যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই অঙ্গরাজ্যের দ্বীপ মাউইতে দাবানলে অন্তত ছয়জনের মৃত্যু হয়েছে। স্থানীয় কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এই দাবানলে আরও অনেকেই আহত হয়েছেন। দাবানলের কারণে মোবাইল ফোন নেটওয়ার্ক ও বিদ্যুৎ সংযোগহীন হয়ে পড়েছে দ্বীপটি। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি নিউজের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
স্থানীয় কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, প্রশান্ত মহাসাগরে সৃষ্ট একটি ঘূর্ণিঝড়ের কারণে প্রবল বাতাসে মাউই দ্বীপের দাবানল খুব বেশি বেড়ে গেছে। এমনকি এর ফলে হাওয়াই দ্বীপপুঞ্জের অন্যতম প্রধান দ্বীপ বিগ আইল্যান্ডেরও কিছু অংশে দাবানল পৌঁছে গেছে।
উদ্ধার ও সন্ধান তৎপরতা চালু রয়েছে উল্লেখ করে স্থানীয় জরুরি সেবা বিভাগ জানিয়েছে, তারা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। তবে নিহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। আরও ক্ষয়ক্ষতি এড়াতে কর্তৃপক্ষ আশপাশের এলাকাগুলো থেকে বাসিন্দাদের সরিয়ে নিয়েছে, বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে সব ধরনের সড়কপথ। এ ছাড়া দ্বীপটিতে যাঁরা বেড়াতে যাওয়ার জন্য আবেদন করেছিলেন, তাঁদের আবেদন বাতিল করা হয়েছে।
হাওয়াইয়ের লেফটেন্যান্ট গভর্নর সিলভিয়া লিউক স্থানীয় সময় বুধবার এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, যাদের সরিয়ে নেওয়া হয়েছিল তাদের আশ্রয় দিতে গিয়ে আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতে ধারণক্ষমতার বেশি লোকজনকে থাকতে দিতে হচ্ছে। তিনি আরও বলেন, ‘আমরা সাধ্যমতো চেষ্টা করে যাচ্ছি।’
হাওয়াইয়ের পরিবহন খাতের কর্মকর্তা এড স্নিফেন বলেছেন, মাউইতে বর্তমানে ৪ হাজার পর্যটক রয়েছেন, যাঁরা দ্বীপ ত্যাগ করার চেষ্টা করছেন।
অঙ্গরাজ্যটির জরুরি সেবা বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মেজর জেনারেল কেনেথ ও হারা বলেছেন, বর্তমানে আমাদের প্রধান লক্ষ্য হলো জনগণের প্রাণ বাঁচানো, তাদের দুর্ভোগ কমানো এবং যত বেশি সম্ভব সম্পদের ক্ষয়ক্ষতি কমানো। তিনি আরও জানান, দ্বীপের বৈদ্যুতিক সঞ্চালন লাইনের ২৯টি খুঁটি ভেঙে পড়েছে। ফলে দ্বীপটি বিদ্যুৎহীন অবস্থায় রয়েছে। পাশাপাশি মোবাইল ফোন নেটওয়ার্ক সেবাও ব্যাহত হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই অঙ্গরাজ্যের দ্বীপ মাউইতে দাবানলে অন্তত ছয়জনের মৃত্যু হয়েছে। স্থানীয় কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এই দাবানলে আরও অনেকেই আহত হয়েছেন। দাবানলের কারণে মোবাইল ফোন নেটওয়ার্ক ও বিদ্যুৎ সংযোগহীন হয়ে পড়েছে দ্বীপটি। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি নিউজের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
স্থানীয় কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, প্রশান্ত মহাসাগরে সৃষ্ট একটি ঘূর্ণিঝড়ের কারণে প্রবল বাতাসে মাউই দ্বীপের দাবানল খুব বেশি বেড়ে গেছে। এমনকি এর ফলে হাওয়াই দ্বীপপুঞ্জের অন্যতম প্রধান দ্বীপ বিগ আইল্যান্ডেরও কিছু অংশে দাবানল পৌঁছে গেছে।
উদ্ধার ও সন্ধান তৎপরতা চালু রয়েছে উল্লেখ করে স্থানীয় জরুরি সেবা বিভাগ জানিয়েছে, তারা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। তবে নিহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। আরও ক্ষয়ক্ষতি এড়াতে কর্তৃপক্ষ আশপাশের এলাকাগুলো থেকে বাসিন্দাদের সরিয়ে নিয়েছে, বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে সব ধরনের সড়কপথ। এ ছাড়া দ্বীপটিতে যাঁরা বেড়াতে যাওয়ার জন্য আবেদন করেছিলেন, তাঁদের আবেদন বাতিল করা হয়েছে।
হাওয়াইয়ের লেফটেন্যান্ট গভর্নর সিলভিয়া লিউক স্থানীয় সময় বুধবার এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, যাদের সরিয়ে নেওয়া হয়েছিল তাদের আশ্রয় দিতে গিয়ে আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতে ধারণক্ষমতার বেশি লোকজনকে থাকতে দিতে হচ্ছে। তিনি আরও বলেন, ‘আমরা সাধ্যমতো চেষ্টা করে যাচ্ছি।’
হাওয়াইয়ের পরিবহন খাতের কর্মকর্তা এড স্নিফেন বলেছেন, মাউইতে বর্তমানে ৪ হাজার পর্যটক রয়েছেন, যাঁরা দ্বীপ ত্যাগ করার চেষ্টা করছেন।
অঙ্গরাজ্যটির জরুরি সেবা বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মেজর জেনারেল কেনেথ ও হারা বলেছেন, বর্তমানে আমাদের প্রধান লক্ষ্য হলো জনগণের প্রাণ বাঁচানো, তাদের দুর্ভোগ কমানো এবং যত বেশি সম্ভব সম্পদের ক্ষয়ক্ষতি কমানো। তিনি আরও জানান, দ্বীপের বৈদ্যুতিক সঞ্চালন লাইনের ২৯টি খুঁটি ভেঙে পড়েছে। ফলে দ্বীপটি বিদ্যুৎহীন অবস্থায় রয়েছে। পাশাপাশি মোবাইল ফোন নেটওয়ার্ক সেবাও ব্যাহত হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যাঞ্জেলেস আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে উড়াল দেওয়ার পরপরই ইঞ্জিনে আগুন ধরে যাওয়ায় জরুরি অবতরণ করেছে ডেল্টা এয়ারলাইনসের একটি বোয়িং ৭৬৭ উড়োজাহাজ। উড়োজাহাজটি আটলান্টার উদ্দেশে যাচ্ছিল। যদিও স্থানীয় সময় শুক্রবার সকালের এই ঘটনায় কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।
২ ঘণ্টা আগেনয় বছর বয়সী কারাম আল-ঘুসাইন, তার ছোট্ট হাতে পাত্র নিয়ে যাচ্ছিল পরিবারের জন্য একটুখানি পানি সংগ্রহের আশায়। প্রায় পৌনে দুই বছর ধরে চলা ইসরায়েলি আগ্রাসনের কারণে তার বাড়িঘর ধূলিসাৎ। এখন আশ্রয় নিয়েছে স্থানীয় একটি স্কুলে। আর কয়েকটি গলি পেরিয়ে গেলেই কারাম পৌঁছে যেত, পানি সংগ্রহের সেই স্থানে।
২ ঘণ্টা আগেভারতের পুলিশ প্রেমিকাকে হত্যা করে থানায় আত্মসমর্পণ করেছেন প্রেমিক রিজার্ভ পুলিশ ফোর্সের কনস্টেবল। গতকাল শুক্রবার স্থানীয় সময় রাতে গুজরাটের কুচ জেলায় এ ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শনিবার, ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি এ তথ্য জানিয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেচলতি বছরের জুনের শেষ দিকে শুরু হওয়া বর্ষা মৌসুমে পাকিস্তানে অন্তত ২০২ জন প্রাণ হারিয়েছেন, যাদের মধ্যে ৯৬ জনই শিশু। গতকাল শনিবার পাকিস্তানের জাতীয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ (এনডিএমএ) এ তথ্য জানিয়েছে। পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম জিও নিউজের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
৩ ঘণ্টা আগে