ফারুক মেহেদী
করোনাকালে কোন কৌশলে চলছে সুপার শপ ব্যবসা? এ সময়ে ই-কমার্সে বেচাবিক্রি কেমন ছিল? মুনাফায় কী প্রভাব পড়েছে? এসব বিষয়ে আজকের পত্রিকার সঙ্গে কথা বলেছেন সুপার শপ স্বপ্নের নির্বাহী পরিচালক সাব্বির হাসান নাসির। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন ফারুক মেহেদী।
আজকের পত্রিকা: করোনাকালে কেমন ছিল সুপার শপের ব্যবসা?
সাব্বির হাসান নাসির: করোনায় দুই ধরনের প্রভাব পড়েছে বলে আমার মনে হয়। ভোক্তারা কাঁচাবাজার থেকে সুপার শপে স্থানান্তরিত হয়েছেন। অনেকে ই-কমার্সেও অভ্যস্ত হচ্ছেন। তবে সংখ্যাটা হয়তো এখনো অনেক কম। আপনি যদি বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার হিসাবে ধরেন, তবে সুপার শপের সংখ্যাও কম, ই-কমার্সের বাজার অংশীদারত্ব কম। তবে অংশীদারত্ব বাড়ার একটা ট্রেন্ড আছে। এটা হচ্ছে ইতিবাচক দিক। আর নেতিবাচক দিক হলো ৩টি। প্রথমত, সরকার করোনার সময়ে লকডাউন দিয়ে শপিং সীমিত করে দিয়েছিল। এ সময়ে মানুষ ঠিকমতো শপিং করতে পারেনি। সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৩টা বা সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা সময় বেঁধে দিয়েছিল। এই সীমিত সময়ে কেনাকাটাও চলেছে সীমিত পরিসরে। তা ছাড়া, ঝুঁকি ও স্বাস্থ্যবিধির কারণে আমরাও একটা নির্দিষ্ট সংখ্যার বেশি ক্রেতাকে অনুমোদন দিতাম না। ফলে ক্রেতার সংখ্যা কমে যাওয়ায় বিক্রি কমে গিয়েছিল।
আজকের পত্রিকা: খাবারের বাইরে অন্যান্য পণ্যের বেচাকেনা কেমন ছিল?
সাব্বির হাসান নাসির: বিবিএসের তথ্য বলছে, দেশে জিডিপির হার কমে গেছে। যা ধারণা করা হয়েছিল, তা অর্জন হচ্ছে না; বরং কমে গেছে। এর মানে অর্থনীতি ধুঁকছে। আর অর্থনীতি যখন খারাপের মধ্যে থাকে, তখন মানুষের আয়ও কমে যায়। যখন আয় কমে যায়, তখন প্রথম খরচ কমানোর ধাক্কাটা আসে খুচরা কেনাকাটায়। তখন খাবারের খরচও কমে। আর মানুষ যখন দোকানে যায়, শুধু খাবারই কেনে না, তার সঙ্গে সঙ্গে কিছু কম গুরুত্বপূর্ণ পণ্যও কেনে। তখন কম প্রয়োজনীয় পণ্য বিক্রি কমে যায়। এই সময়ে মানুষের বাইরে যাওয়া সীমিত হয়ে যায়। তাঁর যে জিনিস এত প্রয়োজন নেই, সেটা কেনেন না। তা ছাড়া, করোনাকালে বিয়েবাড়ি নেই। স্কুল নেই। স্কুল না থাকলে টিফিনের দরকার হয় না। অনুষ্ঠান, পার্বণ, পার্টি নেই বলে মহিলাদের কসমেটিকস আইটেমের বিক্রি নেই। মানুষ হোম অফিস করছে, অনেকের চাকরি নেই। আয় কমেছে। সে কারণে মানুষ তাদের খরচ কমিয়েছে। এগুলো হচ্ছে সুপার শপ ব্যবসার নেতিবাচক দিক।
আজকের পত্রিকা: করোনাকালে আর কী কী বিষয় ব্যবসা প্রভাবিত করেছে বলে মনে করেন?
সাব্বির হাসান নাসির: করোনার কারণে একটা উল্লেখযোগ্যসংখ্যক মানুষ ঢাকা থেকে ঢাকার বাইরে চলে গেছেন। তাঁরা দেখেছেন, ঢাকায় তাঁদের চাকরি নেই। ব্যবসা মন্দা। মাঝে মাঝে লকডাউন দেওয়া হচ্ছে। অনেক ভাসমান লোকজন দেখেছেন, এভাবে ঢাকায় থেকে লাভ নেই। তাঁরা ভেবেছেন, গ্রামে তাঁর ঘর আছে। সেখানে কৃষি বা অন্য কিছু করেও চালিয়ে নিতে পারবেন। তখন তাঁরা ঢাকা ছেড়ে যান। আমরা আমাদের ভোক্তা জরিপ থেকেও এসব তথ্য জেনেছি। এটা একদিক থেকে নেতিবাচক। আবার এর ইতিবাচক দিকও আছে। যেমন, এসব কারণে ঢাকার বাইরেও অনেকগুলো আউটলেট খুলেছি। এখন ১৮৫টি আউটলেট সারা দেশে। ঢাকার বাইরে ৩৩টি জেলায় আউটলেট করেছি। অল্প কিছুদিনের মধ্যে আমরা ৫৮টি জেলায় আউটলেট স্থাপন সম্পন্ন করব।
আজকের পত্রিকা: পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে পণ্য বিক্রিতে আর কী কৌশল নিয়েছেন?
সাব্বির হাসান নাসির: এ সময়ে আমরা পণ্য বিক্রির জন্য ৩টা চ্যানেল তৈরি করেছি। একটা হলো আমাদের নিজস্ব ই-কমার্স। আরেকটি হলো, এই সময়ে আমরা একটা নতুন জিনিস করেছি–ফোনে ফোনে বাজার। ক্রেতারা ফোনে অর্ডার করবেন, চাইলে ভিডিও কল করেও শপিং মলে স্টোরটাও দেখে অর্ডার করতে পারেন। এটায় ভালো সাড়া পেয়েছি। আর তৃতীয়ত হলো, এই সময়ে যত ই-কমার্স কোম্পানি আছে দেশে, সরাসরি আমাদের সঙ্গে যাদের প্রতিযোগিতা নেই; এমন কোম্পানির সঙ্গে আমরা অংশীদারত্বে চলে গেছি। যেমন, আমাদের লজিস্টিক পার্টনার হচ্ছে পাঠাও। এর বাইরে বিভিন্ন প্ল্যাটফর্ম আছে, তাদের সঙ্গেও আমরা অংশীদারত্বের ভিত্তিতে কাজ করছি। যাতে আমরা সবাই মিলে বাজারটা ধরতে পারি। প্রত্যেকের নিজ নিজ সক্ষমতা ও দক্ষতা ব্যবহার করেই সেটা করার চেষ্টা করেছি। এভাবে ৩টা মডেলেই এগিয়েছি। বলতে পারেন, রেসপন্সও ভালো ছিল।
আজকের পত্রিকা: করোনাকালে ক্রেতা কমলেও অনেক অফার দিতে হয়েছে। এটা মুনাফায় কী প্রভাব ফেলেছে?
সাব্বির হাসান নাসির: ফোনে ফোনে বাজার ক্যাম্পেইনে মুনাফায় কোনো সমস্যা হচ্ছে না। কারণ, আমাদের একটা অবকাঠামো তৈরি আছে। আর ফোনের খরচটাও বেশি নয়। এটা বাড়তি বিক্রি বাড়তি মুনাফা। এটা আমাদের কোনো সমস্যা তৈরি করছে না। যেটা সমস্যা তৈরি করছে সেটা হলো, কিছু ডিসকাউন্টভিত্তিক রিটেইল কোম্পানি কাজ করছে দেশে। তারা এমনভাবে ডিসকাউন্ট দিয়ে পণ্য দেওয়া শুরু করেছে, আমি জানি না, তারা এত ডিসকাউন্ট দিয়ে কীভাবে পণ্য দিচ্ছে। আমরা আমাদের ন্যূনতম মুনাফা ধরে দাম ঠিক করি। মাঝে মাঝে ডিসকাউন্টও দিই। আমরা আসলে এত সাবসিডি উৎপাদকদের কাছ থেকে পাই না। তো, ওই সব পণ্য যখন বাজারে আসে, এর মার্জিন এমনিতেই কম হয়।
করোনাকালে কোন কৌশলে চলছে সুপার শপ ব্যবসা? এ সময়ে ই-কমার্সে বেচাবিক্রি কেমন ছিল? মুনাফায় কী প্রভাব পড়েছে? এসব বিষয়ে আজকের পত্রিকার সঙ্গে কথা বলেছেন সুপার শপ স্বপ্নের নির্বাহী পরিচালক সাব্বির হাসান নাসির। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন ফারুক মেহেদী।
আজকের পত্রিকা: করোনাকালে কেমন ছিল সুপার শপের ব্যবসা?
সাব্বির হাসান নাসির: করোনায় দুই ধরনের প্রভাব পড়েছে বলে আমার মনে হয়। ভোক্তারা কাঁচাবাজার থেকে সুপার শপে স্থানান্তরিত হয়েছেন। অনেকে ই-কমার্সেও অভ্যস্ত হচ্ছেন। তবে সংখ্যাটা হয়তো এখনো অনেক কম। আপনি যদি বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার হিসাবে ধরেন, তবে সুপার শপের সংখ্যাও কম, ই-কমার্সের বাজার অংশীদারত্ব কম। তবে অংশীদারত্ব বাড়ার একটা ট্রেন্ড আছে। এটা হচ্ছে ইতিবাচক দিক। আর নেতিবাচক দিক হলো ৩টি। প্রথমত, সরকার করোনার সময়ে লকডাউন দিয়ে শপিং সীমিত করে দিয়েছিল। এ সময়ে মানুষ ঠিকমতো শপিং করতে পারেনি। সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৩টা বা সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা সময় বেঁধে দিয়েছিল। এই সীমিত সময়ে কেনাকাটাও চলেছে সীমিত পরিসরে। তা ছাড়া, ঝুঁকি ও স্বাস্থ্যবিধির কারণে আমরাও একটা নির্দিষ্ট সংখ্যার বেশি ক্রেতাকে অনুমোদন দিতাম না। ফলে ক্রেতার সংখ্যা কমে যাওয়ায় বিক্রি কমে গিয়েছিল।
আজকের পত্রিকা: খাবারের বাইরে অন্যান্য পণ্যের বেচাকেনা কেমন ছিল?
সাব্বির হাসান নাসির: বিবিএসের তথ্য বলছে, দেশে জিডিপির হার কমে গেছে। যা ধারণা করা হয়েছিল, তা অর্জন হচ্ছে না; বরং কমে গেছে। এর মানে অর্থনীতি ধুঁকছে। আর অর্থনীতি যখন খারাপের মধ্যে থাকে, তখন মানুষের আয়ও কমে যায়। যখন আয় কমে যায়, তখন প্রথম খরচ কমানোর ধাক্কাটা আসে খুচরা কেনাকাটায়। তখন খাবারের খরচও কমে। আর মানুষ যখন দোকানে যায়, শুধু খাবারই কেনে না, তার সঙ্গে সঙ্গে কিছু কম গুরুত্বপূর্ণ পণ্যও কেনে। তখন কম প্রয়োজনীয় পণ্য বিক্রি কমে যায়। এই সময়ে মানুষের বাইরে যাওয়া সীমিত হয়ে যায়। তাঁর যে জিনিস এত প্রয়োজন নেই, সেটা কেনেন না। তা ছাড়া, করোনাকালে বিয়েবাড়ি নেই। স্কুল নেই। স্কুল না থাকলে টিফিনের দরকার হয় না। অনুষ্ঠান, পার্বণ, পার্টি নেই বলে মহিলাদের কসমেটিকস আইটেমের বিক্রি নেই। মানুষ হোম অফিস করছে, অনেকের চাকরি নেই। আয় কমেছে। সে কারণে মানুষ তাদের খরচ কমিয়েছে। এগুলো হচ্ছে সুপার শপ ব্যবসার নেতিবাচক দিক।
আজকের পত্রিকা: করোনাকালে আর কী কী বিষয় ব্যবসা প্রভাবিত করেছে বলে মনে করেন?
সাব্বির হাসান নাসির: করোনার কারণে একটা উল্লেখযোগ্যসংখ্যক মানুষ ঢাকা থেকে ঢাকার বাইরে চলে গেছেন। তাঁরা দেখেছেন, ঢাকায় তাঁদের চাকরি নেই। ব্যবসা মন্দা। মাঝে মাঝে লকডাউন দেওয়া হচ্ছে। অনেক ভাসমান লোকজন দেখেছেন, এভাবে ঢাকায় থেকে লাভ নেই। তাঁরা ভেবেছেন, গ্রামে তাঁর ঘর আছে। সেখানে কৃষি বা অন্য কিছু করেও চালিয়ে নিতে পারবেন। তখন তাঁরা ঢাকা ছেড়ে যান। আমরা আমাদের ভোক্তা জরিপ থেকেও এসব তথ্য জেনেছি। এটা একদিক থেকে নেতিবাচক। আবার এর ইতিবাচক দিকও আছে। যেমন, এসব কারণে ঢাকার বাইরেও অনেকগুলো আউটলেট খুলেছি। এখন ১৮৫টি আউটলেট সারা দেশে। ঢাকার বাইরে ৩৩টি জেলায় আউটলেট করেছি। অল্প কিছুদিনের মধ্যে আমরা ৫৮টি জেলায় আউটলেট স্থাপন সম্পন্ন করব।
আজকের পত্রিকা: পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে পণ্য বিক্রিতে আর কী কৌশল নিয়েছেন?
সাব্বির হাসান নাসির: এ সময়ে আমরা পণ্য বিক্রির জন্য ৩টা চ্যানেল তৈরি করেছি। একটা হলো আমাদের নিজস্ব ই-কমার্স। আরেকটি হলো, এই সময়ে আমরা একটা নতুন জিনিস করেছি–ফোনে ফোনে বাজার। ক্রেতারা ফোনে অর্ডার করবেন, চাইলে ভিডিও কল করেও শপিং মলে স্টোরটাও দেখে অর্ডার করতে পারেন। এটায় ভালো সাড়া পেয়েছি। আর তৃতীয়ত হলো, এই সময়ে যত ই-কমার্স কোম্পানি আছে দেশে, সরাসরি আমাদের সঙ্গে যাদের প্রতিযোগিতা নেই; এমন কোম্পানির সঙ্গে আমরা অংশীদারত্বে চলে গেছি। যেমন, আমাদের লজিস্টিক পার্টনার হচ্ছে পাঠাও। এর বাইরে বিভিন্ন প্ল্যাটফর্ম আছে, তাদের সঙ্গেও আমরা অংশীদারত্বের ভিত্তিতে কাজ করছি। যাতে আমরা সবাই মিলে বাজারটা ধরতে পারি। প্রত্যেকের নিজ নিজ সক্ষমতা ও দক্ষতা ব্যবহার করেই সেটা করার চেষ্টা করেছি। এভাবে ৩টা মডেলেই এগিয়েছি। বলতে পারেন, রেসপন্সও ভালো ছিল।
আজকের পত্রিকা: করোনাকালে ক্রেতা কমলেও অনেক অফার দিতে হয়েছে। এটা মুনাফায় কী প্রভাব ফেলেছে?
সাব্বির হাসান নাসির: ফোনে ফোনে বাজার ক্যাম্পেইনে মুনাফায় কোনো সমস্যা হচ্ছে না। কারণ, আমাদের একটা অবকাঠামো তৈরি আছে। আর ফোনের খরচটাও বেশি নয়। এটা বাড়তি বিক্রি বাড়তি মুনাফা। এটা আমাদের কোনো সমস্যা তৈরি করছে না। যেটা সমস্যা তৈরি করছে সেটা হলো, কিছু ডিসকাউন্টভিত্তিক রিটেইল কোম্পানি কাজ করছে দেশে। তারা এমনভাবে ডিসকাউন্ট দিয়ে পণ্য দেওয়া শুরু করেছে, আমি জানি না, তারা এত ডিসকাউন্ট দিয়ে কীভাবে পণ্য দিচ্ছে। আমরা আমাদের ন্যূনতম মুনাফা ধরে দাম ঠিক করি। মাঝে মাঝে ডিসকাউন্টও দিই। আমরা আসলে এত সাবসিডি উৎপাদকদের কাছ থেকে পাই না। তো, ওই সব পণ্য যখন বাজারে আসে, এর মার্জিন এমনিতেই কম হয়।
ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বাংলাদেশের একজন খ্যাতনামা অর্থনীতিবিদ। বর্তমানে তিনি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) বিশেষ ফেলো এবং বাংলাদেশের টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট (এসডিজি) বাস্তবায়ন বিষয়ে বেসরকারি উদ্যোগে গঠিত নাগরিক প্ল্যাটফর্মের আহ্বায়ক।
৮ দিন আগে২০২৪ সালে সংঘটিত ‘মনসুন রেভল্যুশন’-এর পর বাংলাদেশের রাজনীতিতে তৈরি হয়েছে নেতৃত্বশূন্যতা ও প্রশাসনিক অচলাবস্থা। ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতিবিদ আহমেদ মুশফিক মোবারক তুলে ধরেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের নীতিনির্ধারণ, আইনশৃঙ্খলা সংকট, অর্থনৈতিক পুনর্গঠন ও আন্তর্জাতিক কর্মসংস্থানের উদ্যোগসহ নানা...
২১ দিন আগেবদরুদ্দীন উমর লেখক, গবেষক ও বামপন্থী রাজনীতিক। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পড়াশোনা শেষ করে যুক্তরাজ্যের অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিপিই ডিগ্রি পান। দেশে ফিরে তিনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে সমাজবিজ্ঞান বিভাগ প্রতিষ্ঠা করেন। গভর্নর মোনায়েম খানের স্বৈরতান্ত্রিক আচরণের প্রতিবাদে ১৯৬৮ সালে
২২ দিন আগেএক বছরেরও কম সময়ে অনলাইন ফুড ডেলিভারি সার্ভিসে শক্ত অবস্থান তৈরি করেছে ফুডিবিডি ডট কম। প্রতিদিন গড়ে ১৫ হাজারের বেশি অর্ডার ডেলিভারি করছে প্রতিষ্ঠানটি। তাদের সঙ্গে কাজ করছে সাত হাজারের বেশি রেস্তোরাঁ। ফুডির উদ্দেশ্য, লক্ষ্য, পরিকল্পনা, অনলাইন ফুড ডেলিভারি সার্ভিস খাতের বর্তমান অবস্থাসহ নানা বিষয়ে আজক
০৬ মে ২০২৫