মুহাম্মদ মিশকাত
শিশুদের ভয় দেখানো এবং তা করতে গিয়ে মিথ্যা বলা ইসলামের দৃষ্টিতে নাজায়েজ কাজ। শুধু শিশুদের নয়, বড়দেরও ভয় দেখানো জায়েজ নয়। মজার ছলে এমনটি করাও ইসলামে নিষিদ্ধ। মহাবনী (সা.)-এর যুগে একবার এক ব্যক্তি অন্য ব্যক্তিকে তলোয়ার নিয়ে ভয় দেখাচ্ছিলেন। বিষয়টি নবী (সা.)-এর দৃষ্টিগোচর হলে তাকে নিষেধ করেন।
অবশ্য শিশুদের শাসন করার জন্য তাদের ক্ষতি না হয় এমন করে ভয় দেখিয়ে সতর্ক ও সাবধান করলে তা নাজায়েজ হবে না। তবে শর্ত হলো, কোনোভাবেই মিথ্যা বলা যাবে না। কারণ মিথ্যা সম্পর্কে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি স্পষ্ট। বড়দের সঙ্গে মিথ্যা বলা যেমন নাজায়েজ, একইভাবে ছোটদের সঙ্গে মিথ্যা বলাও নাজায়েজ। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তোমরা মিথ্যা বলা থেকে বিরত থাক।’ (সুরা হজ: ৩০)
শিশুদের সঙ্গে মিথ্যা কথা বলা প্রসঙ্গে মুসনাদে আহমদে একটি হাদিস বর্ণিত হয়েছে। হাদিসের ভাষ্য অনুযায়ী, যদি কোনো শিশুকে কোনো কিছু দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে ডাকা হয় এবং ওই বস্তু তাকে দেওয়া না হয়, তবে তা মিথ্যা বলে পরিগণিত হবে। এ ধরনের কোনো কথা বলে তা রক্ষা না করা; কিংবা কোনো বস্তুর মিথ্যা ভয় দেখানো, সতর্ক বা সাবধান করার উদ্দেশ্যে—যেমন এখন বাঘ আসবে, কিন্তু বাস্তবে বাঘ আসবে না, তাহলে তা গুনাহের কাজ হিসেবে গণ্য হবে।
আজকাল অনেক মা-বাবা এ ভুলটি করে বসেন। শিশুরা যা কিছু শুনে শুনে শেখে, তার চেয়ে বেশি শেখে দেখে দেখে। যখন তারা দেখবে যে, মা-বাবা যে কথাটি বলছেন, তা সত্য নয়; তখন সে মিথ্যা বলার প্রশিক্ষণ হাতে-কলমে শিখে নেবে। মিথ্যা বলার স্বভাব তার চরিত্রে প্রোথিত হবে। তাই তাদের সঙ্গে মিথ্যা কথা বলা একেবারেই অনুচিত।
শিশুদের ভয় দেখানো এবং তা করতে গিয়ে মিথ্যা বলা ইসলামের দৃষ্টিতে নাজায়েজ কাজ। শুধু শিশুদের নয়, বড়দেরও ভয় দেখানো জায়েজ নয়। মজার ছলে এমনটি করাও ইসলামে নিষিদ্ধ। মহাবনী (সা.)-এর যুগে একবার এক ব্যক্তি অন্য ব্যক্তিকে তলোয়ার নিয়ে ভয় দেখাচ্ছিলেন। বিষয়টি নবী (সা.)-এর দৃষ্টিগোচর হলে তাকে নিষেধ করেন।
অবশ্য শিশুদের শাসন করার জন্য তাদের ক্ষতি না হয় এমন করে ভয় দেখিয়ে সতর্ক ও সাবধান করলে তা নাজায়েজ হবে না। তবে শর্ত হলো, কোনোভাবেই মিথ্যা বলা যাবে না। কারণ মিথ্যা সম্পর্কে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি স্পষ্ট। বড়দের সঙ্গে মিথ্যা বলা যেমন নাজায়েজ, একইভাবে ছোটদের সঙ্গে মিথ্যা বলাও নাজায়েজ। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তোমরা মিথ্যা বলা থেকে বিরত থাক।’ (সুরা হজ: ৩০)
শিশুদের সঙ্গে মিথ্যা কথা বলা প্রসঙ্গে মুসনাদে আহমদে একটি হাদিস বর্ণিত হয়েছে। হাদিসের ভাষ্য অনুযায়ী, যদি কোনো শিশুকে কোনো কিছু দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে ডাকা হয় এবং ওই বস্তু তাকে দেওয়া না হয়, তবে তা মিথ্যা বলে পরিগণিত হবে। এ ধরনের কোনো কথা বলে তা রক্ষা না করা; কিংবা কোনো বস্তুর মিথ্যা ভয় দেখানো, সতর্ক বা সাবধান করার উদ্দেশ্যে—যেমন এখন বাঘ আসবে, কিন্তু বাস্তবে বাঘ আসবে না, তাহলে তা গুনাহের কাজ হিসেবে গণ্য হবে।
আজকাল অনেক মা-বাবা এ ভুলটি করে বসেন। শিশুরা যা কিছু শুনে শুনে শেখে, তার চেয়ে বেশি শেখে দেখে দেখে। যখন তারা দেখবে যে, মা-বাবা যে কথাটি বলছেন, তা সত্য নয়; তখন সে মিথ্যা বলার প্রশিক্ষণ হাতে-কলমে শিখে নেবে। মিথ্যা বলার স্বভাব তার চরিত্রে প্রোথিত হবে। তাই তাদের সঙ্গে মিথ্যা কথা বলা একেবারেই অনুচিত।
রমজান মাস এবং ফরজ রোজা শেষ হলেও বছরজুড়ে বিভিন্ন রোজা রয়েছে। মহান আল্লাহর নৈকট্য লাভের জন্য সেসব রোজার যথেষ্ট গুরুত্ব রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেমানবজীবনে আত্মীয়তার বন্ধন অমূল্য এক সম্পর্ক। জীবনের প্রতিকূলতায় আত্মীয়রা প্রেরণা এবং শক্তির উৎস হয়ে থাকে। এই সম্পর্ক আমাদের মাঝে ভালোবাসা, সহানুভূতি এবং আস্থা তৈরি করতে সহায়তা করে। তাই আত্মীয়তার সম্পর্ক অটুট রাখার বিকল্প নেই।
৩ ঘণ্টা আগেমহান আল্লাহ মানুষকে বিভিন্নভাবে পরীক্ষা করেন, যার মধ্যে বিপদ-আপদ অন্যতম এক মাধ্যম। দুঃখ-কষ্ট, রোগ-বালাই, অভাব-অনটন, বিরহ-টেনশন বা প্রিয়জনের বিয়োগ—এসবই হতে পারে একেকটি পরীক্ষা। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, তোমাদের ভয় ও ক্ষুধা এবং ধন-সম্পদ, জীবন, ফল-ফসলের ক্ষয়ক্ষতি...
১২ ঘণ্টা আগেতওবা মানে ক্ষমা চেয়ে সঠিক পথে ফিরে আসা। তওবা মানে নিজের ভুল স্বীকার করে প্রায়শ্চিত্ত গড়ার চেষ্টা করা। সহজে বললে—পাপের পথ ছেড়ে আল্লাহর দিকে ফিরে আসা, তাঁর নিকট ক্ষমাপ্রার্থনা করা এবং ভবিষ্যতে সেই পাপে না ফেরার দৃঢ়প্রতিজ্ঞা করা।
১ দিন আগে