঁচটি স্থান যথাক্রমে নাইজেরিয়া, ব্রাজিল, বাংলাদেশ, রাশিয়া ও ইউরোপের।
ওয়ার্ল্ড পপুলেশন রিভিওর দেওয়া তথ্য বলছে, বর্তমানে জনবহুল দেশের তালিকায় অষ্টম স্থানে থাকা বাংলাদেশের জনসংখ্যা ১৭ কোটি ৪৭ লাখ ১ হাজার ২১১, যা বিশ্বের মোট জনসংখ্যার ২.১৮ শতাংশ।
সূত্র: ওয়ার্ল্ড পপুলেশন রিভিও, ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস
চিংড়ি ভাপা তো অনেক খেয়েছেন। কিন্তু তিলবাটা দিয়ে কখনো রেঁধেছেন? আপনাদের জন্য তিল চিংড়ি ভাপার রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন ‘সেরা রাঁধুনি ১৪২৭’ প্রতিযোগিতার দ্বিতীয় রানারআপ ও রন্ধনশিল্পী মরিয়ম হোসেন নূপুর।
১৪ ঘণ্টা আগেদ্য ইকোনমিস্ট ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (ইআইইউ) প্রতিবছর গ্লোবাল লাইভেবিলিটি ইনডেক্সের মাধ্যমে বাসযোগ্যতাসহ কিছু মানদণ্ডের মাধ্যমে বিশ্বের বসবাসযোগ্য শহরের তালিকা তৈরি করে। ২০২৫ সালে এই সংস্থাটির তালিকায় বেশ পরিবর্তন এসেছে। দীর্ঘদিন ধরে এই তালিকার শীর্ষে ছিল ভিয়েনা। এবার শীর্ষ বসবাসযোগ্য শহরের স্বীকৃতি...
১৯ ঘণ্টা আগেত্বকের পরিপূর্ণ আরাম ও যত্নের জন্য স্পার ভূমিকা অনেক। এই স্পা করতে যাঁরা স্যালন বা পারলারে যেতে পারেন না, তাঁরা ঘরে বসে নিজের মতো যত্ন নিতে পারেন। এর জন্য প্রয়োজন ইচ্ছা ও সময়। ঠিকমতো স্পা করতে পারলে ত্বক আর চুলের ইতিবাচক বদলটা নিজেই দেখতে পাবেন।
২১ ঘণ্টা আগেওজন বাড়ার সঙ্গে হাঁটুব্যথা, হৃদ্রোগ, ডায়াবেটিস বা উচ্চ রক্তচাপের মতো শারীরিক অসুস্থতার ঝুঁকি বাড়ে। তেমনি ত্বকেও দেখা দেয় সোরিয়াসিস, ব্রণ এমনকি ক্যানসারসহ নানান সমস্যা ও রোগ।
১ দিন আগে