আজকের পত্রিকা ডেস্ক
ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাস জানিয়েছে, গাজা থেকে জিম্মিদের মরদেহ ফেরাতে সময় লাগতে পারে। প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি ছাড়া এসব মরদেহ খুঁজে বের করা কঠিন। এদিকে, ইসরায়েল জানিয়েছে—তারা মধ্যস্থতাকারীদের কাছে জিম্মিদের মরদেহের অবস্থানের ব্যাপারে গোয়েন্দা তথ্য দিয়েছে।
ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইসরায়েলের খবরে বলা হয়েছে, হামাস জানিয়েছে—ইসরায়েলি জিম্মিদের মরদেহ অনেকাংশেই ইসরায়েলি হামলায় ধ্বংস হওয়া টানেলের ভেতরে কিংবা বিধ্বস্ত ভবনের ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ে আছে। হামাস এক বিবৃতিতে বলেছে, মরদেহ উদ্ধারের জন্য যে ধরনের যন্ত্রপাতি প্রয়োজন, তা বর্তমানে গাজায় নেই। ইসরায়েল এসব সরঞ্জাম প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করায় উদ্ধার কার্যক্রম চালানো সম্ভব হচ্ছে না বলে দাবি করেছে দলটি।
তবে হামাস জানিয়েছে, তারা গাজা চুক্তির প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং অবশিষ্ট সব জিম্মির মরদেহ হস্তান্তরে আগ্রহী। কিন্তু ইসরায়েলি বাধার কারণেই এ প্রক্রিয়া বিলম্বিত হচ্ছে বলে সংগঠনটির অভিযোগ।
অন্যদিকে, ইসরায়েল জানিয়েছে—গাজায় নিহত জিম্মিদের মরদেহের অবস্থানসংক্রান্ত তাদের কাছে থাকা গোয়েন্দা তথ্য যুক্তরাষ্ট্র-সমর্থিত যুদ্ধবিরতি চুক্তির মধ্যস্থতাকারী দেশগুলোর সঙ্গে শেয়ার করেছে। এক ইসরায়েলি কর্মকর্তা গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র ও মধ্যস্থতাকারী দেশগুলোর সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েল হামাসের কাছে থাকা সব মরদেহ ফেরত আনার প্রক্রিয়া দ্রুত সম্পন্নের জন্য চাপ দিচ্ছে।’
ইসরায়েলি চ্যানেল–১২ নিউজের তথ্য অনুযায়ী, ইসরায়েল মিশর, কাতার ও তুরস্ককে নির্দিষ্ট স্থানাঙ্কসহ জানিয়েছে কোথায় কোথায় জিম্মিদের মরদেহ সমাধিস্থ আছে বলে তাদের ধারণা। চ্যানেল ১২-কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে একজন জ্যেষ্ঠ ইসরায়েলি কর্মকর্তা বলেন, হামাসের দাবি যে তারা অবশিষ্ট জিম্মিদের মরদেহ খুঁজে পাচ্ছে না, তা বিশ্বাসযোগ্য নয়। তিনি বলেন, ‘তাদের কাছে এমন একাধিক মরদেহ আছে, যা তারা ফেরত দিতে সক্ষম।’
চুক্তির অংশ হিসেবে সপ্তাহের শুরুতে হামাস ২৮ জন নিহত জিম্মির মধ্যে ৯ জনের মরদেহ হস্তান্তর করেছে। এখনো ১৯ জনের মরদেহ ফেরত দেওয়া বাকি রয়েছে। এই ধীর গতির কারণে যুদ্ধবিরতি চুক্তি নতুন জটিলতার মুখে পড়েছে। চুক্তি অনুযায়ী, সব জিম্মি—জীবিত ও মৃত—চুক্তি কার্যকর হওয়ার ৭২ ঘণ্টার মধ্যেই ফেরত দেওয়ার কথা ছিল।
এর আগে হামাস সতর্ক করেছিল, নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে সব মরদেহ উদ্ধার করা সম্ভব নাও হতে পারে। এ কারণে যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজায় অবশিষ্ট মরদেহ শনাক্তে একটি বহুজাতিক যৌথ টাস্কফোর্স গঠনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাস জানিয়েছে, গাজা থেকে জিম্মিদের মরদেহ ফেরাতে সময় লাগতে পারে। প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি ছাড়া এসব মরদেহ খুঁজে বের করা কঠিন। এদিকে, ইসরায়েল জানিয়েছে—তারা মধ্যস্থতাকারীদের কাছে জিম্মিদের মরদেহের অবস্থানের ব্যাপারে গোয়েন্দা তথ্য দিয়েছে।
ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইসরায়েলের খবরে বলা হয়েছে, হামাস জানিয়েছে—ইসরায়েলি জিম্মিদের মরদেহ অনেকাংশেই ইসরায়েলি হামলায় ধ্বংস হওয়া টানেলের ভেতরে কিংবা বিধ্বস্ত ভবনের ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ে আছে। হামাস এক বিবৃতিতে বলেছে, মরদেহ উদ্ধারের জন্য যে ধরনের যন্ত্রপাতি প্রয়োজন, তা বর্তমানে গাজায় নেই। ইসরায়েল এসব সরঞ্জাম প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করায় উদ্ধার কার্যক্রম চালানো সম্ভব হচ্ছে না বলে দাবি করেছে দলটি।
তবে হামাস জানিয়েছে, তারা গাজা চুক্তির প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং অবশিষ্ট সব জিম্মির মরদেহ হস্তান্তরে আগ্রহী। কিন্তু ইসরায়েলি বাধার কারণেই এ প্রক্রিয়া বিলম্বিত হচ্ছে বলে সংগঠনটির অভিযোগ।
অন্যদিকে, ইসরায়েল জানিয়েছে—গাজায় নিহত জিম্মিদের মরদেহের অবস্থানসংক্রান্ত তাদের কাছে থাকা গোয়েন্দা তথ্য যুক্তরাষ্ট্র-সমর্থিত যুদ্ধবিরতি চুক্তির মধ্যস্থতাকারী দেশগুলোর সঙ্গে শেয়ার করেছে। এক ইসরায়েলি কর্মকর্তা গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র ও মধ্যস্থতাকারী দেশগুলোর সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েল হামাসের কাছে থাকা সব মরদেহ ফেরত আনার প্রক্রিয়া দ্রুত সম্পন্নের জন্য চাপ দিচ্ছে।’
ইসরায়েলি চ্যানেল–১২ নিউজের তথ্য অনুযায়ী, ইসরায়েল মিশর, কাতার ও তুরস্ককে নির্দিষ্ট স্থানাঙ্কসহ জানিয়েছে কোথায় কোথায় জিম্মিদের মরদেহ সমাধিস্থ আছে বলে তাদের ধারণা। চ্যানেল ১২-কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে একজন জ্যেষ্ঠ ইসরায়েলি কর্মকর্তা বলেন, হামাসের দাবি যে তারা অবশিষ্ট জিম্মিদের মরদেহ খুঁজে পাচ্ছে না, তা বিশ্বাসযোগ্য নয়। তিনি বলেন, ‘তাদের কাছে এমন একাধিক মরদেহ আছে, যা তারা ফেরত দিতে সক্ষম।’
চুক্তির অংশ হিসেবে সপ্তাহের শুরুতে হামাস ২৮ জন নিহত জিম্মির মধ্যে ৯ জনের মরদেহ হস্তান্তর করেছে। এখনো ১৯ জনের মরদেহ ফেরত দেওয়া বাকি রয়েছে। এই ধীর গতির কারণে যুদ্ধবিরতি চুক্তি নতুন জটিলতার মুখে পড়েছে। চুক্তি অনুযায়ী, সব জিম্মি—জীবিত ও মৃত—চুক্তি কার্যকর হওয়ার ৭২ ঘণ্টার মধ্যেই ফেরত দেওয়ার কথা ছিল।
এর আগে হামাস সতর্ক করেছিল, নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে সব মরদেহ উদ্ধার করা সম্ভব নাও হতে পারে। এ কারণে যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজায় অবশিষ্ট মরদেহ শনাক্তে একটি বহুজাতিক যৌথ টাস্কফোর্স গঠনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
ব্রিটিশ রাজপরিবারের সদস্য প্রিন্স অ্যান্ড্রু তাঁর ডিউক অব ইয়র্কসহ সব রাজকীয় উপাধি ত্যাগ করার ঘোষণা দিয়েছেন। ব্যক্তিগত এক বিবৃতিতে তিনি বলেছেন—দীর্ঘদিন ধরে তাঁর বিরুদ্ধে চলা অভিযোগ রাজপরিবারের ভাবমূর্তিতে প্রভাব ফেলছে, তাই তিনি নিজেই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
৮ ঘণ্টা আগেমার্কিন বিমানবাহিনীর একাধিক বোয়িং বি-৫২ বোমারু বিমান গত বুধবার লুইজিয়ানার ঘাঁটি থেকে উড়ে ক্যারিবীয় সাগর অতিক্রম করে ভেনেজুয়েলার উপকূলের কাছাকাছি আকাশে চক্কর দিয়েছে। এয়ারলাইন ট্র্যাকিং ডেটায় এমন তথ্য পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছে বিবিসি।
১০ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ কোরিয়ার সমাজে প্রচলিত ঐতিহ্যবাহী পারিবারিক মূল্যবোধ দ্রুত বদলাচ্ছে। সেই পরিবর্তনেরই প্রতিফলন দেখা যাচ্ছে জন্মহার সংক্রান্ত নতুন পরিসংখ্যানে। নিক্কেই এশিয়া জানিয়েছে, দেশটিতে প্রথমবারের মতো অবিবাহিত বাবা-মায়ের সন্তানের হার ৫ শতাংশ ছাড়িয়ে গেছে।
১১ ঘণ্টা আগেলিবিয়ার প্রয়াত নেতা মুয়াম্মার গাদ্দাফির ছেলে হান্নিবাল গাদ্দাফি প্রায় এক দশক ধরে লেবাননে বন্দী। এবার লেবাননের আদালত ১ কোটি ১০ লাখ ডলারে (প্রায় ১৩৪ কোটি টাকা) জামিনে তাঁকে মুক্তি দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। তবে তাঁর আইনজীবীরা জানিয়েছেন, হান্নিবালের কাছে এই অর্থ পরিশোধের সামর্থ্য নেই।
১২ ঘণ্টা আগে