যুক্তরাষ্ট্রে একটি গর্ভপাতের বড়ি নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে। দেশটির দুটি আদালত পরস্পরবিরোধী রায় দিয়েছেন। স্থানীয় সময় শুক্রবার একজন বিচারক ওষুধটির সরকারি অনুমোদন স্থগিত করেছেন। আরেকজন বিচারক বলেছেন, ওষুধটি যুক্তরাষ্ট্রের সব রাজ্যে পাওয়া উচিত।
মার্কিন গণমাধ্যম ওয়াশিংটন পোস্ট জানিয়েছে, গর্ভপাতের বড়িটির নাম মিফেপ্রিস্টোন। শুক্রবার টেক্সাস অঙ্গরাজ্যের আদালতের বিচারক ক্যাকসম্যারিক এই বড়ির সরকারি অনুমোদন স্থগিতের আদেশ দেন। এই আদেশের বিরুদ্ধে আপিল আবেদন করতে সরকারকে সাত দিন সময় দিয়েছেন তিনি।
অন্যদিকে ওয়াশিংটন আদালতের বিচারক টমাস রাইস ‘বড়িটি পাওয়ার ক্ষেত্রে কোনো ধরনের প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করা যাবে না’ বলে রায় দিয়েছেন। টমাস রাইসকে নিয়োগ দিয়েছিলেন সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা।
দুই বিচারকের এমন পরস্পরবিরোধী রায়ের পর মিফেপ্রিস্টোনের অনুমোদনের বিষয়টি এখন অনিবার্যভাবেই উচ্চ আদালতে গড়াবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের বিচার বিভাগ বলেছে, ক্যাকসম্যারিকের এই রায়ের কারণে লাখ লাখ নারী মিফেপ্রিস্টোন পেতে বাধার মুখে পড়বেন। সংগত কারণে এই রায়কে চ্যালেঞ্জ করা হবে।
ওয়াশিংটন পোস্ট বলছে, ডিস্ট্রিক্ট জজ ম্যাথিউ জে ক্যাকসম্যারিককে সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প নিয়োগ দিয়েছিলেন। দীর্ঘদিন ধরেই তাঁর গর্ভপাতবিরোধী দৃষ্টিভঙ্গি রয়েছে। ফলে যেসব রাজ্যে গর্ভপাতের অধিকার সুরক্ষিত রয়েছে, সেসব রাজ্যেও তিনি মিফেপ্রিস্টোনের অনুমোদন নিষিদ্ধ করতে চান।
৬৭ পৃষ্ঠার রায়ে তিনি লিখেছেন, আদালত এফডিএর (ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন) সিদ্ধান্তকে হালকাভাবে দেখছে না। তবে এটা স্পষ্ট যে তারা কিছু অযৌক্তিক গবেষণার ওপর ভিত্তি করে এই সিদ্ধান্ত (গর্ভপাত পিলের অনুমোদন) নিয়েছে। সংস্থাটি ওষুধের মাধ্যমে গর্ভপাত বাড়ানোর ব্যাপারে রাজনৈতিক চাপের মুখে পড়েছিল বলেও রায়ে উল্লেখ করেছেন তিনি।
টেক্সাসের রায়ের কয়েক ঘণ্টা পর বিচার বিভাগ ও ওষুধ প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান ড্যাংকো ল্যাবরেটরিজ তাদের আপিলের নোটিশ দাখিল করেছে। অ্যাটর্নি জেনারেল মেরিক গারল্যান্ড বলেছেন, সরকার ইউএস কোর্ট অব আপিলের কাছে বড়িটির অনুমোদন বজায় রাখার অনুমতি দিতে অনুরোধ করবে।
প্রেসিডেন্ট বাইডেন শুক্রবার এক বিবৃতিতে টেক্সাসের রায়ের সমালোচনা করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘রায়টি কার্যকর হলে এফডিএর অনুমোদিত কোনো প্রেসক্রিপশন থাকবে না। এটি নারীদের মৌলিক স্বাধীনতা কেড়ে নেওয়া এবং তাদের স্বাস্থ্যঝুঁকিতে ফেলার আরেকটি অভূতপূর্ব পদক্ষেপ।’
যুক্তরাষ্ট্রে একটি গর্ভপাতের বড়ি নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে। দেশটির দুটি আদালত পরস্পরবিরোধী রায় দিয়েছেন। স্থানীয় সময় শুক্রবার একজন বিচারক ওষুধটির সরকারি অনুমোদন স্থগিত করেছেন। আরেকজন বিচারক বলেছেন, ওষুধটি যুক্তরাষ্ট্রের সব রাজ্যে পাওয়া উচিত।
মার্কিন গণমাধ্যম ওয়াশিংটন পোস্ট জানিয়েছে, গর্ভপাতের বড়িটির নাম মিফেপ্রিস্টোন। শুক্রবার টেক্সাস অঙ্গরাজ্যের আদালতের বিচারক ক্যাকসম্যারিক এই বড়ির সরকারি অনুমোদন স্থগিতের আদেশ দেন। এই আদেশের বিরুদ্ধে আপিল আবেদন করতে সরকারকে সাত দিন সময় দিয়েছেন তিনি।
অন্যদিকে ওয়াশিংটন আদালতের বিচারক টমাস রাইস ‘বড়িটি পাওয়ার ক্ষেত্রে কোনো ধরনের প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করা যাবে না’ বলে রায় দিয়েছেন। টমাস রাইসকে নিয়োগ দিয়েছিলেন সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা।
দুই বিচারকের এমন পরস্পরবিরোধী রায়ের পর মিফেপ্রিস্টোনের অনুমোদনের বিষয়টি এখন অনিবার্যভাবেই উচ্চ আদালতে গড়াবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের বিচার বিভাগ বলেছে, ক্যাকসম্যারিকের এই রায়ের কারণে লাখ লাখ নারী মিফেপ্রিস্টোন পেতে বাধার মুখে পড়বেন। সংগত কারণে এই রায়কে চ্যালেঞ্জ করা হবে।
ওয়াশিংটন পোস্ট বলছে, ডিস্ট্রিক্ট জজ ম্যাথিউ জে ক্যাকসম্যারিককে সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প নিয়োগ দিয়েছিলেন। দীর্ঘদিন ধরেই তাঁর গর্ভপাতবিরোধী দৃষ্টিভঙ্গি রয়েছে। ফলে যেসব রাজ্যে গর্ভপাতের অধিকার সুরক্ষিত রয়েছে, সেসব রাজ্যেও তিনি মিফেপ্রিস্টোনের অনুমোদন নিষিদ্ধ করতে চান।
৬৭ পৃষ্ঠার রায়ে তিনি লিখেছেন, আদালত এফডিএর (ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন) সিদ্ধান্তকে হালকাভাবে দেখছে না। তবে এটা স্পষ্ট যে তারা কিছু অযৌক্তিক গবেষণার ওপর ভিত্তি করে এই সিদ্ধান্ত (গর্ভপাত পিলের অনুমোদন) নিয়েছে। সংস্থাটি ওষুধের মাধ্যমে গর্ভপাত বাড়ানোর ব্যাপারে রাজনৈতিক চাপের মুখে পড়েছিল বলেও রায়ে উল্লেখ করেছেন তিনি।
টেক্সাসের রায়ের কয়েক ঘণ্টা পর বিচার বিভাগ ও ওষুধ প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান ড্যাংকো ল্যাবরেটরিজ তাদের আপিলের নোটিশ দাখিল করেছে। অ্যাটর্নি জেনারেল মেরিক গারল্যান্ড বলেছেন, সরকার ইউএস কোর্ট অব আপিলের কাছে বড়িটির অনুমোদন বজায় রাখার অনুমতি দিতে অনুরোধ করবে।
প্রেসিডেন্ট বাইডেন শুক্রবার এক বিবৃতিতে টেক্সাসের রায়ের সমালোচনা করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘রায়টি কার্যকর হলে এফডিএর অনুমোদিত কোনো প্রেসক্রিপশন থাকবে না। এটি নারীদের মৌলিক স্বাধীনতা কেড়ে নেওয়া এবং তাদের স্বাস্থ্যঝুঁকিতে ফেলার আরেকটি অভূতপূর্ব পদক্ষেপ।’
পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে ইরান ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে গত এক দশক ধরে চলা উত্তেজনা নিরসনে এবার ইতালির রোমে বৈঠকে বসতে যাচ্ছে ওয়াশিংটন ও তেহেরান। শনিবার (১৯ এপ্রিল) এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। কূটনৈতিক পর্যায়ের এই বৈঠক ব্যর্থ হলে ইরানে হামলা চালানো হবে বলে হুমকি দিয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প।
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে চলমান নাগরিক অস্থিরতা, অপরাধ ও সন্ত্রাসবাদের ঝুঁকির কারণে ভ্রমণের পরিকল্পনা পুনর্বিবেচনার পরামর্শ দিয়েছে মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্ট। যুক্তরাষ্ট্র নিজের দেশের নাগরিকদের বাংলাদেশে ভ্রমণের ক্ষেত্রে লেভেল-৩ বা ত্রিস্তরীয় সতর্কবার্তা জারি করেছে। কোনো দেশে ভ্রমণের বিষয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যখন
২ ঘণ্টা আগেভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল এ বিষয়ে নিজের ভেরিফায়েড এক্স অ্যাকাউন্টে বলেছেন, ‘এই হত্যাকাণ্ড অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে হিন্দু সংখ্যালঘুদের পদ্ধতিগত নিপীড়নের অংশ। আগের ঘটনাগুলোর অপরাধীরা শাস্তি ছাড়াই ঘুরে বেড়াচ্ছে।’
৫ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের কর্মকর্তারা ইরানকে পারমাণবিক অস্ত্র অর্জন থেকে বিরত রাখার অঙ্গীকার করেছেন। প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু জোর দিয়ে বলেছেন, ইরানের সঙ্গে যেকোনো আলোচনায় তাদের ‘পারমাণবিক কর্মসূচি সম্পূর্ণ ভেঙে ফেলতে হবে।’ আর এ জন্য প্রয়োজনে ইসরায়েল ইরানের পারমাণবিক সীমিত পরিসরে হামলাও চালাতে পারে।
৫ ঘণ্টা আগে