ইসলাম ডেস্ক
শাম অঞ্চল বলতে মূলত সিরিয়া, ফিলিস্তিন, লেবানন, সাইপ্রাস, জর্ডান ও তুরস্কের দক্ষিণাংশকে বোঝানো হয়। সেকালে এই পুরো অঞ্চলকেই শাম বলা হতো। এ অঞ্চলে পৃথিবীর ইতিহাসের সবচেয়ে বেশি নবী-রাসুলের আগমন ঘটেছে। পবিত্র কোরআনে শাম শব্দটি সরাসরি উল্লেখ না থাকলেও পাঁচটি আয়াতে শামের কথা এসেছে। অধিকাংশ মুফাসসিরের মতে, এসব আয়াতে শামের মর্যাদা বর্ণিত হয়েছে। এখানে আয়াতগুলোর অনুবাদ তুলে ধরা হলো—
১. ‘আর আমি দুর্বল করে রাখা লোকজনের সেই ভূমির (শাম) পূর্বের আর পশ্চিমের উত্তরাধিকারী বানিয়ে দিলাম, যাতে আমি কল্যাণ নিহিত রেখেছি।’ (সুরা আরাফ: ১৩৭)
২. ‘পবিত্র ও মহীয়ান তিনি, যিনি তাঁর বান্দাকে রাতের বেলা ভ্রমণ করিয়েছেন মসজিদুল হারাম থেকে মসজিদুল আকসা পর্যন্ত, যার চারপাশকে (শাম) আমি কল্যাণময় করেছি। তাকে আমার নিদর্শনাবলি দেখানোর জন্য (ভ্রমণ করিয়েছি)।’ (সুরা বনি ইসরাইল: ১)
৩. ‘তারা তার (ইবরাহিম (আ.) বিরুদ্ধে চক্রান্ত করেছিল কিন্তু আমি তাদেরকেই সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত করে ছাড়লাম। আর আমি তাকে ও (তার ভ্রাতুষ্পুত্র) লুতকে উদ্ধার করে এমন দেশে (শাম) নিয়ে গেলাম, যা আমি বিশ্ববাসীর জন্য কল্যাণময় করেছি।’ (সুরা আম্বিয়া: ৭০-৭১)
৪. ‘(আমার ক্ষমতাবলেই) আমি উদ্দাম বায়ুকে (স্বাভাবিক গতিসম্পন্ন) করেছিলাম সোলায়মানের জন্য। তার নির্দেশমতো তা প্রবাহিত হতো সেই দেশের (শাম) দিকে, যাতে আমি কল্যাণ রেখেছি।’ (সুরা আম্বিয়া: ৮১)
৫. ‘তাদের (কওমে সাবা) এবং যেসব জনপদের (শাম) প্রতি আমি অনুগ্রহ বর্ষণ করেছিলাম, সেগুলোর মাঝে অনেক দৃশ্যমান জনপদ স্থাপন করে দিয়েছিলাম এবং সেগুলোর মাঝে সমান সমান দূরত্বে সফরের মঞ্জিল ঠিক করে দিয়েছিলাম। (আর তাদের বলেছিলাম) তোমরা এসব জনপদে রাতে আর দিনে নিরাপদে ভ্রমণ করো।’ (সুরা সাবা: ১৮)
শাম অঞ্চল বলতে মূলত সিরিয়া, ফিলিস্তিন, লেবানন, সাইপ্রাস, জর্ডান ও তুরস্কের দক্ষিণাংশকে বোঝানো হয়। সেকালে এই পুরো অঞ্চলকেই শাম বলা হতো। এ অঞ্চলে পৃথিবীর ইতিহাসের সবচেয়ে বেশি নবী-রাসুলের আগমন ঘটেছে। পবিত্র কোরআনে শাম শব্দটি সরাসরি উল্লেখ না থাকলেও পাঁচটি আয়াতে শামের কথা এসেছে। অধিকাংশ মুফাসসিরের মতে, এসব আয়াতে শামের মর্যাদা বর্ণিত হয়েছে। এখানে আয়াতগুলোর অনুবাদ তুলে ধরা হলো—
১. ‘আর আমি দুর্বল করে রাখা লোকজনের সেই ভূমির (শাম) পূর্বের আর পশ্চিমের উত্তরাধিকারী বানিয়ে দিলাম, যাতে আমি কল্যাণ নিহিত রেখেছি।’ (সুরা আরাফ: ১৩৭)
২. ‘পবিত্র ও মহীয়ান তিনি, যিনি তাঁর বান্দাকে রাতের বেলা ভ্রমণ করিয়েছেন মসজিদুল হারাম থেকে মসজিদুল আকসা পর্যন্ত, যার চারপাশকে (শাম) আমি কল্যাণময় করেছি। তাকে আমার নিদর্শনাবলি দেখানোর জন্য (ভ্রমণ করিয়েছি)।’ (সুরা বনি ইসরাইল: ১)
৩. ‘তারা তার (ইবরাহিম (আ.) বিরুদ্ধে চক্রান্ত করেছিল কিন্তু আমি তাদেরকেই সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত করে ছাড়লাম। আর আমি তাকে ও (তার ভ্রাতুষ্পুত্র) লুতকে উদ্ধার করে এমন দেশে (শাম) নিয়ে গেলাম, যা আমি বিশ্ববাসীর জন্য কল্যাণময় করেছি।’ (সুরা আম্বিয়া: ৭০-৭১)
৪. ‘(আমার ক্ষমতাবলেই) আমি উদ্দাম বায়ুকে (স্বাভাবিক গতিসম্পন্ন) করেছিলাম সোলায়মানের জন্য। তার নির্দেশমতো তা প্রবাহিত হতো সেই দেশের (শাম) দিকে, যাতে আমি কল্যাণ রেখেছি।’ (সুরা আম্বিয়া: ৮১)
৫. ‘তাদের (কওমে সাবা) এবং যেসব জনপদের (শাম) প্রতি আমি অনুগ্রহ বর্ষণ করেছিলাম, সেগুলোর মাঝে অনেক দৃশ্যমান জনপদ স্থাপন করে দিয়েছিলাম এবং সেগুলোর মাঝে সমান সমান দূরত্বে সফরের মঞ্জিল ঠিক করে দিয়েছিলাম। (আর তাদের বলেছিলাম) তোমরা এসব জনপদে রাতে আর দিনে নিরাপদে ভ্রমণ করো।’ (সুরা সাবা: ১৮)
জীবনে প্রিয়জন হারানো এক অপূরণীয় বেদনা। এই কঠিন মুহূর্তে মানুষ কীভাবে আচরণ করবে, কেমনভাবে শোক প্রকাশ করবে—সেই বিষয়ে ইসলাম দিয়েছে পরিপূর্ণ দিকনির্দেশনা। ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি হলো—শোক প্রকাশে ভারসাম্য রাখা, কষ্টকে অস্বীকার না করা, আবার সীমালঙ্ঘনও না করা।
৩ ঘণ্টা আগেন্যায়পরায়ণতার গুরুত্ব অপরিসীম। শাসকের মৌলিক দায়িত্ব কর্তব্য হলো ন্যায়পরায়ণতার সঙ্গে জনগণের অধিকার আদায় এবং তাদের জানমালের নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা। মহান রব পবিত্র কোরআনে ন্যায়পরায়ণতার নির্দেশ দিয়েছেন।
২১ ঘণ্টা আগেআমাদের জীবনে গুনাহ থেকে মুক্তি পাওয়ার সবচেয়ে সহজ এবং সঠিক উপায় হলো ইস্তিগফার—আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করা। প্রতিটি মুসলমানের উচিত, জীবনের প্রতিটি মুহূর্তে ইস্তিগফারের আমল করাটা যেন এক প্রাকৃতিক অভ্যাস হয়ে ওঠে। রাসুলুল্লাহ (সা.) নিজেও নিয়মিত এই আমলটি পালন করতেন।
১ দিন আগেঅজু দৈনন্দিন জীবনে একাধিকবার ফিরে আসা এক পবিত্র চর্চা। যাঁরা অজুকে গুরুত্ব দেন, নিয়মিত অজু অবস্থায় থাকার চেষ্টা করেন, তাঁদের জন্য রয়েছে দুনিয়ায় শান্তি ও আখিরাতে মুক্তির প্রতিশ্রুতি। অজু নামাজের পূর্বশর্ত।
১ দিন আগে