ইসলাম ডেস্ক
প্রসিদ্ধ মতানুযায়ী, ২৭ রজব পবিত্র শবে মিরাজ। রাতটি ইসলামের ইতিহাসে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এতে কোনো সন্দেহ নেই। মহানবী (সা.)-এর শ্রেষ্ঠ মুজিজা মিরাজ এ রাতেই প্রকাশ পায়। তবে এ রাতকে ঘিরে সমাজে কিছু কুসংস্কার গড়ে উঠেছে। যেমন অনেকে এই দিনে রোজা রাখাকে আশুরা ও আরাফাতের দিনের রোজার মতো ফজিলতপূর্ণ মনে করেন এবং ১২ রাকাত বিশেষ নফল নামাজ আদায়ের কথা বলেন, যা ইসলামের দৃষ্টিতে সঠিক নয়। কোরআন-হাদিসে এ বিষয়ে কোনো নির্দেশনা বর্ণিত নেই।
ফিকহের কিতাবে এসেছে, রজব মাসে বিশেষ কোনো নামাজ প্রমাণসিদ্ধ নয়। রজবের প্রথম শুক্রবার সালাতুর রাগায়েবের ফজিলত সম্পর্কীয় হাদিসসমূহ বাতিল, মিথ্যা ও বানোয়াট। বিজ্ঞ ওলামায়ে কিরামের মতে, এটি একটি বিদআত। পরবর্তী যুগের বিদগ্ধ ওলামায়ে কিরাম, যাঁরা একে বিদআত আখ্যা দিয়েছেন, তাঁদের মধ্যে রয়েছেন আবু ইসমাইল আনসারি, আবু বকর ইবনে সামআনি, আবুল ফজল ইবনে নাসের ও আবুল ফারাজ ইবনুল জাওযি। তাঁদের আগের আলেমগণ এ বিষয়ে আলোচনা করেননি। কেননা তাঁদের মৃত্যুর পরেই এ বিদআত আবিষ্কৃত হয়েছে। ৪০০ হিজরির পরে এটির প্রকাশ ঘটে। বাকি রইল রোজা। রজব মাসের রোজার বিশেষ কোনো ফজিলতের কথাও রাসুল (সা.)-এর হাদিস থেকে প্রমাণিত নয়। সাহাবিদের থেকেও প্রমাণিত নয়। (লাতায়িফুল মাআরিফ: ১৩১)
তবে অন্যান্য দিনের মতো এ রাতেও নফল ইবাদত করতে কোনো বাধা নেই। ২৬ তারিখ রাত জেগে ইবাদত করেছেন, ২৭ তারিখেও রাত জাগতে অসুবিধা নেই। তেমনিভাবে ২৭ তারিখের পরও রাত জাগতে ইসলামে বাধা নেই। পুরো রজব মাসই গুরুত্বপূর্ণ একটি মাস। এই মাস থেকে মহানবী (সা.) রমজানের প্রস্তুতি শুরু করতেন। তবে শবে মিরাজ উপলক্ষে বিশেষ কোনো ইবাদত করতেন, এমন কোনো কিছুর প্রমাণ পাওয়া যায় না।
প্রসিদ্ধ মতানুযায়ী, ২৭ রজব পবিত্র শবে মিরাজ। রাতটি ইসলামের ইতিহাসে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এতে কোনো সন্দেহ নেই। মহানবী (সা.)-এর শ্রেষ্ঠ মুজিজা মিরাজ এ রাতেই প্রকাশ পায়। তবে এ রাতকে ঘিরে সমাজে কিছু কুসংস্কার গড়ে উঠেছে। যেমন অনেকে এই দিনে রোজা রাখাকে আশুরা ও আরাফাতের দিনের রোজার মতো ফজিলতপূর্ণ মনে করেন এবং ১২ রাকাত বিশেষ নফল নামাজ আদায়ের কথা বলেন, যা ইসলামের দৃষ্টিতে সঠিক নয়। কোরআন-হাদিসে এ বিষয়ে কোনো নির্দেশনা বর্ণিত নেই।
ফিকহের কিতাবে এসেছে, রজব মাসে বিশেষ কোনো নামাজ প্রমাণসিদ্ধ নয়। রজবের প্রথম শুক্রবার সালাতুর রাগায়েবের ফজিলত সম্পর্কীয় হাদিসসমূহ বাতিল, মিথ্যা ও বানোয়াট। বিজ্ঞ ওলামায়ে কিরামের মতে, এটি একটি বিদআত। পরবর্তী যুগের বিদগ্ধ ওলামায়ে কিরাম, যাঁরা একে বিদআত আখ্যা দিয়েছেন, তাঁদের মধ্যে রয়েছেন আবু ইসমাইল আনসারি, আবু বকর ইবনে সামআনি, আবুল ফজল ইবনে নাসের ও আবুল ফারাজ ইবনুল জাওযি। তাঁদের আগের আলেমগণ এ বিষয়ে আলোচনা করেননি। কেননা তাঁদের মৃত্যুর পরেই এ বিদআত আবিষ্কৃত হয়েছে। ৪০০ হিজরির পরে এটির প্রকাশ ঘটে। বাকি রইল রোজা। রজব মাসের রোজার বিশেষ কোনো ফজিলতের কথাও রাসুল (সা.)-এর হাদিস থেকে প্রমাণিত নয়। সাহাবিদের থেকেও প্রমাণিত নয়। (লাতায়িফুল মাআরিফ: ১৩১)
তবে অন্যান্য দিনের মতো এ রাতেও নফল ইবাদত করতে কোনো বাধা নেই। ২৬ তারিখ রাত জেগে ইবাদত করেছেন, ২৭ তারিখেও রাত জাগতে অসুবিধা নেই। তেমনিভাবে ২৭ তারিখের পরও রাত জাগতে ইসলামে বাধা নেই। পুরো রজব মাসই গুরুত্বপূর্ণ একটি মাস। এই মাস থেকে মহানবী (সা.) রমজানের প্রস্তুতি শুরু করতেন। তবে শবে মিরাজ উপলক্ষে বিশেষ কোনো ইবাদত করতেন, এমন কোনো কিছুর প্রমাণ পাওয়া যায় না।
বাংলা অঞ্চলের হাজার বছরের ইতিহাসে ধর্ম, সংস্কৃতি ও স্থাপত্যের যে সমন্বয় ঘটেছে, তার মধ্যে ইসলামি স্থাপত্য এক মহিমান্বিত অধ্যায়। কালের গহ্বরে কিছু নিদর্শন হারিয়ে গেলেও, আজও দাঁড়িয়ে থাকা মসজিদের গম্বুজ, মাদ্রাসার মিনার কিংবা মাজারের কারুকাজ ইসলামের প্রসার ও সৃজনশীলতার এক অনুপম সাক্ষ্য বহন করে।
১২ ঘণ্টা আগেপৃথিবীতে আমরা কেউই চাপমুক্ত নই; দুশ্চিন্তা ও হতাশা সবারই থাকে। তবে এটি অস্বাভাবিক মাত্রায় হলে তা মানসিক রোগে রূপ নেয়, যা অনেক শারীরিক রোগেরও কারণ। তাই প্রতিটি মানুষের দুশ্চিন্তা থেকে বের হয়ে আসা উচিত। চিন্তামুক্ত থাকার জন্য কোরআন-হাদিসে বেশ কিছু আমলের কথা এসেছে। এখানে ৪টি আমলের কথা আলোচনা করছি।
১৩ ঘণ্টা আগেহিজরি সনের অষ্টম মাস শাবান। ইসলামে এ মাসের ফজিলত ও মর্যাদা অনেক। মহানবী (সা.) রজব মাস থেকেই রমজানের প্রস্তুতি শুরু করতেন। শাবান মাসে বেশি বেশি রোজা রেখে রমজানের জন্য মানসিকভাবে তৈরি হতেন। এ মাসের মধ্যভাগে রয়েছে ফজিলতের রাত শবে বরাত।
১৩ ঘণ্টা আগেআরবি দাওয়াত শব্দের অর্থ ডাকা এবং তাবলিগ শব্দের অর্থ পৌঁছে দেওয়া। ইসলামের সুমহান বাণীর প্রচার-প্রসারের পদ্ধতিকেই দাওয়াত ও তাবলিগ বলা হয়। ইসলামের দৃষ্টিতে এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কর্তব্য। মুসলমানদের একটি দলকে অবশ্যই এই দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আর তোমাদের মধ্যে একটা...
১৩ ঘণ্টা আগে