আজ মেরিলিন মনরোর জন্মদিন। পঞ্চাশ ও ষাটের দশকে হলিউডের রুপালি পর্দায় দাপটের সঙ্গে ছড়ি ঘুরিয়েছেন বিশ্ববিখ্যাত এই অভিনেত্রী। বিউটি আইকন হিসেবে শীর্ষ তালিকায় সেই সময়ে তো বটেই, এখনো জ্বলজ্বল করছে তাঁর নাম। এমন কোনো রূপসচেতন নারী আছেন কি, যিনি লাস্যময়ী এই কিংবদন্তির রূপরহস্য জানতে চাননি?
বেজ মেকআপ, চোখের সাজ এবং বিশেষ করে লিপস্টিক দেওয়ার ব্যাপারে মনরোর নিজস্ব কিছু স্টাইল ছিল। মেরিলিন মনরো নামে তো বটেই, নেট পাড়ায় খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ইউটিউব ও গুগলে অসংখ্যবার খোঁজা হয়েছে ‘লুক অ্যালাইক মেরিলিন মনরো’ ও ‘মেরিলিন মনরোর লিপস্টিক ট্রিকস’ নামেও। কিউপিডের ধনুকের মতো আঁকা ঠোঁট কী করে তিনি ধাপে ধাপে রাঙাতেন, এমন অনেক টিউটোরিয়ালও পাওয়া যায় ইউটিউবের বদৌলতে। এসবই এ যুগেও তাঁর জনপ্রিয়তার পরিচয় বহন করে।
হলিউডি অভিনেত্রী ও মডেল
জন্ম: ১ জুন, ১৯২৬, লস অ্যাঞ্জেলেস, যুক্তরাষ্ট্র
পছন্দের লিপস্টিক ব্র্যান্ড: রুঝ জিয়াবুলিক, গিলিয়া
প্রিয় রং: লাল
পছন্দের সুগন্ধি: শ্যানেল নম্বর ৫ ও ফ্লোরিস রোজ জেরানিয়াম
অভিনীত চলচ্চিত্র: সাম লাইক ইট হট, দ্য মিসফিটস, দ্য সেভেন ইয়ার ইচ, জেন্টলম্যান প্রেফার ব্লন্ডস, বাস স্টপ ইত্যাদি
মেরিলিন মনরোর ব্যক্তিগত মেকআপশিল্পী হোয়াইটি স্নাইডার মেরিলিনের ঠোঁট রাঙাতে একেবারেই ভিন্ন কৌশল অবলম্বন করতেন, যা ছিল সময়সাপেক্ষ। ঠোঁটের ভলিউম দেখাতে তিনি মনরোর ঠোঁটে একই রঙের লিপস্টিকের কয়েকটি শেড ব্যবহার করতেন। বিশেষ নজর ছিল লাল লিপস্টিকেই। ঠোঁট এঁকে নেওয়ার পর কোনা থেকে লিপস্টিকের গাঢ় শেড, মাঝখানে হালকা শেড ও সবশেষে হাইলাইটার ব্যবহার করতেন স্নাইডার।
মেরিলিন মনরোর মতো করে ঠোঁটে লিপস্টিক পরতে পাঁচটি ধাপে এগোতে হবে। তাঁর সিগনেচার লুক পাওয়া যায় লাল লিপস্টিকে। তাই মনরো লুকের জন্য লাল লিপস্টিক বেছে নিন।
১. প্রথমে স্ক্র্যাব করে ঠোঁটের মরা কোষ ঝরিয়ে নিন। এ জন্য ঠোঁটে চিনি ও মধুর মিশ্রণ ম্যাসাজ করতে পারেন। স্ক্র্যাবের পর ঠোঁটে পেট্রোলিয়াম জেলি লাগিয়ে রাখুন আধা ঘণ্টা। এতে ঠোঁটে মসৃণভাব আসবে ও লিপস্টিক সহজেই ঠোঁটে বসবে।
২. লাল লিপস্টিকে সিগনেচার লুক। লাল থেকে একটু গাঢ় শেড, অর্থাৎ চকলেট রঙের লিপলাইনার দিয়ে ঠোঁটের আউটলাইন করে নিন। আউটলাইন করার ওপর
ওই রঙের লিপলাইনার ঠোঁটের লাইনিং ঘেঁষে আলতো করে বুলিয়ে নিন। এতে লিপস্টিক দেওয়ার পর ঠোঁট পুরু দেখাবে।
৩. ঠোঁটের কোনা থেকে ব্রিক রেড রঙের লিপস্টিক বুলিয়ে ঠোঁটের মাঝ বরাবর পর্যন্ত লাগিয়ে নিন। তারপর দুই ঠোঁট চেপে নিন। খেয়াল করে দেখুন, ঠোঁট চেপে নেওয়ার পরে মাঝখানের অংশ হালকা ও দুই পাশের অংশ গাঢ় দেখাচ্ছে।
৪. এবার উজ্জ্বল লাল রঙের লিপস্টিক নিয়ে ঠোঁটের মাঝখানে লাগিয়ে ব্লেন্ড করুন। ব্লেন্ড করতে করতে ঠোঁটের কোনার দিকে যেতে হবে। লিপস্টিক ব্লেন্ড করার সময় আউটলাইনের গাঢ় শেড যেন ছুঁয়ে না যায়, সে দিকে সতর্ক থাকতে হবে। উজ্জ্বল লাল রঙের লিপস্টিক ব্লেন্ড করার পর ঠোঁটের মাঝখানের অংশ উজ্জ্বল ও দুই পাশের অংশ একটু গাঢ় শেডের দেখাবে। যদি ব্রাশ দিয়ে সুবিধা হয়, তাহলে ব্লেন্ড করার সময় ব্রাশই ব্যবহার করুন।
৫. হালকা গোলাপি শেডের হাইলাইটার ব্রাশ বা আঙুলের সাহায্যে নিচের ঠোঁটের মাঝখানে লাগিয়ে নিন। হাইলাইটারের ব্যবহার হবে খুবই সামান্য। এরপর ব্রাশের সাহায্যে আলতো করে হাইলাইটারের পারফেক্ট ফিনিশিং দিন।
সব শেষে ঠোঁটের চাকচিক্য় আনতে ও আর্দ্রতার জন্য ঠোঁটের ওপর পেট্রোলিয়াম জেলি বুলিয়ে নিতে পারেন। এতে ঠোঁট শুষ্ক হবে না।
সূত্র: মেরি ক্লেয়ার
আজ মেরিলিন মনরোর জন্মদিন। পঞ্চাশ ও ষাটের দশকে হলিউডের রুপালি পর্দায় দাপটের সঙ্গে ছড়ি ঘুরিয়েছেন বিশ্ববিখ্যাত এই অভিনেত্রী। বিউটি আইকন হিসেবে শীর্ষ তালিকায় সেই সময়ে তো বটেই, এখনো জ্বলজ্বল করছে তাঁর নাম। এমন কোনো রূপসচেতন নারী আছেন কি, যিনি লাস্যময়ী এই কিংবদন্তির রূপরহস্য জানতে চাননি?
বেজ মেকআপ, চোখের সাজ এবং বিশেষ করে লিপস্টিক দেওয়ার ব্যাপারে মনরোর নিজস্ব কিছু স্টাইল ছিল। মেরিলিন মনরো নামে তো বটেই, নেট পাড়ায় খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ইউটিউব ও গুগলে অসংখ্যবার খোঁজা হয়েছে ‘লুক অ্যালাইক মেরিলিন মনরো’ ও ‘মেরিলিন মনরোর লিপস্টিক ট্রিকস’ নামেও। কিউপিডের ধনুকের মতো আঁকা ঠোঁট কী করে তিনি ধাপে ধাপে রাঙাতেন, এমন অনেক টিউটোরিয়ালও পাওয়া যায় ইউটিউবের বদৌলতে। এসবই এ যুগেও তাঁর জনপ্রিয়তার পরিচয় বহন করে।
হলিউডি অভিনেত্রী ও মডেল
জন্ম: ১ জুন, ১৯২৬, লস অ্যাঞ্জেলেস, যুক্তরাষ্ট্র
পছন্দের লিপস্টিক ব্র্যান্ড: রুঝ জিয়াবুলিক, গিলিয়া
প্রিয় রং: লাল
পছন্দের সুগন্ধি: শ্যানেল নম্বর ৫ ও ফ্লোরিস রোজ জেরানিয়াম
অভিনীত চলচ্চিত্র: সাম লাইক ইট হট, দ্য মিসফিটস, দ্য সেভেন ইয়ার ইচ, জেন্টলম্যান প্রেফার ব্লন্ডস, বাস স্টপ ইত্যাদি
মেরিলিন মনরোর ব্যক্তিগত মেকআপশিল্পী হোয়াইটি স্নাইডার মেরিলিনের ঠোঁট রাঙাতে একেবারেই ভিন্ন কৌশল অবলম্বন করতেন, যা ছিল সময়সাপেক্ষ। ঠোঁটের ভলিউম দেখাতে তিনি মনরোর ঠোঁটে একই রঙের লিপস্টিকের কয়েকটি শেড ব্যবহার করতেন। বিশেষ নজর ছিল লাল লিপস্টিকেই। ঠোঁট এঁকে নেওয়ার পর কোনা থেকে লিপস্টিকের গাঢ় শেড, মাঝখানে হালকা শেড ও সবশেষে হাইলাইটার ব্যবহার করতেন স্নাইডার।
মেরিলিন মনরোর মতো করে ঠোঁটে লিপস্টিক পরতে পাঁচটি ধাপে এগোতে হবে। তাঁর সিগনেচার লুক পাওয়া যায় লাল লিপস্টিকে। তাই মনরো লুকের জন্য লাল লিপস্টিক বেছে নিন।
১. প্রথমে স্ক্র্যাব করে ঠোঁটের মরা কোষ ঝরিয়ে নিন। এ জন্য ঠোঁটে চিনি ও মধুর মিশ্রণ ম্যাসাজ করতে পারেন। স্ক্র্যাবের পর ঠোঁটে পেট্রোলিয়াম জেলি লাগিয়ে রাখুন আধা ঘণ্টা। এতে ঠোঁটে মসৃণভাব আসবে ও লিপস্টিক সহজেই ঠোঁটে বসবে।
২. লাল লিপস্টিকে সিগনেচার লুক। লাল থেকে একটু গাঢ় শেড, অর্থাৎ চকলেট রঙের লিপলাইনার দিয়ে ঠোঁটের আউটলাইন করে নিন। আউটলাইন করার ওপর
ওই রঙের লিপলাইনার ঠোঁটের লাইনিং ঘেঁষে আলতো করে বুলিয়ে নিন। এতে লিপস্টিক দেওয়ার পর ঠোঁট পুরু দেখাবে।
৩. ঠোঁটের কোনা থেকে ব্রিক রেড রঙের লিপস্টিক বুলিয়ে ঠোঁটের মাঝ বরাবর পর্যন্ত লাগিয়ে নিন। তারপর দুই ঠোঁট চেপে নিন। খেয়াল করে দেখুন, ঠোঁট চেপে নেওয়ার পরে মাঝখানের অংশ হালকা ও দুই পাশের অংশ গাঢ় দেখাচ্ছে।
৪. এবার উজ্জ্বল লাল রঙের লিপস্টিক নিয়ে ঠোঁটের মাঝখানে লাগিয়ে ব্লেন্ড করুন। ব্লেন্ড করতে করতে ঠোঁটের কোনার দিকে যেতে হবে। লিপস্টিক ব্লেন্ড করার সময় আউটলাইনের গাঢ় শেড যেন ছুঁয়ে না যায়, সে দিকে সতর্ক থাকতে হবে। উজ্জ্বল লাল রঙের লিপস্টিক ব্লেন্ড করার পর ঠোঁটের মাঝখানের অংশ উজ্জ্বল ও দুই পাশের অংশ একটু গাঢ় শেডের দেখাবে। যদি ব্রাশ দিয়ে সুবিধা হয়, তাহলে ব্লেন্ড করার সময় ব্রাশই ব্যবহার করুন।
৫. হালকা গোলাপি শেডের হাইলাইটার ব্রাশ বা আঙুলের সাহায্যে নিচের ঠোঁটের মাঝখানে লাগিয়ে নিন। হাইলাইটারের ব্যবহার হবে খুবই সামান্য। এরপর ব্রাশের সাহায্যে আলতো করে হাইলাইটারের পারফেক্ট ফিনিশিং দিন।
সব শেষে ঠোঁটের চাকচিক্য় আনতে ও আর্দ্রতার জন্য ঠোঁটের ওপর পেট্রোলিয়াম জেলি বুলিয়ে নিতে পারেন। এতে ঠোঁট শুষ্ক হবে না।
সূত্র: মেরি ক্লেয়ার
সময়টা বর্ষাকাল হলেও গরম পড়ে বেশ ভালোই। এই গরমে অনেকের মাথার ত্বক ঘামে। যাঁদের চুল লম্বা, তাঁদের চুলে ঘাম জমে যায়। এ কারণে দুর্গন্ধের সমস্যা হয়। এর সহজ সমাধান হিসেবে প্রতিদিন চুল শ্যাম্পু করে অনেকে। কিন্তু প্রশ্ন হলো, রোজ কি চুলে শ্যাম্পু করা উচিত? তা ছাড়া যে নিয়মে শ্যাম্পু করা হচ্ছে, সেটা কি সঠিক?
৪ ঘণ্টা আগেগাজরের রস গুরুত্বপূর্ণ ভিটামিন ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর। এটি স্বাস্থ্যের জন্য নানা উপকার বয়ে আনে। যেমন চোখের স্বাস্থ্যের উন্নতি, ক্যানসার প্রতিরোধে সহায়তা এবং লিভারের সুরক্ষা।
৬ ঘণ্টা আগেঅতিরিক্ত চিনি খাওয়া ওজন বৃদ্ধি, ডায়াবেটিস, হৃদ্রোগ ও দাঁতের সমস্যার মতো নানান রোগ তৈরি করতে পারে। তাই চিনির পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে রাখা প্রয়োজন। মনে রাখা দরকার, সব ধরনের চিনি শরীরের জন্য সমান ক্ষতিকর নয়।
১৯ ঘণ্টা আগেবিশ্বের শক্তিশালী পাসপোর্টের তালিকায় আরও এক ধাপ পিছিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। অন্যদিকে, এশীয় দেশগুলোর দাপট বজায় রেখে তালিকায় শীর্ষ স্থান ধরে রেখেছে সিঙ্গাপুর। লন্ডনভিত্তিক সংস্থা হেনলি অ্যান্ড পার্টনার্স প্রকাশিত এ বছরের ‘হেনলি পাসপোর্ট ইন্ডেক্স’-এ এই চিত্র উঠে এসেছে।
২০ ঘণ্টা আগে