আমজাদ ইউনুস
প্রতিটি মুসলিমের জীবনে তাকওয়া এক অপরিহার্য অনুষঙ্গ। তাকওয়া পরকালীন সাফল্য ও মুক্তির চাবিকাঠি। তাকওয়া হলো মহান আল্লাহর ভয়, ভালোবাসা এবং অতিশয় শ্রদ্ধাসহকারে তাঁর আনুগত্য করা এবং তাঁর অবাধ্যতা থেকে বিরত থাকা। পবিত্র কোরআন ও হাদিসের অনেক জায়গায় তাকওয়ার গুরুত্ব আলোচিত হয়েছে। আল্লাহ তাআলা এবং তাঁর রাসুল (সা.) মুমিনদের তাকওয়া অর্জনের নির্দেশ দিয়েছেন।
এরশাদ হয়েছে, ‘আর তোমাদের পূর্বে যাদেরকে কিতাব দেওয়া হয়েছে তাদেরকে এবং তোমাদেরকে আমি নির্দেশ দিয়েছি যে, তোমরা আল্লাহকে ভয় কর। আর যদি কুফরি করো তাহলে আসমান ও জমিনে যা আছে সব আল্লাহরই। আর আল্লাহ অভাবহীন, প্রশংসিত।’ (সুরা নিসা: ১৩১)
আবু উমামা (রা.) বলেন, আমি রাসুল (সা.)-কে বিদায় হাজের ভাষণে বলতে শুনেছি, তিনি বলেছেন, ‘তোমাদের প্রতিপালক আল্লাহ তাআলাকে ভয় কর, তোমরা পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করো। রমজান মাসের রোজা রাখ, তোমাদের ধনদৌলতের জাকাত আদায় করো এবং তোমাদের আমিরের অনুসরণ করো, তবেই তোমাদের রবের জান্নাতে প্রবেশ করতে পারবে।’ (তিরমিজি)
তাকওয়ার পার্থিব ও অপার্থিব উপকারিতা রয়েছে। তাকওয়ার ফলে আল্লাহ মানুষের কাজ সহজ করে দেন। তাকওয়া পার্থিব জগতে মানুষকে শয়তানের ক্ষতি থেকে সুরক্ষা দেয়। মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘নিশ্চয় যারা তাকওয়া অবলম্বন করেছে, যখন তাদেরকে শয়তানের পক্ষ থেকে কোনো কুমন্ত্রণা স্পর্শ করে তখন তারা আল্লাহকে স্মরণ করে। তখনই তাদের দৃষ্টি খুলে যায়।’ (সুরা আরাফ: ২০১)
তাকওয়া অর্জনকারী তার তাকওয়ার ফলে কষ্টের জীবন থেকে মুক্তি পায়। তাকওয়ার ফলে আমল বিশুদ্ধ হয় এবং গ্রহণযোগ্যতা লাভ করে। পাপ মোচন হয়। মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘হে ঈমানদারগণ, তোমরা আল্লাহকে ভয় করো এবং সঠিক কথা বল। তিনি তোমাদের জন্য তোমাদের কাজগুলোকে শুদ্ধ করে দেবেন এবং তোমাদের পাপগুলো ক্ষমা করে দেবেন।’ (সুরা আহজাব: ৭০-৭১)
লেখক: ইসলামবিষয়ক গবেষক
প্রতিটি মুসলিমের জীবনে তাকওয়া এক অপরিহার্য অনুষঙ্গ। তাকওয়া পরকালীন সাফল্য ও মুক্তির চাবিকাঠি। তাকওয়া হলো মহান আল্লাহর ভয়, ভালোবাসা এবং অতিশয় শ্রদ্ধাসহকারে তাঁর আনুগত্য করা এবং তাঁর অবাধ্যতা থেকে বিরত থাকা। পবিত্র কোরআন ও হাদিসের অনেক জায়গায় তাকওয়ার গুরুত্ব আলোচিত হয়েছে। আল্লাহ তাআলা এবং তাঁর রাসুল (সা.) মুমিনদের তাকওয়া অর্জনের নির্দেশ দিয়েছেন।
এরশাদ হয়েছে, ‘আর তোমাদের পূর্বে যাদেরকে কিতাব দেওয়া হয়েছে তাদেরকে এবং তোমাদেরকে আমি নির্দেশ দিয়েছি যে, তোমরা আল্লাহকে ভয় কর। আর যদি কুফরি করো তাহলে আসমান ও জমিনে যা আছে সব আল্লাহরই। আর আল্লাহ অভাবহীন, প্রশংসিত।’ (সুরা নিসা: ১৩১)
আবু উমামা (রা.) বলেন, আমি রাসুল (সা.)-কে বিদায় হাজের ভাষণে বলতে শুনেছি, তিনি বলেছেন, ‘তোমাদের প্রতিপালক আল্লাহ তাআলাকে ভয় কর, তোমরা পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করো। রমজান মাসের রোজা রাখ, তোমাদের ধনদৌলতের জাকাত আদায় করো এবং তোমাদের আমিরের অনুসরণ করো, তবেই তোমাদের রবের জান্নাতে প্রবেশ করতে পারবে।’ (তিরমিজি)
তাকওয়ার পার্থিব ও অপার্থিব উপকারিতা রয়েছে। তাকওয়ার ফলে আল্লাহ মানুষের কাজ সহজ করে দেন। তাকওয়া পার্থিব জগতে মানুষকে শয়তানের ক্ষতি থেকে সুরক্ষা দেয়। মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘নিশ্চয় যারা তাকওয়া অবলম্বন করেছে, যখন তাদেরকে শয়তানের পক্ষ থেকে কোনো কুমন্ত্রণা স্পর্শ করে তখন তারা আল্লাহকে স্মরণ করে। তখনই তাদের দৃষ্টি খুলে যায়।’ (সুরা আরাফ: ২০১)
তাকওয়া অর্জনকারী তার তাকওয়ার ফলে কষ্টের জীবন থেকে মুক্তি পায়। তাকওয়ার ফলে আমল বিশুদ্ধ হয় এবং গ্রহণযোগ্যতা লাভ করে। পাপ মোচন হয়। মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘হে ঈমানদারগণ, তোমরা আল্লাহকে ভয় করো এবং সঠিক কথা বল। তিনি তোমাদের জন্য তোমাদের কাজগুলোকে শুদ্ধ করে দেবেন এবং তোমাদের পাপগুলো ক্ষমা করে দেবেন।’ (সুরা আহজাব: ৭০-৭১)
লেখক: ইসলামবিষয়ক গবেষক
এই পাহাড় দেখে মনে হয় যেন মহান কোনো শিল্পীর রংতুলি দিয়ে সযত্নে আঁকা। তবে এই রঙিন শিলার ঢেউ শুধু সৌন্দর্য নয়—ইমানদারদের কাছে এটি এক পরম সত্যের নিদর্শন, যাকে আমরা কোরআনের আলোকে আরও গভীরভাবে উপলব্ধি করতে পারি।
৮ ঘণ্টা আগেকৃতজ্ঞ বান্দা আল্লাহর কাছে প্রিয়। নিয়ামতের শুকরিয়া আদায় করলে তিনি খুশি হন। জীবন আরও সুন্দর করে সাজিয়ে দেন। পবিত্র কোরআনে এসেছে, ‘যদি তোমরা কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করো এবং ইমান আনো, তাহলে তোমাদের শাস্তি দিয়ে আল্লাহ কী করবেন? আল্লাহ (সৎ কাজের বড়ই) পুরস্কারদাতা, সর্ববিষয়ে জ্ঞাত।’ (সুরা নিসা: ১৪৭)। অন্য এক আয়াত
১৬ ঘণ্টা আগেলজ্জা মোমিনের ভূষণ বা অলংকার। বাহ্যিক সৌন্দর্যের চেয়ে তা বেশি গুরুত্বপূর্ণ। লজ্জাশীলতা কল্যাণ বয়ে আনে। হজরত ইমরান ইবনে হুসাইন (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, লজ্জা মঙ্গল বয়ে আনে। (সহিহ্ মুসলিমের অন্য বর্ণনায় আছে, লজ্জার সবটুকু মঙ্গলই মঙ্গল। (রিয়াজুস সালেহিন: ৬৮৭)
১ দিন আগেমানবতার এক মহান কাজ ক্ষুধার্তদের মুখে খাবার তুলে দেওয়া । ইসলামে একে অন্যতম শ্রেষ্ঠ কাজ বলে আখ্যা দেওয়া হয়েছে । এক ব্যক্তি রাসুলুল্লাহ ( সা . ) - কে প্রশ্ন করলেন , ‘ ইসলামে কোন কাজটি শ্রেষ্ঠ ? ” তিনি বললেন , ‘ ইসলামে সবচেয়ে ভালো কাজ হচ্ছে ক্ষুধার্তকে খাবার খাওয়ানো । ' ( সহিহ্ বুখারি : ১২ ,
২ দিন আগে