ইসলাম ডেস্ক
পরকালে সব বান্দাকেই মহান আল্লাহর কাছে নিজেদের কৃতকর্মের হিসাব দিতে হবে। সেদিন আল্লাহ তাআলা বান্দাদের প্রতি পূর্ণ ইনসাফ করবেন। যার যার প্রাপ্য বুঝিয়ে দেবেন। তবে আল্লাহ তাআলার অনুমতিক্রমে মহানবী (সা.)-সহ আল্লাহর কিছু নেক বান্দা গুনাহগার কিংবা কম আমলকারী মুমিনদের জন্য সুপারিশ করার সুযোগ পাবেন। যাঁদের জন্য তাঁরা সুপারিশ করবেন, তাঁরা হলেন—
এক. জাহান্নামে শাস্তি ভোগ করতে থাকা এমন একদল গুনাহগার মুমিন, যাঁদের জন্য অন্য মুমিনরা আল্লাহর কাছে সুপারিশ করবেন। বলবেন, ‘হে আমাদের রব, এরা তো আমাদের সঙ্গে নামাজ-রোজা আদায় করত, হজ করত।’ তখন তাঁদের নির্দেশ দেওয়া হবে, ‘যাও, তোমাদের পরিচিতদের উদ্ধার করে আনো।’ এরপর মুমিনরা জাহান্নাম থেকে বড় একটি দলকে সুপারিশ করে বের করে আনবেন...। (মুসলিম: ৩৪৩)
দুই. এমন গুনাহগার মুমিন, যাঁর জানাজায় ৪০ জনের বেশি লোক উপস্থিত হবেন। ইবনে আব্বাস (রা.) বলেন, আমি নবী (সা.)-কে বলতে শুনেছি, ‘কোনো মুসলিম মারা গেলে তার জানাজায় যদি এমন ৪০ ব্যক্তি অংশ গ্রহণ করে, যারা কখনো আল্লাহর সঙ্গে শরিক করেনি, তাহলে তার জন্য তাদের সুপারিশ মঞ্জুর করা হবে।’ (আবু দাউদ: ৩১৭০)
তিন. জান্নাতে যাওয়ার পর মুমিনদের মর্যাদা বৃদ্ধির জন্যও সুপারিশ কবুল করা হবে। উম্মে সালামা (রা.) বলেন, রাসুল (সা.) আবু সালামার মৃত্যুর পর তাঁর জন্য এভাবে দোয়া করেন, ‘হে আল্লাহ, আবু সালামাকে ক্ষমা করুন এবং হিদায়াতপ্রাপ্তদের মধ্যে তার মর্যাদাকে উঁচু করে দিন, আপনি তার বংশধরদের অভিভাবক হয়ে যান। ...’ (মুসলিম: ২০১৫) এই হাদিসে মহানবী (সা.) জান্নাতে আবু সালামা (রা.)-এর মর্যাদা বৃদ্ধির দোয়া করেছেন।
পরকালে সব বান্দাকেই মহান আল্লাহর কাছে নিজেদের কৃতকর্মের হিসাব দিতে হবে। সেদিন আল্লাহ তাআলা বান্দাদের প্রতি পূর্ণ ইনসাফ করবেন। যার যার প্রাপ্য বুঝিয়ে দেবেন। তবে আল্লাহ তাআলার অনুমতিক্রমে মহানবী (সা.)-সহ আল্লাহর কিছু নেক বান্দা গুনাহগার কিংবা কম আমলকারী মুমিনদের জন্য সুপারিশ করার সুযোগ পাবেন। যাঁদের জন্য তাঁরা সুপারিশ করবেন, তাঁরা হলেন—
এক. জাহান্নামে শাস্তি ভোগ করতে থাকা এমন একদল গুনাহগার মুমিন, যাঁদের জন্য অন্য মুমিনরা আল্লাহর কাছে সুপারিশ করবেন। বলবেন, ‘হে আমাদের রব, এরা তো আমাদের সঙ্গে নামাজ-রোজা আদায় করত, হজ করত।’ তখন তাঁদের নির্দেশ দেওয়া হবে, ‘যাও, তোমাদের পরিচিতদের উদ্ধার করে আনো।’ এরপর মুমিনরা জাহান্নাম থেকে বড় একটি দলকে সুপারিশ করে বের করে আনবেন...। (মুসলিম: ৩৪৩)
দুই. এমন গুনাহগার মুমিন, যাঁর জানাজায় ৪০ জনের বেশি লোক উপস্থিত হবেন। ইবনে আব্বাস (রা.) বলেন, আমি নবী (সা.)-কে বলতে শুনেছি, ‘কোনো মুসলিম মারা গেলে তার জানাজায় যদি এমন ৪০ ব্যক্তি অংশ গ্রহণ করে, যারা কখনো আল্লাহর সঙ্গে শরিক করেনি, তাহলে তার জন্য তাদের সুপারিশ মঞ্জুর করা হবে।’ (আবু দাউদ: ৩১৭০)
তিন. জান্নাতে যাওয়ার পর মুমিনদের মর্যাদা বৃদ্ধির জন্যও সুপারিশ কবুল করা হবে। উম্মে সালামা (রা.) বলেন, রাসুল (সা.) আবু সালামার মৃত্যুর পর তাঁর জন্য এভাবে দোয়া করেন, ‘হে আল্লাহ, আবু সালামাকে ক্ষমা করুন এবং হিদায়াতপ্রাপ্তদের মধ্যে তার মর্যাদাকে উঁচু করে দিন, আপনি তার বংশধরদের অভিভাবক হয়ে যান। ...’ (মুসলিম: ২০১৫) এই হাদিসে মহানবী (সা.) জান্নাতে আবু সালামা (রা.)-এর মর্যাদা বৃদ্ধির দোয়া করেছেন।
সুখময় পরিবার জীবনের অমূল্য সম্পদ। সুখী সংসারকে বলা হয় দুনিয়ার জান্নাত। পরিবার আমাদের আশ্রয়, ভালোবাসা ও সাহসের উৎস। পরিবারে একে অপরের পাশে থাকলে সব বাধা সহজে অতিক্রম করা যায়। ছোঁয়া যায় ভালোবাসার আকাশ। মাখা যায় সুখের আবেশ। এ ক্ষেত্রে মহানবী (সা.) হতে পারেন উত্তম আদর্শ। কীভাবে তিনি পারিবারিক ও...
১ দিন আগেজুমার দিন মুসলমানদের জন্য অত্যন্ত পবিত্র ও গুরুত্বপূর্ণ। এই দিনে আল্লাহর বিশেষ রহমত বর্ষিত হয়। ইসলামে জুমার দিন সপ্তাহের সেরা হিসেবে বিবেচিত। নবী করিম (সা.) বলেন, পৃথিবীতে যত দিন সূর্য উদিত হবে, তার মধ্যে শ্রেষ্ঠ হলো জুমার দিন। (সহিহ্ মুসলিম: ৮৫৪)। অন্য এক হাদিসে তিনি বলেন, দিবসসমূহের মধ্যে...
১ দিন আগেকৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা দিয়ে ঘিবলি স্টাইল কার্টুন তৈরির বিষয়টি ইসলাম কীভাবে দেখে?
১ দিন আগেতসবি জিকির-আজকারের গুরুত্বপূর্ণ এক উপকরণ। আল্লাহর স্মরণে মুমিনদের সাহায্য করে এই জপমালা। হাতে তসবি, মুখে জিকির—মুমিনের হৃদয়ে ওঠে আল্লাহর প্রেম। যুগ যুগ ধরেই জিকির-আজকারে মুসলমানরা তসবি ব্যবহার করে আসছে। যেমন তুরস্কের কেসেরি প্রদেশের ‘সুওয়াসি সিতি হাতুন’ মসজিদে ৭০০ বছর ধরে ব্যবহৃত হচ্ছে দৃষ্টিনন্দন..
১ দিন আগে