হুসাইন আহমদ
উত্তম চরিত্র অমূল্য নেয়ামত। এটি মুমিনের ইমানকে পূর্ণতা দেয়। মহানবী (সা.) ছিলেন পৃথিবীর ইতিহাসে সর্বোত্তম চরিত্রের অধিকারী। তাঁর অনুসারীরা কখনো মন্দ চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য ধারণ করতে পারে না। তাই মুসলমান মাত্রেরই উচিত, সব ধরনের উত্তম চারিত্রিক গুণাবলি ধারণ করা এবং মন্দ চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য এড়িয়ে চলা। নিজের পরিবার-পরিজনকেও উত্তম চরিত্র শেখানো উচিত। কারণ চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য অর্জন করে নিতে হয়, তা জন্মগত হয় না। এ ক্ষেত্রে উত্তম চরিত্রের পরকালীন সাফল্য আলোচনাও উপকারী। এখানে উত্তম চরিত্রের কয়েকটি পরকালীন পুরস্কারের কথা তুলে ধরা হলো:
১. রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি চরিত্র সুন্দর করবে, আমি সর্বোত্তম জান্নাতে তার জন্য ঘরের দায়িত্ব নেব।’ (আবু দাউদ: ৪৮০২)
২. রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে জিজ্ঞাসা করা হলো, ‘কোন আমল জান্নাতে প্রবেশের জন্য বেশি সহায়ক হবে?’ নবীজি বললেন, ‘আল্লাহর ভয় ও উত্তম চরিত্র।’ (তিরমিজি: ২০০৪)
৩. রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘ইমানের হিসাবে সর্বোত্তম মুমিন সে, যে চরিত্রের দিক দিয়ে সর্বোত্তম।’ (মুসনাদে আহমদ: ৭৪০২)
৪. রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘নিশ্চয়ই আমি চারিত্রিক গুণাবলি পরিপূর্ণ করার জন্য প্রেরিত হয়েছি।’ (মুসনাদে আহমদ: ৮৯৩৯)
৫. রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘নিশ্চয়ই কিয়ামতের দিন তোমাদের মধ্যে আমার বেশি প্রিয় এবং আমার মজলিসের বেশি নিকটবর্তী থাকবে তারাই, যারা তোমাদের ভেতর সবচেয়ে বেশি চরিত্রবান।’ (তিরমিজি: ২০১৮)
আমাদের উচিত, সমাজে চারিত্রিক সৌন্দর্যের বার্তা ছড়িয়ে দেওয়া। মানুষ যেন আমার চলন-বলন দেখেই মুগ্ধ হয় এবং আমার আদর্শের প্রতি আকৃষ্ট হয়।
লেখক: ইসলামবিষয়ক গবেষক
উত্তম চরিত্র অমূল্য নেয়ামত। এটি মুমিনের ইমানকে পূর্ণতা দেয়। মহানবী (সা.) ছিলেন পৃথিবীর ইতিহাসে সর্বোত্তম চরিত্রের অধিকারী। তাঁর অনুসারীরা কখনো মন্দ চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য ধারণ করতে পারে না। তাই মুসলমান মাত্রেরই উচিত, সব ধরনের উত্তম চারিত্রিক গুণাবলি ধারণ করা এবং মন্দ চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য এড়িয়ে চলা। নিজের পরিবার-পরিজনকেও উত্তম চরিত্র শেখানো উচিত। কারণ চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য অর্জন করে নিতে হয়, তা জন্মগত হয় না। এ ক্ষেত্রে উত্তম চরিত্রের পরকালীন সাফল্য আলোচনাও উপকারী। এখানে উত্তম চরিত্রের কয়েকটি পরকালীন পুরস্কারের কথা তুলে ধরা হলো:
১. রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি চরিত্র সুন্দর করবে, আমি সর্বোত্তম জান্নাতে তার জন্য ঘরের দায়িত্ব নেব।’ (আবু দাউদ: ৪৮০২)
২. রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে জিজ্ঞাসা করা হলো, ‘কোন আমল জান্নাতে প্রবেশের জন্য বেশি সহায়ক হবে?’ নবীজি বললেন, ‘আল্লাহর ভয় ও উত্তম চরিত্র।’ (তিরমিজি: ২০০৪)
৩. রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘ইমানের হিসাবে সর্বোত্তম মুমিন সে, যে চরিত্রের দিক দিয়ে সর্বোত্তম।’ (মুসনাদে আহমদ: ৭৪০২)
৪. রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘নিশ্চয়ই আমি চারিত্রিক গুণাবলি পরিপূর্ণ করার জন্য প্রেরিত হয়েছি।’ (মুসনাদে আহমদ: ৮৯৩৯)
৫. রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘নিশ্চয়ই কিয়ামতের দিন তোমাদের মধ্যে আমার বেশি প্রিয় এবং আমার মজলিসের বেশি নিকটবর্তী থাকবে তারাই, যারা তোমাদের ভেতর সবচেয়ে বেশি চরিত্রবান।’ (তিরমিজি: ২০১৮)
আমাদের উচিত, সমাজে চারিত্রিক সৌন্দর্যের বার্তা ছড়িয়ে দেওয়া। মানুষ যেন আমার চলন-বলন দেখেই মুগ্ধ হয় এবং আমার আদর্শের প্রতি আকৃষ্ট হয়।
লেখক: ইসলামবিষয়ক গবেষক
জীবনের প্রয়োজনে আমরা কখনো কখনো ঋণগ্রস্ত হই। ঋণগ্রস্ত হওয়া জীবন নানা সময় কুফল ডেকে আনে। ঋণের চাপ উদ্বেগ ও দুশ্চিন্তা তৈরি করে। নবী করিম (সা.)-এর শেখানো কিছু দোয়ার মাধ্যমে আমরা ঋণ থেকে মুক্তি পেতে পারি।
১১ ঘণ্টা আগেসুখময় পরিবার জীবনের অমূল্য সম্পদ। সুখী সংসারকে বলা হয় দুনিয়ার জান্নাত। পরিবার আমাদের আশ্রয়, ভালোবাসা ও সাহসের উৎস। পরিবারে একে অপরের পাশে থাকলে সব বাধা সহজে অতিক্রম করা যায়। ছোঁয়া যায় ভালোবাসার আকাশ। মাখা যায় সুখের আবেশ। এ ক্ষেত্রে মহানবী (সা.) হতে পারেন উত্তম আদর্শ। কীভাবে তিনি পারিবারিক ও...
১ দিন আগেজুমার দিন মুসলমানদের জন্য অত্যন্ত পবিত্র ও গুরুত্বপূর্ণ। এই দিনে আল্লাহর বিশেষ রহমত বর্ষিত হয়। ইসলামে জুমার দিন সপ্তাহের সেরা হিসেবে বিবেচিত। নবী করিম (সা.) বলেন, পৃথিবীতে যত দিন সূর্য উদিত হবে, তার মধ্যে শ্রেষ্ঠ হলো জুমার দিন। (সহিহ্ মুসলিম: ৮৫৪)। অন্য এক হাদিসে তিনি বলেন, দিবসসমূহের মধ্যে...
১ দিন আগেকৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা দিয়ে ঘিবলি স্টাইল কার্টুন তৈরির বিষয়টি ইসলাম কীভাবে দেখে?
১ দিন আগে