অনলাইন ডেস্ক
ইউক্রেনকে সামরিক ও অর্থনৈতিক সহায়তা দেওয়ার বিনিময়ে দেশটির ‘বিরল খনিজ ও অন্যান্য সম্পদ’ চান মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাঁর এই দাবির সঙ্গে একমত পোষণ করেছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। তিনি বলেছেন, তাঁর দেশ মিত্রদের বিনিয়োগের জন্য উন্মুক্ত। তবে তাদের অবশ্যই রাশিয়ার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে কিয়েভকে সহায়তা করতে হবে।
ইউক্রেনের সংবাদমাধ্যম কিয়েভ ইন্ডিপেনডেন্টের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প গত সোমবার ঘোষণা দেন, তিনি ইউক্রেনের সঙ্গে একটি চুক্তি করতে চান। এই চুক্তি অনুসারে যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশটিকে সামরিক ও আর্থিক সহায়তা দেবে যুক্তরাষ্ট্র। বিনিময়ে দেশটির ‘বিরল খনিজ ও অন্যান্য সম্পদ’ পেতে চায় ওয়াশিংটন।
ট্রাম্প ওভাল অফিসে সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা ইউক্রেনের সঙ্গে একটি চুক্তি করার কথা ভাবছি, যেখানে তারা আমাদের দেওয়া সহায়তার নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে তাদের বিরল খনিজ ও অন্যান্য সম্পদের মাধ্যমে। আমি বিরল খনিজের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে চাই। আমরা শত শত বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করছি। তাদের বিরল খনিজ সম্পদ অনেক ভালো। আমি সেই বিরল খনিজের নিরাপত্তা চাই এবং তারা এতে রাজি।’
ট্রাম্প ‘বিরল খনিজ ও অন্যান্য সম্পদ’ বলতে ঠিক কী বোঝাতে চেয়েছেন, তা স্পষ্ট নয়। তবে ইউক্রেনে বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ খনিজ ও ধাতুর মধ্যে ২০ টির মজুত রয়েছে। যার মধ্যে টাইটানিয়াম ও লিথিয়াম অন্যতম। টাইটানিয়াম মহাকাশ ও প্রতিরক্ষা শিল্পে ব্যবহৃত হয় এবং লিথিয়াম বৈদ্যুতিক গাড়ির ব্যাটারির জন্য অপরিহার্য উপাদান।
ইউক্রেনে আরও কিছু বিরল মৃত্তিকা ধাতু আছে। যেমন, সেরিয়াম, ইট্রিয়াম, ল্যান্থানাম ও নিওডিমিয়াম। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বিশ্বজুড়ে নবায়নযোগ্য জ্বালানির দিকে ঝোঁকার কারণে এসব উপাদানের চাহিদা উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। শক্তিশালী চুম্বক তৈরির জন্য এই বিরল উপাদানগুলো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, যা উইন্ড টারবাইনের জেনারেটরে ব্যবহৃত হয়।
ট্রাম্পের ইউক্রেনের গুরুত্বপূর্ণ খনিজের প্রতি আগ্রহ চীনের বর্তমান বাজার নিয়ন্ত্রণের কারণে হতে পারে। বর্তমানে চীন বৈশ্বিক বিরল খনিজের খনির ৭০ শতাংশ এবং প্রক্রিয়াকরণের ৯০ শতাংশ নিয়ন্ত্রণ করে। সবার আগে আমেরিকা—নীতির কারণে নতুন মার্কিন প্রেসিডেন্ট সম্ভবত বেইজিংয়ের ওপর কৌশলগত সুবিধা পেতে আমেরিকার প্রতিযোগিতার শক্তি বাড়ানোর চেষ্টা করছেন। বিশ্বব্যাপী গুরুত্বপূর্ণ খনিজের বাজার বর্তমানে ৩২০ বিলিয়ন ডলারের এবং আগামী পাঁচ বছরে এটি দ্বিগুণ হতে পারে বলে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের অনুমান।
গতকাল মঙ্গলবার ট্রাম্পের প্রস্তাবের বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে জেলেনস্কি সাংবাদিকদের বলেন, ‘ইউক্রেন নিজ ভূমি রক্ষায় এবং শত্রুকে পিছু হটাতে যেসব অংশীদার অস্ত্র, উপস্থিতি ও নিষেধাজ্ঞার মাধ্যমে সহায়তা করছে তাদের কাছ থেকে বিনিয়োগ গ্রহণের জন্য উন্মুক্ত। এটি একেবারেই ন্যায়সংগত।’ জেলেনস্কি জানান, তিনি এর আগেও এই বিষয়ে ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে আলোচনা করেছেন এবং তাঁর দল যুক্তরাষ্ট্রের একটি প্রতিনিধিদলের সফরের প্রস্তুতি নিচ্ছে।
সাধারণত বিরল খনিজ বলতে ১৭টি মৌলিক পদার্থকে বোঝানো হয়। যেগুলো অনন্য চৌম্বকীয় ও তড়িচ্চালন বৈশিষ্ট্যের জন্য মূল্যবান। এই উপাদানগুলো আধুনিক প্রযুক্তিপণ্য, যেমন স্মার্টফোন, বৈদ্যুতিক গাড়ির ব্যাটারি এবং ক্যানসার চিকিৎসায় ব্যবহৃত ওষুধ তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।
চীন বিশ্বে সবচেয়ে বেশি দুর্লভ খনিজ উৎপাদন করে, যা বৈশ্বিক উৎপাদনের প্রায় ৭০ শতাংশ। এই খনিজ উপাদানগুলোকে মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা জাতীয় প্রতিরক্ষাসহ গুরুত্বপূর্ণ খাতে অপরিহার্য বলে চিহ্নিত করেছে। ওয়াশিংটন দীর্ঘদিন ধরেই বেইজিংয়ের ওপর নির্ভরশীলতা কমানোর চেষ্টা করছে।
তবে জার্মানির চ্যান্সেলর ওলাফ শলৎস ট্রাম্পের লেনদেনভিত্তিক পররাষ্ট্রনীতির সমালোচনা করে বলেছেন, ‘এটি খুবই স্বার্থপর ও আত্মকেন্দ্রিক।’ জার্মানি যুক্তরাষ্ট্রের পর ইউক্রেনের দ্বিতীয় বৃহত্তম সামরিক সহায়তাকারী দেশ। শলৎস বলেন, ‘এই সম্পদ যুদ্ধের পর ইউক্রেন পুনর্গঠনের কাজে ব্যবহার করা উচিত।’
কিয়েভ ইন্ডিপেনডেন্ট ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট কার্যালয়ের একটি সূত্রের বরাতে জানায়, ইউক্রেনের খনিজ সম্পদের বিষয়ে মিত্রদের সঙ্গে একটি চুক্তির প্রস্তাব প্রথম আসে জেলেনস্কির ‘বিজয় পরিকল্পনার’ অংশ হিসেবে। এই পরিকল্পনায় অর্থনৈতিক ও নিরাপত্তা সংক্রান্ত নানা সুবিধা ও পশ্চিমা মিত্রদের কাছে কিছু দাবি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
জেলেনস্কি এই প্রস্তাবটি বিদেশি নেতাদের সামনে উপস্থাপন করেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রচারের সময়। কারণ, তিনি জানতেন যে, ট্রাম্প প্রশাসন কিয়েভের ওপর মস্কোর সঙ্গে সমঝোতার জন্য চাপ বাড়াবে। এই পরিকল্পনায় ইউক্রেনের কৌশলগত খনিজ সম্পদের ওপর বিনিয়োগ চুক্তির সুযোগ রাখা হয়। জেলেনস্কির মতে, এই সম্পদের মূল্য কয়েক ট্রিলিয়ন ডলার। ইউক্রেনের উল্লিখিত খনিজগুলো ছাড়াও ইউরেনিয়াম, গ্রাফাইট পাওয়া যায়। তবে এতে আরও কিছু ‘কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ সম্পদের’ উল্লেখ করা হয়েছে। তবে সেগুলোর নাম প্রকাশ করা হয়নি।
ট্রাম্পের প্রস্তাবের প্রতিক্রিয়ায় মস্কো বলেছে, ট্রাম্পের দুর্লভ খনিজ পাওয়ার আগ্রহ মূলত ইউক্রেনের জন্য মার্কিন সহায়তা কেনার স্পষ্ট প্রস্তাব। ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ বলেন, ‘সহায়তা না দেওয়াই অবশ্য ভালো হতো, কারণ তা হলে এই সংঘাতের অবসান ঘটাতে সহায়তা করত।’
ইউক্রেনকে সামরিক ও অর্থনৈতিক সহায়তা দেওয়ার বিনিময়ে দেশটির ‘বিরল খনিজ ও অন্যান্য সম্পদ’ চান মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাঁর এই দাবির সঙ্গে একমত পোষণ করেছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। তিনি বলেছেন, তাঁর দেশ মিত্রদের বিনিয়োগের জন্য উন্মুক্ত। তবে তাদের অবশ্যই রাশিয়ার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে কিয়েভকে সহায়তা করতে হবে।
ইউক্রেনের সংবাদমাধ্যম কিয়েভ ইন্ডিপেনডেন্টের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প গত সোমবার ঘোষণা দেন, তিনি ইউক্রেনের সঙ্গে একটি চুক্তি করতে চান। এই চুক্তি অনুসারে যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশটিকে সামরিক ও আর্থিক সহায়তা দেবে যুক্তরাষ্ট্র। বিনিময়ে দেশটির ‘বিরল খনিজ ও অন্যান্য সম্পদ’ পেতে চায় ওয়াশিংটন।
ট্রাম্প ওভাল অফিসে সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা ইউক্রেনের সঙ্গে একটি চুক্তি করার কথা ভাবছি, যেখানে তারা আমাদের দেওয়া সহায়তার নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে তাদের বিরল খনিজ ও অন্যান্য সম্পদের মাধ্যমে। আমি বিরল খনিজের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে চাই। আমরা শত শত বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করছি। তাদের বিরল খনিজ সম্পদ অনেক ভালো। আমি সেই বিরল খনিজের নিরাপত্তা চাই এবং তারা এতে রাজি।’
ট্রাম্প ‘বিরল খনিজ ও অন্যান্য সম্পদ’ বলতে ঠিক কী বোঝাতে চেয়েছেন, তা স্পষ্ট নয়। তবে ইউক্রেনে বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ খনিজ ও ধাতুর মধ্যে ২০ টির মজুত রয়েছে। যার মধ্যে টাইটানিয়াম ও লিথিয়াম অন্যতম। টাইটানিয়াম মহাকাশ ও প্রতিরক্ষা শিল্পে ব্যবহৃত হয় এবং লিথিয়াম বৈদ্যুতিক গাড়ির ব্যাটারির জন্য অপরিহার্য উপাদান।
ইউক্রেনে আরও কিছু বিরল মৃত্তিকা ধাতু আছে। যেমন, সেরিয়াম, ইট্রিয়াম, ল্যান্থানাম ও নিওডিমিয়াম। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বিশ্বজুড়ে নবায়নযোগ্য জ্বালানির দিকে ঝোঁকার কারণে এসব উপাদানের চাহিদা উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। শক্তিশালী চুম্বক তৈরির জন্য এই বিরল উপাদানগুলো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, যা উইন্ড টারবাইনের জেনারেটরে ব্যবহৃত হয়।
ট্রাম্পের ইউক্রেনের গুরুত্বপূর্ণ খনিজের প্রতি আগ্রহ চীনের বর্তমান বাজার নিয়ন্ত্রণের কারণে হতে পারে। বর্তমানে চীন বৈশ্বিক বিরল খনিজের খনির ৭০ শতাংশ এবং প্রক্রিয়াকরণের ৯০ শতাংশ নিয়ন্ত্রণ করে। সবার আগে আমেরিকা—নীতির কারণে নতুন মার্কিন প্রেসিডেন্ট সম্ভবত বেইজিংয়ের ওপর কৌশলগত সুবিধা পেতে আমেরিকার প্রতিযোগিতার শক্তি বাড়ানোর চেষ্টা করছেন। বিশ্বব্যাপী গুরুত্বপূর্ণ খনিজের বাজার বর্তমানে ৩২০ বিলিয়ন ডলারের এবং আগামী পাঁচ বছরে এটি দ্বিগুণ হতে পারে বলে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের অনুমান।
গতকাল মঙ্গলবার ট্রাম্পের প্রস্তাবের বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে জেলেনস্কি সাংবাদিকদের বলেন, ‘ইউক্রেন নিজ ভূমি রক্ষায় এবং শত্রুকে পিছু হটাতে যেসব অংশীদার অস্ত্র, উপস্থিতি ও নিষেধাজ্ঞার মাধ্যমে সহায়তা করছে তাদের কাছ থেকে বিনিয়োগ গ্রহণের জন্য উন্মুক্ত। এটি একেবারেই ন্যায়সংগত।’ জেলেনস্কি জানান, তিনি এর আগেও এই বিষয়ে ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে আলোচনা করেছেন এবং তাঁর দল যুক্তরাষ্ট্রের একটি প্রতিনিধিদলের সফরের প্রস্তুতি নিচ্ছে।
সাধারণত বিরল খনিজ বলতে ১৭টি মৌলিক পদার্থকে বোঝানো হয়। যেগুলো অনন্য চৌম্বকীয় ও তড়িচ্চালন বৈশিষ্ট্যের জন্য মূল্যবান। এই উপাদানগুলো আধুনিক প্রযুক্তিপণ্য, যেমন স্মার্টফোন, বৈদ্যুতিক গাড়ির ব্যাটারি এবং ক্যানসার চিকিৎসায় ব্যবহৃত ওষুধ তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।
চীন বিশ্বে সবচেয়ে বেশি দুর্লভ খনিজ উৎপাদন করে, যা বৈশ্বিক উৎপাদনের প্রায় ৭০ শতাংশ। এই খনিজ উপাদানগুলোকে মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা জাতীয় প্রতিরক্ষাসহ গুরুত্বপূর্ণ খাতে অপরিহার্য বলে চিহ্নিত করেছে। ওয়াশিংটন দীর্ঘদিন ধরেই বেইজিংয়ের ওপর নির্ভরশীলতা কমানোর চেষ্টা করছে।
তবে জার্মানির চ্যান্সেলর ওলাফ শলৎস ট্রাম্পের লেনদেনভিত্তিক পররাষ্ট্রনীতির সমালোচনা করে বলেছেন, ‘এটি খুবই স্বার্থপর ও আত্মকেন্দ্রিক।’ জার্মানি যুক্তরাষ্ট্রের পর ইউক্রেনের দ্বিতীয় বৃহত্তম সামরিক সহায়তাকারী দেশ। শলৎস বলেন, ‘এই সম্পদ যুদ্ধের পর ইউক্রেন পুনর্গঠনের কাজে ব্যবহার করা উচিত।’
কিয়েভ ইন্ডিপেনডেন্ট ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট কার্যালয়ের একটি সূত্রের বরাতে জানায়, ইউক্রেনের খনিজ সম্পদের বিষয়ে মিত্রদের সঙ্গে একটি চুক্তির প্রস্তাব প্রথম আসে জেলেনস্কির ‘বিজয় পরিকল্পনার’ অংশ হিসেবে। এই পরিকল্পনায় অর্থনৈতিক ও নিরাপত্তা সংক্রান্ত নানা সুবিধা ও পশ্চিমা মিত্রদের কাছে কিছু দাবি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
জেলেনস্কি এই প্রস্তাবটি বিদেশি নেতাদের সামনে উপস্থাপন করেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রচারের সময়। কারণ, তিনি জানতেন যে, ট্রাম্প প্রশাসন কিয়েভের ওপর মস্কোর সঙ্গে সমঝোতার জন্য চাপ বাড়াবে। এই পরিকল্পনায় ইউক্রেনের কৌশলগত খনিজ সম্পদের ওপর বিনিয়োগ চুক্তির সুযোগ রাখা হয়। জেলেনস্কির মতে, এই সম্পদের মূল্য কয়েক ট্রিলিয়ন ডলার। ইউক্রেনের উল্লিখিত খনিজগুলো ছাড়াও ইউরেনিয়াম, গ্রাফাইট পাওয়া যায়। তবে এতে আরও কিছু ‘কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ সম্পদের’ উল্লেখ করা হয়েছে। তবে সেগুলোর নাম প্রকাশ করা হয়নি।
ট্রাম্পের প্রস্তাবের প্রতিক্রিয়ায় মস্কো বলেছে, ট্রাম্পের দুর্লভ খনিজ পাওয়ার আগ্রহ মূলত ইউক্রেনের জন্য মার্কিন সহায়তা কেনার স্পষ্ট প্রস্তাব। ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ বলেন, ‘সহায়তা না দেওয়াই অবশ্য ভালো হতো, কারণ তা হলে এই সংঘাতের অবসান ঘটাতে সহায়তা করত।’
বাংলাদেশের সঙ্গে সীমান্তের প্রায় ৭৯ শতাংশ কাঁটাতারের বেড়া দিয়ে ঢেকে দিয়েছে ভারত। বাকি অংশে বেড়া দেওয়ার কাজ চলছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শ্রী নিত্যানন্দ রাই। গতকাল মঙ্গলবার লোকসভায় এক প্রশ্নের লিখিত উত্তরে এ কথা জানান তিনি। দেশটির প্রেস ইনফরমেশন ব্যুরোর (পিআইবি) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে...
২৯ মিনিট আগেভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি উত্তর প্রদেশ রাজ্যের প্রয়াগরাজে চলমান মহা কুম্ভ মেলায় অংশ নিয়ে ‘সঙ্গম’ হিসেবে পরিচিত গঙ্গা-যমুনার সংযোগস্থলে ‘স্নান’ করেছেন। এই স্নানকে তিনি স্বর্গের সঙ্গে সংযোগ স্থাপনের সুযোগ হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে...
১ ঘণ্টা আগেবিশ্বের শীর্ষ ধনকুবের ইলন মাস্ক যুক্তরাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক সহায়তা সংস্থা ইউএসএআইডিকে ‘অপরাধী’ বলে অভিহিত করেছেন এবং এটি বন্ধ করার আহ্বান জানিয়েছেন। কিন্তু তিনি নিজেও সংস্থাটির সঙ্গে ব্যবসা করেছেন।
২ ঘণ্টা আগেবিশ্বজুড়ে ইসমাইলিয়া মুসলিম সম্প্রদায়ের শীর্ষ নেতা ধনকুবের প্রিন্স করিম আগা খান মারা গেছেন। তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৮ বছর। তাঁর দাতব্য সংস্থা আগা খান ডেভেলপমেন্ট নেটওয়ার্ক মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
৩ ঘণ্টা আগে