ফারুক মেহেদী
আজকের পত্রিকা: ক্লিন ফিডে বিদেশি চ্যানেল চালানো কী কঠিন?
সাখাওয়াত হোসেন: এটা পুরোনো টেকনোলজি। নতুন কিছু নয়। খুবই সহজ ও ব্যয়সাশ্রয়ী প্রযুক্তি। এটাতে কনটেন্ট হয়তো একটু ডিলে হবে। তবে এখন রিয়েল টাইমেই সম্ভব। অনুষ্ঠানের ফাঁকে বিরতিতে কী চালাবেন? কমার্শিয়ালটা ড্রপ করার পর আপনি স্থানীয় বিজ্ঞাপন দেবেন, নাকি দেবেন না—এ সিদ্ধান্তটা দিতে হবে। এটাই চ্যালেঞ্জ। আর তিন-চার মিনিট যদি ডিলে হয়, এটা কোনো সমস্যা নয়। ডিলে সময়ের মধ্যে আপনি কী চালাবেন, এটা ঠিক করবেন। এটা কেব্ল অপারেটররা করবে।
আজকের পত্রিকা: এর জন্য কী বাড়তি জনবল লাগবে? বলা হচ্ছে এটা ব্যয়বহুল।
সাখাওয়াত হোসেন: এর জন্য এমন কোনো বাড়তি জনবলের প্রয়োজন নেই। যাঁরা কন্ট্রোলরুমে সব সময় থাকেন, তাঁরাই তা করতে পারবেন। তবে তাঁদের ডেডিকেটেড করতে হবে। কারণ, একই সময়ে অনেকগুলো চ্যানেল চলবে। তাই একজন হয়তো একটা চ্যানেলের জন্য নিয়োজিত থাকল; আরেকটির জন্য আরেকজন। এভাবে হয়তো কয়েকজন ডেডিকেটেড জনবলকে নিযুক্ত করতে হবে। চ্যানেলের ফ্রেশ প্রোগ্রাম যতক্ষণ চলে, এভাবে পরিকল্পনাটা সাজাতে হবে। এটা ব্যয়বহুলেরও কিছু নয়।
আজকের পত্রিকা: পুরো জিনিসটা করতে কীভাবে এগোনো যায়?
সাখাওয়াত হোসেন: কেব্ল অপারেটর বা ডিস্ট্রিবিউটররা বিষয়গুলো যদি আরও পুঙ্খানুপুঙ্খ জানতে চায়, তাহলে ব্রডকাস্ট বিশেষজ্ঞদের নিয়ে বসতে পারে। এতে কী করা যায়, তা তারা পরিকল্পনা করতে পারবে। আমাদের টিভি চ্যানেল অন্য দেশে চালানোর জন্য ওখানে যদি মাশুল চাইতে পারে, তাহলে আমরা কেন তাদের চ্যানেলগুলো ফ্রিতে চালাব? ওরা কেন আমাদের টাকা দেবে না তাদের চ্যানেল চালানোর জন্য? অপারেটরদের দেশের স্বার্থ দেখতে হবে।
আজকের পত্রিকা: ক্লিন ফিড থাকার পরও অনেক চ্যানেল চালাচ্ছে না কেন?
সাখাওয়াত হোসেন: এটা আসলে ওদের মানসিকতার ব্যাপার। ধরে নিলাম তারা ক্লিন ফিড আলাদা করে টিভি চালাবে না। তাহলে যেসব চ্যানেল ক্লিন ফিড আছে, সেগুলো চালাতে সমস্যা কোথায়? ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক চ্যানেলসহ আরও কিছু চ্যানেল আছে। এগুলো চালাতে পারে। সরকারকে আরও শক্ত থাকতে হবে। তারা সরকারকে চাপে রাখতে চায়। সরকার যেটা করতে পারে, তা হলো এখন কোয়াবের সমান্তরালে বিকল্প কিছু অপারেটর তৈরি করতে হবে। তাদের ব্লকের এ দৌরাত্ম্য কমাতে এটা করা যেতে পারে।
আজকের পত্রিকা: দেশীয় টিভির বিজ্ঞাপনে কী প্রভাব পড়বে?
সাখাওয়াত হোসেন: আমি যতটুকু জানি, এতে বিজ্ঞাপন বেড়ে যাবে। যেমন ইউনিলিভার তাদের দেশে যে বিজ্ঞাপন দেয়, আমাদের দেশে তা আমাদের মতো করে দেবে। এতে বিজ্ঞাপন বাড়বে। সরকারও লাভবান হবে। এখন দেশি চ্যানেলগুলো চললে, বিজ্ঞাপন বাড়লে তাদের কনটেন্টের মানও বাড়বে বলে আমি মনে করি। শিগগির হয়তো তা হবে না, ধীরে ধীরে হবে।
আজকের পত্রিকা: ক্লিন ফিডে বিদেশি চ্যানেল চালানো কী কঠিন?
সাখাওয়াত হোসেন: এটা পুরোনো টেকনোলজি। নতুন কিছু নয়। খুবই সহজ ও ব্যয়সাশ্রয়ী প্রযুক্তি। এটাতে কনটেন্ট হয়তো একটু ডিলে হবে। তবে এখন রিয়েল টাইমেই সম্ভব। অনুষ্ঠানের ফাঁকে বিরতিতে কী চালাবেন? কমার্শিয়ালটা ড্রপ করার পর আপনি স্থানীয় বিজ্ঞাপন দেবেন, নাকি দেবেন না—এ সিদ্ধান্তটা দিতে হবে। এটাই চ্যালেঞ্জ। আর তিন-চার মিনিট যদি ডিলে হয়, এটা কোনো সমস্যা নয়। ডিলে সময়ের মধ্যে আপনি কী চালাবেন, এটা ঠিক করবেন। এটা কেব্ল অপারেটররা করবে।
আজকের পত্রিকা: এর জন্য কী বাড়তি জনবল লাগবে? বলা হচ্ছে এটা ব্যয়বহুল।
সাখাওয়াত হোসেন: এর জন্য এমন কোনো বাড়তি জনবলের প্রয়োজন নেই। যাঁরা কন্ট্রোলরুমে সব সময় থাকেন, তাঁরাই তা করতে পারবেন। তবে তাঁদের ডেডিকেটেড করতে হবে। কারণ, একই সময়ে অনেকগুলো চ্যানেল চলবে। তাই একজন হয়তো একটা চ্যানেলের জন্য নিয়োজিত থাকল; আরেকটির জন্য আরেকজন। এভাবে হয়তো কয়েকজন ডেডিকেটেড জনবলকে নিযুক্ত করতে হবে। চ্যানেলের ফ্রেশ প্রোগ্রাম যতক্ষণ চলে, এভাবে পরিকল্পনাটা সাজাতে হবে। এটা ব্যয়বহুলেরও কিছু নয়।
আজকের পত্রিকা: পুরো জিনিসটা করতে কীভাবে এগোনো যায়?
সাখাওয়াত হোসেন: কেব্ল অপারেটর বা ডিস্ট্রিবিউটররা বিষয়গুলো যদি আরও পুঙ্খানুপুঙ্খ জানতে চায়, তাহলে ব্রডকাস্ট বিশেষজ্ঞদের নিয়ে বসতে পারে। এতে কী করা যায়, তা তারা পরিকল্পনা করতে পারবে। আমাদের টিভি চ্যানেল অন্য দেশে চালানোর জন্য ওখানে যদি মাশুল চাইতে পারে, তাহলে আমরা কেন তাদের চ্যানেলগুলো ফ্রিতে চালাব? ওরা কেন আমাদের টাকা দেবে না তাদের চ্যানেল চালানোর জন্য? অপারেটরদের দেশের স্বার্থ দেখতে হবে।
আজকের পত্রিকা: ক্লিন ফিড থাকার পরও অনেক চ্যানেল চালাচ্ছে না কেন?
সাখাওয়াত হোসেন: এটা আসলে ওদের মানসিকতার ব্যাপার। ধরে নিলাম তারা ক্লিন ফিড আলাদা করে টিভি চালাবে না। তাহলে যেসব চ্যানেল ক্লিন ফিড আছে, সেগুলো চালাতে সমস্যা কোথায়? ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক চ্যানেলসহ আরও কিছু চ্যানেল আছে। এগুলো চালাতে পারে। সরকারকে আরও শক্ত থাকতে হবে। তারা সরকারকে চাপে রাখতে চায়। সরকার যেটা করতে পারে, তা হলো এখন কোয়াবের সমান্তরালে বিকল্প কিছু অপারেটর তৈরি করতে হবে। তাদের ব্লকের এ দৌরাত্ম্য কমাতে এটা করা যেতে পারে।
আজকের পত্রিকা: দেশীয় টিভির বিজ্ঞাপনে কী প্রভাব পড়বে?
সাখাওয়াত হোসেন: আমি যতটুকু জানি, এতে বিজ্ঞাপন বেড়ে যাবে। যেমন ইউনিলিভার তাদের দেশে যে বিজ্ঞাপন দেয়, আমাদের দেশে তা আমাদের মতো করে দেবে। এতে বিজ্ঞাপন বাড়বে। সরকারও লাভবান হবে। এখন দেশি চ্যানেলগুলো চললে, বিজ্ঞাপন বাড়লে তাদের কনটেন্টের মানও বাড়বে বলে আমি মনে করি। শিগগির হয়তো তা হবে না, ধীরে ধীরে হবে।
বাংলাদেশি তরুণ ওমর আহমেদ বর্তমানে বেলজিয়ামের ইএএসপিডি ব্রাসেলসের ইইউ প্রজেক্ট অফিসার হিসেবে কর্মরত। বেলজিয়ামে উন্নয়ন সংস্থাগুলোর কাজ, বাংলাদেশিদের সুযোগ ও প্রস্তুতি নিয়ে তাঁর সঙ্গে কথা বলেছেন নাদিম মজিদ।
২২ মার্চ ২০২৫ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব একজন প্রকৌশলী ও প্রযুক্তিবিদ এবং জননীতি বিশ্লেষক। তিনি প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হিসেবে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেয়েছেন। সম্প্রতি তথ্য খাতসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আজকের পত্রিকার সঙ্গে কথা বলেছেন। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন অর্চি হক।
১৭ মার্চ ২০২৫অন্তর্বর্তী সরকারের ৬ মাস পূর্ণ হচ্ছে ৮ ফেব্রুয়ারি। এ সময়ে দেশের অর্থনীতির অগ্রগতি ও চ্যালেঞ্জ নিয়ে কথা বলেছেন পরিকল্পনা ও শিক্ষা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন আজকের পত্রিকার বাণিজ্য সম্পাদক শাহ আলম খান।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫সম্প্রতি ঠাকুরগাঁওয়ে ধারণ করা জনপ্রিয় ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান ‘ইত্যাদি’র একটি পর্বে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এক সাক্ষাৎকারে তাঁর জীবনের বিভিন্ন দিক নিয়ে কথা বলেছেন। সাক্ষাৎকারের বিস্তারিত অংশ আজকের পত্রিকার পাঠকদের জন্য তুলে ধরা হলো।
০১ ফেব্রুয়ারি ২০২৫