ইসলাম ডেস্ক
বনি ইসরাইলের কাছে আল্লাহ তাআলা অসংখ্য নবী পাঠিয়েছেন। তবে তারা তাঁদের যথাযথ মূল্যায়ন করেনি। বরং তাঁদের হত্যা, অবাধ্যতাসহ বিভিন্ন অপকর্মে লিপ্ত হয়েছিল। ফলে আল্লাহ তাআলা তাদের বিভিন্নভাবে আজাব দেন। পবিত্র কোরআনের এক আয়াতে তাদের ৫টি আজাবের কথা এসেছে।
মুসা (আ.)-এর সময়ে আসা এসব আজাব সম্পর্কে আল্লাহ তাআলা এরশাদ করেন, ‘এরপর আমরা তাদের ওপরে পাঠিয়ে দিলাম তুফান, পঙ্গপাল, উকুন, ব্যাঙ, রক্ত ইত্যাদি বহুবিধ নিদর্শন, একের পরে এক। তারপরও তারা অহংকার করতে থাকল। মূলত তারা ছিল পাপী সম্প্রদায়।’ (আরাফ: ৭ / ১৩৩)। হজরত ইবনে আব্বাস (রা.) বলেন, ‘এগুলোর প্রতিটি আজাবই নির্ধারিত সময় পর্যন্ত থেকে রহিত হয়ে যায় এবং কিছুদিন বিরতির পর অন্য আজাবগুলো আসে।’
মূলত বনি ইসরাইল ছিল এক অবাধ্য জাতি। পবিত্র কোরআনে তাদের সম্পর্কে বলা হয়েছে, ‘আর যখন তাদের ওপর কোনো আজাব পতিত হতো, তখন তারা বলত—হে মুসা, তুমি আমাদের জন্য তোমার প্রভুর কাছে দোয়া করো, যা (কবুলের) ওয়াদা তিনি তোমাকে দিয়েছেন।...এরপর যখন আমরা তাদের ওপর থেকে আজাব উঠিয়ে নিতাম নির্দিষ্ট একটা সময়ে, যে পর্যন্ত তাদের পৌঁছানো উদ্দেশ্য হতো, তখন তারা প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করত।’ (আরাফ: ১৩৪-৩৫)
অন্য আয়াতে এসেছে, ‘যখন তাদের শুভদিন ফিরে আসত, তখন তারা বলত, এটাই আমাদের জন্য উপযুক্ত। পক্ষান্তরে অকল্যাণ উপস্থিত হলে তারা মুসা ও তার সাথিদের অলক্ষুনে অভিহিত করত। জেনে রাখো, তাদের অলক্ষুনে চরিত্র আল্লাহ জানেন। কিন্তু তাদের অধিকাংশ তা জানে না।’ (আরাফ: ১৩১)।
বনি ইসরাইলের কাছে আল্লাহ তাআলা অসংখ্য নবী পাঠিয়েছেন। তবে তারা তাঁদের যথাযথ মূল্যায়ন করেনি। বরং তাঁদের হত্যা, অবাধ্যতাসহ বিভিন্ন অপকর্মে লিপ্ত হয়েছিল। ফলে আল্লাহ তাআলা তাদের বিভিন্নভাবে আজাব দেন। পবিত্র কোরআনের এক আয়াতে তাদের ৫টি আজাবের কথা এসেছে।
মুসা (আ.)-এর সময়ে আসা এসব আজাব সম্পর্কে আল্লাহ তাআলা এরশাদ করেন, ‘এরপর আমরা তাদের ওপরে পাঠিয়ে দিলাম তুফান, পঙ্গপাল, উকুন, ব্যাঙ, রক্ত ইত্যাদি বহুবিধ নিদর্শন, একের পরে এক। তারপরও তারা অহংকার করতে থাকল। মূলত তারা ছিল পাপী সম্প্রদায়।’ (আরাফ: ৭ / ১৩৩)। হজরত ইবনে আব্বাস (রা.) বলেন, ‘এগুলোর প্রতিটি আজাবই নির্ধারিত সময় পর্যন্ত থেকে রহিত হয়ে যায় এবং কিছুদিন বিরতির পর অন্য আজাবগুলো আসে।’
মূলত বনি ইসরাইল ছিল এক অবাধ্য জাতি। পবিত্র কোরআনে তাদের সম্পর্কে বলা হয়েছে, ‘আর যখন তাদের ওপর কোনো আজাব পতিত হতো, তখন তারা বলত—হে মুসা, তুমি আমাদের জন্য তোমার প্রভুর কাছে দোয়া করো, যা (কবুলের) ওয়াদা তিনি তোমাকে দিয়েছেন।...এরপর যখন আমরা তাদের ওপর থেকে আজাব উঠিয়ে নিতাম নির্দিষ্ট একটা সময়ে, যে পর্যন্ত তাদের পৌঁছানো উদ্দেশ্য হতো, তখন তারা প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করত।’ (আরাফ: ১৩৪-৩৫)
অন্য আয়াতে এসেছে, ‘যখন তাদের শুভদিন ফিরে আসত, তখন তারা বলত, এটাই আমাদের জন্য উপযুক্ত। পক্ষান্তরে অকল্যাণ উপস্থিত হলে তারা মুসা ও তার সাথিদের অলক্ষুনে অভিহিত করত। জেনে রাখো, তাদের অলক্ষুনে চরিত্র আল্লাহ জানেন। কিন্তু তাদের অধিকাংশ তা জানে না।’ (আরাফ: ১৩১)।
দৃষ্টিশক্তি হৃদয়ের অন্যতম প্রবেশপথ। এর অপব্যবহারের ফলে মানবহৃদয়ে নানা ধরনের কুবাসনা প্রবেশ করে এবং মানুষের মধ্যে পাপাচারের আগ্রহ জন্মায়। এ জন্য মুসলমানদের অবশ্যকর্তব্য হলো, এমন সব বস্তু থেকে দৃষ্টিকে সংযত রাখা, যা তাদের জন্য নিষিদ্ধ ও হারাম।
১০ ঘণ্টা আগেবিশেষ করে যারা আগেভাগে মসজিদে আসে এবং খুতবা মনোযোগ দিয়ে শোনে—তাদের জন্য রয়েছে অতুলনীয় সওয়াবের প্রতিশ্রুতি। এমনকি কারও নামের পাশে লেখা হতে পারে উট সদকার সওয়াবও! হাদিস ও কোরআনের আলোকে আমরা জেনে নিতে পারি—এই দিনটি কতটা গুরুত্বপূর্ণ এবং তা কীভাবে যথাযথভাবে কাজে লাগানো যায়।
১ দিন আগেজুমার নামাজ, যা ‘শুক্রবারের নামাজ’ নামে পরিচিত, ইসলামের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি ইবাদত। ‘জুমুআহ’ শব্দের অর্থ একত্রিত হওয়া বা কাতারবদ্ধ হওয়া। সপ্তাহের শ্রেষ্ঠ দিন শুক্রবারে প্রাপ্তবয়স্ক মুসলমানরা একত্রিত হয়ে জামাতের সঙ্গে জোহরের নামাজের পরিবর্তে এটি আদায় করেন, তাই একে জুমার নামাজ বলা হয়।
১ দিন আগেআল-আজহার নয়, আজহার সম্বোধন করেই বলব। এটা আমাদের মুখের ভাষা হয়ে গেছে যে! প্রথমেই আপনাকে আমি আজহারে নিমন্ত্রণ করব। পৃথিবীর দ্বিতীয় প্রাচীনতম এই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাসঙ্গিকতা তো আছেই নানা ক্ষেত্রে। এই বিশ্ববিদ্যালয় দর্শনীয়ও।
১ দিন আগে