কাউসার লাবীব
মানবতার এক মহান কাজ ক্ষুধার্তদের মুখে খাবার তুলে দেওয়া । ইসলামে একে অন্যতম শ্রেষ্ঠ কাজ বলে আখ্যা দেওয়া হয়েছে । এক ব্যক্তি রাসুলুল্লাহ ( সা . ) - কে প্রশ্ন করলেন , ‘ ইসলামে কোন কাজটি শ্রেষ্ঠ ? ” তিনি বললেন , ‘ ইসলামে সবচেয়ে ভালো কাজ হচ্ছে ক্ষুধার্তকে খাবার খাওয়ানো । ' ( সহিহ্ বুখারি : ১২ , সহিহ মুসলিম : ৩৯ )
হাদিসে কুদসিতে এসেছে , কেয়ামতের দিন আল্লাহ তাআলা বলবেন , ‘ হে আদম সন্তান , তোমার কাছে আমি খাবার চেয়েছিলাম ; কিন্তু তুমি আমাকে খেতে দাওনি । বান্দা বলবে — হে আমার প্রতিপালক , আমি কীভাবে আপনাকে খাবার দেব , আপনি তো বিশ্বজগতের প্রতিপালক ! আল্লাহ বলবেন — তুমি কি জানতে না যে , আমার অমুক বান্দা তোমার কাছে খাবার চেয়েছিল ? তুমি তাকে খেতে দাওনি । তুমি কি জানতে না যে , যদি তুমি তাকে খাবার খাওয়াতে তাহলে তা অবশ্যই আমার কাছে পেতে । ( সহিহ্ মুসলিম : ২৫৬৯ )
সামর্থ্য থাকার পরও ক্ষুধার্তদের খাবার না খাওয়ানো , তাদের প্রতি ভ্রুক্ষেপ না করা পাপ । জাহান্নামে যাওয়ার কারণ হিসেবে জাহান্নামিদের আত্মস্বীকৃত জবানবন্দি পবিত্র কোরআনে বর্ণিত হয়েছে এভাবে , ‘ ( তাদের প্রশ্ন করা হবে ) কী সে তোমাদের জাহান্নামে নিয়ে গেছে ? তারা বলবে , আমরা নামাজিদের অন্তর্ভুক্ত ছিলাম না এবং মিসকিনদের খাবার খাওয়াতাম না । ( সুরা মুদ্দাসসির : ৪২-৪৪ )
আর যারা ক্ষুধার্তদের খাবার খাওয়াবে তাদের প্রতিদানের বর্ণনা পবিত্র কোরআনে এসেছে এভাবে , ‘ তারা আল্লাহর প্রতি তাদের ভালোবাসার কারণে মিসকিন , এতিম ও কয়েদিকে খাবার খাওয়ায় । তারা বলে— আমরা তোমাদের খাবার খাওয়াচ্ছি কেবল আল্লাহর চেহারা ( সন্তুষ্টি ) লাভের জন্য , তোমাদের থেকে কোনো প্রতিদান আমরা চাই না , চাই না কোনো কৃতজ্ঞতা । আমরা কেবল ভয় করি আমাদের প্রতিপালকের পক্ষ থেকে এক ভীতিপ্রদ ভয়ানক দিনের । যার ফলে আল্লাহ তাদের সে দিনের অনিষ্ট থেকে রক্ষা করবেন আর তাদের দেবেন সজীবতা ও আনন্দ । ( সুরা দাহার : ৮-১১ )সামর্থ্য অনুযায়ী অনাহারীর পাশে দাঁড়ানো হোক আমাদের প্রত্যয়।
মানবতার এক মহান কাজ ক্ষুধার্তদের মুখে খাবার তুলে দেওয়া । ইসলামে একে অন্যতম শ্রেষ্ঠ কাজ বলে আখ্যা দেওয়া হয়েছে । এক ব্যক্তি রাসুলুল্লাহ ( সা . ) - কে প্রশ্ন করলেন , ‘ ইসলামে কোন কাজটি শ্রেষ্ঠ ? ” তিনি বললেন , ‘ ইসলামে সবচেয়ে ভালো কাজ হচ্ছে ক্ষুধার্তকে খাবার খাওয়ানো । ' ( সহিহ্ বুখারি : ১২ , সহিহ মুসলিম : ৩৯ )
হাদিসে কুদসিতে এসেছে , কেয়ামতের দিন আল্লাহ তাআলা বলবেন , ‘ হে আদম সন্তান , তোমার কাছে আমি খাবার চেয়েছিলাম ; কিন্তু তুমি আমাকে খেতে দাওনি । বান্দা বলবে — হে আমার প্রতিপালক , আমি কীভাবে আপনাকে খাবার দেব , আপনি তো বিশ্বজগতের প্রতিপালক ! আল্লাহ বলবেন — তুমি কি জানতে না যে , আমার অমুক বান্দা তোমার কাছে খাবার চেয়েছিল ? তুমি তাকে খেতে দাওনি । তুমি কি জানতে না যে , যদি তুমি তাকে খাবার খাওয়াতে তাহলে তা অবশ্যই আমার কাছে পেতে । ( সহিহ্ মুসলিম : ২৫৬৯ )
সামর্থ্য থাকার পরও ক্ষুধার্তদের খাবার না খাওয়ানো , তাদের প্রতি ভ্রুক্ষেপ না করা পাপ । জাহান্নামে যাওয়ার কারণ হিসেবে জাহান্নামিদের আত্মস্বীকৃত জবানবন্দি পবিত্র কোরআনে বর্ণিত হয়েছে এভাবে , ‘ ( তাদের প্রশ্ন করা হবে ) কী সে তোমাদের জাহান্নামে নিয়ে গেছে ? তারা বলবে , আমরা নামাজিদের অন্তর্ভুক্ত ছিলাম না এবং মিসকিনদের খাবার খাওয়াতাম না । ( সুরা মুদ্দাসসির : ৪২-৪৪ )
আর যারা ক্ষুধার্তদের খাবার খাওয়াবে তাদের প্রতিদানের বর্ণনা পবিত্র কোরআনে এসেছে এভাবে , ‘ তারা আল্লাহর প্রতি তাদের ভালোবাসার কারণে মিসকিন , এতিম ও কয়েদিকে খাবার খাওয়ায় । তারা বলে— আমরা তোমাদের খাবার খাওয়াচ্ছি কেবল আল্লাহর চেহারা ( সন্তুষ্টি ) লাভের জন্য , তোমাদের থেকে কোনো প্রতিদান আমরা চাই না , চাই না কোনো কৃতজ্ঞতা । আমরা কেবল ভয় করি আমাদের প্রতিপালকের পক্ষ থেকে এক ভীতিপ্রদ ভয়ানক দিনের । যার ফলে আল্লাহ তাদের সে দিনের অনিষ্ট থেকে রক্ষা করবেন আর তাদের দেবেন সজীবতা ও আনন্দ । ( সুরা দাহার : ৮-১১ )সামর্থ্য অনুযায়ী অনাহারীর পাশে দাঁড়ানো হোক আমাদের প্রত্যয়।
রমজান মাস এবং ফরজ রোজা শেষ হলেও বছরজুড়ে বিভিন্ন রোজা রয়েছে। মহান আল্লাহর নৈকট্য লাভের জন্য সেসব রোজার যথেষ্ট গুরুত্ব রয়েছে।
১৯ ঘণ্টা আগেমানবজীবনে আত্মীয়তার বন্ধন অমূল্য এক সম্পর্ক। জীবনের প্রতিকূলতায় আত্মীয়রা প্রেরণা এবং শক্তির উৎস হয়ে থাকে। এই সম্পর্ক আমাদের মাঝে ভালোবাসা, সহানুভূতি এবং আস্থা তৈরি করতে সহায়তা করে। তাই আত্মীয়তার সম্পর্ক অটুট রাখার বিকল্প নেই।
২১ ঘণ্টা আগেমহান আল্লাহ মানুষকে বিভিন্নভাবে পরীক্ষা করেন, যার মধ্যে বিপদ-আপদ অন্যতম এক মাধ্যম। দুঃখ-কষ্ট, রোগ-বালাই, অভাব-অনটন, বিরহ-টেনশন বা প্রিয়জনের বিয়োগ—এসবই হতে পারে একেকটি পরীক্ষা। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, তোমাদের ভয় ও ক্ষুধা এবং ধন-সম্পদ, জীবন, ফল-ফসলের ক্ষয়ক্ষতি...
১ দিন আগেতওবা মানে ক্ষমা চেয়ে সঠিক পথে ফিরে আসা। তওবা মানে নিজের ভুল স্বীকার করে প্রায়শ্চিত্ত গড়ার চেষ্টা করা। সহজে বললে—পাপের পথ ছেড়ে আল্লাহর দিকে ফিরে আসা, তাঁর নিকট ক্ষমাপ্রার্থনা করা এবং ভবিষ্যতে সেই পাপে না ফেরার দৃঢ়প্রতিজ্ঞা করা।
২ দিন আগে