আমজাদ ইউনুস
হাদিসে মহানবী (সা.) অনেক মানুষকে শ্রেষ্ঠ বলে স্বীকৃতি দিয়েছেন। যথা—
১. তোমাদের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ সে, যে কোরআন শিখে ও শেখায়। (বুখারি: ৫০২৭)
২. নিশ্চয়ই তোমাদের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ সে, যে তোমাদের মধ্যে সর্বোত্তম আচরণের অধিকারী। (বুখারি: ৬০৩৫)
৩. তোমাদের মধ্যে সর্বসেরা ব্যক্তি সে, যে ঋণ পরিশোধের বেলায় ভালো। (বুখারি: ২৩০৫)
৪. তোমাদের মধ্যে সর্বোত্তম সে, যার কাছ থেকে সবাই কল্যাণ আশা করে, অনিষ্টের আশঙ্কা করে না। (তিরমিজি: ২২৬৩)
৫. তোমাদের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ সে, যে তার পরিবারের কাছে ভালো। (ইবনে হিব্বান: ৪১৭৭)
৬. তোমাদের মধ্যে সে সর্বোত্তম, যে খাদ্য দান করে এবং সালামের জবাব দেয়। (সহিহুল জামে: ৩৩১৮)
৭. তোমাদের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ সে ব্যক্তি, যে নামাজে কোমল-স্কন্ধ। অর্থাৎ কেউ নামাজের কাতারে প্রবেশ করতে চাইলে কাঁধ কোমল করে তাকে সুযোগ দেয়। (আবু দাউদ: ৬৭২)
৮. সেরা মানুষ সে, যার বয়স দীর্ঘ এবং কর্ম ভালো হয়। (জামিউল আহাদিস: ১২১০১)
৯. সেরা মানুষ সে, যে মানবতার জন্য অধিক কল্যাণকর, উপকারী।(সহিহুল জামে: ৩২৮৯)
১০. শ্রেষ্ঠ মানুষ হলো সে, যার অন্তর পরিচ্ছন্ন এবং মুখ সত্যবাদী। সাহাবিরা প্রশ্ন করলেন, সত্যবাদী মুখ বোঝা গেল, কিন্তু পরিচ্ছন্ন অন্তরবিশিষ্ট কে? নবী (সা.) ইরশাদ করেন, যে অন্তর স্বচ্ছ-নির্মল, মুত্তাকি, যাতে কোনো পাপ নেই, বাড়াবাড়ি বা জুলুম নেই, নেই খিয়ানত ও বিদ্বেষ। (সহিহুল জামে: ৩২৯১)
১১. মহান আল্লাহর কাছে সর্বোত্তম সঙ্গী সে, যে তার সঙ্গীর কাছে উত্তম। আর আল্লাহর কাছে সর্বোত্তম প্রতিবেশী সে, যে তার প্রতিবেশীর কাছে উত্তম। (তিরমিজি: ১৯৪৪)
১২. তোমাদের মধ্যে সেই ব্যক্তি উত্তম, যে নিজের পরিবারের কাছে উত্তম। আর আমি তোমাদের চেয়ে আমার পরিবারের কাছে অধিক উত্তম। (ইবনে মাজাহ: ১৯৭৮)
লেখক: শিক্ষক ও ইসলামবিষয়ক গবেষক
হাদিসে মহানবী (সা.) অনেক মানুষকে শ্রেষ্ঠ বলে স্বীকৃতি দিয়েছেন। যথা—
১. তোমাদের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ সে, যে কোরআন শিখে ও শেখায়। (বুখারি: ৫০২৭)
২. নিশ্চয়ই তোমাদের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ সে, যে তোমাদের মধ্যে সর্বোত্তম আচরণের অধিকারী। (বুখারি: ৬০৩৫)
৩. তোমাদের মধ্যে সর্বসেরা ব্যক্তি সে, যে ঋণ পরিশোধের বেলায় ভালো। (বুখারি: ২৩০৫)
৪. তোমাদের মধ্যে সর্বোত্তম সে, যার কাছ থেকে সবাই কল্যাণ আশা করে, অনিষ্টের আশঙ্কা করে না। (তিরমিজি: ২২৬৩)
৫. তোমাদের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ সে, যে তার পরিবারের কাছে ভালো। (ইবনে হিব্বান: ৪১৭৭)
৬. তোমাদের মধ্যে সে সর্বোত্তম, যে খাদ্য দান করে এবং সালামের জবাব দেয়। (সহিহুল জামে: ৩৩১৮)
৭. তোমাদের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ সে ব্যক্তি, যে নামাজে কোমল-স্কন্ধ। অর্থাৎ কেউ নামাজের কাতারে প্রবেশ করতে চাইলে কাঁধ কোমল করে তাকে সুযোগ দেয়। (আবু দাউদ: ৬৭২)
৮. সেরা মানুষ সে, যার বয়স দীর্ঘ এবং কর্ম ভালো হয়। (জামিউল আহাদিস: ১২১০১)
৯. সেরা মানুষ সে, যে মানবতার জন্য অধিক কল্যাণকর, উপকারী।(সহিহুল জামে: ৩২৮৯)
১০. শ্রেষ্ঠ মানুষ হলো সে, যার অন্তর পরিচ্ছন্ন এবং মুখ সত্যবাদী। সাহাবিরা প্রশ্ন করলেন, সত্যবাদী মুখ বোঝা গেল, কিন্তু পরিচ্ছন্ন অন্তরবিশিষ্ট কে? নবী (সা.) ইরশাদ করেন, যে অন্তর স্বচ্ছ-নির্মল, মুত্তাকি, যাতে কোনো পাপ নেই, বাড়াবাড়ি বা জুলুম নেই, নেই খিয়ানত ও বিদ্বেষ। (সহিহুল জামে: ৩২৯১)
১১. মহান আল্লাহর কাছে সর্বোত্তম সঙ্গী সে, যে তার সঙ্গীর কাছে উত্তম। আর আল্লাহর কাছে সর্বোত্তম প্রতিবেশী সে, যে তার প্রতিবেশীর কাছে উত্তম। (তিরমিজি: ১৯৪৪)
১২. তোমাদের মধ্যে সেই ব্যক্তি উত্তম, যে নিজের পরিবারের কাছে উত্তম। আর আমি তোমাদের চেয়ে আমার পরিবারের কাছে অধিক উত্তম। (ইবনে মাজাহ: ১৯৭৮)
লেখক: শিক্ষক ও ইসলামবিষয়ক গবেষক
হজ ইসলামের গুরুত্বপূর্ণ বিধান । হজ - ওমরাহকে কেন্দ্র করে পুরো বিশ্বের সামর্থ্যবান মুসলমানেরা ছুটে যান মক্কায় । কেননা এই দুই ইবাদতের জন্য সফর করে মক্কায় যাওয়া আবশ্যক । তবে পবিত্র এই সফরে বাধাগ্রস্ত হলে এবং হজে যেতে না পারলে ইসলামের সুনির্দিষ্ট বিধান রয়েছে । ইহরাম বাঁধার পর হজ বা ওমরাহ সফরে যেতে
২১ ঘণ্টা আগেকোনো ধনি ব্যক্তি যদি হজ ফরজ হওয়ার পর শারীরিকভাবে সমর্থ থাকতে হজ করেননি, এখন স্থায়ীভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন এবং কোনোভাবেই নিজে গিয়ে হজ আদায় করতে না পারছেন না—তাহলে শরিয়ত তাঁকে বিকল্প ব্যবস্থা দিয়েছে। এ বিকল্প ব্যবস্থার নাম ‘বদলি হজ।’
২ দিন আগেবছরজুড়ে ঋতুর পালাবদল ও সময়ের বৈচিত্র্য নিঃসন্দেহে মহান আল্লাহর অনন্য দান। একেক মৌসুমে একেক রকম আলো-বাতাস আমরা পাই। শীত ও গ্রীষ্ম বছরের প্রধানতম দুটি ঋতু।
২ দিন আগেইসলামের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিধান হজ। আর্থিকভাবে সামর্থ্যবান এবং শারীরিকভাবে সুস্থ প্রাপ্তবয়স্ক মুসলমানদের ওপর হজ ফরজ। ফরজ হজ যথাসম্ভব দ্রুত আদায় করা উচিত।
৩ দিন আগে