আনিসুল ইসলাম নাঈম

প্রথম যখন রেজাল্ট দেখি তখন মনে হচ্ছিল, কোনো স্বপ্ন দেখছিলাম কি না। পরে নিজেকে যখন চিমটি কেটে দেখলাম, না, এটাই আমি। আনন্দে তখন চিৎকার দিয়ে উঠি! আল্লাহর কাছে অনেক অনেক শুকরিয়া জানাই। পাশাপাশি বাবা-মা, আত্মীয়স্বজন ও কাছের লোকদের রেজাল্টের খবর জানাই।
স্বপ্ন দেখার শুরু
ছোটবেলা থেকেই আমার ইচ্ছা ছিল ইঞ্জিনিয়ার হব। সেই স্বপ্ন নিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে ভর্তি হই। কিন্তু দাদার আকস্মিক মৃত্যুর কারণে মেডিকেলে পড়ার ইচ্ছা হয়। ভর্তি হই ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজে। এ ছাড়া ছোটবেলা থেকেই মা-বাবা বড় হয়ে ডাক্তার হওয়ার উৎসাহ দিতেন। বড় ভাইদের দেখে বিসিএস দেওয়ার প্রতি একটা ঝোঁক চলে আসে। সেই থেকে বিসিএসের স্বপ্ন দেখি, প্রস্তুতি শুরু করি।
যেভাবে প্রস্তুতি নিয়েছি
মেডিকেলে পড়ার সময় ক্যাম্পাসের বড় ভাইদের বই নিয়ে মাঝেমধ্যে দেখতাম। তা ছাড়া ছোটবেলা থেকেই আমার পত্রিকা পড়া ও টিভিতে খবর দেখার অভ্যাস ছিল। লাইব্রেরিতে বিসিএসের বই যেগুলো আকারে ছোট ও সুন্দর কভার, সেগুলো কিনে পৃষ্ঠা উল্টিয়ে দেখতাম। পাশাপাশি বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্র, মেডিসিন ক্লাব—এসব লাইব্রেরি থেকে গল্পের বই পড়ার অভ্যাস ছিল। তা ছাড়া সোশ্যাল মিডিয়াতে বিভিন্ন বিসিএস রিলেটেড পেজে মাঝে মাঝে চোখ বোলাতাম। এসবই ছিল পড়াশোনার পাশাপাশি একটা ভিত্তি গড়ার হাতিয়ার। ফাইনাল প্রফ দিয়ে রেজাল্ট বের হওয়ার আগে ৪১তম বিসিএসের আবেদন করি ও পড়া শুরু করি। এক সেট বই কিনে পড়তে থাকি ও মডেল টেস্ট পরীক্ষা দিতে থাকি। কোচিংয়ের পরীক্ষায় খারাপ হলে তা সমাধান করে নিতাম। তারপর লিখিত পরীক্ষা, যা প্রধান ভূমিকা রাখে ক্যাডার হতে। প্রিলিমিনারি দিয়েই লিখিত পরীক্ষার জন্য পড়াশোনা শুরু করি, সিলেবাস ও পরীক্ষা পদ্ধতি বোঝার চেষ্টা করি। লিখিত পরীক্ষায় প্রচুর লিখতে হয়, পাঁচ দিনে ৯০০ নম্বর। শুরু থেকেই অনুবাদ, রচনা, বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিকে জোর দিই। প্রতিদিন কিছু না কিছু পড়তাম। অনুবাদ, গণিত, মুক্তিযুদ্ধ, সংবিধান, রচনা ও মেডিকেল সায়েন্স নিয়মিত অভ্যাসে রাখতাম। নিয়মিত পরীক্ষা অনুশীলনই আমাকে লিখিত পরীক্ষায় ভালো করতে সাহায্য করেছে। ভাইভা পরীক্ষার আগে আমি চারদিকের খবর, নিজ এলাকা, মেডিকেল, সাম্প্রতিকসহ আমার ক্যাডার সম্পর্কিত বিষয়ে পড়া শুরু করি। মোটামুটি গুছিয়ে পড়াশোনার পাশাপাশি মক ভাইভা আমাকে কনফিডেন্স বাড়াতে সাহায্য করে।
বাধা জয়
জেনারেল বিসিএসের প্রধান প্রতিবন্ধকতা হলো এর দীর্ঘসূত্রতা। কারণ, ২০১৯ সালে ফাইনাল প্রফ দিয়ে ৪১তম বিসিএসে আবেদন করা বিসিএসের রেজাল্ট দেয় ২০২৩ সালে। এই দীর্ঘ পথে প্রায় সবাইকেই অর্থনৈতিক কষ্ট ও বেকারত্বের সমস্যায় পড়তে হয়। সঙ্গে নিজের কর্মস্থল পরিচয়হীনতা। আমার পারিপার্শ্বিকতা অনেক সাপোর্টিভ এবং কোনো পিছুটান না থাকা সত্ত্বেও মাঝেমধ্যে মনে হতো, ঠিক পথে আছি তো? এ সময় সিনিয়র ও বন্ধুরা পাশে ছিল বলেই পথটুকু মসৃণ হয়েছে।
সোশ্যাল মিডিয়ার ব্যবহার
অতিরিক্ত কোনো কিছুই ভালো নয়। সবকিছুরই প্রতিক্রিয়া বা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া রয়েছে। ফেসবুক, ইউটিউবে আজকাল অনেক ভালো ভালো ক্লাস ও টপিক ডিসকাশন পাওয়া যায়। কেউ যদি কোনো টপিক বুঝতে, পরীক্ষার সমাধান পেতে এবং নিজেকে যাচাই করতে চান, তাহলে সবকিছুই পাবেন হাতের মুঠোয়। দরকার শুধু নিজের ইচ্ছার। আমি সোশ্যাল মিডিয়াতে বিভিন্ন বিসিএস রিলেটেড পেজে লাইক দিয়ে রাখতাম। মাঝে মাঝে এসব পেজে চোখ বোলাতাম। কারণ, এখানে আপডেট সব তথ্য পাওয়া যেত। প্রস্তুতিতে কোথাও কিছু আটকালে ইউটিউবে ওই টপিক লিখে সার্চ দিলেই, অনেক ক্লাস চলে আসত। কয়েকটা দেখে নিলে সমস্যা সমাধান হয়ে যেত।
নতুনদের জন্য পরামর্শ
নতুনরা পড়াশোনার পাশাপাশি নিয়মিত পত্রিকা পড়া ও টিভিতে খবর দেখবেন। সবচেয়ে ভালো হয় যদি মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিকের বিষয়গুলো টিউশনি করাতে পারেন। বাংলা ও ইংরেজি কালজয়ী গল্প, উপন্যাস, নাটক পড়ে ও দেখে রাখলে অনেকটাই এগিয়ে থাকবে। প্রিলিমিনারি প্রস্তুতির ক্ষেত্রে সিলেবাস অনুযায়ী নিজের সবল ও দুর্বল পয়েন্ট ভাগ করে নেবেন। দুর্বল অংশ একটা রুটিন করে পড়েন আর পরীক্ষা দিন। পরীক্ষায় যা ভুল হয়, সেটা যেন আর পুনরাবৃত্তি না হয়। প্রয়োজনে কম পড়বেন, তবে বেশি রিভিশন দেবেন। পাশাপাশি ওই টপিকের কনসেপ্ট ক্লিয়ার করে পড়বেন। ভুলেও কোনো টপিক বাদ দেবেন না, হোক তা অল্প পড়েন। রিটেনের প্রার্থীরা প্রচুর মডেল টেস্ট দিন এবং প্রশ্ন সমাধান করুন। পরীক্ষায় মানচিত্র ও ছবি, চার্ট দিলে ভালো নম্বর পাওয়া যায়। বিভিন্ন রকমের চার্ট রয়েছে। খাতায় এক স্টাইলে বারবার সব উত্তর না লিখে ভিন্নভাবে লিখতে হবে। পাই চার্ট, বার ডায়াগ্রাম, টেবিল, হিস্ট্রোগ্রাম ও পিক্টোগ্রাম ব্যবহার করা যেতে পারে। সঙ্গে ডেটার সোর্স দিলে ভালো নম্বর পাওয়া যায়। এতে লেখায় বৈচিত্র্য আসে। সবচেয়ে প্রয়োজনীয় হলো, সময় ব্যবস্থাপনা। অল্প লিখুন, তবে সব প্রশ্ন লিখে শেষ করুন। ভাইভার জন্য সাম্প্রতিক অনেক তথ্য লাগে। পাশাপাশি নিজ এলাকা, কর্মক্ষেত্র, কাজের পরিধি, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সমস্যা জেনে নিতে হবে।
অনুলিখন: আনিসুল ইসলাম নাঈম

প্রথম যখন রেজাল্ট দেখি তখন মনে হচ্ছিল, কোনো স্বপ্ন দেখছিলাম কি না। পরে নিজেকে যখন চিমটি কেটে দেখলাম, না, এটাই আমি। আনন্দে তখন চিৎকার দিয়ে উঠি! আল্লাহর কাছে অনেক অনেক শুকরিয়া জানাই। পাশাপাশি বাবা-মা, আত্মীয়স্বজন ও কাছের লোকদের রেজাল্টের খবর জানাই।
স্বপ্ন দেখার শুরু
ছোটবেলা থেকেই আমার ইচ্ছা ছিল ইঞ্জিনিয়ার হব। সেই স্বপ্ন নিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে ভর্তি হই। কিন্তু দাদার আকস্মিক মৃত্যুর কারণে মেডিকেলে পড়ার ইচ্ছা হয়। ভর্তি হই ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজে। এ ছাড়া ছোটবেলা থেকেই মা-বাবা বড় হয়ে ডাক্তার হওয়ার উৎসাহ দিতেন। বড় ভাইদের দেখে বিসিএস দেওয়ার প্রতি একটা ঝোঁক চলে আসে। সেই থেকে বিসিএসের স্বপ্ন দেখি, প্রস্তুতি শুরু করি।
যেভাবে প্রস্তুতি নিয়েছি
মেডিকেলে পড়ার সময় ক্যাম্পাসের বড় ভাইদের বই নিয়ে মাঝেমধ্যে দেখতাম। তা ছাড়া ছোটবেলা থেকেই আমার পত্রিকা পড়া ও টিভিতে খবর দেখার অভ্যাস ছিল। লাইব্রেরিতে বিসিএসের বই যেগুলো আকারে ছোট ও সুন্দর কভার, সেগুলো কিনে পৃষ্ঠা উল্টিয়ে দেখতাম। পাশাপাশি বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্র, মেডিসিন ক্লাব—এসব লাইব্রেরি থেকে গল্পের বই পড়ার অভ্যাস ছিল। তা ছাড়া সোশ্যাল মিডিয়াতে বিভিন্ন বিসিএস রিলেটেড পেজে মাঝে মাঝে চোখ বোলাতাম। এসবই ছিল পড়াশোনার পাশাপাশি একটা ভিত্তি গড়ার হাতিয়ার। ফাইনাল প্রফ দিয়ে রেজাল্ট বের হওয়ার আগে ৪১তম বিসিএসের আবেদন করি ও পড়া শুরু করি। এক সেট বই কিনে পড়তে থাকি ও মডেল টেস্ট পরীক্ষা দিতে থাকি। কোচিংয়ের পরীক্ষায় খারাপ হলে তা সমাধান করে নিতাম। তারপর লিখিত পরীক্ষা, যা প্রধান ভূমিকা রাখে ক্যাডার হতে। প্রিলিমিনারি দিয়েই লিখিত পরীক্ষার জন্য পড়াশোনা শুরু করি, সিলেবাস ও পরীক্ষা পদ্ধতি বোঝার চেষ্টা করি। লিখিত পরীক্ষায় প্রচুর লিখতে হয়, পাঁচ দিনে ৯০০ নম্বর। শুরু থেকেই অনুবাদ, রচনা, বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিকে জোর দিই। প্রতিদিন কিছু না কিছু পড়তাম। অনুবাদ, গণিত, মুক্তিযুদ্ধ, সংবিধান, রচনা ও মেডিকেল সায়েন্স নিয়মিত অভ্যাসে রাখতাম। নিয়মিত পরীক্ষা অনুশীলনই আমাকে লিখিত পরীক্ষায় ভালো করতে সাহায্য করেছে। ভাইভা পরীক্ষার আগে আমি চারদিকের খবর, নিজ এলাকা, মেডিকেল, সাম্প্রতিকসহ আমার ক্যাডার সম্পর্কিত বিষয়ে পড়া শুরু করি। মোটামুটি গুছিয়ে পড়াশোনার পাশাপাশি মক ভাইভা আমাকে কনফিডেন্স বাড়াতে সাহায্য করে।
বাধা জয়
জেনারেল বিসিএসের প্রধান প্রতিবন্ধকতা হলো এর দীর্ঘসূত্রতা। কারণ, ২০১৯ সালে ফাইনাল প্রফ দিয়ে ৪১তম বিসিএসে আবেদন করা বিসিএসের রেজাল্ট দেয় ২০২৩ সালে। এই দীর্ঘ পথে প্রায় সবাইকেই অর্থনৈতিক কষ্ট ও বেকারত্বের সমস্যায় পড়তে হয়। সঙ্গে নিজের কর্মস্থল পরিচয়হীনতা। আমার পারিপার্শ্বিকতা অনেক সাপোর্টিভ এবং কোনো পিছুটান না থাকা সত্ত্বেও মাঝেমধ্যে মনে হতো, ঠিক পথে আছি তো? এ সময় সিনিয়র ও বন্ধুরা পাশে ছিল বলেই পথটুকু মসৃণ হয়েছে।
সোশ্যাল মিডিয়ার ব্যবহার
অতিরিক্ত কোনো কিছুই ভালো নয়। সবকিছুরই প্রতিক্রিয়া বা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া রয়েছে। ফেসবুক, ইউটিউবে আজকাল অনেক ভালো ভালো ক্লাস ও টপিক ডিসকাশন পাওয়া যায়। কেউ যদি কোনো টপিক বুঝতে, পরীক্ষার সমাধান পেতে এবং নিজেকে যাচাই করতে চান, তাহলে সবকিছুই পাবেন হাতের মুঠোয়। দরকার শুধু নিজের ইচ্ছার। আমি সোশ্যাল মিডিয়াতে বিভিন্ন বিসিএস রিলেটেড পেজে লাইক দিয়ে রাখতাম। মাঝে মাঝে এসব পেজে চোখ বোলাতাম। কারণ, এখানে আপডেট সব তথ্য পাওয়া যেত। প্রস্তুতিতে কোথাও কিছু আটকালে ইউটিউবে ওই টপিক লিখে সার্চ দিলেই, অনেক ক্লাস চলে আসত। কয়েকটা দেখে নিলে সমস্যা সমাধান হয়ে যেত।
নতুনদের জন্য পরামর্শ
নতুনরা পড়াশোনার পাশাপাশি নিয়মিত পত্রিকা পড়া ও টিভিতে খবর দেখবেন। সবচেয়ে ভালো হয় যদি মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিকের বিষয়গুলো টিউশনি করাতে পারেন। বাংলা ও ইংরেজি কালজয়ী গল্প, উপন্যাস, নাটক পড়ে ও দেখে রাখলে অনেকটাই এগিয়ে থাকবে। প্রিলিমিনারি প্রস্তুতির ক্ষেত্রে সিলেবাস অনুযায়ী নিজের সবল ও দুর্বল পয়েন্ট ভাগ করে নেবেন। দুর্বল অংশ একটা রুটিন করে পড়েন আর পরীক্ষা দিন। পরীক্ষায় যা ভুল হয়, সেটা যেন আর পুনরাবৃত্তি না হয়। প্রয়োজনে কম পড়বেন, তবে বেশি রিভিশন দেবেন। পাশাপাশি ওই টপিকের কনসেপ্ট ক্লিয়ার করে পড়বেন। ভুলেও কোনো টপিক বাদ দেবেন না, হোক তা অল্প পড়েন। রিটেনের প্রার্থীরা প্রচুর মডেল টেস্ট দিন এবং প্রশ্ন সমাধান করুন। পরীক্ষায় মানচিত্র ও ছবি, চার্ট দিলে ভালো নম্বর পাওয়া যায়। বিভিন্ন রকমের চার্ট রয়েছে। খাতায় এক স্টাইলে বারবার সব উত্তর না লিখে ভিন্নভাবে লিখতে হবে। পাই চার্ট, বার ডায়াগ্রাম, টেবিল, হিস্ট্রোগ্রাম ও পিক্টোগ্রাম ব্যবহার করা যেতে পারে। সঙ্গে ডেটার সোর্স দিলে ভালো নম্বর পাওয়া যায়। এতে লেখায় বৈচিত্র্য আসে। সবচেয়ে প্রয়োজনীয় হলো, সময় ব্যবস্থাপনা। অল্প লিখুন, তবে সব প্রশ্ন লিখে শেষ করুন। ভাইভার জন্য সাম্প্রতিক অনেক তথ্য লাগে। পাশাপাশি নিজ এলাকা, কর্মক্ষেত্র, কাজের পরিধি, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সমস্যা জেনে নিতে হবে।
অনুলিখন: আনিসুল ইসলাম নাঈম
আনিসুল ইসলাম নাঈম

প্রথম যখন রেজাল্ট দেখি তখন মনে হচ্ছিল, কোনো স্বপ্ন দেখছিলাম কি না। পরে নিজেকে যখন চিমটি কেটে দেখলাম, না, এটাই আমি। আনন্দে তখন চিৎকার দিয়ে উঠি! আল্লাহর কাছে অনেক অনেক শুকরিয়া জানাই। পাশাপাশি বাবা-মা, আত্মীয়স্বজন ও কাছের লোকদের রেজাল্টের খবর জানাই।
স্বপ্ন দেখার শুরু
ছোটবেলা থেকেই আমার ইচ্ছা ছিল ইঞ্জিনিয়ার হব। সেই স্বপ্ন নিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে ভর্তি হই। কিন্তু দাদার আকস্মিক মৃত্যুর কারণে মেডিকেলে পড়ার ইচ্ছা হয়। ভর্তি হই ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজে। এ ছাড়া ছোটবেলা থেকেই মা-বাবা বড় হয়ে ডাক্তার হওয়ার উৎসাহ দিতেন। বড় ভাইদের দেখে বিসিএস দেওয়ার প্রতি একটা ঝোঁক চলে আসে। সেই থেকে বিসিএসের স্বপ্ন দেখি, প্রস্তুতি শুরু করি।
যেভাবে প্রস্তুতি নিয়েছি
মেডিকেলে পড়ার সময় ক্যাম্পাসের বড় ভাইদের বই নিয়ে মাঝেমধ্যে দেখতাম। তা ছাড়া ছোটবেলা থেকেই আমার পত্রিকা পড়া ও টিভিতে খবর দেখার অভ্যাস ছিল। লাইব্রেরিতে বিসিএসের বই যেগুলো আকারে ছোট ও সুন্দর কভার, সেগুলো কিনে পৃষ্ঠা উল্টিয়ে দেখতাম। পাশাপাশি বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্র, মেডিসিন ক্লাব—এসব লাইব্রেরি থেকে গল্পের বই পড়ার অভ্যাস ছিল। তা ছাড়া সোশ্যাল মিডিয়াতে বিভিন্ন বিসিএস রিলেটেড পেজে মাঝে মাঝে চোখ বোলাতাম। এসবই ছিল পড়াশোনার পাশাপাশি একটা ভিত্তি গড়ার হাতিয়ার। ফাইনাল প্রফ দিয়ে রেজাল্ট বের হওয়ার আগে ৪১তম বিসিএসের আবেদন করি ও পড়া শুরু করি। এক সেট বই কিনে পড়তে থাকি ও মডেল টেস্ট পরীক্ষা দিতে থাকি। কোচিংয়ের পরীক্ষায় খারাপ হলে তা সমাধান করে নিতাম। তারপর লিখিত পরীক্ষা, যা প্রধান ভূমিকা রাখে ক্যাডার হতে। প্রিলিমিনারি দিয়েই লিখিত পরীক্ষার জন্য পড়াশোনা শুরু করি, সিলেবাস ও পরীক্ষা পদ্ধতি বোঝার চেষ্টা করি। লিখিত পরীক্ষায় প্রচুর লিখতে হয়, পাঁচ দিনে ৯০০ নম্বর। শুরু থেকেই অনুবাদ, রচনা, বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিকে জোর দিই। প্রতিদিন কিছু না কিছু পড়তাম। অনুবাদ, গণিত, মুক্তিযুদ্ধ, সংবিধান, রচনা ও মেডিকেল সায়েন্স নিয়মিত অভ্যাসে রাখতাম। নিয়মিত পরীক্ষা অনুশীলনই আমাকে লিখিত পরীক্ষায় ভালো করতে সাহায্য করেছে। ভাইভা পরীক্ষার আগে আমি চারদিকের খবর, নিজ এলাকা, মেডিকেল, সাম্প্রতিকসহ আমার ক্যাডার সম্পর্কিত বিষয়ে পড়া শুরু করি। মোটামুটি গুছিয়ে পড়াশোনার পাশাপাশি মক ভাইভা আমাকে কনফিডেন্স বাড়াতে সাহায্য করে।
বাধা জয়
জেনারেল বিসিএসের প্রধান প্রতিবন্ধকতা হলো এর দীর্ঘসূত্রতা। কারণ, ২০১৯ সালে ফাইনাল প্রফ দিয়ে ৪১তম বিসিএসে আবেদন করা বিসিএসের রেজাল্ট দেয় ২০২৩ সালে। এই দীর্ঘ পথে প্রায় সবাইকেই অর্থনৈতিক কষ্ট ও বেকারত্বের সমস্যায় পড়তে হয়। সঙ্গে নিজের কর্মস্থল পরিচয়হীনতা। আমার পারিপার্শ্বিকতা অনেক সাপোর্টিভ এবং কোনো পিছুটান না থাকা সত্ত্বেও মাঝেমধ্যে মনে হতো, ঠিক পথে আছি তো? এ সময় সিনিয়র ও বন্ধুরা পাশে ছিল বলেই পথটুকু মসৃণ হয়েছে।
সোশ্যাল মিডিয়ার ব্যবহার
অতিরিক্ত কোনো কিছুই ভালো নয়। সবকিছুরই প্রতিক্রিয়া বা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া রয়েছে। ফেসবুক, ইউটিউবে আজকাল অনেক ভালো ভালো ক্লাস ও টপিক ডিসকাশন পাওয়া যায়। কেউ যদি কোনো টপিক বুঝতে, পরীক্ষার সমাধান পেতে এবং নিজেকে যাচাই করতে চান, তাহলে সবকিছুই পাবেন হাতের মুঠোয়। দরকার শুধু নিজের ইচ্ছার। আমি সোশ্যাল মিডিয়াতে বিভিন্ন বিসিএস রিলেটেড পেজে লাইক দিয়ে রাখতাম। মাঝে মাঝে এসব পেজে চোখ বোলাতাম। কারণ, এখানে আপডেট সব তথ্য পাওয়া যেত। প্রস্তুতিতে কোথাও কিছু আটকালে ইউটিউবে ওই টপিক লিখে সার্চ দিলেই, অনেক ক্লাস চলে আসত। কয়েকটা দেখে নিলে সমস্যা সমাধান হয়ে যেত।
নতুনদের জন্য পরামর্শ
নতুনরা পড়াশোনার পাশাপাশি নিয়মিত পত্রিকা পড়া ও টিভিতে খবর দেখবেন। সবচেয়ে ভালো হয় যদি মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিকের বিষয়গুলো টিউশনি করাতে পারেন। বাংলা ও ইংরেজি কালজয়ী গল্প, উপন্যাস, নাটক পড়ে ও দেখে রাখলে অনেকটাই এগিয়ে থাকবে। প্রিলিমিনারি প্রস্তুতির ক্ষেত্রে সিলেবাস অনুযায়ী নিজের সবল ও দুর্বল পয়েন্ট ভাগ করে নেবেন। দুর্বল অংশ একটা রুটিন করে পড়েন আর পরীক্ষা দিন। পরীক্ষায় যা ভুল হয়, সেটা যেন আর পুনরাবৃত্তি না হয়। প্রয়োজনে কম পড়বেন, তবে বেশি রিভিশন দেবেন। পাশাপাশি ওই টপিকের কনসেপ্ট ক্লিয়ার করে পড়বেন। ভুলেও কোনো টপিক বাদ দেবেন না, হোক তা অল্প পড়েন। রিটেনের প্রার্থীরা প্রচুর মডেল টেস্ট দিন এবং প্রশ্ন সমাধান করুন। পরীক্ষায় মানচিত্র ও ছবি, চার্ট দিলে ভালো নম্বর পাওয়া যায়। বিভিন্ন রকমের চার্ট রয়েছে। খাতায় এক স্টাইলে বারবার সব উত্তর না লিখে ভিন্নভাবে লিখতে হবে। পাই চার্ট, বার ডায়াগ্রাম, টেবিল, হিস্ট্রোগ্রাম ও পিক্টোগ্রাম ব্যবহার করা যেতে পারে। সঙ্গে ডেটার সোর্স দিলে ভালো নম্বর পাওয়া যায়। এতে লেখায় বৈচিত্র্য আসে। সবচেয়ে প্রয়োজনীয় হলো, সময় ব্যবস্থাপনা। অল্প লিখুন, তবে সব প্রশ্ন লিখে শেষ করুন। ভাইভার জন্য সাম্প্রতিক অনেক তথ্য লাগে। পাশাপাশি নিজ এলাকা, কর্মক্ষেত্র, কাজের পরিধি, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সমস্যা জেনে নিতে হবে।
অনুলিখন: আনিসুল ইসলাম নাঈম

প্রথম যখন রেজাল্ট দেখি তখন মনে হচ্ছিল, কোনো স্বপ্ন দেখছিলাম কি না। পরে নিজেকে যখন চিমটি কেটে দেখলাম, না, এটাই আমি। আনন্দে তখন চিৎকার দিয়ে উঠি! আল্লাহর কাছে অনেক অনেক শুকরিয়া জানাই। পাশাপাশি বাবা-মা, আত্মীয়স্বজন ও কাছের লোকদের রেজাল্টের খবর জানাই।
স্বপ্ন দেখার শুরু
ছোটবেলা থেকেই আমার ইচ্ছা ছিল ইঞ্জিনিয়ার হব। সেই স্বপ্ন নিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে ভর্তি হই। কিন্তু দাদার আকস্মিক মৃত্যুর কারণে মেডিকেলে পড়ার ইচ্ছা হয়। ভর্তি হই ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজে। এ ছাড়া ছোটবেলা থেকেই মা-বাবা বড় হয়ে ডাক্তার হওয়ার উৎসাহ দিতেন। বড় ভাইদের দেখে বিসিএস দেওয়ার প্রতি একটা ঝোঁক চলে আসে। সেই থেকে বিসিএসের স্বপ্ন দেখি, প্রস্তুতি শুরু করি।
যেভাবে প্রস্তুতি নিয়েছি
মেডিকেলে পড়ার সময় ক্যাম্পাসের বড় ভাইদের বই নিয়ে মাঝেমধ্যে দেখতাম। তা ছাড়া ছোটবেলা থেকেই আমার পত্রিকা পড়া ও টিভিতে খবর দেখার অভ্যাস ছিল। লাইব্রেরিতে বিসিএসের বই যেগুলো আকারে ছোট ও সুন্দর কভার, সেগুলো কিনে পৃষ্ঠা উল্টিয়ে দেখতাম। পাশাপাশি বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্র, মেডিসিন ক্লাব—এসব লাইব্রেরি থেকে গল্পের বই পড়ার অভ্যাস ছিল। তা ছাড়া সোশ্যাল মিডিয়াতে বিভিন্ন বিসিএস রিলেটেড পেজে মাঝে মাঝে চোখ বোলাতাম। এসবই ছিল পড়াশোনার পাশাপাশি একটা ভিত্তি গড়ার হাতিয়ার। ফাইনাল প্রফ দিয়ে রেজাল্ট বের হওয়ার আগে ৪১তম বিসিএসের আবেদন করি ও পড়া শুরু করি। এক সেট বই কিনে পড়তে থাকি ও মডেল টেস্ট পরীক্ষা দিতে থাকি। কোচিংয়ের পরীক্ষায় খারাপ হলে তা সমাধান করে নিতাম। তারপর লিখিত পরীক্ষা, যা প্রধান ভূমিকা রাখে ক্যাডার হতে। প্রিলিমিনারি দিয়েই লিখিত পরীক্ষার জন্য পড়াশোনা শুরু করি, সিলেবাস ও পরীক্ষা পদ্ধতি বোঝার চেষ্টা করি। লিখিত পরীক্ষায় প্রচুর লিখতে হয়, পাঁচ দিনে ৯০০ নম্বর। শুরু থেকেই অনুবাদ, রচনা, বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিকে জোর দিই। প্রতিদিন কিছু না কিছু পড়তাম। অনুবাদ, গণিত, মুক্তিযুদ্ধ, সংবিধান, রচনা ও মেডিকেল সায়েন্স নিয়মিত অভ্যাসে রাখতাম। নিয়মিত পরীক্ষা অনুশীলনই আমাকে লিখিত পরীক্ষায় ভালো করতে সাহায্য করেছে। ভাইভা পরীক্ষার আগে আমি চারদিকের খবর, নিজ এলাকা, মেডিকেল, সাম্প্রতিকসহ আমার ক্যাডার সম্পর্কিত বিষয়ে পড়া শুরু করি। মোটামুটি গুছিয়ে পড়াশোনার পাশাপাশি মক ভাইভা আমাকে কনফিডেন্স বাড়াতে সাহায্য করে।
বাধা জয়
জেনারেল বিসিএসের প্রধান প্রতিবন্ধকতা হলো এর দীর্ঘসূত্রতা। কারণ, ২০১৯ সালে ফাইনাল প্রফ দিয়ে ৪১তম বিসিএসে আবেদন করা বিসিএসের রেজাল্ট দেয় ২০২৩ সালে। এই দীর্ঘ পথে প্রায় সবাইকেই অর্থনৈতিক কষ্ট ও বেকারত্বের সমস্যায় পড়তে হয়। সঙ্গে নিজের কর্মস্থল পরিচয়হীনতা। আমার পারিপার্শ্বিকতা অনেক সাপোর্টিভ এবং কোনো পিছুটান না থাকা সত্ত্বেও মাঝেমধ্যে মনে হতো, ঠিক পথে আছি তো? এ সময় সিনিয়র ও বন্ধুরা পাশে ছিল বলেই পথটুকু মসৃণ হয়েছে।
সোশ্যাল মিডিয়ার ব্যবহার
অতিরিক্ত কোনো কিছুই ভালো নয়। সবকিছুরই প্রতিক্রিয়া বা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া রয়েছে। ফেসবুক, ইউটিউবে আজকাল অনেক ভালো ভালো ক্লাস ও টপিক ডিসকাশন পাওয়া যায়। কেউ যদি কোনো টপিক বুঝতে, পরীক্ষার সমাধান পেতে এবং নিজেকে যাচাই করতে চান, তাহলে সবকিছুই পাবেন হাতের মুঠোয়। দরকার শুধু নিজের ইচ্ছার। আমি সোশ্যাল মিডিয়াতে বিভিন্ন বিসিএস রিলেটেড পেজে লাইক দিয়ে রাখতাম। মাঝে মাঝে এসব পেজে চোখ বোলাতাম। কারণ, এখানে আপডেট সব তথ্য পাওয়া যেত। প্রস্তুতিতে কোথাও কিছু আটকালে ইউটিউবে ওই টপিক লিখে সার্চ দিলেই, অনেক ক্লাস চলে আসত। কয়েকটা দেখে নিলে সমস্যা সমাধান হয়ে যেত।
নতুনদের জন্য পরামর্শ
নতুনরা পড়াশোনার পাশাপাশি নিয়মিত পত্রিকা পড়া ও টিভিতে খবর দেখবেন। সবচেয়ে ভালো হয় যদি মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিকের বিষয়গুলো টিউশনি করাতে পারেন। বাংলা ও ইংরেজি কালজয়ী গল্প, উপন্যাস, নাটক পড়ে ও দেখে রাখলে অনেকটাই এগিয়ে থাকবে। প্রিলিমিনারি প্রস্তুতির ক্ষেত্রে সিলেবাস অনুযায়ী নিজের সবল ও দুর্বল পয়েন্ট ভাগ করে নেবেন। দুর্বল অংশ একটা রুটিন করে পড়েন আর পরীক্ষা দিন। পরীক্ষায় যা ভুল হয়, সেটা যেন আর পুনরাবৃত্তি না হয়। প্রয়োজনে কম পড়বেন, তবে বেশি রিভিশন দেবেন। পাশাপাশি ওই টপিকের কনসেপ্ট ক্লিয়ার করে পড়বেন। ভুলেও কোনো টপিক বাদ দেবেন না, হোক তা অল্প পড়েন। রিটেনের প্রার্থীরা প্রচুর মডেল টেস্ট দিন এবং প্রশ্ন সমাধান করুন। পরীক্ষায় মানচিত্র ও ছবি, চার্ট দিলে ভালো নম্বর পাওয়া যায়। বিভিন্ন রকমের চার্ট রয়েছে। খাতায় এক স্টাইলে বারবার সব উত্তর না লিখে ভিন্নভাবে লিখতে হবে। পাই চার্ট, বার ডায়াগ্রাম, টেবিল, হিস্ট্রোগ্রাম ও পিক্টোগ্রাম ব্যবহার করা যেতে পারে। সঙ্গে ডেটার সোর্স দিলে ভালো নম্বর পাওয়া যায়। এতে লেখায় বৈচিত্র্য আসে। সবচেয়ে প্রয়োজনীয় হলো, সময় ব্যবস্থাপনা। অল্প লিখুন, তবে সব প্রশ্ন লিখে শেষ করুন। ভাইভার জন্য সাম্প্রতিক অনেক তথ্য লাগে। পাশাপাশি নিজ এলাকা, কর্মক্ষেত্র, কাজের পরিধি, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সমস্যা জেনে নিতে হবে।
অনুলিখন: আনিসুল ইসলাম নাঈম

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক রেড ক্রস এবং রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটিজ ফেডারেশন। প্রতিষ্ঠানটিতে অ্যাসিস্ট্যান্ট অফিসার (ফিন্যান্স অ্যান্ড অ্যাডমিনিস্ট্রেশন) পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১১ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
৮ ঘণ্টা আগে
ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের বিভিন্ন পদের লিখিত পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, আগামী ২০ ডিসেম্বর এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) প্রতিষ্ঠানটির উপসচিব (প্রশাসন-১) মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে
জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের (এনআইসিভিডি) ৪ ক্যাটাগরির পদের চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে ১৭ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক অধ্যাপক ডা. আব্দুল ওয়াদুদ চৌধুরী স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে
ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশে (টিসিবি) প্রথম শ্রেণির (৯ম গ্রেড) সহকারী পরিচালক পদের মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২৩ ডিসেম্বর এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। করপোরেশনের অতিরিক্ত পরিচালক (প্রশাসন) মো. রবিউল মোর্শেদ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক রেড ক্রস এবং রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটিজ ফেডারেশন। প্রতিষ্ঠানটিতে অ্যাসিস্ট্যান্ট অফিসার (ফিন্যান্স অ্যান্ড অ্যাডমিনিস্ট্রেশন) পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১১ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: অ্যাসিস্ট্যান্ট অফিসার (ফিন্যান্স অ্যান্ড অ্যাডমিনিস্ট্রেশন)।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতকোত্তির ডিগ্রি।
অন্যান্য যোগ্যতা: অর্থ ও প্রশাসন সম্পর্কিত কাজে দক্ষতা।
অভিজ্ঞতা: কমপক্ষে ২ বছর।
চাকরির ধরন: চুক্তিভিত্তিক।
কর্মক্ষেত্র: অফিসে।
প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ উভয় প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
বয়সসীমা: উল্লেখ নেই।
কর্মস্থল: কক্সবাজার।
বেতন: ৬০ হাজার টাকা (মাসিক)।
সুযোগ–সুবিধা: প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী উৎসব বোনাস, জীবন ও চিকিৎসা বিমা, প্রভিডেন্ট ফান্ড এবং গ্র্যাচুইটি, পরিবহন ভাতা, শিশু শিক্ষা ভাতার ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ২০ ডিসেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক রেড ক্রস এবং রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটিজ ফেডারেশন। প্রতিষ্ঠানটিতে অ্যাসিস্ট্যান্ট অফিসার (ফিন্যান্স অ্যান্ড অ্যাডমিনিস্ট্রেশন) পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১১ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: অ্যাসিস্ট্যান্ট অফিসার (ফিন্যান্স অ্যান্ড অ্যাডমিনিস্ট্রেশন)।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতকোত্তির ডিগ্রি।
অন্যান্য যোগ্যতা: অর্থ ও প্রশাসন সম্পর্কিত কাজে দক্ষতা।
অভিজ্ঞতা: কমপক্ষে ২ বছর।
চাকরির ধরন: চুক্তিভিত্তিক।
কর্মক্ষেত্র: অফিসে।
প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ উভয় প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
বয়সসীমা: উল্লেখ নেই।
কর্মস্থল: কক্সবাজার।
বেতন: ৬০ হাজার টাকা (মাসিক)।
সুযোগ–সুবিধা: প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী উৎসব বোনাস, জীবন ও চিকিৎসা বিমা, প্রভিডেন্ট ফান্ড এবং গ্র্যাচুইটি, পরিবহন ভাতা, শিশু শিক্ষা ভাতার ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ২০ ডিসেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

প্রথম যখন রেজাল্ট দেখি তখন মনে হচ্ছিল, কোনো স্বপ্ন দেখছিলাম কি না। পরে নিজেকে যখন চিমটি কেটে দেখলাম, না, এটাই আমি। আনন্দে তখন চিৎকার দিয়ে উঠি! আল্লাহর কাছে অনেক অনেক শুকরিয়া জানাই। পাশাপাশি বাবা-মা, আত্মীয়স্বজন ও কাছের লোকদের রেজাল্টের খবর জানাই।
১০ আগস্ট ২০২৩
ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের বিভিন্ন পদের লিখিত পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, আগামী ২০ ডিসেম্বর এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) প্রতিষ্ঠানটির উপসচিব (প্রশাসন-১) মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে
জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের (এনআইসিভিডি) ৪ ক্যাটাগরির পদের চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে ১৭ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক অধ্যাপক ডা. আব্দুল ওয়াদুদ চৌধুরী স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে
ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশে (টিসিবি) প্রথম শ্রেণির (৯ম গ্রেড) সহকারী পরিচালক পদের মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২৩ ডিসেম্বর এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। করপোরেশনের অতিরিক্ত পরিচালক (প্রশাসন) মো. রবিউল মোর্শেদ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের বিভিন্ন পদের লিখিত পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, আগামী ২০ ডিসেম্বর এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) প্রতিষ্ঠানটির উপসচিব (প্রশাসন-১) মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
পদগুলো হলো সাঁট মুদ্রাক্ষরিক কাম কম্পিউটার অপারেটর, কম্পিউটার অপারেটর, অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক ও অফিস সহায়ক।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ২০ ডিসেম্বর শনিবার সকাল ১০টা থেকে বেলা সাড়ে ১১টা পর্যন্ত প্রথম ৩টি পদের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে এবং একই দিন সকাল ১০টা থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত অফিস সহায়ক পদের পরীক্ষা রাজধানীর ৮টি কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হবে। ইতিমধ্যে প্রার্থীদের মোবাইল নম্বরে পরীক্ষা-সংক্রান্ত মেসেজ পাঠানো হয়েছে।
কেন্দ্রগুলো হলো আজিমপুর গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ; পোস্ট অফিস হাইস্কুল, মতিঝিল; মতিঝিল মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজ; আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ, মতিঝিল; মতিঝিল সরকারি বালক উচ্চবিদ্যালয়; মতিঝিল সরকারি বালিকা বিদ্যালয়; বিটিসিএল আইডিয়াল হাইস্কুল, মতিঝিল ও সেগুনবাগিচা হাইস্কুল।

ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের বিভিন্ন পদের লিখিত পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, আগামী ২০ ডিসেম্বর এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) প্রতিষ্ঠানটির উপসচিব (প্রশাসন-১) মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
পদগুলো হলো সাঁট মুদ্রাক্ষরিক কাম কম্পিউটার অপারেটর, কম্পিউটার অপারেটর, অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক ও অফিস সহায়ক।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ২০ ডিসেম্বর শনিবার সকাল ১০টা থেকে বেলা সাড়ে ১১টা পর্যন্ত প্রথম ৩টি পদের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে এবং একই দিন সকাল ১০টা থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত অফিস সহায়ক পদের পরীক্ষা রাজধানীর ৮টি কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হবে। ইতিমধ্যে প্রার্থীদের মোবাইল নম্বরে পরীক্ষা-সংক্রান্ত মেসেজ পাঠানো হয়েছে।
কেন্দ্রগুলো হলো আজিমপুর গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ; পোস্ট অফিস হাইস্কুল, মতিঝিল; মতিঝিল মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজ; আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ, মতিঝিল; মতিঝিল সরকারি বালক উচ্চবিদ্যালয়; মতিঝিল সরকারি বালিকা বিদ্যালয়; বিটিসিএল আইডিয়াল হাইস্কুল, মতিঝিল ও সেগুনবাগিচা হাইস্কুল।

প্রথম যখন রেজাল্ট দেখি তখন মনে হচ্ছিল, কোনো স্বপ্ন দেখছিলাম কি না। পরে নিজেকে যখন চিমটি কেটে দেখলাম, না, এটাই আমি। আনন্দে তখন চিৎকার দিয়ে উঠি! আল্লাহর কাছে অনেক অনেক শুকরিয়া জানাই। পাশাপাশি বাবা-মা, আত্মীয়স্বজন ও কাছের লোকদের রেজাল্টের খবর জানাই।
১০ আগস্ট ২০২৩
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক রেড ক্রস এবং রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটিজ ফেডারেশন। প্রতিষ্ঠানটিতে অ্যাসিস্ট্যান্ট অফিসার (ফিন্যান্স অ্যান্ড অ্যাডমিনিস্ট্রেশন) পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১১ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
৮ ঘণ্টা আগে
জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের (এনআইসিভিডি) ৪ ক্যাটাগরির পদের চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে ১৭ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক অধ্যাপক ডা. আব্দুল ওয়াদুদ চৌধুরী স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে
ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশে (টিসিবি) প্রথম শ্রেণির (৯ম গ্রেড) সহকারী পরিচালক পদের মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২৩ ডিসেম্বর এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। করপোরেশনের অতিরিক্ত পরিচালক (প্রশাসন) মো. রবিউল মোর্শেদ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের (এনআইসিভিডি) ৪ ক্যাটাগরির পদের চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে ১৭ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক অধ্যাপক ডা. আব্দুল ওয়াদুদ চৌধুরী স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
পদগুলো হলো সাঁটমুদ্রাক্ষরিক কাম কম্পিউটার অপারেটর, ডেটা এন্ট্রি অপারেটর, টেকনিশিয়ান হার্ট অ্যান্ড লাং এবং গাড়িচালক। এসব প্রার্থীর রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, এসব পদে জনবল নিয়োগের লক্ষ্যে অনুষ্ঠিত লিখিত, ব্যবহারিক (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) ও মৌখিক পরীক্ষার ফলাফল বিভাগীয় নির্বাচন কমিটির সভার সুপারিশের ভিত্তিতে প্রার্থীদের নিয়োগের জন্য সাময়িকভাবে সুপারিশ করা হয়েছে।
সাময়িকভাবে সুপারিশ করা প্রার্থীদের নিয়োগপত্র যথাসময়ে জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের ওয়েবসাইটে প্রকাশ ও নিজ নিজ প্রার্থীর স্থায়ী ঠিকানায় পাঠানো হবে। প্রকাশিত ফলাফলে কোনো ভুলত্রুটি পরিলক্ষিত হলে তা সংশোধনের ক্ষমতা যথাযথ কর্তৃপক্ষ সংরক্ষণ করে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।

জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের (এনআইসিভিডি) ৪ ক্যাটাগরির পদের চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে ১৭ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক অধ্যাপক ডা. আব্দুল ওয়াদুদ চৌধুরী স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
পদগুলো হলো সাঁটমুদ্রাক্ষরিক কাম কম্পিউটার অপারেটর, ডেটা এন্ট্রি অপারেটর, টেকনিশিয়ান হার্ট অ্যান্ড লাং এবং গাড়িচালক। এসব প্রার্থীর রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, এসব পদে জনবল নিয়োগের লক্ষ্যে অনুষ্ঠিত লিখিত, ব্যবহারিক (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) ও মৌখিক পরীক্ষার ফলাফল বিভাগীয় নির্বাচন কমিটির সভার সুপারিশের ভিত্তিতে প্রার্থীদের নিয়োগের জন্য সাময়িকভাবে সুপারিশ করা হয়েছে।
সাময়িকভাবে সুপারিশ করা প্রার্থীদের নিয়োগপত্র যথাসময়ে জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের ওয়েবসাইটে প্রকাশ ও নিজ নিজ প্রার্থীর স্থায়ী ঠিকানায় পাঠানো হবে। প্রকাশিত ফলাফলে কোনো ভুলত্রুটি পরিলক্ষিত হলে তা সংশোধনের ক্ষমতা যথাযথ কর্তৃপক্ষ সংরক্ষণ করে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।

প্রথম যখন রেজাল্ট দেখি তখন মনে হচ্ছিল, কোনো স্বপ্ন দেখছিলাম কি না। পরে নিজেকে যখন চিমটি কেটে দেখলাম, না, এটাই আমি। আনন্দে তখন চিৎকার দিয়ে উঠি! আল্লাহর কাছে অনেক অনেক শুকরিয়া জানাই। পাশাপাশি বাবা-মা, আত্মীয়স্বজন ও কাছের লোকদের রেজাল্টের খবর জানাই।
১০ আগস্ট ২০২৩
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক রেড ক্রস এবং রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটিজ ফেডারেশন। প্রতিষ্ঠানটিতে অ্যাসিস্ট্যান্ট অফিসার (ফিন্যান্স অ্যান্ড অ্যাডমিনিস্ট্রেশন) পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১১ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
৮ ঘণ্টা আগে
ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের বিভিন্ন পদের লিখিত পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, আগামী ২০ ডিসেম্বর এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) প্রতিষ্ঠানটির উপসচিব (প্রশাসন-১) মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে
ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশে (টিসিবি) প্রথম শ্রেণির (৯ম গ্রেড) সহকারী পরিচালক পদের মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২৩ ডিসেম্বর এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। করপোরেশনের অতিরিক্ত পরিচালক (প্রশাসন) মো. রবিউল মোর্শেদ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশে (টিসিবি) প্রথম শ্রেণির (৯ম গ্রেড) সহকারী পরিচালক পদের মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২৩ ডিসেম্বর এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
করপোরেশনের অতিরিক্ত পরিচালক (প্রশাসন) মো. রবিউল মোর্শেদ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এর আগে, গত ২৭ সেপ্টেম্বর সহকারী পরিচালক পদের লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এতে ৪২ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।
লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীরা মৌখিক পরীক্ষায় অংশ নেবেন। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মৌখিক পরীক্ষা ২৩ ডিসেম্বর সকাল ১০টা থেকে কাওরান বাজারে অবস্থিত টিসিবির প্রধান কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হবে। বিজ্ঞপ্তিতে লিখিত পরীক্ষায় নির্বাচিত প্রার্থীদের উল্লিখিত তারিখ ও সময়ে মৌখিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।
প্রার্থীদেরকে লিখিত পরীক্ষার প্রবেশপত্র সঙ্গে নিয়ে মৌখিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হবে। মৌখিক পরীক্ষার সময় বিজ্ঞপ্তিতে উল্লিখিত কাগজপত্রের মূল কপি প্রদর্শন করে প্রতিটির ১টি করে ফটোকপি সত্যায়িত (প্রথম শ্রেণির গেজেটেড কর্মকর্তা কর্তৃক সত্যায়িত) দাখিল করতে হবে।

ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশে (টিসিবি) প্রথম শ্রেণির (৯ম গ্রেড) সহকারী পরিচালক পদের মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২৩ ডিসেম্বর এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
করপোরেশনের অতিরিক্ত পরিচালক (প্রশাসন) মো. রবিউল মোর্শেদ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এর আগে, গত ২৭ সেপ্টেম্বর সহকারী পরিচালক পদের লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এতে ৪২ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।
লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীরা মৌখিক পরীক্ষায় অংশ নেবেন। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মৌখিক পরীক্ষা ২৩ ডিসেম্বর সকাল ১০টা থেকে কাওরান বাজারে অবস্থিত টিসিবির প্রধান কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হবে। বিজ্ঞপ্তিতে লিখিত পরীক্ষায় নির্বাচিত প্রার্থীদের উল্লিখিত তারিখ ও সময়ে মৌখিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।
প্রার্থীদেরকে লিখিত পরীক্ষার প্রবেশপত্র সঙ্গে নিয়ে মৌখিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হবে। মৌখিক পরীক্ষার সময় বিজ্ঞপ্তিতে উল্লিখিত কাগজপত্রের মূল কপি প্রদর্শন করে প্রতিটির ১টি করে ফটোকপি সত্যায়িত (প্রথম শ্রেণির গেজেটেড কর্মকর্তা কর্তৃক সত্যায়িত) দাখিল করতে হবে।

প্রথম যখন রেজাল্ট দেখি তখন মনে হচ্ছিল, কোনো স্বপ্ন দেখছিলাম কি না। পরে নিজেকে যখন চিমটি কেটে দেখলাম, না, এটাই আমি। আনন্দে তখন চিৎকার দিয়ে উঠি! আল্লাহর কাছে অনেক অনেক শুকরিয়া জানাই। পাশাপাশি বাবা-মা, আত্মীয়স্বজন ও কাছের লোকদের রেজাল্টের খবর জানাই।
১০ আগস্ট ২০২৩
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক রেড ক্রস এবং রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটিজ ফেডারেশন। প্রতিষ্ঠানটিতে অ্যাসিস্ট্যান্ট অফিসার (ফিন্যান্স অ্যান্ড অ্যাডমিনিস্ট্রেশন) পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১১ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
৮ ঘণ্টা আগে
ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের বিভিন্ন পদের লিখিত পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, আগামী ২০ ডিসেম্বর এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) প্রতিষ্ঠানটির উপসচিব (প্রশাসন-১) মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে
জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের (এনআইসিভিডি) ৪ ক্যাটাগরির পদের চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে ১৭ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক অধ্যাপক ডা. আব্দুল ওয়াদুদ চৌধুরী স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে