ইসলাম ডেস্ক
ইসলাম সম্পর্কে প্রয়োজনীয় জ্ঞান অর্জন করা প্রত্যেক মুসলমানের জন্য আবশ্যক। অজ্ঞতা মানুষকে বিপথে পরিচালিত করে, পথভ্রষ্ট করে। অজ্ঞতাপ্রসূত কথা থেকে বিরত থাকতে আদেশ দিয়েছেন মহানবী (সা.)। এ ছাড়া কেয়ামতের আগে মুসলমানদের মধ্যে অজ্ঞতা বাড়বে বলেও সতর্ক করেন তিনি।
পবিত্র কোরআনে অজানা বিষয়ে কথা বলতে নিষেধ করে ইরশাদ হয়েছে, ‘বলো, আমার প্রতিপালক নিষিদ্ধ করেছেন প্রকাশ্য ও গোপন অশ্লীলতা আর পাপাচারকে ও অসংগত বিরোধিতাকে এবং কোনো কিছুকে আল্লাহর সঙ্গে শরিক করাকে—যার কোনো দলিল তিনি অবতীর্ণ করেননি এবং আল্লাহ সম্পর্কে এমন কিছু বলাকে যে সম্পর্কে তোমাদের কোনো জ্ঞান নেই।’ (সুরা আরাফ: ৩৩)
অন্য আয়াতে এরশাদ হয়েছে, ‘যে বিষয়ে তোমার কোনো জ্ঞান নেই সে বিষয়ে অনুমান দ্বারা পরিচালিত হইও না। নিশ্চয় কান, চোখ ও হৃদয়—প্রতিটির বিষয়ে কৈফিয়ত তলব করা হবে।’ (সুরা ইসরা: ৩৬)
অজ্ঞতা কীভাবে মানুষকে পথভ্রষ্ট করবে, তা তুলে ধরে মহানবী (সা.) বলেন, ‘আল্লাহ বান্দাদের কাছ থেকে ইলম ছিনিয়ে নেওয়ার মতো করে তুলে নেবেন না। বরং আলেমদের তুলে নিয়ে ইলম তুলে নেবেন। এমতাবস্থায় যখন কোনো আলেম অবশিষ্ট রাখবেন না, তখন মানুষ মূর্খদের গুরু মান্য করবে। ফলে তারা জিজ্ঞাসিত হলে বিনা ইলমে ফতোয়া দেবে, যাতে তারা নিজে ভ্রষ্ট হবে এবং অপরকে ভ্রষ্ট করবে।’ (বুখারি ও মুসলিম)
আজকাল মানুষ ইসলাম বিষয়ে অজ্ঞ অনেক মানুষের কাছেই ইসলাম সম্পর্কে জানতে চায়। আবার অনেকে ইসলাম সম্পর্কে কোনো পড়াশোনা না করেই সমাধান বা ফতোয়া দিয়ে বসে। এসব ক্ষেত্রে ইসলামের সঠিক ও গভীর জ্ঞান আছে, এমন আলেমের কাছে যাওয়াই উত্তম। অথবা বিশেষজ্ঞ আলেমদের লেখা বই ও বক্তৃতা থেকে উপকৃত হওয়া যেতে পারে।
ইসলাম সম্পর্কে প্রয়োজনীয় জ্ঞান অর্জন করা প্রত্যেক মুসলমানের জন্য আবশ্যক। অজ্ঞতা মানুষকে বিপথে পরিচালিত করে, পথভ্রষ্ট করে। অজ্ঞতাপ্রসূত কথা থেকে বিরত থাকতে আদেশ দিয়েছেন মহানবী (সা.)। এ ছাড়া কেয়ামতের আগে মুসলমানদের মধ্যে অজ্ঞতা বাড়বে বলেও সতর্ক করেন তিনি।
পবিত্র কোরআনে অজানা বিষয়ে কথা বলতে নিষেধ করে ইরশাদ হয়েছে, ‘বলো, আমার প্রতিপালক নিষিদ্ধ করেছেন প্রকাশ্য ও গোপন অশ্লীলতা আর পাপাচারকে ও অসংগত বিরোধিতাকে এবং কোনো কিছুকে আল্লাহর সঙ্গে শরিক করাকে—যার কোনো দলিল তিনি অবতীর্ণ করেননি এবং আল্লাহ সম্পর্কে এমন কিছু বলাকে যে সম্পর্কে তোমাদের কোনো জ্ঞান নেই।’ (সুরা আরাফ: ৩৩)
অন্য আয়াতে এরশাদ হয়েছে, ‘যে বিষয়ে তোমার কোনো জ্ঞান নেই সে বিষয়ে অনুমান দ্বারা পরিচালিত হইও না। নিশ্চয় কান, চোখ ও হৃদয়—প্রতিটির বিষয়ে কৈফিয়ত তলব করা হবে।’ (সুরা ইসরা: ৩৬)
অজ্ঞতা কীভাবে মানুষকে পথভ্রষ্ট করবে, তা তুলে ধরে মহানবী (সা.) বলেন, ‘আল্লাহ বান্দাদের কাছ থেকে ইলম ছিনিয়ে নেওয়ার মতো করে তুলে নেবেন না। বরং আলেমদের তুলে নিয়ে ইলম তুলে নেবেন। এমতাবস্থায় যখন কোনো আলেম অবশিষ্ট রাখবেন না, তখন মানুষ মূর্খদের গুরু মান্য করবে। ফলে তারা জিজ্ঞাসিত হলে বিনা ইলমে ফতোয়া দেবে, যাতে তারা নিজে ভ্রষ্ট হবে এবং অপরকে ভ্রষ্ট করবে।’ (বুখারি ও মুসলিম)
আজকাল মানুষ ইসলাম বিষয়ে অজ্ঞ অনেক মানুষের কাছেই ইসলাম সম্পর্কে জানতে চায়। আবার অনেকে ইসলাম সম্পর্কে কোনো পড়াশোনা না করেই সমাধান বা ফতোয়া দিয়ে বসে। এসব ক্ষেত্রে ইসলামের সঠিক ও গভীর জ্ঞান আছে, এমন আলেমের কাছে যাওয়াই উত্তম। অথবা বিশেষজ্ঞ আলেমদের লেখা বই ও বক্তৃতা থেকে উপকৃত হওয়া যেতে পারে।
বাংলা অঞ্চলের হাজার বছরের ইতিহাসে ধর্ম, সংস্কৃতি ও স্থাপত্যের যে সমন্বয় ঘটেছে, তার মধ্যে ইসলামি স্থাপত্য এক মহিমান্বিত অধ্যায়। কালের গহ্বরে কিছু নিদর্শন হারিয়ে গেলেও, আজও দাঁড়িয়ে থাকা মসজিদের গম্বুজ, মাদ্রাসার মিনার কিংবা মাজারের কারুকাজ ইসলামের প্রসার ও সৃজনশীলতার এক অনুপম সাক্ষ্য বহন করে।
১৬ ঘণ্টা আগেপৃথিবীতে আমরা কেউই চাপমুক্ত নই; দুশ্চিন্তা ও হতাশা সবারই থাকে। তবে এটি অস্বাভাবিক মাত্রায় হলে তা মানসিক রোগে রূপ নেয়, যা অনেক শারীরিক রোগেরও কারণ। তাই প্রতিটি মানুষের দুশ্চিন্তা থেকে বের হয়ে আসা উচিত। চিন্তামুক্ত থাকার জন্য কোরআন-হাদিসে বেশ কিছু আমলের কথা এসেছে। এখানে ৪টি আমলের কথা আলোচনা করছি।
১৬ ঘণ্টা আগেহিজরি সনের অষ্টম মাস শাবান। ইসলামে এ মাসের ফজিলত ও মর্যাদা অনেক। মহানবী (সা.) রজব মাস থেকেই রমজানের প্রস্তুতি শুরু করতেন। শাবান মাসে বেশি বেশি রোজা রেখে রমজানের জন্য মানসিকভাবে তৈরি হতেন। এ মাসের মধ্যভাগে রয়েছে ফজিলতের রাত শবে বরাত।
১৬ ঘণ্টা আগেআরবি দাওয়াত শব্দের অর্থ ডাকা এবং তাবলিগ শব্দের অর্থ পৌঁছে দেওয়া। ইসলামের সুমহান বাণীর প্রচার-প্রসারের পদ্ধতিকেই দাওয়াত ও তাবলিগ বলা হয়। ইসলামের দৃষ্টিতে এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কর্তব্য। মুসলমানদের একটি দলকে অবশ্যই এই দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আর তোমাদের মধ্যে একটা...
১৬ ঘণ্টা আগে