
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের মধ্যে জুয়া খেলার প্রবণতা ক্রমেই বাড়ছে। মাত্রা এতটাই বেশি যে বিশেষজ্ঞরা আশঙ্কা করছেন, জুয়ার প্রতি এই আসক্তি অক্টোপাসের মতো আটকে ধরতে পারে, যা থেকে সহজেই মুক্তি মিলবে না। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ডেইলি মেইলের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিগত পাঁচ বছরে মার্কিনিরা সাড়ে ২৪ হাজার কোটি ডলার হারিয়েছেন জুয়া খেলে।
ডেইলি মেইলের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০১৮ সালে যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট জুয়ার খেলা ওপর আরোপিত বিধিনিষেধ কিছুটা শিথিল করে। তার পর থেকেই যুক্তরাষ্ট্রে জুয়া খেলার প্রবণতা বেড়ে গেছে। এই নিষেধাজ্ঞা শিথিলের আগে জুয়াড়িদের জুয়া খেলার জন্য বাধ্য হয়ে নেভাদা, ডেলাওয়্যার, অরেগন ও মন্টানায় যেতে হতো। কারণ, এসব অঙ্গরাজ্যে জুয়ার ব্যাপারে বিধিনিষেধ ছিল না বললেই চলে।
১৯৯২ সালে এসব এলাকায় জুয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার পর থেকে প্রতিবছরই বিপুল পরিমাণ মুনাফা করেছে, যার মধ্যে ২০২২ সালেই এককভাবে ১২ বিলিয়ন ডলার মুনাফা অর্জন করেছে। মার্কিন সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশনা অনুসারে, এখন ২১ বছর বা তার বেশি বয়সীদের জন্য খেলায় বাজি ধরা বৈধ ওয়াশিংটনসহ ৩৪টি অঙ্গরাজ্যে। পাশাপাশি এসব এলাকায় অনলাইন জুয়াও বৈধ। অনলাইন জুয়া থেকে ৩৪০ কোটি ডলার কর পেয়েছে মার্কিন সরকার।
যুক্তরাজ্যকে পেছনে ফেলে অনলাইন জুয়ার ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্রই এখন সবচেয়ে বড় অনলাইন জুয়ার বাজার। এই জুয়ার বাজার বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে শঙ্কাও। বিশ্লেষকেরা আশঙ্কা করছেন, আগামী দিনে বিষয়টি জাতীয় সংকটে পরিণত হতে পারে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ফিন্যান্সিয়াল টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল কাউন্সিল অন প্রবলেম গ্যাম্বলিংয়ের হেল্পলাইনে জুয়াসংক্রান্ত ঝামেলার বিষয়ে কল করার হার ২০২২ সালের তুলনায় ২১ শতাংশ বেড়েছ। এর মধ্যে চলতি বছরের মার্চ মাসেই কেবল ৩০ হাজার কল এবং খুদেবার্তা পেয়েছে সংস্থাটি।
নিউ জার্সি অঙ্গরাজ্যের অ্যাটর্নি জেনারেলের অফিসের একটি জরিপে উঠে এসেছে যে, অঙ্গরাজ্যটিতে জুয়ার কারণে সামগ্রিকভাবে জীবন বিপর্যস্ত হয়েছে এমন মানুষের বা জুয়াড়ির সংখ্যা আগের চেয়ে অন্তত ২০ শতাংশ বেড়েছে। এই জরিপ গুরুত্বপূর্ণ, কারণ প্রথম যেসব অঙ্গরাজ্যে অনলাইন জুয়া বৈধ করা হয়, সেগুলোর মধ্যে নিউ জার্সি একটি। পেনসিলভানিয়ার ৩৬ দশমিক ৭ শতাংশ জুয়াড়ি কোনো না কোনোভাবে জুয়ার কারণে স্বাভাবিক জীবন থেকে বিচ্যুত হয়েছে।

যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের মধ্যে জুয়া খেলার প্রবণতা ক্রমেই বাড়ছে। মাত্রা এতটাই বেশি যে বিশেষজ্ঞরা আশঙ্কা করছেন, জুয়ার প্রতি এই আসক্তি অক্টোপাসের মতো আটকে ধরতে পারে, যা থেকে সহজেই মুক্তি মিলবে না। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ডেইলি মেইলের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিগত পাঁচ বছরে মার্কিনিরা সাড়ে ২৪ হাজার কোটি ডলার হারিয়েছেন জুয়া খেলে।
ডেইলি মেইলের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০১৮ সালে যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট জুয়ার খেলা ওপর আরোপিত বিধিনিষেধ কিছুটা শিথিল করে। তার পর থেকেই যুক্তরাষ্ট্রে জুয়া খেলার প্রবণতা বেড়ে গেছে। এই নিষেধাজ্ঞা শিথিলের আগে জুয়াড়িদের জুয়া খেলার জন্য বাধ্য হয়ে নেভাদা, ডেলাওয়্যার, অরেগন ও মন্টানায় যেতে হতো। কারণ, এসব অঙ্গরাজ্যে জুয়ার ব্যাপারে বিধিনিষেধ ছিল না বললেই চলে।
১৯৯২ সালে এসব এলাকায় জুয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার পর থেকে প্রতিবছরই বিপুল পরিমাণ মুনাফা করেছে, যার মধ্যে ২০২২ সালেই এককভাবে ১২ বিলিয়ন ডলার মুনাফা অর্জন করেছে। মার্কিন সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশনা অনুসারে, এখন ২১ বছর বা তার বেশি বয়সীদের জন্য খেলায় বাজি ধরা বৈধ ওয়াশিংটনসহ ৩৪টি অঙ্গরাজ্যে। পাশাপাশি এসব এলাকায় অনলাইন জুয়াও বৈধ। অনলাইন জুয়া থেকে ৩৪০ কোটি ডলার কর পেয়েছে মার্কিন সরকার।
যুক্তরাজ্যকে পেছনে ফেলে অনলাইন জুয়ার ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্রই এখন সবচেয়ে বড় অনলাইন জুয়ার বাজার। এই জুয়ার বাজার বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে শঙ্কাও। বিশ্লেষকেরা আশঙ্কা করছেন, আগামী দিনে বিষয়টি জাতীয় সংকটে পরিণত হতে পারে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ফিন্যান্সিয়াল টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল কাউন্সিল অন প্রবলেম গ্যাম্বলিংয়ের হেল্পলাইনে জুয়াসংক্রান্ত ঝামেলার বিষয়ে কল করার হার ২০২২ সালের তুলনায় ২১ শতাংশ বেড়েছ। এর মধ্যে চলতি বছরের মার্চ মাসেই কেবল ৩০ হাজার কল এবং খুদেবার্তা পেয়েছে সংস্থাটি।
নিউ জার্সি অঙ্গরাজ্যের অ্যাটর্নি জেনারেলের অফিসের একটি জরিপে উঠে এসেছে যে, অঙ্গরাজ্যটিতে জুয়ার কারণে সামগ্রিকভাবে জীবন বিপর্যস্ত হয়েছে এমন মানুষের বা জুয়াড়ির সংখ্যা আগের চেয়ে অন্তত ২০ শতাংশ বেড়েছে। এই জরিপ গুরুত্বপূর্ণ, কারণ প্রথম যেসব অঙ্গরাজ্যে অনলাইন জুয়া বৈধ করা হয়, সেগুলোর মধ্যে নিউ জার্সি একটি। পেনসিলভানিয়ার ৩৬ দশমিক ৭ শতাংশ জুয়াড়ি কোনো না কোনোভাবে জুয়ার কারণে স্বাভাবিক জীবন থেকে বিচ্যুত হয়েছে।

দয়াপরবশ হয়ে এক ভবঘুরেকে রাস্তা থেকে তুলে নিয়ে বাড়িতে আশ্রয় দিয়েছিলেন ভিক্টোরিয়া অ্যাডামস (৩৭)। কিন্তু সেই ভবঘুরে দুই দিন পরই অ্যাডামসকে হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে হত্যা করেছে।
১ ঘণ্টা আগে
ভেনেজুয়েলা উপকূলে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক শক্তি বৃদ্ধি দেশটিতে সরকার পরিবর্তনে ভূমিকা রাখতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন বিরোধীদলীয় নেত্রী মারিয়া কোরিনা মাচাদো। চলতি বছর নোবেল শান্তি পুরস্কারপ্রাপ্ত এই রাজনীতিক জানিয়েছেন, প্রেসিডেন্ট নিকোলাস মাদুরোকে সরাতে সহায়তা করলে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক পদক্ষেপকেও
২ ঘণ্টা আগে
ভারতের উত্তর প্রদেশের আমেথির এক গ্রামে মজুরি চাওয়ায় এক দলিত কৃষি শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যা করেছে এক ধনী জমিদার ও তার সহযোগীরা। গতকাল রোববার এমন অভিযোগ তুলেছেন নিহতের পরিবার। নিহতের নাম হৌসিলা প্রসাদ। তবে ঘটনা অক্টোবরে দ্বিতীয় সপ্তাহের এবং ঘটেছে উত্তর প্রদেশের রামবারি মজারে সরাই মহেশা গ্রামে।
৩ ঘণ্টা আগে
চীনের সঙ্গে বাণিজ্য যুদ্ধের অবসানের ডাক দেওয়ার কয়েক দিন পর, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প স্বীকার করেছেন, ওয়াশিংটনও বেইজিংয়ের জন্য ‘হুমকি।’ মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিবিএস নিউজকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এই রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট বলেন, চীন ‘সব সময় আমাদের নজরে রাখে।’ একই সঙ্গে তিনি মার্কিন পারমা
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

দয়াপরবশ হয়ে এক ভবঘুরেকে রাস্তা থেকে তুলে নিয়ে বাড়িতে আশ্রয় দিয়েছিলেন ভিক্টোরিয়া অ্যাডামস (৩৭)। কিন্তু সেই ভবঘুরে দুই দিন পরই অ্যাডামসকে হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে হত্যা করেছে।
যুক্তরাজ্যের পশ্চিম লন্ডনের হ্যামারস্মিথের ঘটনা এটি। সম্প্রতি অভিযুক্ত ৩৯ বছর বয়সী আপাপলে অ্যাডোমকে আদালত যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছে।
আদালতের নথির বরাত দিয়ে বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত ৯ ফেব্রুয়ারি পুলিশ ভিক্টোরিয়া অ্যাডামসের ফ্ল্যাট থেকে তাঁর মৃতদেহ উদ্ধার করে। পুলিশ ভাঙচুর ও জোর করে প্রবেশের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছেছিল। জানা যায়, ভিক্টোরিয়া অ্যাডামসকে নির্মমভাবে হাতুড়ি দিয়ে আঘাত করে হত্যা করা হয়।
ওল্ড বেইলির বিচারপতি নাইজেল লিকলি অ্যাডোমকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন এবং কমপক্ষে ২১ বছর জেলে ভরে রাখার নির্দেশ দেন। বিচারপতি বলেন, ‘ভিক্টোরিয়া অ্যাডামসের দয়া এবং ভালো স্বভাবের সুযোগ নিয়ে অ্যাডোম তাঁর বিশ্বাসের চরম অবমাননা করেছে।’ তিনি আরও উল্লেখ করেন, ভিক্টোরিয়া যখন অ্যাডোমকে চলে যেতে বলেন, তখনই সে এই ‘বর্বর ও হিংস্র’ আক্রমণটি চালায়। বিচার শুরুর আগেই অ্যাডোম হত্যার অভিযোগ স্বীকার করেছিল।
ভিক্টোরিয়া অ্যাডামস ছিলেন চার সন্তানের মা। আদালতের কাছে দেওয়া জবানবন্দিতে তাঁর খালা ক্যাথি অ্যাডামস বলেন, ‘ভিকি সহজেই মানুষকে বিশ্বাস করত, সে ছিল উদার মনের মানুষ। অন্যদের কাছ থেকে তিনি যে দয়া পেয়েছিলেন, সেটি নিজেও ফিরিয়ে দিতে চেয়েছিলেন—আর এর জন্য তাঁকে নিজের জীবন দিয়ে দিতে হলো।’
ভিক্টোরিয়ার ছোট বোন সোফি লাফ তাঁর জবানবন্দিতে বলেন, ‘একজনকে সাহায্য করার চেষ্টা করতে গিয়ে, প্রায় অচেনা এক ব্যক্তির হাতে নিজের বাড়িতে খুন হলেন তিনি।’
প্রসিকিউটর আদালতকে জানান, অ্যাডোম গত ৬ ফেব্রুয়ারি একটি ভবঘুরে আশ্রয়কেন্দ্রে ভিক্টোরিয়ার সঙ্গে পরিচিত হয়। এর দু’দিন পরেই সে ভিক্টোরিয়াকে নির্মমভাবে আক্রমণ করে। প্রসিকিউটর আরও জানান, অভিযুক্তের আগেও সহিংসতার ইতিহাস রয়েছে এবং গ্রেপ্তারের সময় তার কাছে দুটি ছুরি এবং একটি স্ক্রুড্রাইভার পাওয়া যায়।
জানা যায়, ভিক্টোরিয়া কেবল অ্যাডোমকে সাহায্য করতেই চেয়েছিলেন এমন নয়। স্থানীয় মাদক ব্যবসায়ীরা তাঁকে বারবার হুমকি দিচ্ছিল। নিজের নিরাপত্তার জন্য তিনি অ্যাডোমকে বাড়িতে আনেন। তবে প্রসিকিউটর মন্তব্য করেন, তিনি হয়তো পরে অনুতপ্ত হয়েছিলেন। কারণ অ্যাডোম হঠাৎ করেই হিংস্র হয়ে ওঠেন। ভিক্টোরিয়া সম্ভবত অ্যাডোমকে ভয় পেতে শুরু করেছিলেন।

দয়াপরবশ হয়ে এক ভবঘুরেকে রাস্তা থেকে তুলে নিয়ে বাড়িতে আশ্রয় দিয়েছিলেন ভিক্টোরিয়া অ্যাডামস (৩৭)। কিন্তু সেই ভবঘুরে দুই দিন পরই অ্যাডামসকে হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে হত্যা করেছে।
যুক্তরাজ্যের পশ্চিম লন্ডনের হ্যামারস্মিথের ঘটনা এটি। সম্প্রতি অভিযুক্ত ৩৯ বছর বয়সী আপাপলে অ্যাডোমকে আদালত যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছে।
আদালতের নথির বরাত দিয়ে বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত ৯ ফেব্রুয়ারি পুলিশ ভিক্টোরিয়া অ্যাডামসের ফ্ল্যাট থেকে তাঁর মৃতদেহ উদ্ধার করে। পুলিশ ভাঙচুর ও জোর করে প্রবেশের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছেছিল। জানা যায়, ভিক্টোরিয়া অ্যাডামসকে নির্মমভাবে হাতুড়ি দিয়ে আঘাত করে হত্যা করা হয়।
ওল্ড বেইলির বিচারপতি নাইজেল লিকলি অ্যাডোমকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন এবং কমপক্ষে ২১ বছর জেলে ভরে রাখার নির্দেশ দেন। বিচারপতি বলেন, ‘ভিক্টোরিয়া অ্যাডামসের দয়া এবং ভালো স্বভাবের সুযোগ নিয়ে অ্যাডোম তাঁর বিশ্বাসের চরম অবমাননা করেছে।’ তিনি আরও উল্লেখ করেন, ভিক্টোরিয়া যখন অ্যাডোমকে চলে যেতে বলেন, তখনই সে এই ‘বর্বর ও হিংস্র’ আক্রমণটি চালায়। বিচার শুরুর আগেই অ্যাডোম হত্যার অভিযোগ স্বীকার করেছিল।
ভিক্টোরিয়া অ্যাডামস ছিলেন চার সন্তানের মা। আদালতের কাছে দেওয়া জবানবন্দিতে তাঁর খালা ক্যাথি অ্যাডামস বলেন, ‘ভিকি সহজেই মানুষকে বিশ্বাস করত, সে ছিল উদার মনের মানুষ। অন্যদের কাছ থেকে তিনি যে দয়া পেয়েছিলেন, সেটি নিজেও ফিরিয়ে দিতে চেয়েছিলেন—আর এর জন্য তাঁকে নিজের জীবন দিয়ে দিতে হলো।’
ভিক্টোরিয়ার ছোট বোন সোফি লাফ তাঁর জবানবন্দিতে বলেন, ‘একজনকে সাহায্য করার চেষ্টা করতে গিয়ে, প্রায় অচেনা এক ব্যক্তির হাতে নিজের বাড়িতে খুন হলেন তিনি।’
প্রসিকিউটর আদালতকে জানান, অ্যাডোম গত ৬ ফেব্রুয়ারি একটি ভবঘুরে আশ্রয়কেন্দ্রে ভিক্টোরিয়ার সঙ্গে পরিচিত হয়। এর দু’দিন পরেই সে ভিক্টোরিয়াকে নির্মমভাবে আক্রমণ করে। প্রসিকিউটর আরও জানান, অভিযুক্তের আগেও সহিংসতার ইতিহাস রয়েছে এবং গ্রেপ্তারের সময় তার কাছে দুটি ছুরি এবং একটি স্ক্রুড্রাইভার পাওয়া যায়।
জানা যায়, ভিক্টোরিয়া কেবল অ্যাডোমকে সাহায্য করতেই চেয়েছিলেন এমন নয়। স্থানীয় মাদক ব্যবসায়ীরা তাঁকে বারবার হুমকি দিচ্ছিল। নিজের নিরাপত্তার জন্য তিনি অ্যাডোমকে বাড়িতে আনেন। তবে প্রসিকিউটর মন্তব্য করেন, তিনি হয়তো পরে অনুতপ্ত হয়েছিলেন। কারণ অ্যাডোম হঠাৎ করেই হিংস্র হয়ে ওঠেন। ভিক্টোরিয়া সম্ভবত অ্যাডোমকে ভয় পেতে শুরু করেছিলেন।

যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের মধ্যে জুয়া খেলার প্রবণতা ক্রমেই বাড়ছে। মাত্রা এতটাই বেশি যে বিশেষজ্ঞরা আশঙ্কা করছেন, জুয়ার প্রতি এই আসক্তি অক্টোপাসের মতো আটকে ধরতে পারে, যা থেকে সহজেই মুক্তি মিলবে না। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ডেইলি মেইলের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিগত পাঁচ বছরে মার্কিনিরা সাড়ে ২৪ হাজার কোটি
১২ আগস্ট ২০২৩
ভেনেজুয়েলা উপকূলে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক শক্তি বৃদ্ধি দেশটিতে সরকার পরিবর্তনে ভূমিকা রাখতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন বিরোধীদলীয় নেত্রী মারিয়া কোরিনা মাচাদো। চলতি বছর নোবেল শান্তি পুরস্কারপ্রাপ্ত এই রাজনীতিক জানিয়েছেন, প্রেসিডেন্ট নিকোলাস মাদুরোকে সরাতে সহায়তা করলে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক পদক্ষেপকেও
২ ঘণ্টা আগে
ভারতের উত্তর প্রদেশের আমেথির এক গ্রামে মজুরি চাওয়ায় এক দলিত কৃষি শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যা করেছে এক ধনী জমিদার ও তার সহযোগীরা। গতকাল রোববার এমন অভিযোগ তুলেছেন নিহতের পরিবার। নিহতের নাম হৌসিলা প্রসাদ। তবে ঘটনা অক্টোবরে দ্বিতীয় সপ্তাহের এবং ঘটেছে উত্তর প্রদেশের রামবারি মজারে সরাই মহেশা গ্রামে।
৩ ঘণ্টা আগে
চীনের সঙ্গে বাণিজ্য যুদ্ধের অবসানের ডাক দেওয়ার কয়েক দিন পর, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প স্বীকার করেছেন, ওয়াশিংটনও বেইজিংয়ের জন্য ‘হুমকি।’ মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিবিএস নিউজকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এই রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট বলেন, চীন ‘সব সময় আমাদের নজরে রাখে।’ একই সঙ্গে তিনি মার্কিন পারমা
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ভেনেজুয়েলা উপকূলে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক শক্তি বৃদ্ধি দেশটিতে সরকার পরিবর্তনে ভূমিকা রাখতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন বিরোধীদলীয় নেত্রী মারিয়া কোরিনা মাচাদো। চলতি বছর নোবেল শান্তি পুরস্কারপ্রাপ্ত এই রাজনীতিক জানিয়েছেন, প্রেসিডেন্ট নিকোলাস মাদুরোকে সরাতে সহায়তা করলে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক পদক্ষেপকেও স্বাগত জানাবেন।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম ব্লুমবার্গকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে মাচাদো এই কথা বলেছেন। তিনি এমন এক সময়ে এই অবস্থান ব্যক্ত করলেন, যখন কোনো প্রমাণ ছাড়াই ওয়াশিংটন মাদুরোর বিরুদ্ধে মাদকচক্রের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগ তুলেছে। তাঁকে বলা হচ্ছে ‘নার্কোটেররিস্ট’ বা মাদক-সন্ত্রাসী। চলতি বছরের শুরুতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প পশ্চিম ক্যারিবীয় সাগরে এক নৌবহর মোতায়েন করেন। সেপ্টেম্বর থেকে যুক্তরাষ্ট্রের বাহিনী ভেনেজুয়েলার উপকূলে কথিত মাদকবাহী জাহাজে হামলা চালিয়ে আসছে।
বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, ওয়াশিংটন ওই এলাকায় নৌবাহিনীর উপস্থিতি আরও বাড়াচ্ছে। বিশ্লেষকদের মতে, এই অভিযানের লক্ষ্য মাদকবিরোধী অভিযানের বাইরেও বিস্তৃত হতে পারে। যদিও ট্রাম্প বলেছেন, ভেনেজুয়েলার ভেতরে সরাসরি হামলার কোনো পরিকল্পনা নেই, তবু তিনি সম্ভাব্য টার্গেটের তালিকা পর্যালোচনা করেছেন বলে জানা গেছে।
ব্লুমবার্গের দ্য মিশাল হোসেন শোতে দেওয়া সাক্ষাৎকারে মাচাদোকে জিজ্ঞাসা করা হয়, তিনি কি ভেনেজুয়েলায় যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক পদক্ষেপকে সমর্থন করেন? জবাবে তিনি বলেন, ‘আমার বিশ্বাস, এখন যে উত্তেজনা তৈরি হচ্ছে, সেটাই একমাত্র উপায় মাদুরোকে বুঝিয়ে দেওয়ার যে, তার এখন চলে যাওয়ার সময় এসেছে।’
মাচাদো দাবি করেন, মাদুরো গত বছরের নির্বাচনে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করেছেন। সেই নির্বাচনে মাচাদো নিজে অংশ নেওয়ার সুযোগ পাননি। তিনি আরও বলেন, ওই নির্বাচনে বিরোধীদলীয় প্রার্থী এডমুন্ডো গনসালেজ উররুতিয়া জয়ী হয়েছিলেন। মাচাদোর ভাষায়, মাদুরোকে ক্ষমতা থেকে সরানো ‘প্রচলিত অর্থে সরকার পরিবর্তন নয়’, কারণ ‘তিনি বৈধ প্রেসিডেন্ট নন, বরং এক মাদক-সন্ত্রাসী কাঠামোর প্রধান।’ তিনি জোর দিয়ে বলেন, ‘এটা কোনো রেজিম পরিবর্তন নয়, এটা ভেনেজুয়েলার জনগণের ইচ্ছা কার্যকর করার প্রক্রিয়া।’
অন্যদিকে মাদুরো অভিযোগ করেছেন, মাচাদো যুক্তরাষ্ট্রের অর্থায়নে ‘ফ্যাসিবাদী’ সরকারবিরোধী গোষ্ঠীগুলোকে সহায়তা করছেন। তাঁর মতে, মাচাদো আসলে ওয়াশিংটনের হয়ে কাজ করছেন এবং ভেনেজুয়েলায় হস্তক্ষেপের মুখপাত্র হিসেবে কাজ করছেন। দীর্ঘদিন ধরেই মাচাদোর সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে। ২০০৫ সালে তিনি তখনকার মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশের সঙ্গে হোয়াইট হাউসে সাক্ষাৎ করেছিলেন।
মাচাদোকে যখন জিজ্ঞাসা করা হয়, মাদুরোকে সরাতে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক শক্তি কি একমাত্র পথ, তিনি বলেন, ‘শুধু হুমকিটাই যথেষ্ট হতে পারে। একটি বিশ্বাসযোগ্য হুমকি থাকা ছিল একেবারে অপরিহার্য।’
তিনি আরও দাবি করেন, ভেনেজুয়েলার বিরোধী শিবির ‘সরকার পরিচালনার জন্য প্রস্তুত।’ তাদের পাশে রয়েছে সেনাবাহিনী ও পুলিশ বাহিনীর বড় অংশ। মাচাদোর ভাষায়, ‘তাদের মধ্যে ৮০ শতাংশেরও বেশি এই পরিবর্তনের সঙ্গে যুক্ত এবং পরিস্থিতি শুরু হলেই তারা শৃঙ্খলাপূর্ণ ক্ষমতা হস্তান্তরে অংশ নেবে।’
মাদুরো যুক্তরাষ্ট্রের মাদক পাচারের অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তাঁর দাবি, ট্রাম্প ‘এক নতুন অনন্ত যুদ্ধ তৈরি করছেন।’ কারাকাস যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক অভিযানকে দেশটির সার্বভৌমত্বের ওপর হামলা ও এক ধরনের অভ্যুত্থান প্রচেষ্টা বলে অভিহিত করেছে। ভেনেজুয়েলা ইতিমধ্যে রাশিয়া, চীন ও ইরানের কাছ থেকে প্রতিরক্ষা জোরদারে সহযোগিতা চেয়েছে।
রাশিয়া সোমবার ভেনেজুয়েলার সঙ্গে একটি কৌশলগত অংশীদারত্ব চুক্তি অনুমোদন করেছে এবং যুক্তরাষ্ট্রের এই অভিযানের তীব্র নিন্দা জানিয়েছে।

ভেনেজুয়েলা উপকূলে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক শক্তি বৃদ্ধি দেশটিতে সরকার পরিবর্তনে ভূমিকা রাখতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন বিরোধীদলীয় নেত্রী মারিয়া কোরিনা মাচাদো। চলতি বছর নোবেল শান্তি পুরস্কারপ্রাপ্ত এই রাজনীতিক জানিয়েছেন, প্রেসিডেন্ট নিকোলাস মাদুরোকে সরাতে সহায়তা করলে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক পদক্ষেপকেও স্বাগত জানাবেন।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম ব্লুমবার্গকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে মাচাদো এই কথা বলেছেন। তিনি এমন এক সময়ে এই অবস্থান ব্যক্ত করলেন, যখন কোনো প্রমাণ ছাড়াই ওয়াশিংটন মাদুরোর বিরুদ্ধে মাদকচক্রের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগ তুলেছে। তাঁকে বলা হচ্ছে ‘নার্কোটেররিস্ট’ বা মাদক-সন্ত্রাসী। চলতি বছরের শুরুতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প পশ্চিম ক্যারিবীয় সাগরে এক নৌবহর মোতায়েন করেন। সেপ্টেম্বর থেকে যুক্তরাষ্ট্রের বাহিনী ভেনেজুয়েলার উপকূলে কথিত মাদকবাহী জাহাজে হামলা চালিয়ে আসছে।
বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, ওয়াশিংটন ওই এলাকায় নৌবাহিনীর উপস্থিতি আরও বাড়াচ্ছে। বিশ্লেষকদের মতে, এই অভিযানের লক্ষ্য মাদকবিরোধী অভিযানের বাইরেও বিস্তৃত হতে পারে। যদিও ট্রাম্প বলেছেন, ভেনেজুয়েলার ভেতরে সরাসরি হামলার কোনো পরিকল্পনা নেই, তবু তিনি সম্ভাব্য টার্গেটের তালিকা পর্যালোচনা করেছেন বলে জানা গেছে।
ব্লুমবার্গের দ্য মিশাল হোসেন শোতে দেওয়া সাক্ষাৎকারে মাচাদোকে জিজ্ঞাসা করা হয়, তিনি কি ভেনেজুয়েলায় যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক পদক্ষেপকে সমর্থন করেন? জবাবে তিনি বলেন, ‘আমার বিশ্বাস, এখন যে উত্তেজনা তৈরি হচ্ছে, সেটাই একমাত্র উপায় মাদুরোকে বুঝিয়ে দেওয়ার যে, তার এখন চলে যাওয়ার সময় এসেছে।’
মাচাদো দাবি করেন, মাদুরো গত বছরের নির্বাচনে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করেছেন। সেই নির্বাচনে মাচাদো নিজে অংশ নেওয়ার সুযোগ পাননি। তিনি আরও বলেন, ওই নির্বাচনে বিরোধীদলীয় প্রার্থী এডমুন্ডো গনসালেজ উররুতিয়া জয়ী হয়েছিলেন। মাচাদোর ভাষায়, মাদুরোকে ক্ষমতা থেকে সরানো ‘প্রচলিত অর্থে সরকার পরিবর্তন নয়’, কারণ ‘তিনি বৈধ প্রেসিডেন্ট নন, বরং এক মাদক-সন্ত্রাসী কাঠামোর প্রধান।’ তিনি জোর দিয়ে বলেন, ‘এটা কোনো রেজিম পরিবর্তন নয়, এটা ভেনেজুয়েলার জনগণের ইচ্ছা কার্যকর করার প্রক্রিয়া।’
অন্যদিকে মাদুরো অভিযোগ করেছেন, মাচাদো যুক্তরাষ্ট্রের অর্থায়নে ‘ফ্যাসিবাদী’ সরকারবিরোধী গোষ্ঠীগুলোকে সহায়তা করছেন। তাঁর মতে, মাচাদো আসলে ওয়াশিংটনের হয়ে কাজ করছেন এবং ভেনেজুয়েলায় হস্তক্ষেপের মুখপাত্র হিসেবে কাজ করছেন। দীর্ঘদিন ধরেই মাচাদোর সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে। ২০০৫ সালে তিনি তখনকার মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশের সঙ্গে হোয়াইট হাউসে সাক্ষাৎ করেছিলেন।
মাচাদোকে যখন জিজ্ঞাসা করা হয়, মাদুরোকে সরাতে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক শক্তি কি একমাত্র পথ, তিনি বলেন, ‘শুধু হুমকিটাই যথেষ্ট হতে পারে। একটি বিশ্বাসযোগ্য হুমকি থাকা ছিল একেবারে অপরিহার্য।’
তিনি আরও দাবি করেন, ভেনেজুয়েলার বিরোধী শিবির ‘সরকার পরিচালনার জন্য প্রস্তুত।’ তাদের পাশে রয়েছে সেনাবাহিনী ও পুলিশ বাহিনীর বড় অংশ। মাচাদোর ভাষায়, ‘তাদের মধ্যে ৮০ শতাংশেরও বেশি এই পরিবর্তনের সঙ্গে যুক্ত এবং পরিস্থিতি শুরু হলেই তারা শৃঙ্খলাপূর্ণ ক্ষমতা হস্তান্তরে অংশ নেবে।’
মাদুরো যুক্তরাষ্ট্রের মাদক পাচারের অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তাঁর দাবি, ট্রাম্প ‘এক নতুন অনন্ত যুদ্ধ তৈরি করছেন।’ কারাকাস যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক অভিযানকে দেশটির সার্বভৌমত্বের ওপর হামলা ও এক ধরনের অভ্যুত্থান প্রচেষ্টা বলে অভিহিত করেছে। ভেনেজুয়েলা ইতিমধ্যে রাশিয়া, চীন ও ইরানের কাছ থেকে প্রতিরক্ষা জোরদারে সহযোগিতা চেয়েছে।
রাশিয়া সোমবার ভেনেজুয়েলার সঙ্গে একটি কৌশলগত অংশীদারত্ব চুক্তি অনুমোদন করেছে এবং যুক্তরাষ্ট্রের এই অভিযানের তীব্র নিন্দা জানিয়েছে।

যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের মধ্যে জুয়া খেলার প্রবণতা ক্রমেই বাড়ছে। মাত্রা এতটাই বেশি যে বিশেষজ্ঞরা আশঙ্কা করছেন, জুয়ার প্রতি এই আসক্তি অক্টোপাসের মতো আটকে ধরতে পারে, যা থেকে সহজেই মুক্তি মিলবে না। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ডেইলি মেইলের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিগত পাঁচ বছরে মার্কিনিরা সাড়ে ২৪ হাজার কোটি
১২ আগস্ট ২০২৩
দয়াপরবশ হয়ে এক ভবঘুরেকে রাস্তা থেকে তুলে নিয়ে বাড়িতে আশ্রয় দিয়েছিলেন ভিক্টোরিয়া অ্যাডামস (৩৭)। কিন্তু সেই ভবঘুরে দুই দিন পরই অ্যাডামসকে হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে হত্যা করেছে।
১ ঘণ্টা আগে
ভারতের উত্তর প্রদেশের আমেথির এক গ্রামে মজুরি চাওয়ায় এক দলিত কৃষি শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যা করেছে এক ধনী জমিদার ও তার সহযোগীরা। গতকাল রোববার এমন অভিযোগ তুলেছেন নিহতের পরিবার। নিহতের নাম হৌসিলা প্রসাদ। তবে ঘটনা অক্টোবরে দ্বিতীয় সপ্তাহের এবং ঘটেছে উত্তর প্রদেশের রামবারি মজারে সরাই মহেশা গ্রামে।
৩ ঘণ্টা আগে
চীনের সঙ্গে বাণিজ্য যুদ্ধের অবসানের ডাক দেওয়ার কয়েক দিন পর, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প স্বীকার করেছেন, ওয়াশিংটনও বেইজিংয়ের জন্য ‘হুমকি।’ মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিবিএস নিউজকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এই রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট বলেন, চীন ‘সব সময় আমাদের নজরে রাখে।’ একই সঙ্গে তিনি মার্কিন পারমা
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ভারতের উত্তর প্রদেশের আমেথির এক গ্রামে মজুরি চাওয়ায় এক দলিত কৃষি শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যা করেছে এক ধনী জমিদার ও তার সহযোগীরা। গতকাল রোববার এমন অভিযোগ তুলেছেন নিহতের পরিবার। নিহতের নাম হৌসিলা প্রসাদ। তবে ঘটনা অক্টোবরে দ্বিতীয় সপ্তাহের এবং ঘটেছে উত্তর প্রদেশের রামবারি মজারে সরাই মহেশা গ্রামে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টেলিগ্রাফ ইন্ডিয়ার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। বলা হয়েছে, হৌসিলা প্রসাদের মৃত্যু ঘটল এমন এক সময়, যখন এর আগে পাশের রায়বেরেলিতে গত ১ অক্টোবর রাতে এক দলিতকে ‘ড্রোন চোর’ সন্দেহে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছিল। আমেথি ও রায়বেরেলি—দুটোই নেহরু-গান্ধী পরিবারের ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত।
এই ঘটনায় পুলিশ এখন পর্যন্ত উচ্চবর্ণের জমিদার শুভম সিংকে গ্রেপ্তার করেছে। তবে নিহতের পরিবারের অভিযোগ, হামলায় ৪ জন জড়িত থাকলেও পুলিশের এজাহারে কেবল একজনের নাম আছে। তাদের আরও অভিযোগ, শুভমের বিরুদ্ধে ‘ইচ্ছাকৃত খুনের’ মামলা না দিয়ে শুধু ‘অবহেলাজনিত হত্যাকাণ্ডের’ ধারা ব্যবহার করেছে পুলিশ।
নিহতের স্ত্রী কীর্তি জানান, ৪০ বছর বয়সী হৌসিলা প্রসাদকে ‘শুভম সিং এবং তাঁর তিন আত্মীয় ও বন্ধুরা জোর করে তাদের জমিতে কাজ করতে নিয়ে গিয়েছিল।’ কীর্তি বলেন, তাঁর স্বামী এক সপ্তাহ ধরে প্রতিদিন ৩৫০ রুপি মজুরিতে কাজ করেছিলেন। কিন্তু কাজ শেষে টাকা দেওয়া হয়নি।
কীর্তি আরও বলেন, ‘২৬ অক্টোবর তিনি বকেয়া টাকা চাইতে গেলে ওরা লোহার রড দিয়ে তাঁকে মারধর করে। অজ্ঞান হয়ে পড়লে তারা জিপে করে বাড়ির সামনে এনে ফেলে চলে যায়।’ মাথায় গুরুতর আঘাতসহ নানা জখম নিয়ে হৌসিলা এক হাসপাতাল থেকে আরেক হাসপাতালে ঘুরতে থাকেন। পরে তাঁকে লক্ষ্ণৌয়ের কিং জর্জ মেডিকেল ইউনিভার্সিটিতে নেওয়া হয়। সেখানে রোববার সকালে তাঁর মৃত্যু হয়।
উত্তর প্রদেশ পুলিশের সার্কেল অফিসার দিনেশ কুমার মিশ্র জানান, শুভম সিংকে ‘অবহেলাজনিত হত্যাকাণ্ডের’ অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয়েছে এবং পুলিশ বিষয়টি তদন্ত করছে।
নিহতের এক আত্মীয় মনীশ প্রসাদ বলেন, ‘আমরা মরদেহ নিয়ে মহাসড়কে অবস্থান ধর্মঘট করতে চেয়েছিলাম। কিন্তু পুলিশ আমাদের হুমকি দেয় এবং দ্রুত দাহ সম্পন্ন করতে বাধ্য করে।’ তিনি আরও বলেন, ‘প্রথমে পুলিশ ঘটনাটিকে ছোটখাটো মারামারি বলে চালিয়ে দেয়। পরে কেবল একজনের নামে অবহেলাজনিত হত্যার মামলা করে। অথচ গোটা গ্রাম জানে, অন্তত চারজন মিলে হৌসিলা প্রসাদকে মেরেছিল।’
ঘটনার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে তিন দিন পর পুলিশ চারজনকে গ্রেপ্তার করে। তখন অভিযোগ ‘অবহেলাজনিত হত্যা’ থেকে বাড়িয়ে ‘ইচ্ছাকৃত খুন’-এ রূপ দেওয়া হয়, বিশেষ করে খবরটি গণমাধ্যমে প্রকাশের পর।
উত্তর প্রদেশের অন্য জায়গা থেকেও দলিতদের ওপর হামলার খবর পাওয়া গেছে। লক্ষ্ণৌয়ের কাকরি এলাকার শীতলা মাতা মন্দিরে ৬৫ বছর বয়সী রামপালকে নিজের মূত্র চাটতে বাধ্য করা হয়। তিনি তখন প্রস্রাবনালির সংক্রমণে ভুগছিলেন। ঘটনাটি ঘটে ২০ অক্টোবর।

ভারতের উত্তর প্রদেশের আমেথির এক গ্রামে মজুরি চাওয়ায় এক দলিত কৃষি শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যা করেছে এক ধনী জমিদার ও তার সহযোগীরা। গতকাল রোববার এমন অভিযোগ তুলেছেন নিহতের পরিবার। নিহতের নাম হৌসিলা প্রসাদ। তবে ঘটনা অক্টোবরে দ্বিতীয় সপ্তাহের এবং ঘটেছে উত্তর প্রদেশের রামবারি মজারে সরাই মহেশা গ্রামে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টেলিগ্রাফ ইন্ডিয়ার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। বলা হয়েছে, হৌসিলা প্রসাদের মৃত্যু ঘটল এমন এক সময়, যখন এর আগে পাশের রায়বেরেলিতে গত ১ অক্টোবর রাতে এক দলিতকে ‘ড্রোন চোর’ সন্দেহে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছিল। আমেথি ও রায়বেরেলি—দুটোই নেহরু-গান্ধী পরিবারের ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত।
এই ঘটনায় পুলিশ এখন পর্যন্ত উচ্চবর্ণের জমিদার শুভম সিংকে গ্রেপ্তার করেছে। তবে নিহতের পরিবারের অভিযোগ, হামলায় ৪ জন জড়িত থাকলেও পুলিশের এজাহারে কেবল একজনের নাম আছে। তাদের আরও অভিযোগ, শুভমের বিরুদ্ধে ‘ইচ্ছাকৃত খুনের’ মামলা না দিয়ে শুধু ‘অবহেলাজনিত হত্যাকাণ্ডের’ ধারা ব্যবহার করেছে পুলিশ।
নিহতের স্ত্রী কীর্তি জানান, ৪০ বছর বয়সী হৌসিলা প্রসাদকে ‘শুভম সিং এবং তাঁর তিন আত্মীয় ও বন্ধুরা জোর করে তাদের জমিতে কাজ করতে নিয়ে গিয়েছিল।’ কীর্তি বলেন, তাঁর স্বামী এক সপ্তাহ ধরে প্রতিদিন ৩৫০ রুপি মজুরিতে কাজ করেছিলেন। কিন্তু কাজ শেষে টাকা দেওয়া হয়নি।
কীর্তি আরও বলেন, ‘২৬ অক্টোবর তিনি বকেয়া টাকা চাইতে গেলে ওরা লোহার রড দিয়ে তাঁকে মারধর করে। অজ্ঞান হয়ে পড়লে তারা জিপে করে বাড়ির সামনে এনে ফেলে চলে যায়।’ মাথায় গুরুতর আঘাতসহ নানা জখম নিয়ে হৌসিলা এক হাসপাতাল থেকে আরেক হাসপাতালে ঘুরতে থাকেন। পরে তাঁকে লক্ষ্ণৌয়ের কিং জর্জ মেডিকেল ইউনিভার্সিটিতে নেওয়া হয়। সেখানে রোববার সকালে তাঁর মৃত্যু হয়।
উত্তর প্রদেশ পুলিশের সার্কেল অফিসার দিনেশ কুমার মিশ্র জানান, শুভম সিংকে ‘অবহেলাজনিত হত্যাকাণ্ডের’ অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয়েছে এবং পুলিশ বিষয়টি তদন্ত করছে।
নিহতের এক আত্মীয় মনীশ প্রসাদ বলেন, ‘আমরা মরদেহ নিয়ে মহাসড়কে অবস্থান ধর্মঘট করতে চেয়েছিলাম। কিন্তু পুলিশ আমাদের হুমকি দেয় এবং দ্রুত দাহ সম্পন্ন করতে বাধ্য করে।’ তিনি আরও বলেন, ‘প্রথমে পুলিশ ঘটনাটিকে ছোটখাটো মারামারি বলে চালিয়ে দেয়। পরে কেবল একজনের নামে অবহেলাজনিত হত্যার মামলা করে। অথচ গোটা গ্রাম জানে, অন্তত চারজন মিলে হৌসিলা প্রসাদকে মেরেছিল।’
ঘটনার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে তিন দিন পর পুলিশ চারজনকে গ্রেপ্তার করে। তখন অভিযোগ ‘অবহেলাজনিত হত্যা’ থেকে বাড়িয়ে ‘ইচ্ছাকৃত খুন’-এ রূপ দেওয়া হয়, বিশেষ করে খবরটি গণমাধ্যমে প্রকাশের পর।
উত্তর প্রদেশের অন্য জায়গা থেকেও দলিতদের ওপর হামলার খবর পাওয়া গেছে। লক্ষ্ণৌয়ের কাকরি এলাকার শীতলা মাতা মন্দিরে ৬৫ বছর বয়সী রামপালকে নিজের মূত্র চাটতে বাধ্য করা হয়। তিনি তখন প্রস্রাবনালির সংক্রমণে ভুগছিলেন। ঘটনাটি ঘটে ২০ অক্টোবর।

যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের মধ্যে জুয়া খেলার প্রবণতা ক্রমেই বাড়ছে। মাত্রা এতটাই বেশি যে বিশেষজ্ঞরা আশঙ্কা করছেন, জুয়ার প্রতি এই আসক্তি অক্টোপাসের মতো আটকে ধরতে পারে, যা থেকে সহজেই মুক্তি মিলবে না। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ডেইলি মেইলের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিগত পাঁচ বছরে মার্কিনিরা সাড়ে ২৪ হাজার কোটি
১২ আগস্ট ২০২৩
দয়াপরবশ হয়ে এক ভবঘুরেকে রাস্তা থেকে তুলে নিয়ে বাড়িতে আশ্রয় দিয়েছিলেন ভিক্টোরিয়া অ্যাডামস (৩৭)। কিন্তু সেই ভবঘুরে দুই দিন পরই অ্যাডামসকে হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে হত্যা করেছে।
১ ঘণ্টা আগে
ভেনেজুয়েলা উপকূলে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক শক্তি বৃদ্ধি দেশটিতে সরকার পরিবর্তনে ভূমিকা রাখতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন বিরোধীদলীয় নেত্রী মারিয়া কোরিনা মাচাদো। চলতি বছর নোবেল শান্তি পুরস্কারপ্রাপ্ত এই রাজনীতিক জানিয়েছেন, প্রেসিডেন্ট নিকোলাস মাদুরোকে সরাতে সহায়তা করলে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক পদক্ষেপকেও
২ ঘণ্টা আগে
চীনের সঙ্গে বাণিজ্য যুদ্ধের অবসানের ডাক দেওয়ার কয়েক দিন পর, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প স্বীকার করেছেন, ওয়াশিংটনও বেইজিংয়ের জন্য ‘হুমকি।’ মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিবিএস নিউজকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এই রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট বলেন, চীন ‘সব সময় আমাদের নজরে রাখে।’ একই সঙ্গে তিনি মার্কিন পারমা
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

চীনের সঙ্গে বাণিজ্য যুদ্ধের অবসানের ডাক দেওয়ার কয়েক দিন পর, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প স্বীকার করেছেন, ওয়াশিংটনও বেইজিংয়ের জন্য ‘হুমকি।’ মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিবিএস নিউজকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এই রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট বলেন, চীন ‘সব সময় আমাদের নজরে রাখে।’ একই সঙ্গে তিনি মার্কিন পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ে বড়াই করে বলেছেন, তাঁর দেশের কাছে থাকা অস্ত্র দিয়ে দুনিয়াকে ১৫০ উড়িয়ে দেওয়া সম্ভব।
ট্রাম্পের এই মন্তব্য এল এমন এক সময়ে, যখন মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থাগুলো অভিযোগ করছে যে, চীন যুক্তরাষ্ট্রের বিদ্যুৎ ব্যবস্থা ও পানি সরবরাহ ব্যবস্থার কিছু অংশে অনুপ্রবেশ করেছে। এ ছাড়া, মার্কিন মেধাস্বত্ব ও নাগরিকদের ব্যক্তিগত তথ্য চুরি করার অভিযোগও রয়েছে চীনের বিরুদ্ধে।
সিবিএস নিউজের উপস্থাপকের এক প্রশ্নের জবাবে ট্রাম্প বলেন, ‘আমরাও তাদের জন্য হুমকি। তুমি যে বিষয়গুলো বলছ, আমরা সেগুলোর অনেকটাই তাদের সঙ্গে করি। এটা খুব প্রতিযোগিতামূলক এক বিশ্ব—বিশেষ করে চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা যেমন তাদের দিকে নজর রাখি, তারাও আমাদের দিকে রাখে। তবে আমি মনে করি, আমরা এখন বেশ ভালোভাবে চলছি। আমি বিশ্বাস করি, আমরা একসঙ্গে কাজ করলে আরও বড়, ভালো ও শক্তিশালী হতে পারব; শুধু তাদের পরাস্ত করার চেষ্টা করলেই হবে না।’
সাক্ষাৎকারে ট্রাম্প বলেন, চীন দ্রুতগতিতে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করছে। তিনি বলেন, ‘আমাদের কাছে বিশ্বের যেকোনো দেশের চেয়ে বেশি পারমাণবিক অস্ত্র আছে। রাশিয়া দ্বিতীয় স্থানে। চীন অনেক পিছিয়ে, তবে পাঁচ বছরের মধ্যে তারা সমান অবস্থায় পৌঁছে যাবে। তারা দ্রুতগতিতে তৈরি করছে, আর আমি মনে করি, আমাদের পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণ নিয়ে কিছু করা উচিত।’
ট্রাম্প জানান, তিনি পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণ বিষয়টি রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিন ও চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিনপিংয়ের সঙ্গেও আলোচনা করেছেন। তিনি বলেন, ‘পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণ খুব গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আমাদের কাছে এমন অস্ত্র আছে, যা দিয়ে পৃথিবীকে ১৫০ বার ধ্বংস করা সম্ভব। রাশিয়ারও অনেক পারমাণবিক অস্ত্র আছে, আর চীনেরও কিছু আছে—বরং অনেকটাই আছে।’
নিজের দেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশের পক্ষে সাফাই দিতে গিয়ে ট্রাম্প বলেন, ‘চীন ও রাশিয়াও তাদের অস্ত্র পরীক্ষা করছে, শুধু তোমরা সেটা জানো না।’ রিপাবলিকান এই নেতা দাবি করেন, যুক্তরাষ্ট্র চীনের বিপরীতে ‘খুব ভালো করছে’, তবে স্বীকার করেন যে বেইজিংয়ের হাতে বিরল খনিজ সম্পদের এক ধরনের ‘ক্ষমতা’ আছে, যা ওয়াশিংটনের ওপর প্রভাব ফেলছে।
তিনি বলেন, ‘আমরা চীনের বিরুদ্ধে খুব ভালো করছিলাম। হঠাৎ তারা বুঝলো, আমাদেরও প্রতিরোধ করতে হবে। তখন তারা তাদের ক্ষমতা ব্যবহার করল। তাদের যে ক্ষমতা, সেটা হলো রেয়ার আর্থ বা বিরল খনিজ। তারা ২৫ থেকে ৩০ বছর ধরে এগুলো জমাচ্ছে এবং যত্ন করে সংরক্ষণ করছে।’ এই খনিজ পদার্থগুলো যুক্তরাষ্ট্রের জন্য অত্যন্ত জরুরি—কম্পিউটার থেকে শুরু করে অস্ত্র তৈরির জন্য পর্যন্ত।
ট্রাম্প বলেন, ‘তারা এটা আমাদের বিরুদ্ধে ব্যবহার করেছে, আর আমরা তাদের বিরুদ্ধে অন্য জিনিস ব্যবহার করেছি। যেমন বিমান যন্ত্রাংশ। এটা খুব বড় ব্যাপার। তাদের শত শত বোয়িং বিমান আছে। আমরা তাদের যন্ত্রাংশ দেওয়া বন্ধ করেছিলাম। আমরা দুই পক্ষই হয়তো একটু অযৌক্তিক আচরণ করেছিলাম, তবে শেষ পর্যন্ত সবচেয়ে বড় অস্ত্র ছিল শুল্ক।’

চীনের সঙ্গে বাণিজ্য যুদ্ধের অবসানের ডাক দেওয়ার কয়েক দিন পর, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প স্বীকার করেছেন, ওয়াশিংটনও বেইজিংয়ের জন্য ‘হুমকি।’ মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিবিএস নিউজকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এই রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট বলেন, চীন ‘সব সময় আমাদের নজরে রাখে।’ একই সঙ্গে তিনি মার্কিন পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ে বড়াই করে বলেছেন, তাঁর দেশের কাছে থাকা অস্ত্র দিয়ে দুনিয়াকে ১৫০ উড়িয়ে দেওয়া সম্ভব।
ট্রাম্পের এই মন্তব্য এল এমন এক সময়ে, যখন মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থাগুলো অভিযোগ করছে যে, চীন যুক্তরাষ্ট্রের বিদ্যুৎ ব্যবস্থা ও পানি সরবরাহ ব্যবস্থার কিছু অংশে অনুপ্রবেশ করেছে। এ ছাড়া, মার্কিন মেধাস্বত্ব ও নাগরিকদের ব্যক্তিগত তথ্য চুরি করার অভিযোগও রয়েছে চীনের বিরুদ্ধে।
সিবিএস নিউজের উপস্থাপকের এক প্রশ্নের জবাবে ট্রাম্প বলেন, ‘আমরাও তাদের জন্য হুমকি। তুমি যে বিষয়গুলো বলছ, আমরা সেগুলোর অনেকটাই তাদের সঙ্গে করি। এটা খুব প্রতিযোগিতামূলক এক বিশ্ব—বিশেষ করে চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা যেমন তাদের দিকে নজর রাখি, তারাও আমাদের দিকে রাখে। তবে আমি মনে করি, আমরা এখন বেশ ভালোভাবে চলছি। আমি বিশ্বাস করি, আমরা একসঙ্গে কাজ করলে আরও বড়, ভালো ও শক্তিশালী হতে পারব; শুধু তাদের পরাস্ত করার চেষ্টা করলেই হবে না।’
সাক্ষাৎকারে ট্রাম্প বলেন, চীন দ্রুতগতিতে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করছে। তিনি বলেন, ‘আমাদের কাছে বিশ্বের যেকোনো দেশের চেয়ে বেশি পারমাণবিক অস্ত্র আছে। রাশিয়া দ্বিতীয় স্থানে। চীন অনেক পিছিয়ে, তবে পাঁচ বছরের মধ্যে তারা সমান অবস্থায় পৌঁছে যাবে। তারা দ্রুতগতিতে তৈরি করছে, আর আমি মনে করি, আমাদের পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণ নিয়ে কিছু করা উচিত।’
ট্রাম্প জানান, তিনি পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণ বিষয়টি রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিন ও চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিনপিংয়ের সঙ্গেও আলোচনা করেছেন। তিনি বলেন, ‘পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণ খুব গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আমাদের কাছে এমন অস্ত্র আছে, যা দিয়ে পৃথিবীকে ১৫০ বার ধ্বংস করা সম্ভব। রাশিয়ারও অনেক পারমাণবিক অস্ত্র আছে, আর চীনেরও কিছু আছে—বরং অনেকটাই আছে।’
নিজের দেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশের পক্ষে সাফাই দিতে গিয়ে ট্রাম্প বলেন, ‘চীন ও রাশিয়াও তাদের অস্ত্র পরীক্ষা করছে, শুধু তোমরা সেটা জানো না।’ রিপাবলিকান এই নেতা দাবি করেন, যুক্তরাষ্ট্র চীনের বিপরীতে ‘খুব ভালো করছে’, তবে স্বীকার করেন যে বেইজিংয়ের হাতে বিরল খনিজ সম্পদের এক ধরনের ‘ক্ষমতা’ আছে, যা ওয়াশিংটনের ওপর প্রভাব ফেলছে।
তিনি বলেন, ‘আমরা চীনের বিরুদ্ধে খুব ভালো করছিলাম। হঠাৎ তারা বুঝলো, আমাদেরও প্রতিরোধ করতে হবে। তখন তারা তাদের ক্ষমতা ব্যবহার করল। তাদের যে ক্ষমতা, সেটা হলো রেয়ার আর্থ বা বিরল খনিজ। তারা ২৫ থেকে ৩০ বছর ধরে এগুলো জমাচ্ছে এবং যত্ন করে সংরক্ষণ করছে।’ এই খনিজ পদার্থগুলো যুক্তরাষ্ট্রের জন্য অত্যন্ত জরুরি—কম্পিউটার থেকে শুরু করে অস্ত্র তৈরির জন্য পর্যন্ত।
ট্রাম্প বলেন, ‘তারা এটা আমাদের বিরুদ্ধে ব্যবহার করেছে, আর আমরা তাদের বিরুদ্ধে অন্য জিনিস ব্যবহার করেছি। যেমন বিমান যন্ত্রাংশ। এটা খুব বড় ব্যাপার। তাদের শত শত বোয়িং বিমান আছে। আমরা তাদের যন্ত্রাংশ দেওয়া বন্ধ করেছিলাম। আমরা দুই পক্ষই হয়তো একটু অযৌক্তিক আচরণ করেছিলাম, তবে শেষ পর্যন্ত সবচেয়ে বড় অস্ত্র ছিল শুল্ক।’

যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের মধ্যে জুয়া খেলার প্রবণতা ক্রমেই বাড়ছে। মাত্রা এতটাই বেশি যে বিশেষজ্ঞরা আশঙ্কা করছেন, জুয়ার প্রতি এই আসক্তি অক্টোপাসের মতো আটকে ধরতে পারে, যা থেকে সহজেই মুক্তি মিলবে না। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ডেইলি মেইলের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিগত পাঁচ বছরে মার্কিনিরা সাড়ে ২৪ হাজার কোটি
১২ আগস্ট ২০২৩
দয়াপরবশ হয়ে এক ভবঘুরেকে রাস্তা থেকে তুলে নিয়ে বাড়িতে আশ্রয় দিয়েছিলেন ভিক্টোরিয়া অ্যাডামস (৩৭)। কিন্তু সেই ভবঘুরে দুই দিন পরই অ্যাডামসকে হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে হত্যা করেছে।
১ ঘণ্টা আগে
ভেনেজুয়েলা উপকূলে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক শক্তি বৃদ্ধি দেশটিতে সরকার পরিবর্তনে ভূমিকা রাখতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন বিরোধীদলীয় নেত্রী মারিয়া কোরিনা মাচাদো। চলতি বছর নোবেল শান্তি পুরস্কারপ্রাপ্ত এই রাজনীতিক জানিয়েছেন, প্রেসিডেন্ট নিকোলাস মাদুরোকে সরাতে সহায়তা করলে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক পদক্ষেপকেও
২ ঘণ্টা আগে
ভারতের উত্তর প্রদেশের আমেথির এক গ্রামে মজুরি চাওয়ায় এক দলিত কৃষি শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যা করেছে এক ধনী জমিদার ও তার সহযোগীরা। গতকাল রোববার এমন অভিযোগ তুলেছেন নিহতের পরিবার। নিহতের নাম হৌসিলা প্রসাদ। তবে ঘটনা অক্টোবরে দ্বিতীয় সপ্তাহের এবং ঘটেছে উত্তর প্রদেশের রামবারি মজারে সরাই মহেশা গ্রামে।
৩ ঘণ্টা আগে