ইসলাম ডেস্ক
আমাদের জীবনে গুনাহ থেকে মুক্তি পাওয়ার সবচেয়ে সহজ এবং সঠিক উপায় হলো ইস্তিগফার—আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করা। প্রতিটি মুসলমানের উচিত, জীবনের প্রতিটি মুহূর্তে ইস্তিগফারের আমল করাটা যেন এক প্রাকৃতিক অভ্যাস হয়ে ওঠে। রাসুলুল্লাহ (সা.) নিজেও নিয়মিত এই আমলটি পালন করতেন।
নবী করিম (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি নিয়মিত ইস্তিগফার করবে, আল্লাহ তার সব সংকট থেকে মুক্তি দেবেন, সব দুশ্চিন্তা দূর করবেন, এবং অকল্পনীয় উৎস থেকে তার রিজিক দান করবেন।’ (সুনানে নাসায়ি: ৩৮১৯)
হাদিসের বাণী আমাদের শেখায় যে, ইস্তিগফারের মাধ্যমে শুধু গুনাহ মাফ হয় না, বরং দুনিয়া ও আখিরাতে অনেক বরকতও অর্জন হয়। এক কথায়, ইস্তিগফার একটি এমন সুদৃঢ় আমল যা একজন মুসলমানের জীবনে শান্তি, সমৃদ্ধি এবং আল্লাহর সন্তুষ্টি বয়ে আনে।
ইস্তিগফারের ফজিলত
ইস্তিগফারের মাধ্যমে জীবনের অনেক ফজিলত লাভ হয়—
ইস্তিগফার কী, কীভাবে করতে হয়
আল্লাহর নিকট গুনাহ বা পাপের জন্য ক্ষমা চাওয়া এবং ভবিষ্যতে সেই পাপে না ফেরার সংকল্প করার নামই হলে ইস্তিগফার। এটা যেকোনো ভাষাতেই করা যায়। মনে মনে ইস্তিগফার করলেও আল্লাহ তা শোনেন, জানেন এবং কবুল করেন।
এ ক্ষেত্রে পবিত্র কোরআনে উল্লেখিত কিছু বাক্যের মাধ্যমেও ইস্তিগফার করা যায়। যেমন—
এক. ‘আস্তাগফিরুল্লাহ।’ অর্থ: ‘আমি আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাই।’
দুই. ‘রব্বিগফিরলি ওয়াতুব আলাইয়া, ইন্নাকা আংতাত্ তাওয়াবুর রাহিম’ অর্থ: ‘হে আমার রব, আমাকে ক্ষমা করুন এবং আমার প্রতি অনুগ্রহ করুন। নিশ্চয়ই আপনি তওবা কবুলকারী ও পরম দয়ালু।
প্রতিদিন বেশি বেশি ইস্তিগফার করা সুন্নত এবং আত্মশুদ্ধির অন্যতম পথ। নবীজি (সা.) নিজেও প্রতিদিন ৭০ থেকে ১০০ বার ইস্তিগফার করতেন।
একজন মুমিন হিসেবে আমাদের উচিত আল্লাহর কাছে নিয়মিত ইস্তিগফার করা, যেন আমরা তাঁর ক্ষমা লাভ করি এবং আমাদের জীবনে সুখ, শান্তি, রিজিকের বরকত এবং আখিরাতে জান্নাতের পথ প্রশস্ত হয়। যখনই আমরা ভুল করি, আল্লাহ তাআলার দরবারে ফিরে আসা আমাদের জন্য পরিত্রাণের একমাত্র উপায়।
ইস্তিগফার আমাদের গুনাহ থেকে মুক্তি ও আল্লাহর রহমত অর্জনের সেরা উপায়। আমরা যেন এই মহান আমলটি নিজেদের জীবনে প্রতিদিনের অভ্যাসে পরিণত করি এবং আল্লাহ তাআলার অশেষ রহমত ও ক্ষমা লাভ করি।
আমাদের জীবনে গুনাহ থেকে মুক্তি পাওয়ার সবচেয়ে সহজ এবং সঠিক উপায় হলো ইস্তিগফার—আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করা। প্রতিটি মুসলমানের উচিত, জীবনের প্রতিটি মুহূর্তে ইস্তিগফারের আমল করাটা যেন এক প্রাকৃতিক অভ্যাস হয়ে ওঠে। রাসুলুল্লাহ (সা.) নিজেও নিয়মিত এই আমলটি পালন করতেন।
নবী করিম (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি নিয়মিত ইস্তিগফার করবে, আল্লাহ তার সব সংকট থেকে মুক্তি দেবেন, সব দুশ্চিন্তা দূর করবেন, এবং অকল্পনীয় উৎস থেকে তার রিজিক দান করবেন।’ (সুনানে নাসায়ি: ৩৮১৯)
হাদিসের বাণী আমাদের শেখায় যে, ইস্তিগফারের মাধ্যমে শুধু গুনাহ মাফ হয় না, বরং দুনিয়া ও আখিরাতে অনেক বরকতও অর্জন হয়। এক কথায়, ইস্তিগফার একটি এমন সুদৃঢ় আমল যা একজন মুসলমানের জীবনে শান্তি, সমৃদ্ধি এবং আল্লাহর সন্তুষ্টি বয়ে আনে।
ইস্তিগফারের ফজিলত
ইস্তিগফারের মাধ্যমে জীবনের অনেক ফজিলত লাভ হয়—
ইস্তিগফার কী, কীভাবে করতে হয়
আল্লাহর নিকট গুনাহ বা পাপের জন্য ক্ষমা চাওয়া এবং ভবিষ্যতে সেই পাপে না ফেরার সংকল্প করার নামই হলে ইস্তিগফার। এটা যেকোনো ভাষাতেই করা যায়। মনে মনে ইস্তিগফার করলেও আল্লাহ তা শোনেন, জানেন এবং কবুল করেন।
এ ক্ষেত্রে পবিত্র কোরআনে উল্লেখিত কিছু বাক্যের মাধ্যমেও ইস্তিগফার করা যায়। যেমন—
এক. ‘আস্তাগফিরুল্লাহ।’ অর্থ: ‘আমি আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাই।’
দুই. ‘রব্বিগফিরলি ওয়াতুব আলাইয়া, ইন্নাকা আংতাত্ তাওয়াবুর রাহিম’ অর্থ: ‘হে আমার রব, আমাকে ক্ষমা করুন এবং আমার প্রতি অনুগ্রহ করুন। নিশ্চয়ই আপনি তওবা কবুলকারী ও পরম দয়ালু।
প্রতিদিন বেশি বেশি ইস্তিগফার করা সুন্নত এবং আত্মশুদ্ধির অন্যতম পথ। নবীজি (সা.) নিজেও প্রতিদিন ৭০ থেকে ১০০ বার ইস্তিগফার করতেন।
একজন মুমিন হিসেবে আমাদের উচিত আল্লাহর কাছে নিয়মিত ইস্তিগফার করা, যেন আমরা তাঁর ক্ষমা লাভ করি এবং আমাদের জীবনে সুখ, শান্তি, রিজিকের বরকত এবং আখিরাতে জান্নাতের পথ প্রশস্ত হয়। যখনই আমরা ভুল করি, আল্লাহ তাআলার দরবারে ফিরে আসা আমাদের জন্য পরিত্রাণের একমাত্র উপায়।
ইস্তিগফার আমাদের গুনাহ থেকে মুক্তি ও আল্লাহর রহমত অর্জনের সেরা উপায়। আমরা যেন এই মহান আমলটি নিজেদের জীবনে প্রতিদিনের অভ্যাসে পরিণত করি এবং আল্লাহ তাআলার অশেষ রহমত ও ক্ষমা লাভ করি।
একটি সাধারণ দৃশ্য আমরা প্রায়শই দেখি—আজান দেওয়ার সময় মুয়াজ্জিন কানে আঙুল প্রবেশ করিয়ে উচ্চ আওয়াজে আজান দিচ্ছেন। অনেকেই এটি আবশ্যক মনে করেন, আবার কেউ কেউ এটিকে ঐচ্ছিক বা বর্জনযোগ্য বলে থাকেন। এই লেখায় আমরা কানে আঙুল দেওয়ার এ পদ্ধতির শরয়ি ভিত্তি, হাদিস, ওলামায়ে কেরামের ব্যাখ্যা এবং সমকালীন...
৩ ঘণ্টা আগেইতিহাস কখনো নিছক কাহিনি নয়, কখনো কখনো তা হয়ে ওঠে অনুভূতির প্রতীক। মদিনার অদূরে অবস্থিত এক নিঃশব্দ পাহাড় তেমনই এক ইতিহাসের সাক্ষী। এটি শুধু মাটি-পাথরের সমষ্টি নয়; বরং এই পাহাড় ইসলামের প্রথম যুগের বীরত্ব, আত্মত্যাগ, কষ্ট ও ভালোবাসার জীবন্ত স্মারক। রাসুলুল্লাহ (সা.) যাকে বলেছিলেন, ‘উহুদ...
৫ ঘণ্টা আগেজীবনে প্রিয়জন হারানো এক অপূরণীয় বেদনা। এই কঠিন মুহূর্তে মানুষ কীভাবে আচরণ করবে, কেমনভাবে শোক প্রকাশ করবে—সেই বিষয়ে ইসলাম দিয়েছে পরিপূর্ণ দিকনির্দেশনা। ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি হলো—শোক প্রকাশে ভারসাম্য রাখা, কষ্টকে অস্বীকার না করা, আবার সীমালঙ্ঘনও না করা।
১০ ঘণ্টা আগেন্যায়পরায়ণতার গুরুত্ব অপরিসীম। শাসকের মৌলিক দায়িত্ব কর্তব্য হলো ন্যায়পরায়ণতার সঙ্গে জনগণের অধিকার আদায় এবং তাদের জানমালের নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা। মহান রব পবিত্র কোরআনে ন্যায়পরায়ণতার নির্দেশ দিয়েছেন।
১ দিন আগে