মাহমুদ হাসান ফাহিম
সুরা বাকারা পবিত্রসবচেয়ে বড় সুরা। এটি বেশি আহকাম বা বিধিবিধান সমৃদ্ধ। (ইবনে কাসির)। রাসুল (সা.) এ সুরা তিলাওয়াতের বিভিন্ন ফজিলত বর্ণনা করেছেন।
হজরত আবু উমামা বাহেলি (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলকে (সা.) তিনি বলতে শুনেছি, ‘তোমরা কোরআন তিলাওয়াত করো; কেননা কেয়ামতের দিন এই কোরআন তোমাদের জন্য সুপারিশকারী হিসেবে উপস্থিত হবে। তোমরা দুটি পুষ্প তথা সুরা বাকারা ও সুরা আল-ইমরান তিলাওয়াত করো, কিয়ামতের দিন এ দুই সুরা দুই খণ্ড মেঘমালা অথবা দুই টুকরো কালো ছায়া, অথবা দুই ঝাঁক উড়ন্ত পাখি হয়ে আসবে। যারা তিলাওয়াত করবে, তাদের থেকে (জাহান্নামের আজাবকে) প্রতিরোধ করবে। তোমরা সুরা বাকারা তিলাওয়াত করো। কেননা এর নিয়মিত তিলাওয়াত হচ্ছে বরকত এবং এর তিলাওয়াত বর্জন হচ্ছে আফসোসের কারণ। আর জাদুকরেরা এর ওপর কোনো প্রভাব বিস্তার করতে পারে না।’ (মুসলিম: ৮০৪)
অন্য হাদিসে রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘তোমরা সুরা বাকারা তিলাওয়াত করো। কেননা এর পাঠে বরকত লাভ হয় এবং পাঠ না করা অনুতাপ ও দুর্ভাগ্যের কারণ। যে ব্যক্তি এটি তিলাওয়াত করবে তার ওপর কোনো আহলে বাতিল তথা জাদুকরের জাদু কখনো প্রভাব বিস্তার করতে পারে না।’ (মুসনাদে আহমাদ: ৫/২৪৯)
রাসুল (সা.) আরও বলেন, ‘তোমরা তোমাদের ঘরসমূহকে কবর বানিও না। নিশ্চয়ই শয়তান ওই ঘর থেকে পালিয়ে যায়, যে ঘরে সুরা বাকারা তিলাওয়াত করা হয়।’ (মুসলিম: ৭৮০)
সুরা বাকারা তিলাওয়াত করলে সেখানে ফেরেশতারা আলোকবর্তিকার মতো অবতরণ করে। এ প্রসঙ্গে বিভিন্ন সহিহ হাদিসে বর্ণনা এসেছে। (বুখারি: ৫০১৮; মুসলিম: ৭৯৬)
লেখক: ইসলামবিষয়ক গবেষক
সুরা বাকারা পবিত্রসবচেয়ে বড় সুরা। এটি বেশি আহকাম বা বিধিবিধান সমৃদ্ধ। (ইবনে কাসির)। রাসুল (সা.) এ সুরা তিলাওয়াতের বিভিন্ন ফজিলত বর্ণনা করেছেন।
হজরত আবু উমামা বাহেলি (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলকে (সা.) তিনি বলতে শুনেছি, ‘তোমরা কোরআন তিলাওয়াত করো; কেননা কেয়ামতের দিন এই কোরআন তোমাদের জন্য সুপারিশকারী হিসেবে উপস্থিত হবে। তোমরা দুটি পুষ্প তথা সুরা বাকারা ও সুরা আল-ইমরান তিলাওয়াত করো, কিয়ামতের দিন এ দুই সুরা দুই খণ্ড মেঘমালা অথবা দুই টুকরো কালো ছায়া, অথবা দুই ঝাঁক উড়ন্ত পাখি হয়ে আসবে। যারা তিলাওয়াত করবে, তাদের থেকে (জাহান্নামের আজাবকে) প্রতিরোধ করবে। তোমরা সুরা বাকারা তিলাওয়াত করো। কেননা এর নিয়মিত তিলাওয়াত হচ্ছে বরকত এবং এর তিলাওয়াত বর্জন হচ্ছে আফসোসের কারণ। আর জাদুকরেরা এর ওপর কোনো প্রভাব বিস্তার করতে পারে না।’ (মুসলিম: ৮০৪)
অন্য হাদিসে রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘তোমরা সুরা বাকারা তিলাওয়াত করো। কেননা এর পাঠে বরকত লাভ হয় এবং পাঠ না করা অনুতাপ ও দুর্ভাগ্যের কারণ। যে ব্যক্তি এটি তিলাওয়াত করবে তার ওপর কোনো আহলে বাতিল তথা জাদুকরের জাদু কখনো প্রভাব বিস্তার করতে পারে না।’ (মুসনাদে আহমাদ: ৫/২৪৯)
রাসুল (সা.) আরও বলেন, ‘তোমরা তোমাদের ঘরসমূহকে কবর বানিও না। নিশ্চয়ই শয়তান ওই ঘর থেকে পালিয়ে যায়, যে ঘরে সুরা বাকারা তিলাওয়াত করা হয়।’ (মুসলিম: ৭৮০)
সুরা বাকারা তিলাওয়াত করলে সেখানে ফেরেশতারা আলোকবর্তিকার মতো অবতরণ করে। এ প্রসঙ্গে বিভিন্ন সহিহ হাদিসে বর্ণনা এসেছে। (বুখারি: ৫০১৮; মুসলিম: ৭৯৬)
লেখক: ইসলামবিষয়ক গবেষক
পবিত্র কোরআন মানবজাতির জন্য আল্লাহর দেওয়া শ্রেষ্ঠ উপহার। কোরআনের স্পর্শ ছাড়া মানবজনম অর্থহীন। কোরআন সফলতার মৌলিক পাথেয়। কোরআন সঠিক পথের দিশারি। হাজার বছর ধরে কোরআন এর দেখানো বিমল পথে অটল থেকে সফলতার মানজিলে পৌঁছে গিয়েছে অসংখ্য মানুষ। কোরআনের এই স্নিগ্ধ অফুরন্ত ঝরণাধারা সবার জন্যই অবারিত।
১৩ ঘণ্টা আগেআমাদের এই আধুনিক সমাজ থেকে সভ্যতা, নৈতিকতা ও আদর্শ দিনদিন হারিয়ে যাচ্ছে, বিলুপ্ত হচ্ছে। এই প্রজন্মের কাছে—ছোট ও বড়র মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই। নেই বড়দের সম্মান আর ছোটদের স্নেহ। অথচ রাসুলুল্লাহ (সা.) বড়দের সম্মান ও ছোটদের স্নেহের বিষয়ে অনেক গুরুত্ব করেছেন। হাদিসে এসেছে, ‘যে আমাদের ছোটদের স্নেহ করে...
১৬ ঘণ্টা আগেজানাজার নামাজ ফরজে কিফায়া। অর্থাৎ কোনো মুসলমান মারা গেলে মহল্লার অল্পসংখ্যক লোক জানাজার নামাজ আদায় করলে বাকিরা দায়িত্বমুক্ত হয়ে যাবে। এ ছাড়া একজন মুসলমানের ওপর অন্য মুসলমানের পাঁচটি হক আছে। এর মধ্যে মৃত ব্যক্তির জানাজায় অংশ নেওয়াও একটি হক।
১৮ ঘণ্টা আগেপৃথিবীর ইতিহাসে শাসকশ্রেণির ভূমিকা সর্বদাই গুরুত্বপূর্ণ ও স্পষ্ট। শাসকের সুশাসন যেমন একটি জাতিকে উন্নতির শিখরে পৌঁছে দিতে পারে, তেমনি অন্যায়ের শাসন জাতিকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে যায়। ইসলাম একটি পূর্ণাঙ্গ জীবনবিধান হিসেবে শাসক ও শাসিত উভয়ের জন্যই পথনির্দেশনা প্রদান করেছে।
১৮ ঘণ্টা আগে