হুসাইন আহমদ
‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ বাক্যটির অর্থ ‘আল্লাহ ছাড়া কোনো উপাস্য নেই’। এটি মুসলমানদের বিশ্বাসের স্লোগান এবং মহান সৃষ্টিকর্তার একত্ববাদের জয়গান। এই কালিমার মর্ম অনেক গভীর। পূর্ণ বিশ্বাসী হওয়ার জন্য কালিমার শর্ত পূর্ণ করা আবশ্যক। এখানে শর্তগুলো তুলে ধরা হলো—
» কালিমা সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান অর্জন করতে হবে। আল্লাহ তাআলা বলেছেন, ‘আর জেনে রেখো, আল্লাহ ছাড়া কোনো উপাস্য নেই।’ (সুরা মুহাম্মদ: ১৯)
» বাক্যের মর্ম অন্তরে দৃঢ়ভাবে গেঁথে নিতে হবে। আল্লাহ তাআলা বলেছেন, ‘সত্যিকারের মুমিন তারাই, যারা আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করে এবং বিশ্বাস স্থাপনের পর তাতে কোনো ধরনের সন্দেহ পোষণ করে না।’ (সুরা হুজুরাত: ১৫)
» অন্তরে বিশ্বাস লালন করার পাশাপাশি মুখেও স্বীকার করতে হবে। আল্লাহ তাআলা বলেছেন, ‘তাদের যখন বলা হতো, আল্লাহ ছাড়া কোনো উপাস্য নেই, তখন তারা অহংকার করত এবং বলত, একজন পাগল কবির কথায় আমরা কি আমাদের উপাস্যগুলোকে পরিত্যাগ করব?’ (সুরা সাফ্ফাত: ৩৫-৩৬)
» আল্লাহর বিধানের কাছে নিজেকে সঁপে দিতে হবে। আল্লাহ তাআলা বলেছেন, ‘আর তোমরা তোমাদের রবের দিকে প্রত্যাবর্তন করো এবং তাঁর কাছে সম্পূর্ণরূপে আত্মসমর্পণ করো।’ (সুরা জুমার: ৫৪)
» আল্লাহ ছাড়া সব উপাস্যকে বর্জন করতে হবে। আল্লাহ তাআলা বলেছেন, ‘আর যে ব্যক্তি তাগুতদের অস্বীকার করবে এবং আল্লাহর প্রতি ইমান আনবে, নিশ্চয়ই সে এমন এক শক্ত বন্ধনকে আঁকড়ে ধরল, যা ছুটবার নয়।’ (সুরা বাকারা: ২৫৬)
» নিষ্ঠার সঙ্গে বিশ্বাস স্থাপন করতে হবে। আল্লাহ তাআলা বলেছেন, ‘তাদের আদেশ দেওয়া হয়েছে ইখলাসের সঙ্গে আল্লাহর আনুগত্যসহ ইবাদত করতে।’ (সুরা বাইয়িনাহ: ৫)
লেখক: শিক্ষক
‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ বাক্যটির অর্থ ‘আল্লাহ ছাড়া কোনো উপাস্য নেই’। এটি মুসলমানদের বিশ্বাসের স্লোগান এবং মহান সৃষ্টিকর্তার একত্ববাদের জয়গান। এই কালিমার মর্ম অনেক গভীর। পূর্ণ বিশ্বাসী হওয়ার জন্য কালিমার শর্ত পূর্ণ করা আবশ্যক। এখানে শর্তগুলো তুলে ধরা হলো—
» কালিমা সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান অর্জন করতে হবে। আল্লাহ তাআলা বলেছেন, ‘আর জেনে রেখো, আল্লাহ ছাড়া কোনো উপাস্য নেই।’ (সুরা মুহাম্মদ: ১৯)
» বাক্যের মর্ম অন্তরে দৃঢ়ভাবে গেঁথে নিতে হবে। আল্লাহ তাআলা বলেছেন, ‘সত্যিকারের মুমিন তারাই, যারা আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করে এবং বিশ্বাস স্থাপনের পর তাতে কোনো ধরনের সন্দেহ পোষণ করে না।’ (সুরা হুজুরাত: ১৫)
» অন্তরে বিশ্বাস লালন করার পাশাপাশি মুখেও স্বীকার করতে হবে। আল্লাহ তাআলা বলেছেন, ‘তাদের যখন বলা হতো, আল্লাহ ছাড়া কোনো উপাস্য নেই, তখন তারা অহংকার করত এবং বলত, একজন পাগল কবির কথায় আমরা কি আমাদের উপাস্যগুলোকে পরিত্যাগ করব?’ (সুরা সাফ্ফাত: ৩৫-৩৬)
» আল্লাহর বিধানের কাছে নিজেকে সঁপে দিতে হবে। আল্লাহ তাআলা বলেছেন, ‘আর তোমরা তোমাদের রবের দিকে প্রত্যাবর্তন করো এবং তাঁর কাছে সম্পূর্ণরূপে আত্মসমর্পণ করো।’ (সুরা জুমার: ৫৪)
» আল্লাহ ছাড়া সব উপাস্যকে বর্জন করতে হবে। আল্লাহ তাআলা বলেছেন, ‘আর যে ব্যক্তি তাগুতদের অস্বীকার করবে এবং আল্লাহর প্রতি ইমান আনবে, নিশ্চয়ই সে এমন এক শক্ত বন্ধনকে আঁকড়ে ধরল, যা ছুটবার নয়।’ (সুরা বাকারা: ২৫৬)
» নিষ্ঠার সঙ্গে বিশ্বাস স্থাপন করতে হবে। আল্লাহ তাআলা বলেছেন, ‘তাদের আদেশ দেওয়া হয়েছে ইখলাসের সঙ্গে আল্লাহর আনুগত্যসহ ইবাদত করতে।’ (সুরা বাইয়িনাহ: ৫)
লেখক: শিক্ষক
কোরআন ও হাদিসে জান্নাতের বিবরণে এর সৌন্দর্য ও শান্তির কথা বহুবার বর্ণিত হয়েছে। এটি প্রতিটি মোমিনের পরম কাঙ্ক্ষিত গন্তব্য। এই গন্তব্যে যেতে হলে মহানবী (সা.)-এর সুপারিশের বিকল্প নেই। তিন ধরনের ব্যক্তির জান্নাতের জিম্মাদারি নবী (সা.) নিয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগেহজ ইসলামের গুরুত্বপূর্ণ বিধান। আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের উদ্দেশ্যে নির্দিষ্ট সময়ে, নির্দিষ্ট কার্যাবলির মাধ্যমে পবিত্র কাবাঘর জিয়ারত করার ইচ্ছা পোষণ করাকেই হজ বলে। পবিত্র কোরআনে এসেছে, ‘মানুষের মধ্যে যারা সেখানে পৌঁছানোর সামর্থ্য রাখে, তাদের ওপর আল্লাহর জন্য এ ঘরের হজ করা ফরজ’ (সুরা আলে ইমরান ৯৭)।
৭ ঘণ্টা আগেআল্লাহর সন্তুষ্টি, প্রেম ও ভালোবাসা অর্জনের এক অনন্য প্রেমময় ও তুলনাহীন ইবাদত হজ। আজকের লেখায় আলোচনা করব হজের প্রকারভেদ, হজের প্রয়োজনীয় মাসআলা ও আহকাম বিষয়ে।
১ দিন আগেমুমিনের বহুল প্রত্যাশিত ইবাদত হজে মাবরুর। ‘হজে মাবরুর’ হজের একটি পরিভাষা। সহজে বললে, হজে মাবরুর হলো সেই হজ, যা আল্লাহর কাছে কবুল হয়। হজ পালনের সময় বিশুদ্ধ নিয়ত থাকা...
১ দিন আগে