মুফতি আবু দারদা
ইসলামে কথা বলার কিছু আদব রয়েছে। এখানে সাতটি আদবের কথা তুলে ধরা হলো—
১. সঠিক কথা বলা: আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘হে মুমিনগণ, আল্লাহকে ভয় করো এবং সঠিক কথা বলো।’ (সুরা আহযাব: ৭০)
২. স্পষ্ট ভাষায় কথা বলা: মুসা (আ.)-এর মুখে জড়তা থাকায় তিনি আল্লাহর কাছে আবেদন করেছিলেন, ‘আমার ভাই হারুন সে আমার চেয়ে প্রাঞ্জল; অতএব তাকে আমার সাহায্যকারী হিসেবে প্রেরণ করুন, সে আমাকে সমর্থন করবে। আমি আশঙ্কা করি, তারা আমাকে মিথ্যাবাদী বলবে।’ (সুরা কাসাস: ৩৪)
৩. শালীন কথা বলা: রাসুল (সা.) বলেন, ‘মুমিন ব্যক্তি কারও প্রতি ভর্ৎসনা ও অভিসম্পাত করে না এবং অশ্লীল ও অশালীন কথা বলে না।’ (তিরমিজি: ১৯৭৭)
৫. অনর্থক কথা না বলা: হাদিসে এসেছে, মহানবী (সা.) বলেন, ‘ব্যক্তির ইসলামি গুণ এবং সৌন্দর্য হলো, অহেতুক কথা ও কাজ পরিহার করা।’ (তিরমিজি: ২৩১৮)
৬. ব্যঙ্গ-বিদ্রূপ পরিহার করা: কাউকে ব্যঙ্গ-বিদ্রূপ করা, অন্যায়ভাবে দোষারোপ করা, অবমাননাকর ও মন্দ নামে ডাকা কোনো ইমানদারের ভাষা হতে পারে না। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তোমরা একে অপরের প্রতি দোষারোপ করো না এবং তোমরা একে অপরকে মন্দ নামে ডেকো না। যারা তওবা করে না তারা জালিম।’ (সুরা হুজুরাত: ১১)
৭. অহেতুক তর্ক এড়িয়ে চলা: আল্লাহ তাআলা তাঁর একনিষ্ঠ বান্দার পরিচয় দিতে গিয়ে বলেন, ‘রহমানের বান্দা তারাই, যারা পৃথিবীতে নম্রভাবে চলাফেরা করে এবং তাদের যখন অজ্ঞ ব্যক্তিরা সম্বোধন করে তখন তারা বলে সালাম।’ (সুরা ফুরকান: ৬৩)
ইসলামে কথা বলার কিছু আদব রয়েছে। এখানে সাতটি আদবের কথা তুলে ধরা হলো—
১. সঠিক কথা বলা: আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘হে মুমিনগণ, আল্লাহকে ভয় করো এবং সঠিক কথা বলো।’ (সুরা আহযাব: ৭০)
২. স্পষ্ট ভাষায় কথা বলা: মুসা (আ.)-এর মুখে জড়তা থাকায় তিনি আল্লাহর কাছে আবেদন করেছিলেন, ‘আমার ভাই হারুন সে আমার চেয়ে প্রাঞ্জল; অতএব তাকে আমার সাহায্যকারী হিসেবে প্রেরণ করুন, সে আমাকে সমর্থন করবে। আমি আশঙ্কা করি, তারা আমাকে মিথ্যাবাদী বলবে।’ (সুরা কাসাস: ৩৪)
৩. শালীন কথা বলা: রাসুল (সা.) বলেন, ‘মুমিন ব্যক্তি কারও প্রতি ভর্ৎসনা ও অভিসম্পাত করে না এবং অশ্লীল ও অশালীন কথা বলে না।’ (তিরমিজি: ১৯৭৭)
৫. অনর্থক কথা না বলা: হাদিসে এসেছে, মহানবী (সা.) বলেন, ‘ব্যক্তির ইসলামি গুণ এবং সৌন্দর্য হলো, অহেতুক কথা ও কাজ পরিহার করা।’ (তিরমিজি: ২৩১৮)
৬. ব্যঙ্গ-বিদ্রূপ পরিহার করা: কাউকে ব্যঙ্গ-বিদ্রূপ করা, অন্যায়ভাবে দোষারোপ করা, অবমাননাকর ও মন্দ নামে ডাকা কোনো ইমানদারের ভাষা হতে পারে না। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তোমরা একে অপরের প্রতি দোষারোপ করো না এবং তোমরা একে অপরকে মন্দ নামে ডেকো না। যারা তওবা করে না তারা জালিম।’ (সুরা হুজুরাত: ১১)
৭. অহেতুক তর্ক এড়িয়ে চলা: আল্লাহ তাআলা তাঁর একনিষ্ঠ বান্দার পরিচয় দিতে গিয়ে বলেন, ‘রহমানের বান্দা তারাই, যারা পৃথিবীতে নম্রভাবে চলাফেরা করে এবং তাদের যখন অজ্ঞ ব্যক্তিরা সম্বোধন করে তখন তারা বলে সালাম।’ (সুরা ফুরকান: ৬৩)
হজ ইসলামের গুরুত্বপূর্ণ বিধান । হজ - ওমরাহকে কেন্দ্র করে পুরো বিশ্বের সামর্থ্যবান মুসলমানেরা ছুটে যান মক্কায় । কেননা এই দুই ইবাদতের জন্য সফর করে মক্কায় যাওয়া আবশ্যক । তবে পবিত্র এই সফরে বাধাগ্রস্ত হলে এবং হজে যেতে না পারলে ইসলামের সুনির্দিষ্ট বিধান রয়েছে । ইহরাম বাঁধার পর হজ বা ওমরাহ সফরে যেতে
১৭ ঘণ্টা আগেকোনো ধনি ব্যক্তি যদি হজ ফরজ হওয়ার পর শারীরিকভাবে সমর্থ থাকতে হজ করেননি, এখন স্থায়ীভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন এবং কোনোভাবেই নিজে গিয়ে হজ আদায় করতে না পারছেন না—তাহলে শরিয়ত তাঁকে বিকল্প ব্যবস্থা দিয়েছে। এ বিকল্প ব্যবস্থার নাম ‘বদলি হজ।’
১ দিন আগেবছরজুড়ে ঋতুর পালাবদল ও সময়ের বৈচিত্র্য নিঃসন্দেহে মহান আল্লাহর অনন্য দান। একেক মৌসুমে একেক রকম আলো-বাতাস আমরা পাই। শীত ও গ্রীষ্ম বছরের প্রধানতম দুটি ঋতু।
২ দিন আগেইসলামের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিধান হজ। আর্থিকভাবে সামর্থ্যবান এবং শারীরিকভাবে সুস্থ প্রাপ্তবয়স্ক মুসলমানদের ওপর হজ ফরজ। ফরজ হজ যথাসম্ভব দ্রুত আদায় করা উচিত।
৩ দিন আগে