প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের একটি নতুন ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতে পারেন। যার ফলে, আফগানিস্তান ও পাকিস্তান থেকে কেউ আর সহজেই যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে করতে পারবেন না। মার্কিন সরকারের একটি নিরাপত্তা ঝুঁকি মূল্যায়নের ভিত্তিতে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বিষয়টির সঙ্গে পরিচিত ৩টি সূত্র বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে এই তথ্য জানিয়েছেন।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে সূত্র তিনটি জানিয়েছেন, তালিকায় অন্যান্য দেশও থাকতে পারে। তবে কোন কোন দেশ আছে তারা জানেন না। এর আগে, ২০১৭ সালে ক্ষমতায় এসে রিপাবলিকান এই প্রেসিডেন্টের সাতটি মুসলিমপ্রধান দেশের ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিলেন। তাঁর পরে ক্ষমতায় এসে ২০২১ সালে জো বাইডেন এই নিষেধাজ্ঞা বাতিল করেন এবং এটিকে ‘জাতীয় ঐতিহ্যের কলঙ্ক’ বলে আখ্যা দেন।
নতুন নিষেধাজ্ঞাটি আফগান নাগরিকদের ওপর গুরুতর প্রভাব ফেলতে পারে। বিশেষ করে, যারা যুক্তরাষ্ট্রে পুনর্বাসনের জন্য শরণার্থী বা বিশেষ অভিবাসী ভিসার অনুমোদন পেয়েছেন তারা এতে বেশি প্রভাবিত হতে পারেন। কারণ, তারা ২০ বছরের আফগানিস্তান যুদ্ধের সময় যুক্তরাষ্ট্রের জন্য কাজ করায় তালিবানের প্রতিশোধের শিকার হওয়ার ঝুঁকিতে আছেন।
ট্রাম্প গত ২০ জানুয়ারি এক নির্বাহী আদেশ জারি করেন। সেই আদেশে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ করতে আগ্রহী বিদেশিদের জন্য নিরাপত্তা পরিসরের কঠোর মূল্যায়নের নির্দেশ দেওয়া হয়, যাতে জাতীয় নিরাপত্তার হুমকি শনাক্ত করা যায়। এই আদেশটি কয়েকটি মন্ত্রণালয়কে আগামী ২১ মার্চের মধ্যে একটি তালিকা প্রস্তুত করতে বলেছে, যাতে এমন দেশগুলোর নাম থাকবে, যেগুলোর ভিসা ও পর্যালোচনা তথ্য ‘অত্যন্ত অপ্রতুল।’
তিনটি সূত্র জানিয়েছে, আফগানিস্তান এই তালিকায় পূর্ণ ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞার জন্য অন্তর্ভুক্ত হবে। এ ছাড়া পাকিস্তানকেও এই তালিকায় অন্তর্ভুক্তির জন্য সুপারিশ করা হবে। একটি সূত্র উল্লেখ করেছে যে, যুক্তরাষ্ট্রে পুনর্বাসনের জন্য অনুমোদিত আফগানদের—যাদের শরণার্থী বা বিশেষ ভিসায় অনুমোদন দেওয়া হয়েছে—বিশ্বের অন্য যেকোনো দেশের জনগণের চেয়ে বেশি পরিসরে যাচাই করা হয়ে থাকে।
একটি সূত্র জানিয়েছে, মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের আফগান পুনর্বাসন প্রচেষ্টার সমন্বয়কারী অফিস এই ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা থেকে বিশেষ অভিবাসী ভিসাধারীদের জন্য একটি ব্যতিক্রমী ব্যবস্থা নিতে চাচ্ছে, কিন্তু এটি অনুমোদিত হওয়ার সম্ভাবনা কম। আফগান পুনর্বাসন প্রচেষ্টার সমন্বয়কারী অফিসকে এপ্রিল মাসের মধ্যে একটি পরিকল্পনা প্রস্তুত করতে বলা হয়েছে, যাতে অফিসটির কার্যক্রম সমাপ্ত করা যায়।
ট্রাম্পের এই ভিসা সংক্রান্ত নির্দেশনা তাঁর দ্বিতীয় মেয়াদের অভিবাসন নীতির একটি কঠোরতার অংশ। তিনি ২০২৩ সালের অক্টোবরে তাঁর পরিকল্পনা ঘোষণা করেন। যেখানে গাজা উপত্যকা, লিবিয়া, সোমালিয়া, সিরিয়া, ইয়েমেন এবং যেসব জায়গা থেকে যুক্তরাষ্ট্রের নিরাপত্তাকে হুমকি দেওয়া হয় সেসব দেশ বা অঞ্চলের জনগণের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ সীমিত করার প্রতিশ্রুতি দেন।
বর্তমানে প্রায় ২ লাখ আফগান নাগরিক যুক্তরাষ্ট্রে পুনর্বাসনের জন্য অনুমোদিত বা শরণার্থী এবং বিশেষ অভিবাসী ভিসার জন্য আবেদন করেছেন। তারা আফগানিস্তান এবং প্রায় ৯০টি অন্যান্য দেশে আটকে আছেন। এর মধ্যে প্রায় ২০ হাজার আছে পাকিস্তানে।
প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের একটি নতুন ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতে পারেন। যার ফলে, আফগানিস্তান ও পাকিস্তান থেকে কেউ আর সহজেই যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে করতে পারবেন না। মার্কিন সরকারের একটি নিরাপত্তা ঝুঁকি মূল্যায়নের ভিত্তিতে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বিষয়টির সঙ্গে পরিচিত ৩টি সূত্র বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে এই তথ্য জানিয়েছেন।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে সূত্র তিনটি জানিয়েছেন, তালিকায় অন্যান্য দেশও থাকতে পারে। তবে কোন কোন দেশ আছে তারা জানেন না। এর আগে, ২০১৭ সালে ক্ষমতায় এসে রিপাবলিকান এই প্রেসিডেন্টের সাতটি মুসলিমপ্রধান দেশের ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিলেন। তাঁর পরে ক্ষমতায় এসে ২০২১ সালে জো বাইডেন এই নিষেধাজ্ঞা বাতিল করেন এবং এটিকে ‘জাতীয় ঐতিহ্যের কলঙ্ক’ বলে আখ্যা দেন।
নতুন নিষেধাজ্ঞাটি আফগান নাগরিকদের ওপর গুরুতর প্রভাব ফেলতে পারে। বিশেষ করে, যারা যুক্তরাষ্ট্রে পুনর্বাসনের জন্য শরণার্থী বা বিশেষ অভিবাসী ভিসার অনুমোদন পেয়েছেন তারা এতে বেশি প্রভাবিত হতে পারেন। কারণ, তারা ২০ বছরের আফগানিস্তান যুদ্ধের সময় যুক্তরাষ্ট্রের জন্য কাজ করায় তালিবানের প্রতিশোধের শিকার হওয়ার ঝুঁকিতে আছেন।
ট্রাম্প গত ২০ জানুয়ারি এক নির্বাহী আদেশ জারি করেন। সেই আদেশে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ করতে আগ্রহী বিদেশিদের জন্য নিরাপত্তা পরিসরের কঠোর মূল্যায়নের নির্দেশ দেওয়া হয়, যাতে জাতীয় নিরাপত্তার হুমকি শনাক্ত করা যায়। এই আদেশটি কয়েকটি মন্ত্রণালয়কে আগামী ২১ মার্চের মধ্যে একটি তালিকা প্রস্তুত করতে বলেছে, যাতে এমন দেশগুলোর নাম থাকবে, যেগুলোর ভিসা ও পর্যালোচনা তথ্য ‘অত্যন্ত অপ্রতুল।’
তিনটি সূত্র জানিয়েছে, আফগানিস্তান এই তালিকায় পূর্ণ ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞার জন্য অন্তর্ভুক্ত হবে। এ ছাড়া পাকিস্তানকেও এই তালিকায় অন্তর্ভুক্তির জন্য সুপারিশ করা হবে। একটি সূত্র উল্লেখ করেছে যে, যুক্তরাষ্ট্রে পুনর্বাসনের জন্য অনুমোদিত আফগানদের—যাদের শরণার্থী বা বিশেষ ভিসায় অনুমোদন দেওয়া হয়েছে—বিশ্বের অন্য যেকোনো দেশের জনগণের চেয়ে বেশি পরিসরে যাচাই করা হয়ে থাকে।
একটি সূত্র জানিয়েছে, মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের আফগান পুনর্বাসন প্রচেষ্টার সমন্বয়কারী অফিস এই ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা থেকে বিশেষ অভিবাসী ভিসাধারীদের জন্য একটি ব্যতিক্রমী ব্যবস্থা নিতে চাচ্ছে, কিন্তু এটি অনুমোদিত হওয়ার সম্ভাবনা কম। আফগান পুনর্বাসন প্রচেষ্টার সমন্বয়কারী অফিসকে এপ্রিল মাসের মধ্যে একটি পরিকল্পনা প্রস্তুত করতে বলা হয়েছে, যাতে অফিসটির কার্যক্রম সমাপ্ত করা যায়।
ট্রাম্পের এই ভিসা সংক্রান্ত নির্দেশনা তাঁর দ্বিতীয় মেয়াদের অভিবাসন নীতির একটি কঠোরতার অংশ। তিনি ২০২৩ সালের অক্টোবরে তাঁর পরিকল্পনা ঘোষণা করেন। যেখানে গাজা উপত্যকা, লিবিয়া, সোমালিয়া, সিরিয়া, ইয়েমেন এবং যেসব জায়গা থেকে যুক্তরাষ্ট্রের নিরাপত্তাকে হুমকি দেওয়া হয় সেসব দেশ বা অঞ্চলের জনগণের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ সীমিত করার প্রতিশ্রুতি দেন।
বর্তমানে প্রায় ২ লাখ আফগান নাগরিক যুক্তরাষ্ট্রে পুনর্বাসনের জন্য অনুমোদিত বা শরণার্থী এবং বিশেষ অভিবাসী ভিসার জন্য আবেদন করেছেন। তারা আফগানিস্তান এবং প্রায় ৯০টি অন্যান্য দেশে আটকে আছেন। এর মধ্যে প্রায় ২০ হাজার আছে পাকিস্তানে।
এটাই সফলভাবে জন্ম নেওয়া কোনো শিশুর সবচেয়ে বেশি সময় ধরে হিমায়িত ভ্রূণ হিসেবে থাকার রেকর্ড। এর আগে ১৯৯২ সালে হিমায়িত হওয়া একটি ভ্রূণ থেকে ২০২২ সালে জন্ম নেওয়া যমজ শিশুরাই ছিল এই রেকর্ডের ধারক।
৪ ঘণ্টা আগেমৃত্যুর সময় আদেলের শরীর ছিল শীর্ণ, পেট ছিল ভেতরের দিকে ঢোকানো, হাড়গুলো বেরিয়ে এসেছিল আর মুখ ছিল ফ্যাকাশে। তাঁর এই দুর্বল দেহ গাজার ফিলিস্তিনিদের ওপর চলা ক্ষুধার যুদ্ধের এক করুণ সাক্ষী। ইসরায়েলের অবিরাম হামলার কারণে সেখানে হাসপাতালগুলোতে চিকিৎসা ও মানবিক সহায়তা দেওয়া কঠিন হয়ে পড়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেসম্প্রতি দেশটির সরকার ভিসা প্রক্রিয়া সহজ করার ঘোষণা দেওয়ায় আশাবাদী হচ্ছেন ভ্রমণপ্রেমীরা। তবে গত এপ্রিলে নতুন নিয়মের ঘোষণা এলেও এখনো এটি বাস্তবায়নের কোনো সুনির্দিষ্ট তারিখ জানানো হয়নি।
৫ ঘণ্টা আগেঅস্ট্রেলিয়ায় বড়দিন উদ্যাপিত হয় বছরে দুবার। একবার ডিসেম্বরের প্রচলিত দিনে, আরও একবার দেশটির শীতের মাস জুলাইয়ে। ‘ক্রিসমাস ইন জুলাই’ এখন শুধু একটি ট্রেন্ড নয়, এটি অস্ট্রেলিয়ার অন্যতম জনপ্রিয় ঐতিহ্যে পরিণত হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগে