মুহাম্মদ মিশকাত
মাতৃত্ব নারীর অহংকার। সন্তান গর্ভে ধারণ করা এবং জন্ম দেওয়ার ক্ষমতা আল্লাহ তাআলা একমাত্র নারীকেই দিয়েছেন। পৃথিবীতে মানুষের জন্মপরম্পরা ধরে রাখতে এটিই আল্লাহর অমোঘ বিধান। একজন নারী গর্ভধারণ ও প্রসবের সময় জীবনের সবচেয়ে কঠিন দিনগুলো পার করেন; নিদারুণ কষ্ট সহ্য করেন। এ কারণেই আল্লাহ তাআলা মাতৃত্বের কষ্টের বিনিময়ে তাঁর জন্য বিশাল পুরস্কারের ঘোষণা দিয়েছেন। কোরআন-হাদিসে মাতৃত্বের অনন্য মর্যাদার কথা বর্ণিত হয়েছে।
গর্ভধারণ ও সন্তান প্রসব নিশ্চিতভাবেই একটি কঠিন কাজ। তবে একজন নারী যখন শিশুর জন্ম দেন, তখন একবার সন্তানের ফুটফুটে নিষ্পাপ চেহারার দিকে তাকালেই অতীতের সব কষ্ট-বেদনা মুহূর্তেই ভুলে যান। তাই এই মধুর যন্ত্রণা থেকে পৃথিবীর অধিকাংশ নারীই বঞ্চিত হতে চান না। কারণ, মাতৃত্বের মাধ্যমেই একজন নারীর সহজাত বৈশিষ্ট্য পূর্ণতা লাভ করে। এটি নারীর জন্য আল্লাহর পক্ষ থেকে এক বিশেষ আশীর্বাদ। এর মাধ্যমে আল্লাহ নারীর মর্যাদা বৃদ্ধি করেছেন। মায়ের মর্যাদা সমুন্নত রাখতে রাসুল (স.) বলেছেন, ‘মায়েদের পদতলেই সন্তানদের জান্নাত।’ (নাসায়ি, হাদিস: ৩১০৪)
সন্তান গর্ভে ধারণ করা এবং প্রসবের কঠিন যন্ত্রণা সহ্য করা সন্তানের প্রতি মায়ের বিরাট অনুগ্রহ। এই অনুগ্রহের কথা ভুলে যাওয়া সন্তান কখনোই সুসন্তান হতে পারে না। মা-বাবার আনুগত্যের নির্দেশ দিয়ে আল্লাহ যে আয়াতগুলো নাজিল করেছেন, তাতে বিশেষভাবে মায়ের এই অবদানের কথা উল্লেখ করেছেন। পবিত্র কোরআনে এরশাদ হয়েছে, ‘আর আমরা মানুষকে তার মা-বাবার প্রতি সদাচরণের নির্দেশ দিয়েছি। মা তাকে কষ্টের পর কষ্ট বরণ করে গর্ভে ধারণ করেন, আর তার দুধ ছাড়ানো হয় দুই বছরে। সুতরাং আমার প্রতি ও তোমার মা-বাবার প্রতি কৃতজ্ঞ হও। আমারই কাছেই তো ফিরতে হবে।’ (সুরা লোকমান, আয়াত: ১৪) আয়াতে আল্লাহ তাআলা তাঁর প্রতি কৃতজ্ঞ হওয়ার পাশাপাশি মা-বাবার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশেরও নির্দেশ দিয়েছেন। কারণ হিসেবে উল্লেখ করেছেন—গর্ভধারণ, জন্মদান, দুধপান ও বাচ্চা লাললপালন করতে গিয়ে একজন মা অসামান্য শারীরিক পরিশ্রম, কষ্ট ও মানসিক যন্ত্রণা বরদাশত করেন।
একইভাবে অন্য আয়াতে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আমি মানুষকে নির্দেশ দিয়েছি তার মা-বাবার প্রতি সদয় আচরণের। তার মা নিদারুণ কষ্টে তাকে গর্ভে ধারণ করেন এবং নিদারুণ কষ্ট সহ্য করে তাকে প্রসব করেন। তাকে গর্ভে ধারণ করতে এবং দুধপান ছাড়াতে সময় লাগে ত্রিশ মাস। অবশেষে সে যখন পূর্ণ শক্তি লাভ করে এবং চল্লিশ বছরে পৌঁছে যায়, তখন সে বলে, ‘হে আমার প্রতিপালক, আপনি আমাকে আর আমার মা-বাবাকে যে নেয়ামত দিয়েছেন, তার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করার শক্তি আমাকে দান করুন...।’ (সুরা আহকাফ, আয়াত: ১৫)
একজন গর্ভবতী নারী শারীরিক ও মানসিক যন্ত্রণায় ভোগেন, নানা রকম সমস্যার মধ্য দিয়ে দীর্ঘ ৯ মাস সময় পার করেন—এসব কষ্টের বিনিময় আল্লাহ তাআলা অবশ্যই তাঁকে দান করবেন। কোনো মুসলিমের গায়ে একটি ছোট কাঁটা বিঁধে ব্যথা পেলেও আল্লাহ তার বিনিময়ে গুনাহ মাফ করে দেন। সেই তুলনায় সন্তান গর্ভধারণ ও প্রসবযন্ত্রণা অনেক বেশি কষ্টের কাজ; নিশ্চয়ই তার বিনিময়ও হবে বহু গুণ বেশি। এমনকি এক হাদিসে এসেছে, ‘যে নারী গর্ভাবস্থায় মারা যান, তিনি শহীদ।’ (আবু দাউদ, হাদিস: ৩১১১)
এ কারণেই বিভিন্ন হাদিসের ভাষ্যে বাবার চেয়ে মাকে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে; সেবা করার ব্যাপারে তাঁকে বাবার ওপর অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে। এক ব্যক্তি রাসুল (স.)-এর কাছে এসে জিজ্ঞেস করলেন, ‘হে আল্লাহর রাসুল, কে আমার উত্তম আচরণ পাওয়ার বেশি হকদার?’ তিনি বললেন ‘তোমার মা।’ সে বলল, ‘তার পর কে?’ তিনি বললেন, ‘তোমার মা।’ সে আবারও বলল, ‘তার পর কে?’ তিনি বলেন, ‘তোমার মা।’ সে পুনরায় বলল, ‘এর পর কে?’ তিনি বলেন, ‘তোমার বাবা।’ (বুখারি, হাদিস: ৫৯৭১)
মাতৃত্বের মর্যাদা এতই বেশি যে মহান আল্লাহ তাঁর নবীদেরও মায়ের প্রতি শ্রদ্ধাশীল ও অনুগত হওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। পবিত্র কোরআনে ইসা (আ.)-এর বক্তব্য তুলে ধরতে গিয়ে এরশাদ হয়েছে, ‘আর আমাকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, আমি যেন আমার মায়ের প্রতি সদ্ব্যবহার করি। আমাকে করা হয়নি উদ্ধত-অবাধ্য ও দুর্ভাগা-হতভাগ্য।’ (সুরা মারইয়াম, আয়াত: ৩০-৩২)
এ ছাড়া মাতৃত্বকালকে নারীর জন্য সহজ করার নির্দেশ দিয়েছে ইসলাম। নিরাপদ মাতৃত্ব ও সন্তান লালনপালনের বন্দোবস্ত নিশ্চিত করতে জোর তাগিদ দেওয়া হয়েছে। ইসলামি আইনবিদদের মতে, সাধ্যের চেয়ে বেশি কাজ গর্ভবতী নারীর ওপর চাপিয়ে দেওয়া বৈধ নয়। বাচ্চা জন্মদানের পর তার লালনপালনের দায়-দায়িত্ব মা-বাবা দুজনের ওপরই বর্তায়; তবে সন্তানের জন্য যাবতীয় বিষয়ের বন্দোবস্ত করা বাবার দায়িত্ব।
মোটকথা ইসলাম কখনোই কারও প্রতি জুলুম করা অনুমোদন করে না। তাই মাতৃত্ব মোটেও নারীর জন্য অভিশাপ হতে পারে না। বরং তা তাদের জন্য আল্লাহর বিশেষ রহমত। এটি নারীত্বের পূর্ণতার নিদর্শন এবং দুনিয়া-আখেরাতে বিপুল কল্যাণ লাভের মাধ্যম।
মাতৃত্ব নারীর অহংকার। সন্তান গর্ভে ধারণ করা এবং জন্ম দেওয়ার ক্ষমতা আল্লাহ তাআলা একমাত্র নারীকেই দিয়েছেন। পৃথিবীতে মানুষের জন্মপরম্পরা ধরে রাখতে এটিই আল্লাহর অমোঘ বিধান। একজন নারী গর্ভধারণ ও প্রসবের সময় জীবনের সবচেয়ে কঠিন দিনগুলো পার করেন; নিদারুণ কষ্ট সহ্য করেন। এ কারণেই আল্লাহ তাআলা মাতৃত্বের কষ্টের বিনিময়ে তাঁর জন্য বিশাল পুরস্কারের ঘোষণা দিয়েছেন। কোরআন-হাদিসে মাতৃত্বের অনন্য মর্যাদার কথা বর্ণিত হয়েছে।
গর্ভধারণ ও সন্তান প্রসব নিশ্চিতভাবেই একটি কঠিন কাজ। তবে একজন নারী যখন শিশুর জন্ম দেন, তখন একবার সন্তানের ফুটফুটে নিষ্পাপ চেহারার দিকে তাকালেই অতীতের সব কষ্ট-বেদনা মুহূর্তেই ভুলে যান। তাই এই মধুর যন্ত্রণা থেকে পৃথিবীর অধিকাংশ নারীই বঞ্চিত হতে চান না। কারণ, মাতৃত্বের মাধ্যমেই একজন নারীর সহজাত বৈশিষ্ট্য পূর্ণতা লাভ করে। এটি নারীর জন্য আল্লাহর পক্ষ থেকে এক বিশেষ আশীর্বাদ। এর মাধ্যমে আল্লাহ নারীর মর্যাদা বৃদ্ধি করেছেন। মায়ের মর্যাদা সমুন্নত রাখতে রাসুল (স.) বলেছেন, ‘মায়েদের পদতলেই সন্তানদের জান্নাত।’ (নাসায়ি, হাদিস: ৩১০৪)
সন্তান গর্ভে ধারণ করা এবং প্রসবের কঠিন যন্ত্রণা সহ্য করা সন্তানের প্রতি মায়ের বিরাট অনুগ্রহ। এই অনুগ্রহের কথা ভুলে যাওয়া সন্তান কখনোই সুসন্তান হতে পারে না। মা-বাবার আনুগত্যের নির্দেশ দিয়ে আল্লাহ যে আয়াতগুলো নাজিল করেছেন, তাতে বিশেষভাবে মায়ের এই অবদানের কথা উল্লেখ করেছেন। পবিত্র কোরআনে এরশাদ হয়েছে, ‘আর আমরা মানুষকে তার মা-বাবার প্রতি সদাচরণের নির্দেশ দিয়েছি। মা তাকে কষ্টের পর কষ্ট বরণ করে গর্ভে ধারণ করেন, আর তার দুধ ছাড়ানো হয় দুই বছরে। সুতরাং আমার প্রতি ও তোমার মা-বাবার প্রতি কৃতজ্ঞ হও। আমারই কাছেই তো ফিরতে হবে।’ (সুরা লোকমান, আয়াত: ১৪) আয়াতে আল্লাহ তাআলা তাঁর প্রতি কৃতজ্ঞ হওয়ার পাশাপাশি মা-বাবার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশেরও নির্দেশ দিয়েছেন। কারণ হিসেবে উল্লেখ করেছেন—গর্ভধারণ, জন্মদান, দুধপান ও বাচ্চা লাললপালন করতে গিয়ে একজন মা অসামান্য শারীরিক পরিশ্রম, কষ্ট ও মানসিক যন্ত্রণা বরদাশত করেন।
একইভাবে অন্য আয়াতে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আমি মানুষকে নির্দেশ দিয়েছি তার মা-বাবার প্রতি সদয় আচরণের। তার মা নিদারুণ কষ্টে তাকে গর্ভে ধারণ করেন এবং নিদারুণ কষ্ট সহ্য করে তাকে প্রসব করেন। তাকে গর্ভে ধারণ করতে এবং দুধপান ছাড়াতে সময় লাগে ত্রিশ মাস। অবশেষে সে যখন পূর্ণ শক্তি লাভ করে এবং চল্লিশ বছরে পৌঁছে যায়, তখন সে বলে, ‘হে আমার প্রতিপালক, আপনি আমাকে আর আমার মা-বাবাকে যে নেয়ামত দিয়েছেন, তার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করার শক্তি আমাকে দান করুন...।’ (সুরা আহকাফ, আয়াত: ১৫)
একজন গর্ভবতী নারী শারীরিক ও মানসিক যন্ত্রণায় ভোগেন, নানা রকম সমস্যার মধ্য দিয়ে দীর্ঘ ৯ মাস সময় পার করেন—এসব কষ্টের বিনিময় আল্লাহ তাআলা অবশ্যই তাঁকে দান করবেন। কোনো মুসলিমের গায়ে একটি ছোট কাঁটা বিঁধে ব্যথা পেলেও আল্লাহ তার বিনিময়ে গুনাহ মাফ করে দেন। সেই তুলনায় সন্তান গর্ভধারণ ও প্রসবযন্ত্রণা অনেক বেশি কষ্টের কাজ; নিশ্চয়ই তার বিনিময়ও হবে বহু গুণ বেশি। এমনকি এক হাদিসে এসেছে, ‘যে নারী গর্ভাবস্থায় মারা যান, তিনি শহীদ।’ (আবু দাউদ, হাদিস: ৩১১১)
এ কারণেই বিভিন্ন হাদিসের ভাষ্যে বাবার চেয়ে মাকে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে; সেবা করার ব্যাপারে তাঁকে বাবার ওপর অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে। এক ব্যক্তি রাসুল (স.)-এর কাছে এসে জিজ্ঞেস করলেন, ‘হে আল্লাহর রাসুল, কে আমার উত্তম আচরণ পাওয়ার বেশি হকদার?’ তিনি বললেন ‘তোমার মা।’ সে বলল, ‘তার পর কে?’ তিনি বললেন, ‘তোমার মা।’ সে আবারও বলল, ‘তার পর কে?’ তিনি বলেন, ‘তোমার মা।’ সে পুনরায় বলল, ‘এর পর কে?’ তিনি বলেন, ‘তোমার বাবা।’ (বুখারি, হাদিস: ৫৯৭১)
মাতৃত্বের মর্যাদা এতই বেশি যে মহান আল্লাহ তাঁর নবীদেরও মায়ের প্রতি শ্রদ্ধাশীল ও অনুগত হওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। পবিত্র কোরআনে ইসা (আ.)-এর বক্তব্য তুলে ধরতে গিয়ে এরশাদ হয়েছে, ‘আর আমাকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, আমি যেন আমার মায়ের প্রতি সদ্ব্যবহার করি। আমাকে করা হয়নি উদ্ধত-অবাধ্য ও দুর্ভাগা-হতভাগ্য।’ (সুরা মারইয়াম, আয়াত: ৩০-৩২)
এ ছাড়া মাতৃত্বকালকে নারীর জন্য সহজ করার নির্দেশ দিয়েছে ইসলাম। নিরাপদ মাতৃত্ব ও সন্তান লালনপালনের বন্দোবস্ত নিশ্চিত করতে জোর তাগিদ দেওয়া হয়েছে। ইসলামি আইনবিদদের মতে, সাধ্যের চেয়ে বেশি কাজ গর্ভবতী নারীর ওপর চাপিয়ে দেওয়া বৈধ নয়। বাচ্চা জন্মদানের পর তার লালনপালনের দায়-দায়িত্ব মা-বাবা দুজনের ওপরই বর্তায়; তবে সন্তানের জন্য যাবতীয় বিষয়ের বন্দোবস্ত করা বাবার দায়িত্ব।
মোটকথা ইসলাম কখনোই কারও প্রতি জুলুম করা অনুমোদন করে না। তাই মাতৃত্ব মোটেও নারীর জন্য অভিশাপ হতে পারে না। বরং তা তাদের জন্য আল্লাহর বিশেষ রহমত। এটি নারীত্বের পূর্ণতার নিদর্শন এবং দুনিয়া-আখেরাতে বিপুল কল্যাণ লাভের মাধ্যম।
বিয়ের বর-কনে নির্বাচনের ক্ষেত্রে ইসলামের বিশেষ নির্দেশনা রয়েছে। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, বিয়েতে কারও পছন্দের ব্যাপারে মানুষ চারটি বিষয় দেখে। যথা—সম্পদ, আভিজাত্য, সৌন্দর্য এবং খোদাভীতি। এর মধ্যে ভাগ্যবান এবং শ্রেষ্ঠ সে, যে একজন ধার্মিক মেয়েকে বিয়ে করে। রাসুলুল্লাহ (সা.) মানুষকে আরও সতর্ক করে দেন...
৮ ঘণ্টা আগেবাংলা অঞ্চলের হাজার বছরের ইতিহাসে ধর্ম, সংস্কৃতি ও স্থাপত্যের যে সমন্বয় ঘটেছে, তার মধ্যে ইসলামি স্থাপত্য এক মহিমান্বিত অধ্যায়। কালের গহ্বরে কিছু নিদর্শন হারিয়ে গেলেও, আজও দাঁড়িয়ে থাকা মসজিদের গম্বুজ, মাদ্রাসার মিনার কিংবা মাজারের কারুকাজ ইসলামের প্রসার ও সৃজনশীলতার এক অনুপম সাক্ষ্য বহন করে।
১ দিন আগেপৃথিবীতে আমরা কেউই চাপমুক্ত নই; দুশ্চিন্তা ও হতাশা সবারই থাকে। তবে এটি অস্বাভাবিক মাত্রায় হলে তা মানসিক রোগে রূপ নেয়, যা অনেক শারীরিক রোগেরও কারণ। তাই প্রতিটি মানুষের দুশ্চিন্তা থেকে বের হয়ে আসা উচিত। চিন্তামুক্ত থাকার জন্য কোরআন-হাদিসে বেশ কিছু আমলের কথা এসেছে। এখানে ৪টি আমলের কথা আলোচনা করছি।
১ দিন আগেহিজরি সনের অষ্টম মাস শাবান। ইসলামে এ মাসের ফজিলত ও মর্যাদা অনেক। মহানবী (সা.) রজব মাস থেকেই রমজানের প্রস্তুতি শুরু করতেন। শাবান মাসে বেশি বেশি রোজা রেখে রমজানের জন্য মানসিকভাবে তৈরি হতেন। এ মাসের মধ্যভাগে রয়েছে ফজিলতের রাত শবে বরাত।
১ দিন আগে