ফারুক ছিদ্দিক, ঢাবি
এবারের মঙ্গল শোভাযাত্রার মূল বার্তাটি কী?
আশিকুর রহমান: এবারের বর্ষবরণের আয়জনটা সম্পূর্ণ ভিন্ন রকম পরিবেশ ও আমেজের মাধ্যমে উদ্যাপন হচ্ছে। কারণ, এখন সিয়াম সাধনার মাস চলছে। সেই হিসেবে আমরা বলতে পারি ধর্ম ও সংস্কৃতির মাঝে যে কোনো বিভেদ নেই, এবারও মঙ্গল শোভাযাত্রায় সেটাই আমাদের বার্তা।
বর্ষবরণের সাথে বাঙালি মুসলমানের সংস্কৃতির সঙ্গে কোনো বিরোধ আছে বলে মনে করেন?
আশিকুর রহমান: সংস্কৃতি, ধর্মপালন, ধর্মীয় চিন্তা এবং ধর্মীয় বোধ মিলেই আমরা বাঙালি। বাঙালির একটা স্বতন্ত্র রূপ আছে। একটি আদর্শ আছে। বাঙালি মুসলমানদের সংস্কৃতির সঙ্গে সৌদির মুসলমানদের সংস্কৃতি মিলবে না। আফগানের মুসলিমদের সংস্কৃতি মিলবে না। আমরা বাঙালি, আমরা বাঙালি মুসলিম। বাঙালি মুসলমানদের রুচি, অভিরুচিতে আমাদের স্বাতন্ত্র্য অবস্থান আছে। আমাদের সঙ্গে সুর আছে, গান আছে, গাছপালা আছে, পাখি আছে ও বাতাস আছে। এই যে সুর-দ্যোতনা সবকিছু নিয়েই আমরা বাঙালি এবং বাঙালি মুসলিম। বর্ষবরণের সাথে বাঙালি মুসলিমদের কোনো বিরোধ নেই।
যারা ধর্ম ও সংস্কৃতির মাঝে বিভেদ সৃষ্টি করতে চায় তাদের সম্পর্কে কিছু বলুন।
আশিকুর রহমান: যারা ধর্ম ও সংস্কৃতির মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি করতে চায়, তারা সম্পূর্ণ রাজনৈতিকভাবে বিভেদ তৈরি করছে। আমাদের সাংস্কৃতিক অন্তর্ভুক্তিমূলক অংশগ্রহণ নেতিবাচক রাজনীতির বিপক্ষে একটি বার্তা। আমরা সাংস্কৃতিক অংশগ্রহণের মাধ্যমে একটি বিপ্লব সৃষ্টি করেছি। সেই বিপ্লবী আমরা জয়ী হয়েছি।
আপনার বিভাগের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের সার্বিক বিষয় সম্পর্কে কিছু বলুন।
আশিকুর রহমান: প্রবল উন্মাদনা ও ভালোবাসা নিয়ে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণের মাধ্যমে আমরা গত ২০ বছর ধরে অনুষ্ঠান করে আসছি। তবে এবারের বছরটা একটু ভিন্ন রকম। যেহেতু সিয়াম সাধনার মাস, সে হিসেবে সংস্কৃতি এবং ধর্মপালন দুটি যুৎসইভাবে একই প্রেক্ষাপটে কীভাবে পালন করা যায়, তার একটি দৃষ্টান্ত উপস্থাপন করতে পেরেছি। সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের বৈঠকে এ নিয়ে সংশয় প্রকাশ করা হলেও দীর্ঘদিনের ঐতিহ্য চারুকলার পাদপীঠ থেকে শোভাযাত্রা এবং ছায়ানটের অনুষ্ঠান রমনার বটমূলে হবে—এ সংবাদ যখন পেয়েছি, তখনই আমাদের বিভাগের প্রোগ্রামটা হাতে নিয়েছি। আমরা শঙ্কা প্রকাশ করছিলাম লোকবলের উপস্থিতি নিয়ে। কিন্তু দৃশ্য দেখে আমাদের শঙ্কা আর রইল না।
এবারের মঙ্গল শোভাযাত্রার মূল বার্তাটি কী?
আশিকুর রহমান: এবারের বর্ষবরণের আয়জনটা সম্পূর্ণ ভিন্ন রকম পরিবেশ ও আমেজের মাধ্যমে উদ্যাপন হচ্ছে। কারণ, এখন সিয়াম সাধনার মাস চলছে। সেই হিসেবে আমরা বলতে পারি ধর্ম ও সংস্কৃতির মাঝে যে কোনো বিভেদ নেই, এবারও মঙ্গল শোভাযাত্রায় সেটাই আমাদের বার্তা।
বর্ষবরণের সাথে বাঙালি মুসলমানের সংস্কৃতির সঙ্গে কোনো বিরোধ আছে বলে মনে করেন?
আশিকুর রহমান: সংস্কৃতি, ধর্মপালন, ধর্মীয় চিন্তা এবং ধর্মীয় বোধ মিলেই আমরা বাঙালি। বাঙালির একটা স্বতন্ত্র রূপ আছে। একটি আদর্শ আছে। বাঙালি মুসলমানদের সংস্কৃতির সঙ্গে সৌদির মুসলমানদের সংস্কৃতি মিলবে না। আফগানের মুসলিমদের সংস্কৃতি মিলবে না। আমরা বাঙালি, আমরা বাঙালি মুসলিম। বাঙালি মুসলমানদের রুচি, অভিরুচিতে আমাদের স্বাতন্ত্র্য অবস্থান আছে। আমাদের সঙ্গে সুর আছে, গান আছে, গাছপালা আছে, পাখি আছে ও বাতাস আছে। এই যে সুর-দ্যোতনা সবকিছু নিয়েই আমরা বাঙালি এবং বাঙালি মুসলিম। বর্ষবরণের সাথে বাঙালি মুসলিমদের কোনো বিরোধ নেই।
যারা ধর্ম ও সংস্কৃতির মাঝে বিভেদ সৃষ্টি করতে চায় তাদের সম্পর্কে কিছু বলুন।
আশিকুর রহমান: যারা ধর্ম ও সংস্কৃতির মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি করতে চায়, তারা সম্পূর্ণ রাজনৈতিকভাবে বিভেদ তৈরি করছে। আমাদের সাংস্কৃতিক অন্তর্ভুক্তিমূলক অংশগ্রহণ নেতিবাচক রাজনীতির বিপক্ষে একটি বার্তা। আমরা সাংস্কৃতিক অংশগ্রহণের মাধ্যমে একটি বিপ্লব সৃষ্টি করেছি। সেই বিপ্লবী আমরা জয়ী হয়েছি।
আপনার বিভাগের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের সার্বিক বিষয় সম্পর্কে কিছু বলুন।
আশিকুর রহমান: প্রবল উন্মাদনা ও ভালোবাসা নিয়ে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণের মাধ্যমে আমরা গত ২০ বছর ধরে অনুষ্ঠান করে আসছি। তবে এবারের বছরটা একটু ভিন্ন রকম। যেহেতু সিয়াম সাধনার মাস, সে হিসেবে সংস্কৃতি এবং ধর্মপালন দুটি যুৎসইভাবে একই প্রেক্ষাপটে কীভাবে পালন করা যায়, তার একটি দৃষ্টান্ত উপস্থাপন করতে পেরেছি। সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের বৈঠকে এ নিয়ে সংশয় প্রকাশ করা হলেও দীর্ঘদিনের ঐতিহ্য চারুকলার পাদপীঠ থেকে শোভাযাত্রা এবং ছায়ানটের অনুষ্ঠান রমনার বটমূলে হবে—এ সংবাদ যখন পেয়েছি, তখনই আমাদের বিভাগের প্রোগ্রামটা হাতে নিয়েছি। আমরা শঙ্কা প্রকাশ করছিলাম লোকবলের উপস্থিতি নিয়ে। কিন্তু দৃশ্য দেখে আমাদের শঙ্কা আর রইল না।
বাংলাদেশি তরুণ ওমর আহমেদ বর্তমানে বেলজিয়ামের ইএএসপিডি ব্রাসেলসের ইইউ প্রজেক্ট অফিসার হিসেবে কর্মরত। বেলজিয়ামে উন্নয়ন সংস্থাগুলোর কাজ, বাংলাদেশিদের সুযোগ ও প্রস্তুতি নিয়ে তাঁর সঙ্গে কথা বলেছেন নাদিম মজিদ।
২২ মার্চ ২০২৫ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব একজন প্রকৌশলী ও প্রযুক্তিবিদ এবং জননীতি বিশ্লেষক। তিনি প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হিসেবে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেয়েছেন। সম্প্রতি তথ্য খাতসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আজকের পত্রিকার সঙ্গে কথা বলেছেন। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন অর্চি হক।
১৭ মার্চ ২০২৫অন্তর্বর্তী সরকারের ৬ মাস পূর্ণ হচ্ছে ৮ ফেব্রুয়ারি। এ সময়ে দেশের অর্থনীতির অগ্রগতি ও চ্যালেঞ্জ নিয়ে কথা বলেছেন পরিকল্পনা ও শিক্ষা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন আজকের পত্রিকার বাণিজ্য সম্পাদক শাহ আলম খান।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫সম্প্রতি ঠাকুরগাঁওয়ে ধারণ করা জনপ্রিয় ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান ‘ইত্যাদি’র একটি পর্বে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এক সাক্ষাৎকারে তাঁর জীবনের বিভিন্ন দিক নিয়ে কথা বলেছেন। সাক্ষাৎকারের বিস্তারিত অংশ আজকের পত্রিকার পাঠকদের জন্য তুলে ধরা হলো।
০১ ফেব্রুয়ারি ২০২৫