শাব্বির আহমদ
শরীরচর্চা সুস্থ জীবনের অন্যতম প্রধান উপাদান। এটি শরীরকে রাখে সক্রিয়, সতেজ ও রোগমুক্ত। সুস্থ শরীর মানেই শক্তিশালী মন ও সুন্দর জীবন। একে মনে করা হয় সুস্থ জীবনের অপরিহার্য উপাদান। শরীরচর্চা শুধু স্বাস্থ্য নয়, বরং ইবাদতের শক্তিও ধরে রাখে। রাসুলুল্লাহ (সা.) শারীরিক পরিশ্রম, দৌড়, কুস্তির মতো শরীরচর্চায় উৎসাহ দিয়েছেন।
পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা মুমিনদের দৈহিক ও সামরিক শক্তির অনুশীলন করতে বলেছেন। (সুরা আনফাল: ৬০)। আল্লাহর নবী (সা.) বলেছেন, ‘দুর্বল মুমিনের চেয়ে শক্তিশালী মুমিন আল্লাহর কাছে বেশি পছন্দের। (সহিহ্ মুসলিম)
শারীরিকভাবে সুস্থ ও সামর্থ্যবান থাকার জন্য পরিমিত খাদ্যাভ্যাস, পর্যাপ্ত ঘুম ও কায়িক পরিশ্রমের প্রতি বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছেন নবী (সা.)। শারীরিক অসুস্থতা বয়ে আনতে পারে এমন সব কাজ থেকে সাহাবিদের সতর্ক করেছেন।
রাসুল (সা. এক সাহাবিকে বলেছেন, ‘তুমি রোজাও রাখো এবং ইফতারও করো, তাহাজ্জুদও আদায় করো এবং ঘুমাও। নিশ্চয়ই তোমার ওপর তোমার শরীরের অধিকার রয়েছে, তোমার ওপর তোমার চোখের অধিকার রয়েছে, তোমার ওপর তোমার স্ত্রীর অধিকার রয়েছে।’ (সহিহ্ বুখারি)
নবীজি (সা.) দ্রুত হাঁটতেন। আবু হুরায়রা (রা.) বলেন, ‘আমি নবীজির চেয়ে দ্রুতগতিতে কাউকে হাঁটতে দেখিনি।’ (জামে তিরমিজি)। এ ছাড়া তিনি শারীরিকভাবে ছিলেন শক্তিশালী। রুকানা নামে খুবই বলিষ্ঠ এক কুস্তিগির ছিল। মহানবী (সা.) কয়েকবার তাকে পরাজিত করেছিলেন। (সুনানে আবু দাউদ)
সাহাবিদের শারীরিকভাবে সুস্থ ও সামর্থ্যবান রাখার জন্য নবী করিম (সা.) বিভিন্ন প্রতিযোগিতার আয়োজন করতেন। কেউ আয়োজন করলে উৎসাহ দিতেন।
হজরত আবদুল্লাহ ইবনে উমর বলেন, আল্লাহর রাসুল (সা.) হাফইয়া থেকে সানিয়াতুল বিদা পর্যন্ত সীমানার মধ্যে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ঘোড়গুলোর দৌড় প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছেন। স্থান দুটির দূরত্ব ছিল ৬ মাইল।’ (সহিহ্ বুখারি)।
একবার আসলাম গোত্রের কিছু লোক বাজারের কাছে প্রতিযোগিতামূলক তির নিক্ষেপের চর্চা করছিল। এ সময় নবী (সা.) তাদের দেখে বললেন, ‘হে ইসমাইলের বংশধর, তোমরা তির নিক্ষেপ করো। তোমাদের পিতাও তির নিক্ষেপে অভিজ্ঞ ছিলেন।’ (সহিহ্ বুখারি)
শরীরচর্চা সুস্থ জীবনের অন্যতম প্রধান উপাদান। এটি শরীরকে রাখে সক্রিয়, সতেজ ও রোগমুক্ত। সুস্থ শরীর মানেই শক্তিশালী মন ও সুন্দর জীবন। একে মনে করা হয় সুস্থ জীবনের অপরিহার্য উপাদান। শরীরচর্চা শুধু স্বাস্থ্য নয়, বরং ইবাদতের শক্তিও ধরে রাখে। রাসুলুল্লাহ (সা.) শারীরিক পরিশ্রম, দৌড়, কুস্তির মতো শরীরচর্চায় উৎসাহ দিয়েছেন।
পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা মুমিনদের দৈহিক ও সামরিক শক্তির অনুশীলন করতে বলেছেন। (সুরা আনফাল: ৬০)। আল্লাহর নবী (সা.) বলেছেন, ‘দুর্বল মুমিনের চেয়ে শক্তিশালী মুমিন আল্লাহর কাছে বেশি পছন্দের। (সহিহ্ মুসলিম)
শারীরিকভাবে সুস্থ ও সামর্থ্যবান থাকার জন্য পরিমিত খাদ্যাভ্যাস, পর্যাপ্ত ঘুম ও কায়িক পরিশ্রমের প্রতি বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছেন নবী (সা.)। শারীরিক অসুস্থতা বয়ে আনতে পারে এমন সব কাজ থেকে সাহাবিদের সতর্ক করেছেন।
রাসুল (সা. এক সাহাবিকে বলেছেন, ‘তুমি রোজাও রাখো এবং ইফতারও করো, তাহাজ্জুদও আদায় করো এবং ঘুমাও। নিশ্চয়ই তোমার ওপর তোমার শরীরের অধিকার রয়েছে, তোমার ওপর তোমার চোখের অধিকার রয়েছে, তোমার ওপর তোমার স্ত্রীর অধিকার রয়েছে।’ (সহিহ্ বুখারি)
নবীজি (সা.) দ্রুত হাঁটতেন। আবু হুরায়রা (রা.) বলেন, ‘আমি নবীজির চেয়ে দ্রুতগতিতে কাউকে হাঁটতে দেখিনি।’ (জামে তিরমিজি)। এ ছাড়া তিনি শারীরিকভাবে ছিলেন শক্তিশালী। রুকানা নামে খুবই বলিষ্ঠ এক কুস্তিগির ছিল। মহানবী (সা.) কয়েকবার তাকে পরাজিত করেছিলেন। (সুনানে আবু দাউদ)
সাহাবিদের শারীরিকভাবে সুস্থ ও সামর্থ্যবান রাখার জন্য নবী করিম (সা.) বিভিন্ন প্রতিযোগিতার আয়োজন করতেন। কেউ আয়োজন করলে উৎসাহ দিতেন।
হজরত আবদুল্লাহ ইবনে উমর বলেন, আল্লাহর রাসুল (সা.) হাফইয়া থেকে সানিয়াতুল বিদা পর্যন্ত সীমানার মধ্যে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ঘোড়গুলোর দৌড় প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছেন। স্থান দুটির দূরত্ব ছিল ৬ মাইল।’ (সহিহ্ বুখারি)।
একবার আসলাম গোত্রের কিছু লোক বাজারের কাছে প্রতিযোগিতামূলক তির নিক্ষেপের চর্চা করছিল। এ সময় নবী (সা.) তাদের দেখে বললেন, ‘হে ইসমাইলের বংশধর, তোমরা তির নিক্ষেপ করো। তোমাদের পিতাও তির নিক্ষেপে অভিজ্ঞ ছিলেন।’ (সহিহ্ বুখারি)
কন্যাসন্তান নিয়ে সমাজে যুগ যুগ ধরে নানা ভুল ধারণা ও কুসংস্কার প্রচলিত ছিল এবং এখনো অনেকাংশে আছে। ইসলামপূর্ব যুগে কন্যাসন্তান অভিশাপ মনে করে জীবন্ত মাটিচাপা দেওয়া হতো, শান্তির ধর্ম ইসলাম এই কুসংস্কার সম্পূর্ণভাবে ভেঙে দেয়। কোরআন ও হাদিস কন্যাসন্তানকে আল্লাহর রহমত, সৌভাগ্য ও জান্নাতের মাধ্যম...
২ ঘণ্টা আগেঢাকায় হজ ও ওমরাহ-সংক্রান্ত এজেন্সি ‘মাকারিম’-এর কর্মকর্তা মোহাম্মদ আহমাদুল্লাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, “নতুন ব্যবস্থায় সেবার মান অনেক বেড়েছে। বিমানবন্দরে নামার পরপরই নির্ধারিত গাড়ি হাজিকে হোটেলে পৌঁছে দিচ্ছে। কিন্তু এতে করে যারা কম খরচে ছোট গ্রুপ করে ওমরাহ পালন করতে চাইতেন, তাঁদের জন্য সমস্যা হচ্ছে...
৩ ঘণ্টা আগেসন্তান প্রতিটি বাবা-মায়ের জীবনের পরম আশীর্বাদ। তবে শুধু সন্তান পেলেই দায়িত্ব শেষ হয় না, বরং সন্তান যেন হয় আদর্শ, চরিত্রবান ও আল্লাহভীরু; সেটাই প্রকৃত সফলতা। সন্তান ধর্মপরায়ণ হলে পরিবারে আসে শান্তি আর সন্তান অবাধ্য হলে মাটি হয়ে যায় বাবা-মায়ের স্বপ্ন। তাই ইসলাম শুরু থেকেই আদর্শ সন্তান লাভের জন্য...
৭ ঘণ্টা আগেপ্রকৃতির সৌন্দর্য ও কল্যাণের অন্যতম নিদর্শন হলো বৃষ্টি। এটি শুধু মাটিকে সিক্ত করে না, বরং মানবজীবনেও বহুমাত্রিক উপকার বয়ে আনে। গ্রামীণ জনজীবনে বৃষ্টির জল মানে—স্নিগ্ধতা, উর্বরতা এবং মাঝে মাঝে তা হয়ে ওঠে পরিপূর্ণ গোসলের উৎস। অনেকেই বর্ষাকালে বৃষ্টিতে ভিজে শরীর ধুয়ে নেন।
২০ ঘণ্টা আগে