ডয়চে ভেলে
ফ্লোরিডার গভর্নর ডি স্যানটিস আনুষ্ঠানিকভাবে জানিয়েছেন, রিপাবলিকান শিবিরে তিনি প্রেসিডেন্ট পদের জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। ২০২৪ সালের মার্কিন নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন বলে আগেই জানিয়েছিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। এবার তাঁর সবচেয়ে বড় প্রতিদ্বন্দ্বী হলেন একসময়ের সহকর্মী ফ্লোরিডার গভর্নর রন ডি স্যানটিস।
রন ডি স্যানটিস জানিয়েছেন, প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য সমস্ত কাগজপত্র তিনি নির্বাচনী কর্মকর্তাদের কাছে জমা দিয়েছেন। এর ফলে রিপাবলিকান দলের ভেতরে রনের সঙ্গে ট্রাম্পের লড়াই হবে। শেষ পর্যন্ত রিপাবলিকান ভোটাররা যাকে নির্বাচিত করবেন, তিনি ডেমোক্র্যাট প্রার্থীর সঙ্গে লড়বেন।
গত বুধবার ডি স্যানটিসের প্রার্থী হওয়া নিয়ে কিছুটা ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছিল। টুইটারের মালিক ইলন মাস্কের কাছে একটি সাক্ষাৎকার দিয়েছিলেন ডি স্যানটিস। কিন্তু টুইটারে তা আপলোড হওয়ার পর বেশ কিছু গোলযোগ দেখা দেয়। সাক্ষাৎকারটি ঠিকমতো শোনা যায় না, যা নিয়ে ধোঁয়াশা তৈরি হয়। পরে অবশ্য সমস্যার সমাধান হয়। ওই সাক্ষাৎকারেই ডি স্যানটিস জানিয়েছিলেন, তিনি নির্বাচনে লড়বেন।
৪৪ বছর বয়সী এই গভর্নর ক্ষমতায় এলে কী করবেন, তারও একটি রূপরেখা দিয়েছেন। তিনি জানিয়েছেন, যুক্তরাষ্ট্রের সীমান্তে তিনি পাঁচিল তৈরি করবেন। মেক্সিকোর ড্রাগ মাফিয়াদের আটকাতে এবং অবৈধ অনুপ্রবেশ আটকাতে এই ব্যবস্থা করা হবে। এ ছাড়া আরও বেশ কিছু কাজের কথা বলেছেন তিনি। নিজের কম বয়সকে প্রচারের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করতে চাইছেন তিনি।
একসময় ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত ছিলেন ফ্লোরিডার গভর্নর। তবে পরে ট্রাম্পের সঙ্গে তাঁর কিছুটা দূরত্ব তৈরি হয়। রিপাবলিকান শিবিরের অনেকেই মনে করছেন, ট্রাম্পকে রীতিমতো টক্কর দেবেন ডি স্যানটিস। ফলে বিষয়টি ট্রাম্প শিবিরের যথেষ্ট মাথাব্যথার কারণ হতে পারে।
অন্যদিকে, ডি স্যানটিসের ঘোষণার পরেই মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন একটি টুইট করেছেন। যেখানে বলা হয়েছে, বাইডেন ও হ্যারিসের পাশে দাঁড়ান। সাহায্য করুন। নির্বাচনী ফান্ড তোলার একটি পোস্টার শেয়ার করেছেন তিনি।
ফ্লোরিডার গভর্নর ডি স্যানটিস আনুষ্ঠানিকভাবে জানিয়েছেন, রিপাবলিকান শিবিরে তিনি প্রেসিডেন্ট পদের জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। ২০২৪ সালের মার্কিন নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন বলে আগেই জানিয়েছিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। এবার তাঁর সবচেয়ে বড় প্রতিদ্বন্দ্বী হলেন একসময়ের সহকর্মী ফ্লোরিডার গভর্নর রন ডি স্যানটিস।
রন ডি স্যানটিস জানিয়েছেন, প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য সমস্ত কাগজপত্র তিনি নির্বাচনী কর্মকর্তাদের কাছে জমা দিয়েছেন। এর ফলে রিপাবলিকান দলের ভেতরে রনের সঙ্গে ট্রাম্পের লড়াই হবে। শেষ পর্যন্ত রিপাবলিকান ভোটাররা যাকে নির্বাচিত করবেন, তিনি ডেমোক্র্যাট প্রার্থীর সঙ্গে লড়বেন।
গত বুধবার ডি স্যানটিসের প্রার্থী হওয়া নিয়ে কিছুটা ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছিল। টুইটারের মালিক ইলন মাস্কের কাছে একটি সাক্ষাৎকার দিয়েছিলেন ডি স্যানটিস। কিন্তু টুইটারে তা আপলোড হওয়ার পর বেশ কিছু গোলযোগ দেখা দেয়। সাক্ষাৎকারটি ঠিকমতো শোনা যায় না, যা নিয়ে ধোঁয়াশা তৈরি হয়। পরে অবশ্য সমস্যার সমাধান হয়। ওই সাক্ষাৎকারেই ডি স্যানটিস জানিয়েছিলেন, তিনি নির্বাচনে লড়বেন।
৪৪ বছর বয়সী এই গভর্নর ক্ষমতায় এলে কী করবেন, তারও একটি রূপরেখা দিয়েছেন। তিনি জানিয়েছেন, যুক্তরাষ্ট্রের সীমান্তে তিনি পাঁচিল তৈরি করবেন। মেক্সিকোর ড্রাগ মাফিয়াদের আটকাতে এবং অবৈধ অনুপ্রবেশ আটকাতে এই ব্যবস্থা করা হবে। এ ছাড়া আরও বেশ কিছু কাজের কথা বলেছেন তিনি। নিজের কম বয়সকে প্রচারের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করতে চাইছেন তিনি।
একসময় ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত ছিলেন ফ্লোরিডার গভর্নর। তবে পরে ট্রাম্পের সঙ্গে তাঁর কিছুটা দূরত্ব তৈরি হয়। রিপাবলিকান শিবিরের অনেকেই মনে করছেন, ট্রাম্পকে রীতিমতো টক্কর দেবেন ডি স্যানটিস। ফলে বিষয়টি ট্রাম্প শিবিরের যথেষ্ট মাথাব্যথার কারণ হতে পারে।
অন্যদিকে, ডি স্যানটিসের ঘোষণার পরেই মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন একটি টুইট করেছেন। যেখানে বলা হয়েছে, বাইডেন ও হ্যারিসের পাশে দাঁড়ান। সাহায্য করুন। নির্বাচনী ফান্ড তোলার একটি পোস্টার শেয়ার করেছেন তিনি।
বিদেশে জন্ম নেওয়া ৮৬ লাখ অস্ট্রেলিয়ানের মধ্যে শুধু চীনেই জন্মগ্রহণকারীর সংখ্যা ৭ লাখ ১২০। এর আগে ২০১৯ সালে এই সংখ্যা ছিল ৬ লাখ ৬১ হাজার। করোনা মহামারির সময় (২০২০ ও ২০২১ সাল) সীমান্ত বন্ধ থাকায় চীনে জন্মগ্রহণকারী অস্ট্রেলিয়ান শিশুর সংখ্যা তুলনামূলক বেশ কম ছিল।
১ ঘণ্টা আগেডোনাল্ড ট্রাম্প দ্বিতীয় মেয়াদে মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন ১০০ দিন হলো। সম্প্রতি তিনি বেশ জমকালোভাবেই তাঁর ১০০তম দিন পূর্তি উদ্যাপন করেছেন। অনুষ্ঠানে তিনি অভিযোগ করেছেন, তাঁর ক্ষমতা কেড়ে নেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে। তবে কোনো কিছুই তাঁকে ‘থামাতে পারবে না।’
২ ঘণ্টা আগেএকজন স্টার্টআপ প্রতিষ্ঠাতা সম্প্রতি ভারতে একটি পাসপোর্ট অফিসে গিয়েছিলেন। সেখানে থ্রি–কোয়ার্টার পরার কারণে এক যুবককে ভেতরে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি বলে একটি ভিডিও তিনি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেছেন। এরপরই এ নিয়ে আলোচনা–সমালোচনার ঝড় বয়ে যাচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগেগত ১২ বছরেরও বেশি সময় ধরে খেমকাকে মূলত ‘লো–প্রোফাইল’ বা কম গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে বিবেচিত দপ্তরগুলোতেই পদায়ন করা হয়েছে। কর্মজীবনে তিনি চারবার শুধু রাজ্য সরকারের আর্কাইভস দপ্তরেই কাজ করেছে। চারবারের তিনবারই বিজেপি নেতৃত্বাধীন সরকারের আমলে।
৩ ঘণ্টা আগে