আনিসুল ইসলাম নাঈম

প্রথম যখন রেজাল্ট দেখি তখন মনে হচ্ছিল, কোনো স্বপ্ন দেখছিলাম কি না। পরে নিজেকে যখন চিমটি কেটে দেখলাম, না, এটাই আমি। আনন্দে তখন চিৎকার দিয়ে উঠি! আল্লাহর কাছে অনেক অনেক শুকরিয়া জানাই। পাশাপাশি বাবা-মা, আত্মীয়স্বজন ও কাছের লোকদের রেজাল্টের খবর জানাই।
স্বপ্ন দেখার শুরু
ছোটবেলা থেকেই আমার ইচ্ছা ছিল ইঞ্জিনিয়ার হব। সেই স্বপ্ন নিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে ভর্তি হই। কিন্তু দাদার আকস্মিক মৃত্যুর কারণে মেডিকেলে পড়ার ইচ্ছা হয়। ভর্তি হই ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজে। এ ছাড়া ছোটবেলা থেকেই মা-বাবা বড় হয়ে ডাক্তার হওয়ার উৎসাহ দিতেন। বড় ভাইদের দেখে বিসিএস দেওয়ার প্রতি একটা ঝোঁক চলে আসে। সেই থেকে বিসিএসের স্বপ্ন দেখি, প্রস্তুতি শুরু করি।
যেভাবে প্রস্তুতি নিয়েছি
মেডিকেলে পড়ার সময় ক্যাম্পাসের বড় ভাইদের বই নিয়ে মাঝেমধ্যে দেখতাম। তা ছাড়া ছোটবেলা থেকেই আমার পত্রিকা পড়া ও টিভিতে খবর দেখার অভ্যাস ছিল। লাইব্রেরিতে বিসিএসের বই যেগুলো আকারে ছোট ও সুন্দর কভার, সেগুলো কিনে পৃষ্ঠা উল্টিয়ে দেখতাম। পাশাপাশি বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্র, মেডিসিন ক্লাব—এসব লাইব্রেরি থেকে গল্পের বই পড়ার অভ্যাস ছিল। তা ছাড়া সোশ্যাল মিডিয়াতে বিভিন্ন বিসিএস রিলেটেড পেজে মাঝে মাঝে চোখ বোলাতাম। এসবই ছিল পড়াশোনার পাশাপাশি একটা ভিত্তি গড়ার হাতিয়ার। ফাইনাল প্রফ দিয়ে রেজাল্ট বের হওয়ার আগে ৪১তম বিসিএসের আবেদন করি ও পড়া শুরু করি। এক সেট বই কিনে পড়তে থাকি ও মডেল টেস্ট পরীক্ষা দিতে থাকি। কোচিংয়ের পরীক্ষায় খারাপ হলে তা সমাধান করে নিতাম। তারপর লিখিত পরীক্ষা, যা প্রধান ভূমিকা রাখে ক্যাডার হতে। প্রিলিমিনারি দিয়েই লিখিত পরীক্ষার জন্য পড়াশোনা শুরু করি, সিলেবাস ও পরীক্ষা পদ্ধতি বোঝার চেষ্টা করি। লিখিত পরীক্ষায় প্রচুর লিখতে হয়, পাঁচ দিনে ৯০০ নম্বর। শুরু থেকেই অনুবাদ, রচনা, বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিকে জোর দিই। প্রতিদিন কিছু না কিছু পড়তাম। অনুবাদ, গণিত, মুক্তিযুদ্ধ, সংবিধান, রচনা ও মেডিকেল সায়েন্স নিয়মিত অভ্যাসে রাখতাম। নিয়মিত পরীক্ষা অনুশীলনই আমাকে লিখিত পরীক্ষায় ভালো করতে সাহায্য করেছে। ভাইভা পরীক্ষার আগে আমি চারদিকের খবর, নিজ এলাকা, মেডিকেল, সাম্প্রতিকসহ আমার ক্যাডার সম্পর্কিত বিষয়ে পড়া শুরু করি। মোটামুটি গুছিয়ে পড়াশোনার পাশাপাশি মক ভাইভা আমাকে কনফিডেন্স বাড়াতে সাহায্য করে।
বাধা জয়
জেনারেল বিসিএসের প্রধান প্রতিবন্ধকতা হলো এর দীর্ঘসূত্রতা। কারণ, ২০১৯ সালে ফাইনাল প্রফ দিয়ে ৪১তম বিসিএসে আবেদন করা বিসিএসের রেজাল্ট দেয় ২০২৩ সালে। এই দীর্ঘ পথে প্রায় সবাইকেই অর্থনৈতিক কষ্ট ও বেকারত্বের সমস্যায় পড়তে হয়। সঙ্গে নিজের কর্মস্থল পরিচয়হীনতা। আমার পারিপার্শ্বিকতা অনেক সাপোর্টিভ এবং কোনো পিছুটান না থাকা সত্ত্বেও মাঝেমধ্যে মনে হতো, ঠিক পথে আছি তো? এ সময় সিনিয়র ও বন্ধুরা পাশে ছিল বলেই পথটুকু মসৃণ হয়েছে।
সোশ্যাল মিডিয়ার ব্যবহার
অতিরিক্ত কোনো কিছুই ভালো নয়। সবকিছুরই প্রতিক্রিয়া বা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া রয়েছে। ফেসবুক, ইউটিউবে আজকাল অনেক ভালো ভালো ক্লাস ও টপিক ডিসকাশন পাওয়া যায়। কেউ যদি কোনো টপিক বুঝতে, পরীক্ষার সমাধান পেতে এবং নিজেকে যাচাই করতে চান, তাহলে সবকিছুই পাবেন হাতের মুঠোয়। দরকার শুধু নিজের ইচ্ছার। আমি সোশ্যাল মিডিয়াতে বিভিন্ন বিসিএস রিলেটেড পেজে লাইক দিয়ে রাখতাম। মাঝে মাঝে এসব পেজে চোখ বোলাতাম। কারণ, এখানে আপডেট সব তথ্য পাওয়া যেত। প্রস্তুতিতে কোথাও কিছু আটকালে ইউটিউবে ওই টপিক লিখে সার্চ দিলেই, অনেক ক্লাস চলে আসত। কয়েকটা দেখে নিলে সমস্যা সমাধান হয়ে যেত।
নতুনদের জন্য পরামর্শ
নতুনরা পড়াশোনার পাশাপাশি নিয়মিত পত্রিকা পড়া ও টিভিতে খবর দেখবেন। সবচেয়ে ভালো হয় যদি মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিকের বিষয়গুলো টিউশনি করাতে পারেন। বাংলা ও ইংরেজি কালজয়ী গল্প, উপন্যাস, নাটক পড়ে ও দেখে রাখলে অনেকটাই এগিয়ে থাকবে। প্রিলিমিনারি প্রস্তুতির ক্ষেত্রে সিলেবাস অনুযায়ী নিজের সবল ও দুর্বল পয়েন্ট ভাগ করে নেবেন। দুর্বল অংশ একটা রুটিন করে পড়েন আর পরীক্ষা দিন। পরীক্ষায় যা ভুল হয়, সেটা যেন আর পুনরাবৃত্তি না হয়। প্রয়োজনে কম পড়বেন, তবে বেশি রিভিশন দেবেন। পাশাপাশি ওই টপিকের কনসেপ্ট ক্লিয়ার করে পড়বেন। ভুলেও কোনো টপিক বাদ দেবেন না, হোক তা অল্প পড়েন। রিটেনের প্রার্থীরা প্রচুর মডেল টেস্ট দিন এবং প্রশ্ন সমাধান করুন। পরীক্ষায় মানচিত্র ও ছবি, চার্ট দিলে ভালো নম্বর পাওয়া যায়। বিভিন্ন রকমের চার্ট রয়েছে। খাতায় এক স্টাইলে বারবার সব উত্তর না লিখে ভিন্নভাবে লিখতে হবে। পাই চার্ট, বার ডায়াগ্রাম, টেবিল, হিস্ট্রোগ্রাম ও পিক্টোগ্রাম ব্যবহার করা যেতে পারে। সঙ্গে ডেটার সোর্স দিলে ভালো নম্বর পাওয়া যায়। এতে লেখায় বৈচিত্র্য আসে। সবচেয়ে প্রয়োজনীয় হলো, সময় ব্যবস্থাপনা। অল্প লিখুন, তবে সব প্রশ্ন লিখে শেষ করুন। ভাইভার জন্য সাম্প্রতিক অনেক তথ্য লাগে। পাশাপাশি নিজ এলাকা, কর্মক্ষেত্র, কাজের পরিধি, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সমস্যা জেনে নিতে হবে।
অনুলিখন: আনিসুল ইসলাম নাঈম

প্রথম যখন রেজাল্ট দেখি তখন মনে হচ্ছিল, কোনো স্বপ্ন দেখছিলাম কি না। পরে নিজেকে যখন চিমটি কেটে দেখলাম, না, এটাই আমি। আনন্দে তখন চিৎকার দিয়ে উঠি! আল্লাহর কাছে অনেক অনেক শুকরিয়া জানাই। পাশাপাশি বাবা-মা, আত্মীয়স্বজন ও কাছের লোকদের রেজাল্টের খবর জানাই।
স্বপ্ন দেখার শুরু
ছোটবেলা থেকেই আমার ইচ্ছা ছিল ইঞ্জিনিয়ার হব। সেই স্বপ্ন নিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে ভর্তি হই। কিন্তু দাদার আকস্মিক মৃত্যুর কারণে মেডিকেলে পড়ার ইচ্ছা হয়। ভর্তি হই ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজে। এ ছাড়া ছোটবেলা থেকেই মা-বাবা বড় হয়ে ডাক্তার হওয়ার উৎসাহ দিতেন। বড় ভাইদের দেখে বিসিএস দেওয়ার প্রতি একটা ঝোঁক চলে আসে। সেই থেকে বিসিএসের স্বপ্ন দেখি, প্রস্তুতি শুরু করি।
যেভাবে প্রস্তুতি নিয়েছি
মেডিকেলে পড়ার সময় ক্যাম্পাসের বড় ভাইদের বই নিয়ে মাঝেমধ্যে দেখতাম। তা ছাড়া ছোটবেলা থেকেই আমার পত্রিকা পড়া ও টিভিতে খবর দেখার অভ্যাস ছিল। লাইব্রেরিতে বিসিএসের বই যেগুলো আকারে ছোট ও সুন্দর কভার, সেগুলো কিনে পৃষ্ঠা উল্টিয়ে দেখতাম। পাশাপাশি বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্র, মেডিসিন ক্লাব—এসব লাইব্রেরি থেকে গল্পের বই পড়ার অভ্যাস ছিল। তা ছাড়া সোশ্যাল মিডিয়াতে বিভিন্ন বিসিএস রিলেটেড পেজে মাঝে মাঝে চোখ বোলাতাম। এসবই ছিল পড়াশোনার পাশাপাশি একটা ভিত্তি গড়ার হাতিয়ার। ফাইনাল প্রফ দিয়ে রেজাল্ট বের হওয়ার আগে ৪১তম বিসিএসের আবেদন করি ও পড়া শুরু করি। এক সেট বই কিনে পড়তে থাকি ও মডেল টেস্ট পরীক্ষা দিতে থাকি। কোচিংয়ের পরীক্ষায় খারাপ হলে তা সমাধান করে নিতাম। তারপর লিখিত পরীক্ষা, যা প্রধান ভূমিকা রাখে ক্যাডার হতে। প্রিলিমিনারি দিয়েই লিখিত পরীক্ষার জন্য পড়াশোনা শুরু করি, সিলেবাস ও পরীক্ষা পদ্ধতি বোঝার চেষ্টা করি। লিখিত পরীক্ষায় প্রচুর লিখতে হয়, পাঁচ দিনে ৯০০ নম্বর। শুরু থেকেই অনুবাদ, রচনা, বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিকে জোর দিই। প্রতিদিন কিছু না কিছু পড়তাম। অনুবাদ, গণিত, মুক্তিযুদ্ধ, সংবিধান, রচনা ও মেডিকেল সায়েন্স নিয়মিত অভ্যাসে রাখতাম। নিয়মিত পরীক্ষা অনুশীলনই আমাকে লিখিত পরীক্ষায় ভালো করতে সাহায্য করেছে। ভাইভা পরীক্ষার আগে আমি চারদিকের খবর, নিজ এলাকা, মেডিকেল, সাম্প্রতিকসহ আমার ক্যাডার সম্পর্কিত বিষয়ে পড়া শুরু করি। মোটামুটি গুছিয়ে পড়াশোনার পাশাপাশি মক ভাইভা আমাকে কনফিডেন্স বাড়াতে সাহায্য করে।
বাধা জয়
জেনারেল বিসিএসের প্রধান প্রতিবন্ধকতা হলো এর দীর্ঘসূত্রতা। কারণ, ২০১৯ সালে ফাইনাল প্রফ দিয়ে ৪১তম বিসিএসে আবেদন করা বিসিএসের রেজাল্ট দেয় ২০২৩ সালে। এই দীর্ঘ পথে প্রায় সবাইকেই অর্থনৈতিক কষ্ট ও বেকারত্বের সমস্যায় পড়তে হয়। সঙ্গে নিজের কর্মস্থল পরিচয়হীনতা। আমার পারিপার্শ্বিকতা অনেক সাপোর্টিভ এবং কোনো পিছুটান না থাকা সত্ত্বেও মাঝেমধ্যে মনে হতো, ঠিক পথে আছি তো? এ সময় সিনিয়র ও বন্ধুরা পাশে ছিল বলেই পথটুকু মসৃণ হয়েছে।
সোশ্যাল মিডিয়ার ব্যবহার
অতিরিক্ত কোনো কিছুই ভালো নয়। সবকিছুরই প্রতিক্রিয়া বা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া রয়েছে। ফেসবুক, ইউটিউবে আজকাল অনেক ভালো ভালো ক্লাস ও টপিক ডিসকাশন পাওয়া যায়। কেউ যদি কোনো টপিক বুঝতে, পরীক্ষার সমাধান পেতে এবং নিজেকে যাচাই করতে চান, তাহলে সবকিছুই পাবেন হাতের মুঠোয়। দরকার শুধু নিজের ইচ্ছার। আমি সোশ্যাল মিডিয়াতে বিভিন্ন বিসিএস রিলেটেড পেজে লাইক দিয়ে রাখতাম। মাঝে মাঝে এসব পেজে চোখ বোলাতাম। কারণ, এখানে আপডেট সব তথ্য পাওয়া যেত। প্রস্তুতিতে কোথাও কিছু আটকালে ইউটিউবে ওই টপিক লিখে সার্চ দিলেই, অনেক ক্লাস চলে আসত। কয়েকটা দেখে নিলে সমস্যা সমাধান হয়ে যেত।
নতুনদের জন্য পরামর্শ
নতুনরা পড়াশোনার পাশাপাশি নিয়মিত পত্রিকা পড়া ও টিভিতে খবর দেখবেন। সবচেয়ে ভালো হয় যদি মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিকের বিষয়গুলো টিউশনি করাতে পারেন। বাংলা ও ইংরেজি কালজয়ী গল্প, উপন্যাস, নাটক পড়ে ও দেখে রাখলে অনেকটাই এগিয়ে থাকবে। প্রিলিমিনারি প্রস্তুতির ক্ষেত্রে সিলেবাস অনুযায়ী নিজের সবল ও দুর্বল পয়েন্ট ভাগ করে নেবেন। দুর্বল অংশ একটা রুটিন করে পড়েন আর পরীক্ষা দিন। পরীক্ষায় যা ভুল হয়, সেটা যেন আর পুনরাবৃত্তি না হয়। প্রয়োজনে কম পড়বেন, তবে বেশি রিভিশন দেবেন। পাশাপাশি ওই টপিকের কনসেপ্ট ক্লিয়ার করে পড়বেন। ভুলেও কোনো টপিক বাদ দেবেন না, হোক তা অল্প পড়েন। রিটেনের প্রার্থীরা প্রচুর মডেল টেস্ট দিন এবং প্রশ্ন সমাধান করুন। পরীক্ষায় মানচিত্র ও ছবি, চার্ট দিলে ভালো নম্বর পাওয়া যায়। বিভিন্ন রকমের চার্ট রয়েছে। খাতায় এক স্টাইলে বারবার সব উত্তর না লিখে ভিন্নভাবে লিখতে হবে। পাই চার্ট, বার ডায়াগ্রাম, টেবিল, হিস্ট্রোগ্রাম ও পিক্টোগ্রাম ব্যবহার করা যেতে পারে। সঙ্গে ডেটার সোর্স দিলে ভালো নম্বর পাওয়া যায়। এতে লেখায় বৈচিত্র্য আসে। সবচেয়ে প্রয়োজনীয় হলো, সময় ব্যবস্থাপনা। অল্প লিখুন, তবে সব প্রশ্ন লিখে শেষ করুন। ভাইভার জন্য সাম্প্রতিক অনেক তথ্য লাগে। পাশাপাশি নিজ এলাকা, কর্মক্ষেত্র, কাজের পরিধি, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সমস্যা জেনে নিতে হবে।
অনুলিখন: আনিসুল ইসলাম নাঈম
আনিসুল ইসলাম নাঈম

প্রথম যখন রেজাল্ট দেখি তখন মনে হচ্ছিল, কোনো স্বপ্ন দেখছিলাম কি না। পরে নিজেকে যখন চিমটি কেটে দেখলাম, না, এটাই আমি। আনন্দে তখন চিৎকার দিয়ে উঠি! আল্লাহর কাছে অনেক অনেক শুকরিয়া জানাই। পাশাপাশি বাবা-মা, আত্মীয়স্বজন ও কাছের লোকদের রেজাল্টের খবর জানাই।
স্বপ্ন দেখার শুরু
ছোটবেলা থেকেই আমার ইচ্ছা ছিল ইঞ্জিনিয়ার হব। সেই স্বপ্ন নিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে ভর্তি হই। কিন্তু দাদার আকস্মিক মৃত্যুর কারণে মেডিকেলে পড়ার ইচ্ছা হয়। ভর্তি হই ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজে। এ ছাড়া ছোটবেলা থেকেই মা-বাবা বড় হয়ে ডাক্তার হওয়ার উৎসাহ দিতেন। বড় ভাইদের দেখে বিসিএস দেওয়ার প্রতি একটা ঝোঁক চলে আসে। সেই থেকে বিসিএসের স্বপ্ন দেখি, প্রস্তুতি শুরু করি।
যেভাবে প্রস্তুতি নিয়েছি
মেডিকেলে পড়ার সময় ক্যাম্পাসের বড় ভাইদের বই নিয়ে মাঝেমধ্যে দেখতাম। তা ছাড়া ছোটবেলা থেকেই আমার পত্রিকা পড়া ও টিভিতে খবর দেখার অভ্যাস ছিল। লাইব্রেরিতে বিসিএসের বই যেগুলো আকারে ছোট ও সুন্দর কভার, সেগুলো কিনে পৃষ্ঠা উল্টিয়ে দেখতাম। পাশাপাশি বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্র, মেডিসিন ক্লাব—এসব লাইব্রেরি থেকে গল্পের বই পড়ার অভ্যাস ছিল। তা ছাড়া সোশ্যাল মিডিয়াতে বিভিন্ন বিসিএস রিলেটেড পেজে মাঝে মাঝে চোখ বোলাতাম। এসবই ছিল পড়াশোনার পাশাপাশি একটা ভিত্তি গড়ার হাতিয়ার। ফাইনাল প্রফ দিয়ে রেজাল্ট বের হওয়ার আগে ৪১তম বিসিএসের আবেদন করি ও পড়া শুরু করি। এক সেট বই কিনে পড়তে থাকি ও মডেল টেস্ট পরীক্ষা দিতে থাকি। কোচিংয়ের পরীক্ষায় খারাপ হলে তা সমাধান করে নিতাম। তারপর লিখিত পরীক্ষা, যা প্রধান ভূমিকা রাখে ক্যাডার হতে। প্রিলিমিনারি দিয়েই লিখিত পরীক্ষার জন্য পড়াশোনা শুরু করি, সিলেবাস ও পরীক্ষা পদ্ধতি বোঝার চেষ্টা করি। লিখিত পরীক্ষায় প্রচুর লিখতে হয়, পাঁচ দিনে ৯০০ নম্বর। শুরু থেকেই অনুবাদ, রচনা, বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিকে জোর দিই। প্রতিদিন কিছু না কিছু পড়তাম। অনুবাদ, গণিত, মুক্তিযুদ্ধ, সংবিধান, রচনা ও মেডিকেল সায়েন্স নিয়মিত অভ্যাসে রাখতাম। নিয়মিত পরীক্ষা অনুশীলনই আমাকে লিখিত পরীক্ষায় ভালো করতে সাহায্য করেছে। ভাইভা পরীক্ষার আগে আমি চারদিকের খবর, নিজ এলাকা, মেডিকেল, সাম্প্রতিকসহ আমার ক্যাডার সম্পর্কিত বিষয়ে পড়া শুরু করি। মোটামুটি গুছিয়ে পড়াশোনার পাশাপাশি মক ভাইভা আমাকে কনফিডেন্স বাড়াতে সাহায্য করে।
বাধা জয়
জেনারেল বিসিএসের প্রধান প্রতিবন্ধকতা হলো এর দীর্ঘসূত্রতা। কারণ, ২০১৯ সালে ফাইনাল প্রফ দিয়ে ৪১তম বিসিএসে আবেদন করা বিসিএসের রেজাল্ট দেয় ২০২৩ সালে। এই দীর্ঘ পথে প্রায় সবাইকেই অর্থনৈতিক কষ্ট ও বেকারত্বের সমস্যায় পড়তে হয়। সঙ্গে নিজের কর্মস্থল পরিচয়হীনতা। আমার পারিপার্শ্বিকতা অনেক সাপোর্টিভ এবং কোনো পিছুটান না থাকা সত্ত্বেও মাঝেমধ্যে মনে হতো, ঠিক পথে আছি তো? এ সময় সিনিয়র ও বন্ধুরা পাশে ছিল বলেই পথটুকু মসৃণ হয়েছে।
সোশ্যাল মিডিয়ার ব্যবহার
অতিরিক্ত কোনো কিছুই ভালো নয়। সবকিছুরই প্রতিক্রিয়া বা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া রয়েছে। ফেসবুক, ইউটিউবে আজকাল অনেক ভালো ভালো ক্লাস ও টপিক ডিসকাশন পাওয়া যায়। কেউ যদি কোনো টপিক বুঝতে, পরীক্ষার সমাধান পেতে এবং নিজেকে যাচাই করতে চান, তাহলে সবকিছুই পাবেন হাতের মুঠোয়। দরকার শুধু নিজের ইচ্ছার। আমি সোশ্যাল মিডিয়াতে বিভিন্ন বিসিএস রিলেটেড পেজে লাইক দিয়ে রাখতাম। মাঝে মাঝে এসব পেজে চোখ বোলাতাম। কারণ, এখানে আপডেট সব তথ্য পাওয়া যেত। প্রস্তুতিতে কোথাও কিছু আটকালে ইউটিউবে ওই টপিক লিখে সার্চ দিলেই, অনেক ক্লাস চলে আসত। কয়েকটা দেখে নিলে সমস্যা সমাধান হয়ে যেত।
নতুনদের জন্য পরামর্শ
নতুনরা পড়াশোনার পাশাপাশি নিয়মিত পত্রিকা পড়া ও টিভিতে খবর দেখবেন। সবচেয়ে ভালো হয় যদি মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিকের বিষয়গুলো টিউশনি করাতে পারেন। বাংলা ও ইংরেজি কালজয়ী গল্প, উপন্যাস, নাটক পড়ে ও দেখে রাখলে অনেকটাই এগিয়ে থাকবে। প্রিলিমিনারি প্রস্তুতির ক্ষেত্রে সিলেবাস অনুযায়ী নিজের সবল ও দুর্বল পয়েন্ট ভাগ করে নেবেন। দুর্বল অংশ একটা রুটিন করে পড়েন আর পরীক্ষা দিন। পরীক্ষায় যা ভুল হয়, সেটা যেন আর পুনরাবৃত্তি না হয়। প্রয়োজনে কম পড়বেন, তবে বেশি রিভিশন দেবেন। পাশাপাশি ওই টপিকের কনসেপ্ট ক্লিয়ার করে পড়বেন। ভুলেও কোনো টপিক বাদ দেবেন না, হোক তা অল্প পড়েন। রিটেনের প্রার্থীরা প্রচুর মডেল টেস্ট দিন এবং প্রশ্ন সমাধান করুন। পরীক্ষায় মানচিত্র ও ছবি, চার্ট দিলে ভালো নম্বর পাওয়া যায়। বিভিন্ন রকমের চার্ট রয়েছে। খাতায় এক স্টাইলে বারবার সব উত্তর না লিখে ভিন্নভাবে লিখতে হবে। পাই চার্ট, বার ডায়াগ্রাম, টেবিল, হিস্ট্রোগ্রাম ও পিক্টোগ্রাম ব্যবহার করা যেতে পারে। সঙ্গে ডেটার সোর্স দিলে ভালো নম্বর পাওয়া যায়। এতে লেখায় বৈচিত্র্য আসে। সবচেয়ে প্রয়োজনীয় হলো, সময় ব্যবস্থাপনা। অল্প লিখুন, তবে সব প্রশ্ন লিখে শেষ করুন। ভাইভার জন্য সাম্প্রতিক অনেক তথ্য লাগে। পাশাপাশি নিজ এলাকা, কর্মক্ষেত্র, কাজের পরিধি, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সমস্যা জেনে নিতে হবে।
অনুলিখন: আনিসুল ইসলাম নাঈম

প্রথম যখন রেজাল্ট দেখি তখন মনে হচ্ছিল, কোনো স্বপ্ন দেখছিলাম কি না। পরে নিজেকে যখন চিমটি কেটে দেখলাম, না, এটাই আমি। আনন্দে তখন চিৎকার দিয়ে উঠি! আল্লাহর কাছে অনেক অনেক শুকরিয়া জানাই। পাশাপাশি বাবা-মা, আত্মীয়স্বজন ও কাছের লোকদের রেজাল্টের খবর জানাই।
স্বপ্ন দেখার শুরু
ছোটবেলা থেকেই আমার ইচ্ছা ছিল ইঞ্জিনিয়ার হব। সেই স্বপ্ন নিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে ভর্তি হই। কিন্তু দাদার আকস্মিক মৃত্যুর কারণে মেডিকেলে পড়ার ইচ্ছা হয়। ভর্তি হই ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজে। এ ছাড়া ছোটবেলা থেকেই মা-বাবা বড় হয়ে ডাক্তার হওয়ার উৎসাহ দিতেন। বড় ভাইদের দেখে বিসিএস দেওয়ার প্রতি একটা ঝোঁক চলে আসে। সেই থেকে বিসিএসের স্বপ্ন দেখি, প্রস্তুতি শুরু করি।
যেভাবে প্রস্তুতি নিয়েছি
মেডিকেলে পড়ার সময় ক্যাম্পাসের বড় ভাইদের বই নিয়ে মাঝেমধ্যে দেখতাম। তা ছাড়া ছোটবেলা থেকেই আমার পত্রিকা পড়া ও টিভিতে খবর দেখার অভ্যাস ছিল। লাইব্রেরিতে বিসিএসের বই যেগুলো আকারে ছোট ও সুন্দর কভার, সেগুলো কিনে পৃষ্ঠা উল্টিয়ে দেখতাম। পাশাপাশি বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্র, মেডিসিন ক্লাব—এসব লাইব্রেরি থেকে গল্পের বই পড়ার অভ্যাস ছিল। তা ছাড়া সোশ্যাল মিডিয়াতে বিভিন্ন বিসিএস রিলেটেড পেজে মাঝে মাঝে চোখ বোলাতাম। এসবই ছিল পড়াশোনার পাশাপাশি একটা ভিত্তি গড়ার হাতিয়ার। ফাইনাল প্রফ দিয়ে রেজাল্ট বের হওয়ার আগে ৪১তম বিসিএসের আবেদন করি ও পড়া শুরু করি। এক সেট বই কিনে পড়তে থাকি ও মডেল টেস্ট পরীক্ষা দিতে থাকি। কোচিংয়ের পরীক্ষায় খারাপ হলে তা সমাধান করে নিতাম। তারপর লিখিত পরীক্ষা, যা প্রধান ভূমিকা রাখে ক্যাডার হতে। প্রিলিমিনারি দিয়েই লিখিত পরীক্ষার জন্য পড়াশোনা শুরু করি, সিলেবাস ও পরীক্ষা পদ্ধতি বোঝার চেষ্টা করি। লিখিত পরীক্ষায় প্রচুর লিখতে হয়, পাঁচ দিনে ৯০০ নম্বর। শুরু থেকেই অনুবাদ, রচনা, বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিকে জোর দিই। প্রতিদিন কিছু না কিছু পড়তাম। অনুবাদ, গণিত, মুক্তিযুদ্ধ, সংবিধান, রচনা ও মেডিকেল সায়েন্স নিয়মিত অভ্যাসে রাখতাম। নিয়মিত পরীক্ষা অনুশীলনই আমাকে লিখিত পরীক্ষায় ভালো করতে সাহায্য করেছে। ভাইভা পরীক্ষার আগে আমি চারদিকের খবর, নিজ এলাকা, মেডিকেল, সাম্প্রতিকসহ আমার ক্যাডার সম্পর্কিত বিষয়ে পড়া শুরু করি। মোটামুটি গুছিয়ে পড়াশোনার পাশাপাশি মক ভাইভা আমাকে কনফিডেন্স বাড়াতে সাহায্য করে।
বাধা জয়
জেনারেল বিসিএসের প্রধান প্রতিবন্ধকতা হলো এর দীর্ঘসূত্রতা। কারণ, ২০১৯ সালে ফাইনাল প্রফ দিয়ে ৪১তম বিসিএসে আবেদন করা বিসিএসের রেজাল্ট দেয় ২০২৩ সালে। এই দীর্ঘ পথে প্রায় সবাইকেই অর্থনৈতিক কষ্ট ও বেকারত্বের সমস্যায় পড়তে হয়। সঙ্গে নিজের কর্মস্থল পরিচয়হীনতা। আমার পারিপার্শ্বিকতা অনেক সাপোর্টিভ এবং কোনো পিছুটান না থাকা সত্ত্বেও মাঝেমধ্যে মনে হতো, ঠিক পথে আছি তো? এ সময় সিনিয়র ও বন্ধুরা পাশে ছিল বলেই পথটুকু মসৃণ হয়েছে।
সোশ্যাল মিডিয়ার ব্যবহার
অতিরিক্ত কোনো কিছুই ভালো নয়। সবকিছুরই প্রতিক্রিয়া বা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া রয়েছে। ফেসবুক, ইউটিউবে আজকাল অনেক ভালো ভালো ক্লাস ও টপিক ডিসকাশন পাওয়া যায়। কেউ যদি কোনো টপিক বুঝতে, পরীক্ষার সমাধান পেতে এবং নিজেকে যাচাই করতে চান, তাহলে সবকিছুই পাবেন হাতের মুঠোয়। দরকার শুধু নিজের ইচ্ছার। আমি সোশ্যাল মিডিয়াতে বিভিন্ন বিসিএস রিলেটেড পেজে লাইক দিয়ে রাখতাম। মাঝে মাঝে এসব পেজে চোখ বোলাতাম। কারণ, এখানে আপডেট সব তথ্য পাওয়া যেত। প্রস্তুতিতে কোথাও কিছু আটকালে ইউটিউবে ওই টপিক লিখে সার্চ দিলেই, অনেক ক্লাস চলে আসত। কয়েকটা দেখে নিলে সমস্যা সমাধান হয়ে যেত।
নতুনদের জন্য পরামর্শ
নতুনরা পড়াশোনার পাশাপাশি নিয়মিত পত্রিকা পড়া ও টিভিতে খবর দেখবেন। সবচেয়ে ভালো হয় যদি মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিকের বিষয়গুলো টিউশনি করাতে পারেন। বাংলা ও ইংরেজি কালজয়ী গল্প, উপন্যাস, নাটক পড়ে ও দেখে রাখলে অনেকটাই এগিয়ে থাকবে। প্রিলিমিনারি প্রস্তুতির ক্ষেত্রে সিলেবাস অনুযায়ী নিজের সবল ও দুর্বল পয়েন্ট ভাগ করে নেবেন। দুর্বল অংশ একটা রুটিন করে পড়েন আর পরীক্ষা দিন। পরীক্ষায় যা ভুল হয়, সেটা যেন আর পুনরাবৃত্তি না হয়। প্রয়োজনে কম পড়বেন, তবে বেশি রিভিশন দেবেন। পাশাপাশি ওই টপিকের কনসেপ্ট ক্লিয়ার করে পড়বেন। ভুলেও কোনো টপিক বাদ দেবেন না, হোক তা অল্প পড়েন। রিটেনের প্রার্থীরা প্রচুর মডেল টেস্ট দিন এবং প্রশ্ন সমাধান করুন। পরীক্ষায় মানচিত্র ও ছবি, চার্ট দিলে ভালো নম্বর পাওয়া যায়। বিভিন্ন রকমের চার্ট রয়েছে। খাতায় এক স্টাইলে বারবার সব উত্তর না লিখে ভিন্নভাবে লিখতে হবে। পাই চার্ট, বার ডায়াগ্রাম, টেবিল, হিস্ট্রোগ্রাম ও পিক্টোগ্রাম ব্যবহার করা যেতে পারে। সঙ্গে ডেটার সোর্স দিলে ভালো নম্বর পাওয়া যায়। এতে লেখায় বৈচিত্র্য আসে। সবচেয়ে প্রয়োজনীয় হলো, সময় ব্যবস্থাপনা। অল্প লিখুন, তবে সব প্রশ্ন লিখে শেষ করুন। ভাইভার জন্য সাম্প্রতিক অনেক তথ্য লাগে। পাশাপাশি নিজ এলাকা, কর্মক্ষেত্র, কাজের পরিধি, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সমস্যা জেনে নিতে হবে।
অনুলিখন: আনিসুল ইসলাম নাঈম

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান প্রাণ গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটিতে ‘ম্যানেজমেন্ট ট্রেইনি অফিসার’ পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৬ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
১২ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান মিনিস্টার হাই-টেক পার্ক লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটিতে ‘শোরুম ম্যানেজার’ পদে ৫ কর্মী নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২২ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়।
১২ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে আকিজ ইলেকট্রিক অ্যান্ড ইলেকট্রনিক্স লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটির সুইচ সকেট এন্ড ব্রেকার বিভাগে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৭ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
১৪ ঘণ্টা আগে
ইউএস-বাংলা গ্রুপের অধীন ইউএস-বাংলা অ্যাসেট লিমিটেডে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত করেছে। প্রতিষ্ঠানটিতে চিফ ফিন্যান্সিয়াল অফিসার পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৭ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।
১৬ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান প্রাণ গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটিতে ‘ম্যানেজমেন্ট ট্রেইনি অফিসার’ পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৬ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: ম্যানেজমেন্ট ট্রেইনি অফিসার, (ইএইচএস)।
পদসংখ্যা: নির্ধারিত নয়।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক অথবা স্নাতকোত্তর।
অভিজ্ঞতা: ১ বছর। তবে অভিজ্ঞতা ছাড়াও আবেদন করতে পারবেন।
চাকরির ধরন: ফুল টাইম।
প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ উভয় ধরনের প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
বয়সসীমা: ২২-৩০ বছর।
কর্মস্থল: গাজীপুর, হবিগঞ্জ, নরসিংদী, নাটোর।
আবেদনের পদ্ধতি: আগ্রহীরা এখানে ক্লিক করে প্রাণ গ্রুপে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ২৫ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান প্রাণ গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটিতে ‘ম্যানেজমেন্ট ট্রেইনি অফিসার’ পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৬ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: ম্যানেজমেন্ট ট্রেইনি অফিসার, (ইএইচএস)।
পদসংখ্যা: নির্ধারিত নয়।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক অথবা স্নাতকোত্তর।
অভিজ্ঞতা: ১ বছর। তবে অভিজ্ঞতা ছাড়াও আবেদন করতে পারবেন।
চাকরির ধরন: ফুল টাইম।
প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ উভয় ধরনের প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
বয়সসীমা: ২২-৩০ বছর।
কর্মস্থল: গাজীপুর, হবিগঞ্জ, নরসিংদী, নাটোর।
আবেদনের পদ্ধতি: আগ্রহীরা এখানে ক্লিক করে প্রাণ গ্রুপে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ২৫ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

প্রথম যখন রেজাল্ট দেখি তখন মনে হচ্ছিল, কোনো স্বপ্ন দেখছিলাম কি না। পরে নিজেকে যখন চিমটি কেটে দেখলাম, না, এটাই আমি। আনন্দে তখন চিৎকার দিয়ে উঠি! আল্লাহর কাছে অনেক অনেক শুকরিয়া জানাই। পাশাপাশি বাবা-মা, আত্মীয়স্বজন ও কাছের লোকদের রেজাল্টের খবর জানাই।
১০ আগস্ট ২০২৩
জনবল নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান মিনিস্টার হাই-টেক পার্ক লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটিতে ‘শোরুম ম্যানেজার’ পদে ৫ কর্মী নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২২ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়।
১২ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে আকিজ ইলেকট্রিক অ্যান্ড ইলেকট্রনিক্স লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটির সুইচ সকেট এন্ড ব্রেকার বিভাগে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৭ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
১৪ ঘণ্টা আগে
ইউএস-বাংলা গ্রুপের অধীন ইউএস-বাংলা অ্যাসেট লিমিটেডে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত করেছে। প্রতিষ্ঠানটিতে চিফ ফিন্যান্সিয়াল অফিসার পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৭ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।
১৬ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

জনবল নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান মিনিস্টার হাই-টেক পার্ক লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটিতে ‘শোরুম ম্যানেজার’ পদে ৫ কর্মী নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২২ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়।
পদের নাম: শোরুম ম্যানেজার।
পদসংখ্যা: ৫টি
শিক্ষাগত যোগ্যতা: যেকোনো স্নাতকোত্তর অথবা সমমানের ডিগ্রি থাকতে হবে।
অভিজ্ঞতা: ন্যূনতম ৩ বছর চাকরির অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
চাকরির ধরন: পূর্ণকালীন।
প্রার্থীর ধরন: শুধু পুরুষ প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
বয়সসীমা: ন্যূনতম ২৭ বছর হতে হবে।
কর্মস্থল: দেশের যেকোনো স্থানে।
বেতন: ২০,০০০-৪০,০০০ টাকা।
সুযোগ–সুবিধা: প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী প্রভিডেন্ট ফান্ড, গ্র্যাচুইটি, টিএ বিল, মোবাইল বিল, পারফরম্যান্স বোনাস, বার্ষিক বেতন বৃদ্ধি, বছরে ২টি উৎসব ভাতার ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ তারিখ: ২১ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

জনবল নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান মিনিস্টার হাই-টেক পার্ক লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটিতে ‘শোরুম ম্যানেজার’ পদে ৫ কর্মী নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২২ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়।
পদের নাম: শোরুম ম্যানেজার।
পদসংখ্যা: ৫টি
শিক্ষাগত যোগ্যতা: যেকোনো স্নাতকোত্তর অথবা সমমানের ডিগ্রি থাকতে হবে।
অভিজ্ঞতা: ন্যূনতম ৩ বছর চাকরির অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
চাকরির ধরন: পূর্ণকালীন।
প্রার্থীর ধরন: শুধু পুরুষ প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
বয়সসীমা: ন্যূনতম ২৭ বছর হতে হবে।
কর্মস্থল: দেশের যেকোনো স্থানে।
বেতন: ২০,০০০-৪০,০০০ টাকা।
সুযোগ–সুবিধা: প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী প্রভিডেন্ট ফান্ড, গ্র্যাচুইটি, টিএ বিল, মোবাইল বিল, পারফরম্যান্স বোনাস, বার্ষিক বেতন বৃদ্ধি, বছরে ২টি উৎসব ভাতার ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ তারিখ: ২১ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

প্রথম যখন রেজাল্ট দেখি তখন মনে হচ্ছিল, কোনো স্বপ্ন দেখছিলাম কি না। পরে নিজেকে যখন চিমটি কেটে দেখলাম, না, এটাই আমি। আনন্দে তখন চিৎকার দিয়ে উঠি! আল্লাহর কাছে অনেক অনেক শুকরিয়া জানাই। পাশাপাশি বাবা-মা, আত্মীয়স্বজন ও কাছের লোকদের রেজাল্টের খবর জানাই।
১০ আগস্ট ২০২৩
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান প্রাণ গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটিতে ‘ম্যানেজমেন্ট ট্রেইনি অফিসার’ পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৬ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
১২ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে আকিজ ইলেকট্রিক অ্যান্ড ইলেকট্রনিক্স লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটির সুইচ সকেট এন্ড ব্রেকার বিভাগে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৭ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
১৪ ঘণ্টা আগে
ইউএস-বাংলা গ্রুপের অধীন ইউএস-বাংলা অ্যাসেট লিমিটেডে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত করেছে। প্রতিষ্ঠানটিতে চিফ ফিন্যান্সিয়াল অফিসার পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৭ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।
১৬ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে আকিজ ইলেকট্রিক অ্যান্ড ইলেকট্রনিক্স লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটির সুইচ সকেট এন্ড ব্রেকার বিভাগে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৭ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার /ডেপুটি ম্যানেজার, (সুইচ সকেট এন্ড ব্রেকার)।
পদসংখ্যা: নির্ধারিত নয়।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে বিএসসি।
অন্যান্য যোগ্যতা: বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি প্রস্তুতকারক কোম্পানিতে অপারেশন, পণ্য উন্নয়ন, উৎপাদন বিষয়ে দক্ষতা। মাইক্রোসফট এক্সেল, পাওয়ারপয়েন্ট, অটোক্যাড এবং ইআরপি সিস্টেমে (এসএপি/ওরাকল) দক্ষ।
অভিজ্ঞতা: কমপক্ষে ৫ বছর।
চাকরির ধরন: ফুলটাইম।
কর্মক্ষেত্র: অফিসে।
প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ উভয় প্রার্থীরা আবেদন করেত পারবেন।
বয়সসীমা: কমপক্ষে ৩০ বছর।
কর্মস্থল: ঢাকা।
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে।
সুযোগ–সুবিধা: প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী মোবাইল বিল, প্রভিডেন্ট ফান্ড, গ্র্যাচুইটি, বিমা, সাপ্তাহিক ২দিন ছুটি, দুপুরের খাবার সুবিধা, প্রতি বছর ইনক্রিমেন্ট, ২টি উৎসব বোনাসের ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ৯ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে আকিজ ইলেকট্রিক অ্যান্ড ইলেকট্রনিক্স লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটির সুইচ সকেট এন্ড ব্রেকার বিভাগে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৭ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার /ডেপুটি ম্যানেজার, (সুইচ সকেট এন্ড ব্রেকার)।
পদসংখ্যা: নির্ধারিত নয়।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে বিএসসি।
অন্যান্য যোগ্যতা: বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি প্রস্তুতকারক কোম্পানিতে অপারেশন, পণ্য উন্নয়ন, উৎপাদন বিষয়ে দক্ষতা। মাইক্রোসফট এক্সেল, পাওয়ারপয়েন্ট, অটোক্যাড এবং ইআরপি সিস্টেমে (এসএপি/ওরাকল) দক্ষ।
অভিজ্ঞতা: কমপক্ষে ৫ বছর।
চাকরির ধরন: ফুলটাইম।
কর্মক্ষেত্র: অফিসে।
প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ উভয় প্রার্থীরা আবেদন করেত পারবেন।
বয়সসীমা: কমপক্ষে ৩০ বছর।
কর্মস্থল: ঢাকা।
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে।
সুযোগ–সুবিধা: প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী মোবাইল বিল, প্রভিডেন্ট ফান্ড, গ্র্যাচুইটি, বিমা, সাপ্তাহিক ২দিন ছুটি, দুপুরের খাবার সুবিধা, প্রতি বছর ইনক্রিমেন্ট, ২টি উৎসব বোনাসের ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ৯ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

প্রথম যখন রেজাল্ট দেখি তখন মনে হচ্ছিল, কোনো স্বপ্ন দেখছিলাম কি না। পরে নিজেকে যখন চিমটি কেটে দেখলাম, না, এটাই আমি। আনন্দে তখন চিৎকার দিয়ে উঠি! আল্লাহর কাছে অনেক অনেক শুকরিয়া জানাই। পাশাপাশি বাবা-মা, আত্মীয়স্বজন ও কাছের লোকদের রেজাল্টের খবর জানাই।
১০ আগস্ট ২০২৩
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান প্রাণ গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটিতে ‘ম্যানেজমেন্ট ট্রেইনি অফিসার’ পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৬ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
১২ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান মিনিস্টার হাই-টেক পার্ক লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটিতে ‘শোরুম ম্যানেজার’ পদে ৫ কর্মী নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২২ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়।
১২ ঘণ্টা আগে
ইউএস-বাংলা গ্রুপের অধীন ইউএস-বাংলা অ্যাসেট লিমিটেডে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত করেছে। প্রতিষ্ঠানটিতে চিফ ফিন্যান্সিয়াল অফিসার পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৭ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।
১৬ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

ইউএস-বাংলা গ্রুপের অধীন ইউএস-বাংলা অ্যাসেট লিমিটেডে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত করেছে। প্রতিষ্ঠানটিতে চিফ ফিন্যান্সিয়াল অফিসার পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৭ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: চিফ ফিন্যান্সিয়াল অফিসার।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: ফিন্যান্স বা অ্যাকাউন্টিংয়ে স্নাতক ডিগ্রি।
অন্যান্য যোগ্যতা: আর্থিক ব্যবস্থাপনায় দক্ষতা। সংশ্লিষ্ট কাজে ৭ থেকে ১৪ বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
চাকরির ধরন: ফুলটাইম।
কর্মক্ষেত্র: অফিসে।
প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ উভয় ধরনের প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
বয়সসীমা: কমপক্ষে ৩৫ বছর।
কর্মস্থল: ঢাকা।
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে।
সুযোগ–সুবিধা: প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী সপ্তাহে ২দিন ছুটি, মোবাইল বিল, দুপুরের খাবার সুবিধা, প্রতি বছর ইনক্রিমেন্ট, ২টি উৎসব বোনাসের ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ৯ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

ইউএস-বাংলা গ্রুপের অধীন ইউএস-বাংলা অ্যাসেট লিমিটেডে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত করেছে। প্রতিষ্ঠানটিতে চিফ ফিন্যান্সিয়াল অফিসার পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৭ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: চিফ ফিন্যান্সিয়াল অফিসার।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: ফিন্যান্স বা অ্যাকাউন্টিংয়ে স্নাতক ডিগ্রি।
অন্যান্য যোগ্যতা: আর্থিক ব্যবস্থাপনায় দক্ষতা। সংশ্লিষ্ট কাজে ৭ থেকে ১৪ বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
চাকরির ধরন: ফুলটাইম।
কর্মক্ষেত্র: অফিসে।
প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ উভয় ধরনের প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
বয়সসীমা: কমপক্ষে ৩৫ বছর।
কর্মস্থল: ঢাকা।
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে।
সুযোগ–সুবিধা: প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী সপ্তাহে ২দিন ছুটি, মোবাইল বিল, দুপুরের খাবার সুবিধা, প্রতি বছর ইনক্রিমেন্ট, ২টি উৎসব বোনাসের ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ৯ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

প্রথম যখন রেজাল্ট দেখি তখন মনে হচ্ছিল, কোনো স্বপ্ন দেখছিলাম কি না। পরে নিজেকে যখন চিমটি কেটে দেখলাম, না, এটাই আমি। আনন্দে তখন চিৎকার দিয়ে উঠি! আল্লাহর কাছে অনেক অনেক শুকরিয়া জানাই। পাশাপাশি বাবা-মা, আত্মীয়স্বজন ও কাছের লোকদের রেজাল্টের খবর জানাই।
১০ আগস্ট ২০২৩
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান প্রাণ গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটিতে ‘ম্যানেজমেন্ট ট্রেইনি অফিসার’ পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৬ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
১২ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান মিনিস্টার হাই-টেক পার্ক লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটিতে ‘শোরুম ম্যানেজার’ পদে ৫ কর্মী নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২২ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়।
১২ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে আকিজ ইলেকট্রিক অ্যান্ড ইলেকট্রনিক্স লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটির সুইচ সকেট এন্ড ব্রেকার বিভাগে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৭ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
১৪ ঘণ্টা আগে