আজকের পত্রিকা
আজকের পত্রিকা: বাংলাদেশে মোবাইল ফোন ব্যবসার বর্তমান চিত্র কেমন?
জিয়াউদ্দিন চৌধুরী: করোনাভাইরাস মহামারির মধ্যে সারা বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে দেশে প্রযুক্তির বিপ্লব ঘটেছে। চলমান মহামারি থেকে উত্তরণে আমরা সবাই কমবেশি প্রযুক্তির সহযোগিতা নিচ্ছি। কোভিড-১৯ মোকাবিলায় সরকারের দেওয়া লকডাউনে ঘরে থেকে কাজ করতে ডিভাইস নির্ভরশীলতাও বেড়েছে অনেক। শিক্ষার্থীদের ক্লাস কিংবা বড়দের অফিস—প্রয়োজন হচ্ছে স্মার্টফোনের। এ লকডাউনের মাঝেই শাওমিসহ সব বড় ব্র্যান্ডই গ্রাহকদের সেবা দিয়ে যাচ্ছে। প্রাথমিকভাবে মহামারির শুরুতে যে পরিস্থিতির সম্মুখীন হয়েছিল, এই ইন্ডাস্ট্রি তার কিছুটা হলে উত্তরণ লাভে সম্ভব হয়েছে।
আজকের পত্রিকা: বাংলাদেশের মোবাইল ফোনসেট ব্যবসার সম্ভাবনা ও প্রবৃদ্ধি কেমন?
জিয়াউদ্দিন চৌধুরী: কোভিড-১৯ আমাদের জীবনযাত্রার নিয়মিত গতিপথে যে পরিবর্তন করতে বাধ্য করেছে, তার জন্য আমরা এখন অনেকাংশই মোবাইল ফোনকেন্দ্রিক। তাই বিনা দ্বিধায় বলা যায়, বাংলাদেশের মোবাইল ফোন ব্যবসার সম্ভাবনা অমিত। আমাদের বর্তমান জীবনযাত্রার ওপর স্মার্টফোনের প্রভাবটা আইওটিকেন্দ্রিক জীবনধারার দিকেই ধাবিত করবে। আর এই জীবনধারার মূলে থাকবে স্মার্টফোন। আমাদের দেশের অর্থনীতিও বড় হচ্ছে, বাড়ছে জিডিপি ও মানুষের জীবনযাত্রার মান। তাই আমি মনে করি, মোবাইল ফোন বিশেষত স্মার্টফোন ব্যবসার ব্যাপক প্রবৃদ্ধি ঘটবে।
আজকের পত্রিকা: দাম ও মানের প্রতিযোগিতায় কীভাবে ভারসাম্য করছেন?
জিয়াউদ্দিন চৌধুরী: প্রথম দিন থেকেই আমরা বাজারে আমাদের উপস্থিতি নিশ্চিত করার জন্য কিছু নীতি মেনে চলা শুরু করি। স্থানীয় নেতৃত্বের বিকাশ, বিক্রয়োত্তর সেবার একটি শক্তিশালী নেটওয়ার্ক গড়ে তোলা এবং বাজারে সর্বশেষ পণ্য ও উদ্ভাবনী প্রযুক্তি নিয়ে আসা। তা ছাড়া, আমাদের মি ফ্যানরা শাওমির পণ্য ব্যবহার করছে এবং সেটির গুণমান মুখে মুখে প্রচার করেছে। আর সেটা করেছে তাদের ব্যবহার অভিজ্ঞতা থেকেই। এই অর্গানিক পদ্ধতিতে মানুষের কাছে পৌঁছানোয় আমাদের বিপণন খরচ কমে এসেছে। আমরা আপাতত স্থানীয়ভাবে উৎপাদনে না গেলেও আমদানি করেই চাহিদা পূরণ করছি।
আজকের পত্রিকা: বাজার প্রসারে কী কী চ্যালেঞ্জ আছে বলে মনে করেন?
জিয়াউদ্দিন চৌধুরী: বাজার প্রসারে একটি বড় চ্যালেঞ্জ হলো ব্যবহার্য কনটেন্ট ও সার্ভিসসমূহ। অর্থাৎ আমাদের গ্রাহকদের নিত্যদিনের জন্য যত ধরনের সার্ভিস, অ্যাপস বা কনটেন্ট আসবে, স্মার্টফোনের ব্যবহার ততই বাড়বে। আরেকটি চ্যালেঞ্জ হলো নেটওয়ার্কের ক্ষেত্রে–বাংলাদেশের কিছু কিছু জায়গায়, বিশেষত প্রত্যন্ত অঞ্চলে নেটওয়ার্ক স্পিড কিছুটা কম থাকার কারণে স্মার্টফোনের সব ফিচার থেকে মাঝে মাঝে সুবিধাবঞ্চিত থেকে যাচ্ছে। বাজার প্রসারের জন্য দ্রুত সবার কাছে পণ্য পৌঁছে দেওয়া একটি চ্যালেঞ্জ। দূরবর্তী অঞ্চল, যেমন ভোলার চরফ্যাশন, কক্সবাজারের চকরিয়া, দিনাজপুরের বিরামপুর উপজেলায়ও আমাদের পণ্য নিয়ে যাচ্ছি।
আজকের পত্রিকা: বাংলাদেশে মোবাইল ফোন ব্যবসার বর্তমান চিত্র কেমন?
জিয়াউদ্দিন চৌধুরী: করোনাভাইরাস মহামারির মধ্যে সারা বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে দেশে প্রযুক্তির বিপ্লব ঘটেছে। চলমান মহামারি থেকে উত্তরণে আমরা সবাই কমবেশি প্রযুক্তির সহযোগিতা নিচ্ছি। কোভিড-১৯ মোকাবিলায় সরকারের দেওয়া লকডাউনে ঘরে থেকে কাজ করতে ডিভাইস নির্ভরশীলতাও বেড়েছে অনেক। শিক্ষার্থীদের ক্লাস কিংবা বড়দের অফিস—প্রয়োজন হচ্ছে স্মার্টফোনের। এ লকডাউনের মাঝেই শাওমিসহ সব বড় ব্র্যান্ডই গ্রাহকদের সেবা দিয়ে যাচ্ছে। প্রাথমিকভাবে মহামারির শুরুতে যে পরিস্থিতির সম্মুখীন হয়েছিল, এই ইন্ডাস্ট্রি তার কিছুটা হলে উত্তরণ লাভে সম্ভব হয়েছে।
আজকের পত্রিকা: বাংলাদেশের মোবাইল ফোনসেট ব্যবসার সম্ভাবনা ও প্রবৃদ্ধি কেমন?
জিয়াউদ্দিন চৌধুরী: কোভিড-১৯ আমাদের জীবনযাত্রার নিয়মিত গতিপথে যে পরিবর্তন করতে বাধ্য করেছে, তার জন্য আমরা এখন অনেকাংশই মোবাইল ফোনকেন্দ্রিক। তাই বিনা দ্বিধায় বলা যায়, বাংলাদেশের মোবাইল ফোন ব্যবসার সম্ভাবনা অমিত। আমাদের বর্তমান জীবনযাত্রার ওপর স্মার্টফোনের প্রভাবটা আইওটিকেন্দ্রিক জীবনধারার দিকেই ধাবিত করবে। আর এই জীবনধারার মূলে থাকবে স্মার্টফোন। আমাদের দেশের অর্থনীতিও বড় হচ্ছে, বাড়ছে জিডিপি ও মানুষের জীবনযাত্রার মান। তাই আমি মনে করি, মোবাইল ফোন বিশেষত স্মার্টফোন ব্যবসার ব্যাপক প্রবৃদ্ধি ঘটবে।
আজকের পত্রিকা: দাম ও মানের প্রতিযোগিতায় কীভাবে ভারসাম্য করছেন?
জিয়াউদ্দিন চৌধুরী: প্রথম দিন থেকেই আমরা বাজারে আমাদের উপস্থিতি নিশ্চিত করার জন্য কিছু নীতি মেনে চলা শুরু করি। স্থানীয় নেতৃত্বের বিকাশ, বিক্রয়োত্তর সেবার একটি শক্তিশালী নেটওয়ার্ক গড়ে তোলা এবং বাজারে সর্বশেষ পণ্য ও উদ্ভাবনী প্রযুক্তি নিয়ে আসা। তা ছাড়া, আমাদের মি ফ্যানরা শাওমির পণ্য ব্যবহার করছে এবং সেটির গুণমান মুখে মুখে প্রচার করেছে। আর সেটা করেছে তাদের ব্যবহার অভিজ্ঞতা থেকেই। এই অর্গানিক পদ্ধতিতে মানুষের কাছে পৌঁছানোয় আমাদের বিপণন খরচ কমে এসেছে। আমরা আপাতত স্থানীয়ভাবে উৎপাদনে না গেলেও আমদানি করেই চাহিদা পূরণ করছি।
আজকের পত্রিকা: বাজার প্রসারে কী কী চ্যালেঞ্জ আছে বলে মনে করেন?
জিয়াউদ্দিন চৌধুরী: বাজার প্রসারে একটি বড় চ্যালেঞ্জ হলো ব্যবহার্য কনটেন্ট ও সার্ভিসসমূহ। অর্থাৎ আমাদের গ্রাহকদের নিত্যদিনের জন্য যত ধরনের সার্ভিস, অ্যাপস বা কনটেন্ট আসবে, স্মার্টফোনের ব্যবহার ততই বাড়বে। আরেকটি চ্যালেঞ্জ হলো নেটওয়ার্কের ক্ষেত্রে–বাংলাদেশের কিছু কিছু জায়গায়, বিশেষত প্রত্যন্ত অঞ্চলে নেটওয়ার্ক স্পিড কিছুটা কম থাকার কারণে স্মার্টফোনের সব ফিচার থেকে মাঝে মাঝে সুবিধাবঞ্চিত থেকে যাচ্ছে। বাজার প্রসারের জন্য দ্রুত সবার কাছে পণ্য পৌঁছে দেওয়া একটি চ্যালেঞ্জ। দূরবর্তী অঞ্চল, যেমন ভোলার চরফ্যাশন, কক্সবাজারের চকরিয়া, দিনাজপুরের বিরামপুর উপজেলায়ও আমাদের পণ্য নিয়ে যাচ্ছি।
সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী জন্মগ্রহণ করেন ১৯৩৬ সালের ২৩ জুন। দীর্ঘ সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগে অধ্যাপনা করেছেন। বর্তমানে বিভাগটির ইমেরিটাস অধ্যাপক। মার্কসবাদী চিন্তা-চেতনায় উদ্বুদ্ধ অধ্যাপক চৌধুরী নতুন দিগন্ত পত্রিকার প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক।
২২ জুন ২০২৫‘বাংলাদেশের মানুষ যদি দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদ কিংবা অনুপাতভিত্তিক ভোটব্যবস্থা বুঝত! উল্টো তারা বলবে, আমরা এসব বুঝি না! আমি তোমাকে ভোট দেব, কয় টাকা দেবে? সহজ ভাষায় বললে বিষয়টি তা-ই—তুমি টাকা দাও, আমি ভোট দেব—দেশে ভোটের চর্চা এমনই।’
১৫ জুন ২০২৫গত বছর জুলাই মাসে কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় সহিংসতায় সহস্রাধিক হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা ও তাঁর সহযোগীদের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে (আইসিটি) মামলার বিচার প্রক্রিয়াসহ নানা দিক নিয়ে ডয়চে ভেলের সঙ্গে কথা বলেছেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী
১১ জুন ২০২৫ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বাংলাদেশের একজন খ্যাতনামা অর্থনীতিবিদ। বর্তমানে তিনি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) বিশেষ ফেলো এবং বাংলাদেশের টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট (এসডিজি) বাস্তবায়ন বিষয়ে বেসরকারি উদ্যোগে গঠিত নাগরিক প্ল্যাটফর্মের আহ্বায়ক।
০১ জুন ২০২৫